নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জাতীয় পার্টি এখন আওয়ামী লীগ বা বিএনপির সঙ্গে নেই। কারও সঙ্গে বন্ধুত্ব হতে পারে কিন্তু জাতীয় পার্টি কারও দাসত্ব করবে না বলে জানিয়ে দিয়েছেন জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ কাদের।
তিনি বলেছেন, ‘আমরা দেশের মানুষের পক্ষে কথা বলি, আমরা দেশের মঙ্গলের জন্য রাজনীতি করি। আমাদের রাজনীতি দেখে অনেকেই মনে করছেন, আমরা অন্য কারও সঙ্গে হাত মিলিয়েছি। আমরা আসলে জাতীয় পার্টির রাজনীতি করছি। কারও সঙ্গে নাকে খত দিয়ে রাজনীতি করব না। কারও দালালি করতে জাতীয় পার্টির রাজনীতি নয়।’ পার্টির যারা অন্য দলের ওপর ভরসা করে বসে আছেন, তাঁদের প্রতিও হুঁশিয়ারি দেন জি এম কাদের।
আজ রোববার দুপুরে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যানের বনানী কার্যালয় মিলনায়তনে ময়মনসিংহ জেলা জাতীয় পার্টি, অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় এ কথা বলেন জি এম কাদের।
জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য ও ময়মনসিংহ বিভাগীয় জাতীয় পার্টির অতিরিক্ত মহাসচিব ফখরুল ইমামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এ সভায় জি এম কাদের আরও বলেন, ‘বড় গাছের ছায়াতলে থাকলে ছোট গাছ বেড়ে উঠতে পারে না। বড় গাছের ছায়াতলে না থাকলে ঝড়ঝঞ্ঝা আসে, তা মোকাবিলা করেই দাঁড়াতে হয়। জাতীয় পার্টি কারও ছায়াতলে যাবে না।’
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জাতীয় পার্টির অবস্থান তুলে ধরতে গিয়ে দলটির চেয়ারম্যান বলেন, ‘আমরা মানুষের ভোটাধিকার নিশ্চিত করতে চাই। আমরা শুরু থেকেই ইভিএমে নির্বাচনের বিরোধিতা করছি। আমরা মনে করি, ইভিএমে কারচুপির সুযোগ আছে। ইভিএমে কারচুপি করে ফলাফল ঘোষণা হলে, চ্যালেঞ্জ করা যায় না।’
এ সময় তিনি দুঃখ করে বলেন, ‘আমাদের কেউ কেউ মনে করছেন, একটি দল নির্বাচনে কারচুপি করে বিজয়ী হয়ে শর্টকাট পদ্ধতিতে তাঁদের মন্ত্রী-এমপি করবে। এটা যারা মনে করেন, তাঁরা জাতীয় পার্টির জন্য জীবাণু। তাঁদের জাতীয় পার্টি থেকে চলে যেতে হবে অথবা সংশোধন হতে হবে। আমরা শক্তিশালী জাতীয় পার্টি গড়তে সব চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করব। প্রয়োজনে অপ্রিয় কিছু সিদ্ধান্ত নিতেও পিছপা হব না।’
আওয়ামী লীগ ও বিএনপি দুর্নীতি, দুঃশাসন আর দলীয়করণের মাধ্যমে দেশের মানুষের সঙ্গে বৈষম্য সৃষ্টি করেছে। তাই, দেশের মানুষ এই দুই দলের বাইরে তৃতীয় একটি শক্তিকে রাষ্ট্র ক্ষমতায় দেখতে চায় বলে মনে করেন জি এম কাদের। তিনি বলেন, ‘দেশের মানুষ এখনো জাতীয় পার্টির স্বর্ণালি যুগের কথা মনে রেখেছেন। তাঁরা আবার জাতীয় পার্টিকে রাষ্ট্র ক্ষমতায় দেখতে চান। দেশে গণতন্ত্র নেই। আওয়ামী লীগ ও বিএনপি বারবার সংবিধান কাটাকাটি করে এক ব্যক্তির হাতে সব ক্ষমতা দিয়েছে। নির্বাহী বিভাগ, আইন সভা এবং বিচার বিভাগের বেশির ভাগই এক ব্যক্তির নিয়ন্ত্রণে। এটা কখনোই গণতন্ত্র হতে পারে না।’
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যানের উপদেষ্টা ডা. মোস্তাফিজুর রহমান আকাশ ও সাবেক সংসদ সদস্য সালাহউদ্দিন।
জাতীয় পার্টি এখন আওয়ামী লীগ বা বিএনপির সঙ্গে নেই। কারও সঙ্গে বন্ধুত্ব হতে পারে কিন্তু জাতীয় পার্টি কারও দাসত্ব করবে না বলে জানিয়ে দিয়েছেন জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ কাদের।
তিনি বলেছেন, ‘আমরা দেশের মানুষের পক্ষে কথা বলি, আমরা দেশের মঙ্গলের জন্য রাজনীতি করি। আমাদের রাজনীতি দেখে অনেকেই মনে করছেন, আমরা অন্য কারও সঙ্গে হাত মিলিয়েছি। আমরা আসলে জাতীয় পার্টির রাজনীতি করছি। কারও সঙ্গে নাকে খত দিয়ে রাজনীতি করব না। কারও দালালি করতে জাতীয় পার্টির রাজনীতি নয়।’ পার্টির যারা অন্য দলের ওপর ভরসা করে বসে আছেন, তাঁদের প্রতিও হুঁশিয়ারি দেন জি এম কাদের।
আজ রোববার দুপুরে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যানের বনানী কার্যালয় মিলনায়তনে ময়মনসিংহ জেলা জাতীয় পার্টি, অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় এ কথা বলেন জি এম কাদের।
জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য ও ময়মনসিংহ বিভাগীয় জাতীয় পার্টির অতিরিক্ত মহাসচিব ফখরুল ইমামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এ সভায় জি এম কাদের আরও বলেন, ‘বড় গাছের ছায়াতলে থাকলে ছোট গাছ বেড়ে উঠতে পারে না। বড় গাছের ছায়াতলে না থাকলে ঝড়ঝঞ্ঝা আসে, তা মোকাবিলা করেই দাঁড়াতে হয়। জাতীয় পার্টি কারও ছায়াতলে যাবে না।’
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জাতীয় পার্টির অবস্থান তুলে ধরতে গিয়ে দলটির চেয়ারম্যান বলেন, ‘আমরা মানুষের ভোটাধিকার নিশ্চিত করতে চাই। আমরা শুরু থেকেই ইভিএমে নির্বাচনের বিরোধিতা করছি। আমরা মনে করি, ইভিএমে কারচুপির সুযোগ আছে। ইভিএমে কারচুপি করে ফলাফল ঘোষণা হলে, চ্যালেঞ্জ করা যায় না।’
এ সময় তিনি দুঃখ করে বলেন, ‘আমাদের কেউ কেউ মনে করছেন, একটি দল নির্বাচনে কারচুপি করে বিজয়ী হয়ে শর্টকাট পদ্ধতিতে তাঁদের মন্ত্রী-এমপি করবে। এটা যারা মনে করেন, তাঁরা জাতীয় পার্টির জন্য জীবাণু। তাঁদের জাতীয় পার্টি থেকে চলে যেতে হবে অথবা সংশোধন হতে হবে। আমরা শক্তিশালী জাতীয় পার্টি গড়তে সব চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করব। প্রয়োজনে অপ্রিয় কিছু সিদ্ধান্ত নিতেও পিছপা হব না।’
আওয়ামী লীগ ও বিএনপি দুর্নীতি, দুঃশাসন আর দলীয়করণের মাধ্যমে দেশের মানুষের সঙ্গে বৈষম্য সৃষ্টি করেছে। তাই, দেশের মানুষ এই দুই দলের বাইরে তৃতীয় একটি শক্তিকে রাষ্ট্র ক্ষমতায় দেখতে চায় বলে মনে করেন জি এম কাদের। তিনি বলেন, ‘দেশের মানুষ এখনো জাতীয় পার্টির স্বর্ণালি যুগের কথা মনে রেখেছেন। তাঁরা আবার জাতীয় পার্টিকে রাষ্ট্র ক্ষমতায় দেখতে চান। দেশে গণতন্ত্র নেই। আওয়ামী লীগ ও বিএনপি বারবার সংবিধান কাটাকাটি করে এক ব্যক্তির হাতে সব ক্ষমতা দিয়েছে। নির্বাহী বিভাগ, আইন সভা এবং বিচার বিভাগের বেশির ভাগই এক ব্যক্তির নিয়ন্ত্রণে। এটা কখনোই গণতন্ত্র হতে পারে না।’
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যানের উপদেষ্টা ডা. মোস্তাফিজুর রহমান আকাশ ও সাবেক সংসদ সদস্য সালাহউদ্দিন।
জাতীয় সংসদের ৩০০ আসনের মধ্যে ৩৯ টির সীমানা পরিবর্তনের প্রস্তাব করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। জনসংখ্যার ভিত্তিতে গাজীপুরে একটি আসন বাড়ানোর এবং বাগেরহাটে একটি আসন কমানোর প্রস্তাব করা হয়েছে। এসব পরিবর্তন এনে সংসদীয় আসনের সীমানার খসড়া চূড়ান্ত করা হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেজাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ জানিয়েছেন, নারী প্রতিনিধিত্ব ও রাষ্ট্রপতির ক্ষমতাসংক্রান্ত বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে অগ্রগতি হয়েছে। তবে এখনো কিছু বিষয়ে আলোচনা বাকি রয়েছে, যেগুলো আগামীকাল বৃহস্পতিবার (৩১ জুলাই) চূড়ান্ত করা হবে বলে আশা প্রকাশ করেন তিনি।
৪ ঘণ্টা আগেদুই অতিরিক্ত সচিবকে সচিব পদে পদোন্নতি দিয়েছে সরকার। এ ছাড়া জাতীয় গৃহায়ণ কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যানকে ওএসডি এবং বাংলাদেশ হাওর ও জলাভূমি উন্নয়ন অধিদপ্তরে নতুন মহাপরিচালক নিয়োগ দিয়ে আজ বুধবার প্রজ্ঞাপন জারি করেছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।
৪ ঘণ্টা আগেভুয়া প্রতিষ্ঠান দেখিয়ে ১৫ কোটি টাকার ঋণ নিয়ে তা আত্মসাতের অভিযোগে সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী, তাঁর স্ত্রীসহ ২৭ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
৫ ঘণ্টা আগে