বাসস
কর্তব্যরত অবস্থায় আত্মোৎসর্গকারী বাংলাদেশি দুই শান্তিরক্ষী পেলেন মরণোত্তর ‘দ্যাগ হ্যামারশোল্ড’ পদক। জাতিসংঘ মহাসচিবের কাছ থেকে গতকাল বৃহস্পতিবার বাংলাদেশের পক্ষে পদক গ্রহণ করেন জাতিসংঘে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি রাষ্ট্রদূত রাবাব ফাতিমা।
বাংলাদেশ স্থায়ী মিশন ওই দুই শান্তিরক্ষীর পরিবারের কাছে পদক পৌঁছে দেওয়ার ব্যবস্থা করবে।
পদক প্রদান অনুষ্ঠানে রাবাব ফাতিমা বলেন, ‘শান্তিরক্ষীদের আত্মত্যাগ শুধু শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য কাজ করে যেতে আমাদের সংকল্পকে শক্তিশালী করে।’
মরণোত্তর পদকপ্রাপ্ত দুই শান্তিরক্ষী হলেন মেজর এ কে এম মাহমুদুল হাসান ও ল্যান্স করপোরাল মো. রবিউল মোল্লা। মেজর মাহমুদুল হাসান সেন্ট্রাল আফ্রিকান রিপাবলিকে নিয়োজিত মিনুসকা মিশনে এবং ল্যান্স করপোরাল রবিউল মোল্লা দক্ষিণ সুদানে নিয়োজিত আনমিস মিশনে কর্তব্যরত অবস্থায় নিহত হন।
এবারের আন্তর্জাতিক শান্তিরক্ষী দিবসে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা কার্যক্রমে কর্তব্যরত অবস্থায় আত্মোৎসর্গকারী ৪২টি দেশের ১১৭ জন শান্তিরক্ষীকে বিশ্ব শান্তিরক্ষায় সর্বোচ্চ ত্যাগের জন্য ‘দ্যাগ হ্যামারশোল্ড’ পদক দিয়েছে। জাতিসংঘ সদর দপ্তরে আয়োজিত অনুষ্ঠানে জাতিসংঘ মহাসচিব অ্যান্তোনিও গুতেরেস বাংলাদেশসহ ৪২টি দেশের স্থায়ী প্রতিনিধিদের হাতে নিজ নিজ দেশের পদক তুলে দেন।
দিবসটি উপলক্ষে জাতিসংঘ সদর দপ্তরে রক্ষিত শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন রাষ্ট্রদূত ফাতিমা। শোক বার্তায় তিনি উল্লেখ করেন, ‘বিশ্ব শান্তির জন্য পবিত্র দায়িত্ব পালনে বাংলাদেশ তার অনেক সাহসী সন্তানকে হারিয়েছে।’
পদক প্রদান অনুষ্ঠানের পর কর্তব্যরত অবস্থায় আত্মোৎসর্গকারী সব শান্তিরক্ষীর সম্মানে জাতিসংঘ সদর দপ্তরের উত্তর লনে অবস্থিত ‘শান্তিরক্ষী মেমোরিয়াল সাইট’-এ পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন রাষ্ট্রদূত ফাতিমা। এ সময় জাতিসংঘে বাংলাদেশ স্থায়ী মিশনের কর্মকর্তা ও জাতিসংঘ সদর দপ্তরে কর্মরত বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাদেশের ৬ হাজার ৮০২ জন শান্তিরক্ষী বিশ্বের ৯টি মিশনে কর্তব্যরত। দায়িত্বরত অবস্থায় এ পর্যন্ত জীবন উৎসর্গ করেছেন ১৬১ জন বাংলাদেশি শান্তিরক্ষী।
করোনা মহামারিজনিত কারণে দুই বছর পর আবার জাতিসংঘ সদর দপ্তরে সশরীরে আন্তর্জাতিক শান্তিরক্ষী দিবস পালন করা হলো।
কর্তব্যরত অবস্থায় আত্মোৎসর্গকারী বাংলাদেশি দুই শান্তিরক্ষী পেলেন মরণোত্তর ‘দ্যাগ হ্যামারশোল্ড’ পদক। জাতিসংঘ মহাসচিবের কাছ থেকে গতকাল বৃহস্পতিবার বাংলাদেশের পক্ষে পদক গ্রহণ করেন জাতিসংঘে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি রাষ্ট্রদূত রাবাব ফাতিমা।
বাংলাদেশ স্থায়ী মিশন ওই দুই শান্তিরক্ষীর পরিবারের কাছে পদক পৌঁছে দেওয়ার ব্যবস্থা করবে।
পদক প্রদান অনুষ্ঠানে রাবাব ফাতিমা বলেন, ‘শান্তিরক্ষীদের আত্মত্যাগ শুধু শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য কাজ করে যেতে আমাদের সংকল্পকে শক্তিশালী করে।’
মরণোত্তর পদকপ্রাপ্ত দুই শান্তিরক্ষী হলেন মেজর এ কে এম মাহমুদুল হাসান ও ল্যান্স করপোরাল মো. রবিউল মোল্লা। মেজর মাহমুদুল হাসান সেন্ট্রাল আফ্রিকান রিপাবলিকে নিয়োজিত মিনুসকা মিশনে এবং ল্যান্স করপোরাল রবিউল মোল্লা দক্ষিণ সুদানে নিয়োজিত আনমিস মিশনে কর্তব্যরত অবস্থায় নিহত হন।
এবারের আন্তর্জাতিক শান্তিরক্ষী দিবসে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা কার্যক্রমে কর্তব্যরত অবস্থায় আত্মোৎসর্গকারী ৪২টি দেশের ১১৭ জন শান্তিরক্ষীকে বিশ্ব শান্তিরক্ষায় সর্বোচ্চ ত্যাগের জন্য ‘দ্যাগ হ্যামারশোল্ড’ পদক দিয়েছে। জাতিসংঘ সদর দপ্তরে আয়োজিত অনুষ্ঠানে জাতিসংঘ মহাসচিব অ্যান্তোনিও গুতেরেস বাংলাদেশসহ ৪২টি দেশের স্থায়ী প্রতিনিধিদের হাতে নিজ নিজ দেশের পদক তুলে দেন।
দিবসটি উপলক্ষে জাতিসংঘ সদর দপ্তরে রক্ষিত শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন রাষ্ট্রদূত ফাতিমা। শোক বার্তায় তিনি উল্লেখ করেন, ‘বিশ্ব শান্তির জন্য পবিত্র দায়িত্ব পালনে বাংলাদেশ তার অনেক সাহসী সন্তানকে হারিয়েছে।’
পদক প্রদান অনুষ্ঠানের পর কর্তব্যরত অবস্থায় আত্মোৎসর্গকারী সব শান্তিরক্ষীর সম্মানে জাতিসংঘ সদর দপ্তরের উত্তর লনে অবস্থিত ‘শান্তিরক্ষী মেমোরিয়াল সাইট’-এ পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন রাষ্ট্রদূত ফাতিমা। এ সময় জাতিসংঘে বাংলাদেশ স্থায়ী মিশনের কর্মকর্তা ও জাতিসংঘ সদর দপ্তরে কর্মরত বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাদেশের ৬ হাজার ৮০২ জন শান্তিরক্ষী বিশ্বের ৯টি মিশনে কর্তব্যরত। দায়িত্বরত অবস্থায় এ পর্যন্ত জীবন উৎসর্গ করেছেন ১৬১ জন বাংলাদেশি শান্তিরক্ষী।
করোনা মহামারিজনিত কারণে দুই বছর পর আবার জাতিসংঘ সদর দপ্তরে সশরীরে আন্তর্জাতিক শান্তিরক্ষী দিবস পালন করা হলো।
গত জুনে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস লন্ডন সফরে যান। সেখানে ১৩ জুন তাঁর সঙ্গে বৈঠক করেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। বৈঠকের পর যৌথ বিবৃতিতে বলা হয়, আগামী বছরের এপ্রিলের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।
৯ মিনিট আগেজুলাই গণ-অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি আজ। রক্তক্ষয়ী গণবিক্ষোভের মুখে গত বছরের এই দিনে পদত্যাগ করে ভারতে গিয়ে আশ্রয় নিতে বাধ্য হন তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এরপর গঠিত হয় অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। এই সরকারের অন্যতম কর্তব্যের একটি ছিল ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’ ও ‘জুলাই জাতীয় সনদ’ ঘোষণা। পূর্ব ঘোষণা অনুযায়ী,
১ ঘণ্টা আগেপরপর তিনটি নির্বাচনে ভোটের অধিকার থেকে বঞ্চিত হয়েছে মানুষ। দেড় দশকের কর্তৃত্ববাদী শাসন, চাকরিতে বৈষম্য, সীমাহীন দুর্নীতি, ব্যাংক খাতে লুটপাট, বিরোধী মত দমনে গুম, খুন ও নির্যাতনে ক্ষুব্ধ ছিল জনগণ। সেই ক্ষোভের বিস্ফোরণ ঘটে জুলাইয়ে ছাত্র- জনতার আন্দোলনে।
৯ ঘণ্টা আগেটানা তিনটি জাতীয় নির্বাচনে জনগণকে ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত করে এবং দমনপীড়নের নির্লজ্জ রূপ প্রদর্শন করে ১৫ বছর ৭ মাস প্রধানমন্ত্রিত্ব ধরে রাখার মাধ্যমে শেখ হাসিনা বিশ্বের অন্যতম নিকৃষ্ট স্বৈরাচারী শাসকদের কাতারে নিজের অবস্থান পাকা করেছিলেন।
৯ ঘণ্টা আগে