নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
কৃমি থেকে শিশুদের সুরক্ষায় ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে আগামী ২০ মার্চ থেকে শুরু হচ্ছে জাতীয় কৃমি নিয়ন্ত্রণ সপ্তাহ-২০২২। এবারে প্রায় ৪ কোটি শিশুকে খাওয়ানো হবে কৃমিনাশক ট্যাবলেট।
আজ বুধবার সকালে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের কৃমি নিয়ন্ত্রণ কার্যক্রমের ডেপুটি প্রোগ্রাম ম্যানেজার ডা. এম এম আক্তারুজ্জামান এসব তথ্য জানান।
এ সময় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রী জাহিদ মালেক। সভাপতিত্ব করেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল বাশার মোহাম্মদ খুরশীদ আলম। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের জ্যেষ্ঠ সচিব লোকমান হোসেন মিয়া।
এই সপ্তাহব্যাপী ক্যাম্পেইনে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক পর্যায়ের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসহ সমপর্যায়ের মাদ্রাসা, মক্তব ও এতিমখানাসমূহে ৫ থেকে ১৬ বছর বয়সী সব শিক্ষার্থী এবং স্কুলবহির্ভূত, ঝরে পড়া, পথশিশু ও শ্রমজীবী শিশুদের খুদে ডাক্তারদের মাধ্যমে বিনা মূল্যে কৃমিনাশক ট্যাবলেট খাওয়ানো হবে। এটি ২৬তম সপ্তাহব্যাপী ক্যাম্পেইন।
আগামী ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ থেকে কৃমি নির্মূলের লক্ষ্যে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের রোগ নিয়ন্ত্রণ শাখার ফাইলেরিয়াসিস নির্মূল কর্মসূচি, কৃমি নিয়ন্ত্রণ ও খুদে ডাক্তার কার্যক্রমের আওতায় এই কার্যক্রম বাস্তবায়ন করছে।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্যমতে, কৃমির সংক্রমণ বয়স্ক মানুষের চেয়ে শিশুদের মধ্যেই সবচেয়ে বেশি। শূন্য থেকে ৪ বছর বয়সী শিশুর মধ্যে ৭ শতাংশ, ৫-১৪ বছরে ৩২ শতাংশ, ১৫-২৪ বছরে ১৫ শতাংশ, ২৫-৪৪ বছরে ৭ শতাংশ, ৪৫-৫৪ বছরে ৫ শতাংশ, এবং ৫৫ বছরের অধিক বয়সী মানুষের মধ্যে ৪ শতাংশ।
এই জরিপের ওপর ভিত্তি করেই পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে শিশুদের মধ্যে এই কৃমি নিয়ন্ত্রণ কর্মসূচি হাতে নেওয়া হয়েছে। বাংলাদেশে এই কর্মসূচি ২০০৫ সালে প্রথম তিন জেলায় নেওয়া হয়। পর্যায়ক্রমে ২০০৭ সালের জুন পর্যন্ত ১৬ জেলায়, ২০০৮ সালের মে মাস পর্যন্ত ২৪ জেলায় এবং একই বছরের নভেম্বর থেকে দেশের সব জেলায় কার্যক্রমটি সম্প্রসারিত করা হয়।
শুরুতে এই কর্মসূচি শুধু প্রাথমিক পর্যায়ের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ৬-১২ বছর বয়সী শিশুদের মধ্যে সীমিত রেখে চালু করা হয়। কারণ সমাজের ৬-১২ বছর বয়সী অধিকসংখ্যক শিশুর উপস্থিতি প্রাথমিক পর্যায়ের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সহজেই নিশ্চিত করা যায়। আর তাই প্রাথমিক পর্যায়ের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান যেমন সরকারি, বেসরকারি, রেজিস্টার্ড প্রাথমিক বিদ্যালয়, কিন্ডারগার্টেন, মক্তব, মাদ্রাসা ও এনজিও পরিচালিত সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে খুব সহজেই অধিকসংখ্যক শিশুকে কৃমি নিয়ন্ত্রণ বড়ি সেবন করানো যায়।
পরবর্তীতে লক্ষ করা যায় যে, ৫ বছর বয়সী অনেক শিশুই বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ভর্তি হয়ে যায় আর তাই নভেম্বর ২০১০ সাল থেকে এই কর্মসূচিতে ৫ বছর বয়সী শিশুদের অন্তর্ভুক্ত করা হয়।
কৃমি থেকে শিশুদের সুরক্ষায় ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে আগামী ২০ মার্চ থেকে শুরু হচ্ছে জাতীয় কৃমি নিয়ন্ত্রণ সপ্তাহ-২০২২। এবারে প্রায় ৪ কোটি শিশুকে খাওয়ানো হবে কৃমিনাশক ট্যাবলেট।
আজ বুধবার সকালে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের কৃমি নিয়ন্ত্রণ কার্যক্রমের ডেপুটি প্রোগ্রাম ম্যানেজার ডা. এম এম আক্তারুজ্জামান এসব তথ্য জানান।
এ সময় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রী জাহিদ মালেক। সভাপতিত্ব করেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল বাশার মোহাম্মদ খুরশীদ আলম। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের জ্যেষ্ঠ সচিব লোকমান হোসেন মিয়া।
এই সপ্তাহব্যাপী ক্যাম্পেইনে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক পর্যায়ের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসহ সমপর্যায়ের মাদ্রাসা, মক্তব ও এতিমখানাসমূহে ৫ থেকে ১৬ বছর বয়সী সব শিক্ষার্থী এবং স্কুলবহির্ভূত, ঝরে পড়া, পথশিশু ও শ্রমজীবী শিশুদের খুদে ডাক্তারদের মাধ্যমে বিনা মূল্যে কৃমিনাশক ট্যাবলেট খাওয়ানো হবে। এটি ২৬তম সপ্তাহব্যাপী ক্যাম্পেইন।
আগামী ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ থেকে কৃমি নির্মূলের লক্ষ্যে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের রোগ নিয়ন্ত্রণ শাখার ফাইলেরিয়াসিস নির্মূল কর্মসূচি, কৃমি নিয়ন্ত্রণ ও খুদে ডাক্তার কার্যক্রমের আওতায় এই কার্যক্রম বাস্তবায়ন করছে।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্যমতে, কৃমির সংক্রমণ বয়স্ক মানুষের চেয়ে শিশুদের মধ্যেই সবচেয়ে বেশি। শূন্য থেকে ৪ বছর বয়সী শিশুর মধ্যে ৭ শতাংশ, ৫-১৪ বছরে ৩২ শতাংশ, ১৫-২৪ বছরে ১৫ শতাংশ, ২৫-৪৪ বছরে ৭ শতাংশ, ৪৫-৫৪ বছরে ৫ শতাংশ, এবং ৫৫ বছরের অধিক বয়সী মানুষের মধ্যে ৪ শতাংশ।
এই জরিপের ওপর ভিত্তি করেই পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে শিশুদের মধ্যে এই কৃমি নিয়ন্ত্রণ কর্মসূচি হাতে নেওয়া হয়েছে। বাংলাদেশে এই কর্মসূচি ২০০৫ সালে প্রথম তিন জেলায় নেওয়া হয়। পর্যায়ক্রমে ২০০৭ সালের জুন পর্যন্ত ১৬ জেলায়, ২০০৮ সালের মে মাস পর্যন্ত ২৪ জেলায় এবং একই বছরের নভেম্বর থেকে দেশের সব জেলায় কার্যক্রমটি সম্প্রসারিত করা হয়।
শুরুতে এই কর্মসূচি শুধু প্রাথমিক পর্যায়ের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ৬-১২ বছর বয়সী শিশুদের মধ্যে সীমিত রেখে চালু করা হয়। কারণ সমাজের ৬-১২ বছর বয়সী অধিকসংখ্যক শিশুর উপস্থিতি প্রাথমিক পর্যায়ের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সহজেই নিশ্চিত করা যায়। আর তাই প্রাথমিক পর্যায়ের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান যেমন সরকারি, বেসরকারি, রেজিস্টার্ড প্রাথমিক বিদ্যালয়, কিন্ডারগার্টেন, মক্তব, মাদ্রাসা ও এনজিও পরিচালিত সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে খুব সহজেই অধিকসংখ্যক শিশুকে কৃমি নিয়ন্ত্রণ বড়ি সেবন করানো যায়।
পরবর্তীতে লক্ষ করা যায় যে, ৫ বছর বয়সী অনেক শিশুই বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ভর্তি হয়ে যায় আর তাই নভেম্বর ২০১০ সাল থেকে এই কর্মসূচিতে ৫ বছর বয়সী শিশুদের অন্তর্ভুক্ত করা হয়।
কক্সবাজার বিমানবন্দর থেকে উড্ডয়নের পর বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের একটি উড়োজাহাজের ল্যান্ডিং গিয়ারের দুটি চাকার একটি খুলে পড়ার ঘটনায় তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। আজ শুক্রবার বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের দেওয়া বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়।
২ ঘণ্টা আগেসারা দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় পুলিশের বিশেষ অভিযানে মামলা এবং ওয়ারেন্টমূলে ১ হাজার ৫৮ জন আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। অন্যান্য ঘটনায় গ্রেপ্তার হয়েছেন ৬০৪ জন। মোট ১ হাজার ৬৬২ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেঘোষণাপত্রে বলা হয়, ‘চব্বিশের অভূতপূর্ব জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের পরে আজ আমরা এক গুরুত্বপূর্ণ ও জরুরি মুহূর্তে ঐক্যবদ্ধ হয়েছি। আমাদের দাবি, একটি গণতান্ত্রিক ও ন্যায়ভিত্তিক বাংলাদেশ, যেখানে সব মানুষের মর্যাদা ও অধিকার প্রতিষ্ঠিত হবে বৈষম্যবিরোধিতা ও সাম্যের যৌথ মূল্যবোধের ওপর। আমাদের সঙ্গে রয়েছেন জুলাই...
৩ ঘণ্টা আগেরাজধানীর কাকরাইলে অন্তর্বর্তী সরকারের তথ্য উপদেষ্টা মাহফুজ আলমকে লক্ষ্য করে পানির বোতল ছোড়ার ঘটনায় হুসাইন নামের একজনকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ শেষে ছেড়ে দিয়েছে ঢাকা মহানগর পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগ (ডিবি)। মিন্টো রোডের ডিবি কার্যালয়ে তাঁকে দুই-তিন ঘণ্টা জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়।
৩ ঘণ্টা আগে