আমাদের চারপাশে ঘাপটি মেরে থাকা নীরব ঘাতক ধীরে ধীরে ক্ষতিগ্রস্ত করছে মানবস্বাস্থ্য। শব্দদূষণ বা অতিরিক্ত কোলাহল সেগুলোর মধ্যে অন্যতম। আর বিষয়টি আমরা খুব একটা পাত্তা দিই না। কিন্তু এটি হৃদ্রোগ, ডায়াবেটিস, এমনকি ডিমেনশিয়ার মতো রোগের কারণ হয়ে দাঁড়াচ্ছে। গবেষণা বলছে, শুধু ইউরোপেই প্রতিবছর ১২ হাজার মানুষ
তাপমাত্রা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে শিশুর স্বাস্থ্যঝুঁকি বেড়ে যেতে পারে। গরমে শরীর থেকে অতিরিক্ত ঘাম বের হয়ে পানিশূন্যতা, হজমের সমস্যা, ডায়রিয়া, জ্বরসহ নানান স্বাস্থ্যসমস্যা তৈরি হতে পারে। শিশুর সুস্থতা নিশ্চিত করতে গরমের দিনে তাদের খাবার ও পানির বিষয়ে বিশেষভাবে খেয়াল রাখা প্রয়োজন।
শ্যালোইঞ্জিনের ওপর নানা কাঠামো বসিয়ে তৈরি করা হয় রকমারি গাড়ি। নছিমন, করিমন, ভটভটি, স্টিয়ারিং ট্রলি, লাটাহাম্বার মতো অদ্ভুত নাম নিয়ে কুষ্টিয়ার সড়ক-মহাসড়কগুলোতে দাপিয়ে বেড়াচ্ছে এই অবৈধ যান। এর কারণে প্রতিবছর জেলায় সড়ক দুর্ঘটনা বাড়ছে।
বরিশালের মুলাদীতে ২০টি ইটভাটায় খনিজ কয়লার পরিবর্তে কাঠ পোড়ানো হচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে। কয়েকটি ভাটায় নামমাত্র কয়লা থাকলেও চুল্লিতে প্রধান জ্বালানি হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে কাঠ। এতে ইটভাটার ধোঁয়ায় পরিবেশ দূষিত হচ্ছে, একই সঙ্গে উপজেলার বনভূমির পরিমাণও কমছে। স্বাস্থ্যঝুঁকির মধ্যে রয়েছেন স্থানীয় বাসিন্দার
সাশ্রয়ী মূল্য ও পর্যাপ্ত উৎপাদনের কারণে দেশব্যাপী পাবদা মাছের চাহিদা বৃদ্ধি পাচ্ছে। এ ছাড়া দেশের প্রাকৃতিক জলজ চাষ ব্যবস্থায় সাফল্যের কারণে এই মাছ আরও সহজ লোভ্য হচ্ছে। পাশাপাশি দেশে খাদ্য মূল্যস্ফীতি ১০ শতাংশ
ঢাকার বাতাসের অবস্থা আজ খুবই খারাপ। গত কয়েক মাসে দূষণের শীর্ষে থাকা পাকিস্তানের লাহোর ও দিল্লিকে ছাড়িয়ে সেই অবস্থানে ঢাকা। ঢাকায় আজ বায়ুদূষণের দূষণের মাত্রা ২৫৯। অন্যদিকে বায়ুদূষণের দ্বিতীয় অবস্থানে উঠে এসেছে ইজিপটের কায়রো। তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে ইরাকের বাগদাদ। শীর্ষ পাঁচে রয়েছে উগান্ডা ও পাকিস্তান...
ভোজ্যতেল পরিবহনে ব্যবহার করা হচ্ছে নন-ফুড গ্রেডেড উপকরণে তৈরি কেমিক্যাল, লুব্রিকেন্ট, মবিল বা অন্যান্য পণ্য সংরক্ষণে ব্যবহৃত ড্রাম। এসব অপরিচ্ছন্ন ও অস্বাস্থ্যকর ড্রামে সরবরাহ করা ভোজ্যতেল স্বাস্থ্যের জন্য মারাত্মক ঝুঁকি তৈরি করছে। নন-ফুড গ্রেডেড প্লাস্টিক ড্রাম বারবার ব্যবহারের ফলে ভোজ্যতেল বিষাক্ত
দেশের পূর্বাঞ্চলে বন্যার ক্ষতচিহ্ন। পানি নেমে গেলেই শুরু হবে নানান রোগের প্রকোপ। বন্যার পরপরই পানিবাহিত রোগ, চুলকানি, ডায়রিয়া, জ্বর, ফ্লুর মতো নানা রোগে আক্রান্ত হওয়ার প্রবণতা থাকে। সেই সঙ্গে বাড়ে মশার প্রকোপ।
দেশের পূর্বাঞ্চলে বন্যাকবলিত জেলাগুলোয় এখনো বিরামহীন ত্রাণ কার্যক্রম চলছে। কোথাও কোথাও পানি কমেছে, কোথাও বেড়েছে। এরই মাঝে স্বাস্থ্যসেবা ব্যবস্থার রুগ্ণ চিত্র উঠে এসেছে। কোনো কোনো এলাকায় হাসপাতাল, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, কমিউনিটি ক্লিনিক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। সেবা পাচ্ছেন না অনেকে। বাড়ছে স্বাস্থ্যঝ
বেশি মাত্রার কার্বোহাইড্রেট বা শর্করাযুক্ত খাবার ওজন বাড়ায় এবং টাইপ-২ ডায়াবেটিসসহ অন্যান্য স্বাস্থ্যঝুঁকির জন্য দায়ী। তবে এটাও সত্য, পুষ্টি আর আঁশ থাকার কারণে উচ্চ শর্করাযুক্ত কিছু খাবার স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী।
বিশ্বজুড়ে বাড়ছে প্লাস্টিক দূষণ। খাবার ও শ্বাস-প্রশ্বাসের মাধ্যমে প্রতিদিন মানুষের শরীরে ঢুকছে মাইক্রোপ্লাস্টিক বা ন্যানোপ্লাস্টিক (এক মাইক্রোমিটারের ছোট আকারের প্লাস্টিক)। এটি দীর্ঘ মেয়াদে মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি এমনকি ক্যানসারেরও কারণ হতে পারে। তাই বিষয়টি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে গবেষক ও চিকিৎসকেরা
কোনো দম্পতি এক বছর বা তার বেশি সময় ধরে চেষ্টা করেও গর্ভধারণে ব্যর্থ হলে সেটি বন্ধ্যত্ব। প্রতি ১০০ দম্পতির মধ্যে ৮ জন দম্পতি বন্ধ্যত্বের শিকার হয়ে থাকে। বর্তমানে জীবনযাপন প্রণালি পরিবর্তনের কারণে বন্ধ্যত্বের হার উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে।
মানিকগঞ্জের হরিরামপুরে ট্যানারির বর্জ্য উচ্ছিষ্ট পশুর চামড়া পুড়িয়ে কয়েলের কাঁচামাল তৈরি করা হচ্ছে। এর ধোঁয়া ও দুর্গন্ধে নাকাল এলাকাবাসী। একই সঙ্গে এটি স্বাস্থ্যঝুঁকিতেও ফেলছে তাঁদের। উপজেলার ধূলসুড়া ইউনিয়নের আইলকুন্ডি গ্রামের ফসলি জমিতে গড়ে উঠেছে কয়েলে ব্যবহৃত কাঁচামাল তৈরির এ উন্মুক্ত কারখানা।
রসালো ও সুস্বাদু ফল লিচুর কথা আসলেই প্রথমেই চলে আসে দিনাজপুরের নাম। জ্যৈষ্ঠ মাস কেবল শুরু হলেও এরই মধ্যে দিনাজপুরের ফুলবাড়ী পৌর বাজারে দেখা মিলছে লিচুর। প্রতি ১০০ লিচু বিক্রি হচ্ছে ২৫০ থেকে ৩০০ টাকা দরে। এসব অপরিপক্ব লিচু ঝুঁকি নিয়েই কিনছেন ক্রেতারা।
দেশজুড়ে চলমান তাপপ্রবাহে স্বাস্থ্যঝুঁকির কথা বিবেচনা করে ২৭ এপ্রিল পর্যন্ত সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধের নির্দেশ দিয়েছে সরকার। কিন্তু টাঙ্গাইলের গোপালপুর উপজেলার কিছু বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এ নির্দেশ না মেনে ক্লাস চলমান রেখেছে...
বিশ্বের ৭০ শতাংশের বেশি শ্রমিক জলবায়ু পরিবর্তনজনিত গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকিতে রয়েছে। এমনকি কর্মক্ষেত্রে বিদ্যমান যে সুরক্ষা ও স্বাস্থ্য নিরাপত্তা ব্যবস্থা (ওএসএইচ) রয়েছে তা এই ঝুঁকি সামলাতে যথেষ্ট নয়। শুধু তাই নয়, অতি গরমে বিশ্বজুড়ে প্রতিবছর ১৮ হাজার ৯৭০ জন শ্রমিকের মৃত্যু ঘটছে।
অতিমাত্রায় কীটনাশক (বালাইনাশক) ব্যবহারের কারণে নিরাপদ খাদ্য উৎপাদন ব্যাহত হচ্ছে। এতে সাধারণ মানুষের স্বাস্থ্য ঝুঁকি বাড়ছে। তাই কীটনাশকমুক্ত ফসল উৎপাদনে কৃষক পর্যায়ে জৈব বালাইনাশকের ব্যবহার বাড়াতে হবে।