শেখ হাসিনার সরকারের পতনের প্রায় চার দিন পর শপথ নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গঠিত এই সরকারকে শুভেচ্ছা জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় ইউনিয়ন। উভয় পক্ষই বাংলাদেশের নতুন সরকারের সঙ্গে কাজ করে যাওয়ার প্রত্যাশা ব্যক্ত করেছে এবং গণতন্ত্রের অগ্রযাত্রাকে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরের নিয়মিত প্রেস ব্রিফিংয়ে মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার বলেন, ‘সাম্প্রতিক সহিংসতা বন্ধের জন্য ড. ইউনূসের আহ্বানকে আমরা স্বাগত জানাই। একই সঙ্গে আমরা অন্তর্বর্তী সরকার ও ড. ইউনূসের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত। কারণ এই সরকার বাংলাদেশের জনগণের জন্য একটি গণতান্ত্রিক ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করার প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেছে।’
ইউরোপীয় ইউনিয়নও (ইইউ) ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গঠিত সরকারকে স্বাগত জানিয়েছে। বৃহস্পতিবার ইউরোপীয় ইউনিয়নের পররাষ্ট্র নীতিবিষয়ক প্রধান জোসেপ বোরেল বলেছেন, ‘ইইউ নতুন প্রশাসনের সঙ্গে কাজ করতে এবং এই গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তনকে সমর্থন করার জন্য উন্মুখ।’
এ সময় জোসেপ বোরেল এই সরকারকে সুশাসন, গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ ও মানবাধিকারের প্রতি শ্রদ্ধার সঙ্গে পরিচালিত হতে এবং শান্তিপূর্ণ ও অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রক্রিয়ার অংশ হওয়া উচিত বলেও মন্তব্য করেন।
এদিকে, ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গঠিত অন্তর্বর্তী সরকারকে স্বাগত জানিয়েছে চীন। বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করার প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করে বেইজিং জানিয়েছে, পারস্পরিক বিনিময় ও সহযোগিতা অব্যাহত থাকবে। চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র বলেছেন, ‘চীন দেখতে পেয়েছে যে, বাংলাদেশ একটি অন্তর্বর্তী সরকার গঠন করেছে এবং আমরা একে স্বাগত জানাই। চীন কঠোরভাবে অন্য দেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ না করার নীতি অনুসরণ করে। আমরা বাংলাদেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব ও আঞ্চলিক অখণ্ডতা এবং বাংলাদেশি জনগণের স্বাধীনভাবে নির্বাচিত উন্নয়নের পথকে সম্মান করি।
চীনা পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র আরও বলেন, ‘আমরা বাংলাদেশের সব মানুষের সঙ্গে ভালো প্রতিবেশী ও বন্ধুত্বের নীতিতে দৃঢ়ভাবে অটল আছি।’
উল্লেখ্য, নোবেল শান্তি পুরস্কার বিজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূস গতকাল বৃহস্পতিবার বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান হিসেবে শপথ নিয়েছেন। তিনি ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের মাধ্যমে শেখ হাসিনার ১৫ বছরের কর্তৃত্ববাদী শাসনের অবসানের পর দেশে গণতন্ত্রে ফিরিয়ে আনার অঙ্গীকার করেছেন।
শেখ হাসিনার সরকারের পতনের প্রায় চার দিন পর শপথ নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গঠিত এই সরকারকে শুভেচ্ছা জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় ইউনিয়ন। উভয় পক্ষই বাংলাদেশের নতুন সরকারের সঙ্গে কাজ করে যাওয়ার প্রত্যাশা ব্যক্ত করেছে এবং গণতন্ত্রের অগ্রযাত্রাকে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরের নিয়মিত প্রেস ব্রিফিংয়ে মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার বলেন, ‘সাম্প্রতিক সহিংসতা বন্ধের জন্য ড. ইউনূসের আহ্বানকে আমরা স্বাগত জানাই। একই সঙ্গে আমরা অন্তর্বর্তী সরকার ও ড. ইউনূসের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত। কারণ এই সরকার বাংলাদেশের জনগণের জন্য একটি গণতান্ত্রিক ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করার প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেছে।’
ইউরোপীয় ইউনিয়নও (ইইউ) ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গঠিত সরকারকে স্বাগত জানিয়েছে। বৃহস্পতিবার ইউরোপীয় ইউনিয়নের পররাষ্ট্র নীতিবিষয়ক প্রধান জোসেপ বোরেল বলেছেন, ‘ইইউ নতুন প্রশাসনের সঙ্গে কাজ করতে এবং এই গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তনকে সমর্থন করার জন্য উন্মুখ।’
এ সময় জোসেপ বোরেল এই সরকারকে সুশাসন, গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ ও মানবাধিকারের প্রতি শ্রদ্ধার সঙ্গে পরিচালিত হতে এবং শান্তিপূর্ণ ও অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রক্রিয়ার অংশ হওয়া উচিত বলেও মন্তব্য করেন।
এদিকে, ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গঠিত অন্তর্বর্তী সরকারকে স্বাগত জানিয়েছে চীন। বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করার প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করে বেইজিং জানিয়েছে, পারস্পরিক বিনিময় ও সহযোগিতা অব্যাহত থাকবে। চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র বলেছেন, ‘চীন দেখতে পেয়েছে যে, বাংলাদেশ একটি অন্তর্বর্তী সরকার গঠন করেছে এবং আমরা একে স্বাগত জানাই। চীন কঠোরভাবে অন্য দেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ না করার নীতি অনুসরণ করে। আমরা বাংলাদেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব ও আঞ্চলিক অখণ্ডতা এবং বাংলাদেশি জনগণের স্বাধীনভাবে নির্বাচিত উন্নয়নের পথকে সম্মান করি।
চীনা পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র আরও বলেন, ‘আমরা বাংলাদেশের সব মানুষের সঙ্গে ভালো প্রতিবেশী ও বন্ধুত্বের নীতিতে দৃঢ়ভাবে অটল আছি।’
উল্লেখ্য, নোবেল শান্তি পুরস্কার বিজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূস গতকাল বৃহস্পতিবার বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান হিসেবে শপথ নিয়েছেন। তিনি ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের মাধ্যমে শেখ হাসিনার ১৫ বছরের কর্তৃত্ববাদী শাসনের অবসানের পর দেশে গণতন্ত্রে ফিরিয়ে আনার অঙ্গীকার করেছেন।
সংস্কারের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে নিয়মিত বৈঠক করছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। বিএনপি, জামায়াত, এনসিপিসহ ৩০টি দলের প্রতিনিধিরা এই বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন। গতকাল ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে।
৩ ঘণ্টা আগেজাতীয় সংসদের ৩০০ আসনের মধ্যে ৩৯ টির সীমানা পরিবর্তনের প্রস্তাব করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। জনসংখ্যার ভিত্তিতে গাজীপুরে একটি আসন বাড়ানোর এবং বাগেরহাটে একটি আসন কমানোর প্রস্তাব করা হয়েছে। এসব পরিবর্তন এনে সংসদীয় আসনের সীমানার খসড়া চূড়ান্ত করা হয়েছে।
৭ ঘণ্টা আগেজাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ জানিয়েছেন, নারী প্রতিনিধিত্ব ও রাষ্ট্রপতির ক্ষমতাসংক্রান্ত বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে অগ্রগতি হয়েছে। তবে এখনো কিছু বিষয়ে আলোচনা বাকি রয়েছে, যেগুলো আগামীকাল বৃহস্পতিবার (৩১ জুলাই) চূড়ান্ত করা হবে বলে আশা প্রকাশ করেন তিনি।
৭ ঘণ্টা আগেদুই অতিরিক্ত সচিবকে সচিব পদে পদোন্নতি দিয়েছে সরকার। এ ছাড়া জাতীয় গৃহায়ণ কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যানকে ওএসডি এবং বাংলাদেশ হাওর ও জলাভূমি উন্নয়ন অধিদপ্তরে নতুন মহাপরিচালক নিয়োগ দিয়ে আজ বুধবার প্রজ্ঞাপন জারি করেছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।
৭ ঘণ্টা আগে