নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নির্যাতনের মুখে মিয়ানমার থেকে বাংলাদেশে আসা রোহিঙ্গাদের ফেরতের ব্যাপারে এখনো ইতিবাচক কোনো খবর নেই বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন। তিনি বলেছেন, ‘রোহিঙ্গাদের ফেরতের ব্যাপারে মিয়ানমার সরকার এখনো আন্তরিক নয়। তারা বলেছিল নেবে, কিন্তু দীর্ঘ সময় পেরিয়ে গেলেও নিচ্ছে না। নতুন করে দেশটিতে সংঘাত বাড়ায় সমস্যা আরও বেড়েছে। বর্তমানে এ ব্যাপারে আমার কাছে কোনো সমাধান নেই।’
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত জেলা প্রশাসক সম্মেলনের দ্বিতীয় অধিবেশন শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।
মিয়ানমারে সংঘাতের জেরে সম্প্রতি আবারও রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ বাড়ছে। এমতাবস্থায় সরকারের পদক্ষেপ সম্পর্কে জানতে চাইলে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘এই মুহূর্তে আমাদের নীতি হচ্ছে, আর একজন রোহিঙ্গাকেও ঢুকতে দেব না। কিন্তু সেখানে যে সংঘাত চলছে, সেই জেরে নতুন করে কেউ আসলে আমরা তো গুলি করতে পারি না।’
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘রোহিঙ্গাদের ফেরতের ব্যাপারে শর্টকাট কোনো পথ নেই। মিয়ানমারকে বলেছি, কিন্তু সেখানেও সংঘাত চলছে। আমাদের অগ্রাধিকার তাদেরকে ফেরত পাঠানো। তারা নেবেও বলেছিল। কিন্তু ছয় বছর পেরিয়ে গেলেও এখনো নেয়নি। তারা আন্তরিক নয়।’
নির্যাতনের মুখে মিয়ানমার থেকে বাংলাদেশে আসা রোহিঙ্গাদের ফেরতের ব্যাপারে এখনো ইতিবাচক কোনো খবর নেই বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন। তিনি বলেছেন, ‘রোহিঙ্গাদের ফেরতের ব্যাপারে মিয়ানমার সরকার এখনো আন্তরিক নয়। তারা বলেছিল নেবে, কিন্তু দীর্ঘ সময় পেরিয়ে গেলেও নিচ্ছে না। নতুন করে দেশটিতে সংঘাত বাড়ায় সমস্যা আরও বেড়েছে। বর্তমানে এ ব্যাপারে আমার কাছে কোনো সমাধান নেই।’
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত জেলা প্রশাসক সম্মেলনের দ্বিতীয় অধিবেশন শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।
মিয়ানমারে সংঘাতের জেরে সম্প্রতি আবারও রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ বাড়ছে। এমতাবস্থায় সরকারের পদক্ষেপ সম্পর্কে জানতে চাইলে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘এই মুহূর্তে আমাদের নীতি হচ্ছে, আর একজন রোহিঙ্গাকেও ঢুকতে দেব না। কিন্তু সেখানে যে সংঘাত চলছে, সেই জেরে নতুন করে কেউ আসলে আমরা তো গুলি করতে পারি না।’
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘রোহিঙ্গাদের ফেরতের ব্যাপারে শর্টকাট কোনো পথ নেই। মিয়ানমারকে বলেছি, কিন্তু সেখানেও সংঘাত চলছে। আমাদের অগ্রাধিকার তাদেরকে ফেরত পাঠানো। তারা নেবেও বলেছিল। কিন্তু ছয় বছর পেরিয়ে গেলেও এখনো নেয়নি। তারা আন্তরিক নয়।’
শুধু পাঠদান নয়, সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা যেন অনেক কাজের কাজি। ভোট গ্রহণ, ভোটার তালিকা, শুমারি, জরিপ, টিকাদান, কৃমিনাশক ওষুধ ও ভিটামিন ক্যাপসুল খাওয়ানো, টিসিবির চাল বিতরণ, বিভিন্ন অনুষ্ঠানসহ বারোয়ারি অন্তত ২০ ধরনের কাজ করতে হচ্ছে তাঁদের। সরকারি এসব কাজে বছরে ব্যস্ত থাকছেন কমপক্ষে...
৩ ঘণ্টা আগেদেশের সব আসামির মামলা-সংক্রান্ত তথ্য-উপাত্ত থাকা পুলিশের ক্রিমিনাল ডেটা ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম (সিডিএমএস) সফটওয়্যারে মাদক কর্মকর্তাদের প্রবেশাধিকার দিচ্ছে না সরকার। পুলিশ সদর দপ্তরের সহযোগিতা নিয়ে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর নিজস্ব সিডিএমএস তৈরি করবে।
৪ ঘণ্টা আগে২০১৮ সালের ২৯ জুলাই রাজধানীর বিমানবন্দর সড়কে জাবালে নূর পরিবহনের দুই বাসের বেপরোয়া প্রতিযোগিতায় প্রাণ হারিয়েছিলেন দুই কলেজশিক্ষার্থী। সেই ঘটনার পর শুরু হয়েছিল নিরাপদ সড়ক আন্দোলন। ধরন ও মাত্রার দিক থেকে তা ছিল দেশের ইতিহাসে নজিরবিহীন। ঢাকার হাজারো শিক্ষার্থী রাস্তায় নেমে আসে।
৪ ঘণ্টা আগেপুলিশের বিশেষ শাখার (এসবি) আশঙ্কা, ২৯ জুলাই থেকে ৮ আগস্ট পর্যন্ত সময়কে কেন্দ্র করে অনলাইন ও অফলাইনে সংঘবদ্ধ প্রচারণার মাধ্যমে নৈরাজ্য সৃষ্টির চেষ্টা করা হতে পারে। দলটির কিছু নেতা-কর্মী এ সময় সরকারি-বেসরকারি স্থাপনায় হামলা, বিশৃঙ্খলা কিংবা ভাঙচুর চালাতে পারে বলেও ধারণা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর।
৪ ঘণ্টা আগে