নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
একের পর রেকর্ড ছাড়াচ্ছে ডেঙ্গুতে মৃতের সংখ্যা। এডিস মশাবাহিত এই ভাইরাসে সরকারি হিসেবে চলতি বছর এখন পর্যন্ত ২৪০ জনের মৃত্যু হয়েছে। এর মধ্যে অক্টোবরেই মৃত্যু হয় ৮৬ জনের। চলতি নভেম্বরে ডেঙ্গু পরিস্থিতি উন্নতির আশা করা হলেও হয়েছে সম্পূর্ণ উল্টো। বরং মাসের ২৩ দিনেই অক্টোবরের মৃত্যু সংখ্যাকে ছাড়িয়ে গেছে। সংক্রমণও একই গতিতে ছুটছে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানিয়েছে, গত ২৪ ঘণ্টায় (মঙ্গলবার সকাল ৮টা থেকে বুধবার সকাল ৮টা পর্যন্ত) সারা দেশের হাসপাতালগুলোতে ডেঙ্গু নিয়ে ভর্তি রোগীদের মধ্যে তিনজনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে চলতি বছর এখন পর্যন্ত ২৪০ জনের মৃত্যু হয়েছে।
একই সঙ্গে নতুন করে ৪৭৭ জনের ডেঙ্গু শনাক্তের কথা জানিয়েছে সরকারি সংস্থাটি। এর মধ্যে ঢাকা মহানগরীতেই ২৬২ জন। সব মিলিয়ে এ বছর ডেঙ্গুর শিকার হয়েছেন ৫৪ হাজার ৪০৫ জন। বুধবার সকাল পর্যন্ত হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন দুই হাজার ৮২ জন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য বলছে, অন্যান্য বছর জুলাই-আগস্টে ডেঙ্গুর প্রকোপ সবচেয়ে বেশি থাকে। তবে এ বছর সেপ্টেম্বর-অক্টোবর ও চলতি নভেম্বরে পরিস্থিতি সবচেয়ে খারাপ হয়েছে। জানুয়ারির শুরুতে সংক্রমণ শুরু হলেও জুনে প্রথম একজনের প্রাণহানি ঘটে। এরপর প্রতি মাসেই মৃত্যু হয়েছে।
জনস্বাস্থ্যবিদেরা বলছেন, বর্তমানে যেসব রোগী মারা যাচ্ছেন তাদের অধিকাংশই ডেঙ্গি-৩ এর শিকার এবং একাধিকবার আক্রান্ত হওয়া। এ সমস্ত রোগীদের সঠিক সময়ে হাসপাতালে আনা না গেলে দ্রুত সংকটাপন্ন অবস্থায় চলে যায়। এ বছর বেশি মৃত্যুর এটিও একটি কারণ বলে মত তাঁদের।
একের পর রেকর্ড ছাড়াচ্ছে ডেঙ্গুতে মৃতের সংখ্যা। এডিস মশাবাহিত এই ভাইরাসে সরকারি হিসেবে চলতি বছর এখন পর্যন্ত ২৪০ জনের মৃত্যু হয়েছে। এর মধ্যে অক্টোবরেই মৃত্যু হয় ৮৬ জনের। চলতি নভেম্বরে ডেঙ্গু পরিস্থিতি উন্নতির আশা করা হলেও হয়েছে সম্পূর্ণ উল্টো। বরং মাসের ২৩ দিনেই অক্টোবরের মৃত্যু সংখ্যাকে ছাড়িয়ে গেছে। সংক্রমণও একই গতিতে ছুটছে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানিয়েছে, গত ২৪ ঘণ্টায় (মঙ্গলবার সকাল ৮টা থেকে বুধবার সকাল ৮টা পর্যন্ত) সারা দেশের হাসপাতালগুলোতে ডেঙ্গু নিয়ে ভর্তি রোগীদের মধ্যে তিনজনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে চলতি বছর এখন পর্যন্ত ২৪০ জনের মৃত্যু হয়েছে।
একই সঙ্গে নতুন করে ৪৭৭ জনের ডেঙ্গু শনাক্তের কথা জানিয়েছে সরকারি সংস্থাটি। এর মধ্যে ঢাকা মহানগরীতেই ২৬২ জন। সব মিলিয়ে এ বছর ডেঙ্গুর শিকার হয়েছেন ৫৪ হাজার ৪০৫ জন। বুধবার সকাল পর্যন্ত হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন দুই হাজার ৮২ জন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য বলছে, অন্যান্য বছর জুলাই-আগস্টে ডেঙ্গুর প্রকোপ সবচেয়ে বেশি থাকে। তবে এ বছর সেপ্টেম্বর-অক্টোবর ও চলতি নভেম্বরে পরিস্থিতি সবচেয়ে খারাপ হয়েছে। জানুয়ারির শুরুতে সংক্রমণ শুরু হলেও জুনে প্রথম একজনের প্রাণহানি ঘটে। এরপর প্রতি মাসেই মৃত্যু হয়েছে।
জনস্বাস্থ্যবিদেরা বলছেন, বর্তমানে যেসব রোগী মারা যাচ্ছেন তাদের অধিকাংশই ডেঙ্গি-৩ এর শিকার এবং একাধিকবার আক্রান্ত হওয়া। এ সমস্ত রোগীদের সঠিক সময়ে হাসপাতালে আনা না গেলে দ্রুত সংকটাপন্ন অবস্থায় চলে যায়। এ বছর বেশি মৃত্যুর এটিও একটি কারণ বলে মত তাঁদের।
সম্প্রতি কোভিড-১৯ সংক্রমণ হারের ঊর্ধ্বগতি বিবেচনা করে জনসমাগমপূর্ণ এলাকায় সকলকে মাস্ক পরার জন্য অনুরোধ জানিয়েছে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়। বিশেষত বয়স্ক ও অসুস্থ ব্যক্তিদের স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে এ ধরনের স্থান এড়িয়ে চলার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
৩ মিনিট আগেজুলাই-আগস্টে ছাত্র জনতার গণ-অভ্যুত্থানে সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচার শুরু হয়েছে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে। ক্ষমতাচ্যুত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে নির্দেশদাতা উল্লেখ করে তার বিরুদ্ধে আনা ৫টি অভিযোগ আমলে নিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল।
১৪ ঘণ্টা আগেআগামী ৫ দিন পর্যন্ত গঙ্গা ও পদ্মা নদীর পানি সমতল বাড়তে পারে, তবে বিপদসীমার নীচ দিয়ে তা প্রবাহিত হতে পারে। আজ শনিবার গঙ্গা নদীর পানি সমতল স্থিতিশীল আছে ও পদ্মা নদীর পানি সমতল বাড়ছে ।
১৪ ঘণ্টা আগেছবিতে দেখা যায়, সেনাপ্রধান ও তাঁর স্ত্রী সারাহনাজ কমলিকা রহমানকে উষ্ণ অভ্যর্থনা জানান রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন ও বঙ্গবভনের কর্মকর্তারা। তাঁরা শুভেচ্ছা বিনিময় করেন। সেনাপ্রধান রাষ্ট্রপতির সঙ্গে করমর্দন ও উষ্ণ আলিঙ্গন করেন।
১৫ ঘণ্টা আগে