নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের (চমেক) তৃতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী আবিদুর রহমান আবিদকে ১৪ বছর আগে পিটিয়ে হত্যা মামলায় বিচারিক আদালতের রায়ে খালাস পাওয়া ১২ জনকে আত্মসমর্পণের নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। একই সঙ্গে ওই খালাসের রায় কেন বাতিল করা হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করা হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) বিচারপতি মো. জাকির হোসেন ও বিচারপতি সৈয়দ জাহেদ মনসুরের হাইকোর্ট বেঞ্চ বাদীপক্ষের করা আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এই আদেশ দেন। আবেদনের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী অজি উল্লাহ, মোহাম্মদ শিশির মনির ও আইনজীবী আজিমুদ্দিন পাটোয়ারি।
আদেশের বিষয়ে আইনজীবী শিশির মনির বলেন, ছাত্রদল কর্মী আবিদকে তৎকালীন ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা পিটিয়ে হত্যা করেছিল কলেজের হোস্টেলের মধ্যে। ওই ঘটনায় ২২ জনকে আসামি করে মামলা করেন আবিদের মামা। তবে প্রভাব খাটিয়ে ১০ জনকে চার্জশিট থেকে বাদ দেওয়া হয়। ২০১৯ সালে ১২ জনকেও খালাস দিয়ে দেওয়া হয়। বাদীকে সাক্ষ্য দিতে দেওয়া হয়নি। এমনকি বাদীকে চারটি রাজনৈতিক মামলা দিয়ে কারাগারে পাঠানো হয়। হাইকোর্ট রুল দিয়েছেন এবং আসামিদের আত্মসমর্পণ করতে নির্দেশ দিয়েছেন। রুলে বিচারিক আদালতের দেওয়া রায় কেন বাতিল করা হবে না, তা জানতে চাওয়া হয়েছে।
শিশির মনির বলেন, রুল যথাযথ হলে আসামিদের বিরুদ্ধে নতুন করে বিচার শুরু হবে।
নিহতের বড় ভাই লুৎফর রহমান বলেন, ‘আমি ন্যায়বিচার চাই। আসামিদের সর্বোচ্চ শাস্তি চাই।’
আত্মসমর্পণের নির্দেশ পাওয়া ১২ জন হলেন তৎকালীন ছাত্র সংসদের ভিপি মফিজুর রহমান জুম্মা, চমেক ছাত্রলীগের সভাপতি সোহেল পারভেজ সুমন, সাধারণ সম্পাদক বিজয় সরকার, সহসাধারণ সম্পাদক হিমেল চাকমা, ফেরদৌস রাসেল, শান্ত দেবনাথ, মাহাফুজুর রহমান ধীমান, নাসির উদ্দিন পাটোয়ারী, দেবাশীষ চক্রবর্তী, মোস্তফা কামাল, রাশেদুর রেজা সানি ও সালমান মাহমুদ রাফসান।
চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের (চমেক) তৃতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী আবিদুর রহমান আবিদকে ১৪ বছর আগে পিটিয়ে হত্যা মামলায় বিচারিক আদালতের রায়ে খালাস পাওয়া ১২ জনকে আত্মসমর্পণের নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। একই সঙ্গে ওই খালাসের রায় কেন বাতিল করা হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করা হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) বিচারপতি মো. জাকির হোসেন ও বিচারপতি সৈয়দ জাহেদ মনসুরের হাইকোর্ট বেঞ্চ বাদীপক্ষের করা আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এই আদেশ দেন। আবেদনের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী অজি উল্লাহ, মোহাম্মদ শিশির মনির ও আইনজীবী আজিমুদ্দিন পাটোয়ারি।
আদেশের বিষয়ে আইনজীবী শিশির মনির বলেন, ছাত্রদল কর্মী আবিদকে তৎকালীন ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা পিটিয়ে হত্যা করেছিল কলেজের হোস্টেলের মধ্যে। ওই ঘটনায় ২২ জনকে আসামি করে মামলা করেন আবিদের মামা। তবে প্রভাব খাটিয়ে ১০ জনকে চার্জশিট থেকে বাদ দেওয়া হয়। ২০১৯ সালে ১২ জনকেও খালাস দিয়ে দেওয়া হয়। বাদীকে সাক্ষ্য দিতে দেওয়া হয়নি। এমনকি বাদীকে চারটি রাজনৈতিক মামলা দিয়ে কারাগারে পাঠানো হয়। হাইকোর্ট রুল দিয়েছেন এবং আসামিদের আত্মসমর্পণ করতে নির্দেশ দিয়েছেন। রুলে বিচারিক আদালতের দেওয়া রায় কেন বাতিল করা হবে না, তা জানতে চাওয়া হয়েছে।
শিশির মনির বলেন, রুল যথাযথ হলে আসামিদের বিরুদ্ধে নতুন করে বিচার শুরু হবে।
নিহতের বড় ভাই লুৎফর রহমান বলেন, ‘আমি ন্যায়বিচার চাই। আসামিদের সর্বোচ্চ শাস্তি চাই।’
আত্মসমর্পণের নির্দেশ পাওয়া ১২ জন হলেন তৎকালীন ছাত্র সংসদের ভিপি মফিজুর রহমান জুম্মা, চমেক ছাত্রলীগের সভাপতি সোহেল পারভেজ সুমন, সাধারণ সম্পাদক বিজয় সরকার, সহসাধারণ সম্পাদক হিমেল চাকমা, ফেরদৌস রাসেল, শান্ত দেবনাথ, মাহাফুজুর রহমান ধীমান, নাসির উদ্দিন পাটোয়ারী, দেবাশীষ চক্রবর্তী, মোস্তফা কামাল, রাশেদুর রেজা সানি ও সালমান মাহমুদ রাফসান।
শিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের সাহসী শিক্ষিকা মাহরীন চৌধুরী। গতকাল সোমবার (২১ জুলাই) বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানটি তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন
২ ঘণ্টা আগেআজ মঙ্গলবার (২২ জুলাই) দুপুরে ঢাকার কুর্মিটোলা বিমানঘাঁটির এ কে খন্দকার প্যারেড গ্রাউন্ডে বিমান বিধ্বস্তে নিহত ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট তৌকির ইসলামের রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় আয়োজিত ফিউনারেল প্যারেডে তিনি এসব কথা বলেন। বিমানবাহিনীর প্রধান আরও বলেন, এই ঘটনায় ইতিমধ্যে উচ্চপর্যায়ের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে
২ ঘণ্টা আগেতিনি বলেন, ‘আমি কারাগারে থেকে বের না হলে তারা সবাই কাজ হারাবে। আমার ব্যবসা ধরার কোনো লোক নেই। আমার দুই ছেলে লন্ডনে পরিবার নিয়ে থাকে। আমার কোম্পানিতে ৮০-৯০টি ট্রাক ছিল। এখন ২০টা আছে। আমাকে জামিন দেন, যাতে আমি সব টাকা পরিশোধ করতে পারি। দুদকের অভিযোগের বিষয়ে আমি পুরোপুরি অবগত নই।
২ ঘণ্টা আগেগতকাল সোমবার (২১ জুলাই) উত্তরা মাইলস্টোন স্কুলে বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ বিমানটি যখন বিধ্বস্ত হয়, তখনো সম্পূর্ণ অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের সমন্বয়ক সাহসী শিক্ষিকা মাহরীন চৌধুরী। কিন্তু তিনি বিপদ দেখে সরে যাননি, নিজের সন্তানের মতো বুক আগলে বাঁচাতে চেয়েছিলেন ছাত্র-ছাত্রীদের
৩ ঘণ্টা আগে