নিজস্ব প্রতিবেদক
ঢাকা: আগামী ১ জুলাই থেকে সর্বাত্মক লকডাউন কার্যকরে পুলিশের সঙ্গে বিজিবি ও সেনাবাহিনী কাজ করবে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণমন্ত্রী জাহিদ মালেক।
সচিবালয়ে আজ রোববার তিনি সাংবাদিকদের এ কথা বলেন। স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘সামনের লকডাউনে পুলিশ থাকবে, বিজিবি থাকবে, সেনাবাহিনীর সদস্যরাও থাকবে। যাতে করে লকডাউনটা সুন্দরভাবে পালিত হয়, যাতে ঊর্ধ্বমুখী সংক্রমণটা রোধ করা যায়, মৃত্যুর সংখ্যাও কমিয়ে আনতে পারি।’
দেশে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ও মৃত্যুর হার আশঙ্কাজনকভাবে বেড়ে যাওয়ায় ১ জুলাই থেকে সাত দিন সর্বাত্মক লকডাউন ঘোষণা করে বিজ্ঞপ্তি দিয়েছে সরকার। আর ২৮ থেকে ৩০ জুন পুরো দেশে সীমিত পরিসরে লকডাউন থাকবে বলেও বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে।
স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের অধীন দপ্তর ও সংস্থাগুলোর সঙ্গে বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘আমাদের আমের ব্যবসা করতে দিতে হয়েছে, গাড়ি চালাতে দিতে হয়েছে। বিদেশ থেকে যাঁরা আসছেন, তাঁদের ভ্যাকসিনেট করতে হচ্ছে, তাঁদের কোয়ারেন্টিন করতে হয়েছে। সব কাজই আমাদের একসঙ্গে করে যেতে হচ্ছে। আমাদের ভ্যাকসিনেশন কার্যক্রমও বজায় রাখতে হচ্ছে। রোগী বাড়ছে, তাদের চিকিৎসা দিতে হচ্ছে। আমাদের কাজের কোনো কমতি নেই।’
‘সামনে লকডাউন আসছে। সোমবার থেকে আংশিক লকডাউন যেটা বলা হচ্ছে, বৃহস্পতিবার থেকে পূর্ণ লকডাউন। আমরা জানি আমাদের (স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়) কোনো লকডাউন নেই। আমাদের দরজা তো বন্ধ হবেই না, জানালাও খুলে দিতে হবে। আমরা আশা করব যে যেখানে আছেন, স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলবেন, মাস্ক পরবেন। সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখবেন। স্যানিটাইজ করবেন এবং লকডাউনটা আপনারা মেনে চলবেন। যদি আমরা তা না মানি, আমাদের মৃত্যুর সংখ্যা বাড়বে, আক্রান্তের সংখ্যা বাড়বে। হাসপাতালে চিকিৎসা দিতেও মুশকিল হবে।’
সংকট এড়াতে লকডাউন দেওয়া হচ্ছে জানিয়ে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের এখনো চিকিৎসা দেওয়ার যথেষ্ট লোক আছে। সারা দেশে প্রায় ১২ থেকে ১৫ হাজার বেড করোনার জন্য ডেডিকেটেড করা আছে। আমাদের এখনো যথেষ্ট বেড আছে। সরকারি-বেসরকারিভাবে দেশে প্রায় ১ হাজার ৬০০ হাই ফ্লো নজেল লাগানো বেড আছে। অক্সিজেন আছে, ওষুধের কোনো ঘাটতি নেই। সেদিক থেকে আমরা মনে করি যে একটা সহনীয় পর্যায়ে আছি। আমাদের এখন থেকেই নিয়ন্ত্রণে আনতে হবে।’
ঢাকা: আগামী ১ জুলাই থেকে সর্বাত্মক লকডাউন কার্যকরে পুলিশের সঙ্গে বিজিবি ও সেনাবাহিনী কাজ করবে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণমন্ত্রী জাহিদ মালেক।
সচিবালয়ে আজ রোববার তিনি সাংবাদিকদের এ কথা বলেন। স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘সামনের লকডাউনে পুলিশ থাকবে, বিজিবি থাকবে, সেনাবাহিনীর সদস্যরাও থাকবে। যাতে করে লকডাউনটা সুন্দরভাবে পালিত হয়, যাতে ঊর্ধ্বমুখী সংক্রমণটা রোধ করা যায়, মৃত্যুর সংখ্যাও কমিয়ে আনতে পারি।’
দেশে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ও মৃত্যুর হার আশঙ্কাজনকভাবে বেড়ে যাওয়ায় ১ জুলাই থেকে সাত দিন সর্বাত্মক লকডাউন ঘোষণা করে বিজ্ঞপ্তি দিয়েছে সরকার। আর ২৮ থেকে ৩০ জুন পুরো দেশে সীমিত পরিসরে লকডাউন থাকবে বলেও বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে।
স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের অধীন দপ্তর ও সংস্থাগুলোর সঙ্গে বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘আমাদের আমের ব্যবসা করতে দিতে হয়েছে, গাড়ি চালাতে দিতে হয়েছে। বিদেশ থেকে যাঁরা আসছেন, তাঁদের ভ্যাকসিনেট করতে হচ্ছে, তাঁদের কোয়ারেন্টিন করতে হয়েছে। সব কাজই আমাদের একসঙ্গে করে যেতে হচ্ছে। আমাদের ভ্যাকসিনেশন কার্যক্রমও বজায় রাখতে হচ্ছে। রোগী বাড়ছে, তাদের চিকিৎসা দিতে হচ্ছে। আমাদের কাজের কোনো কমতি নেই।’
‘সামনে লকডাউন আসছে। সোমবার থেকে আংশিক লকডাউন যেটা বলা হচ্ছে, বৃহস্পতিবার থেকে পূর্ণ লকডাউন। আমরা জানি আমাদের (স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়) কোনো লকডাউন নেই। আমাদের দরজা তো বন্ধ হবেই না, জানালাও খুলে দিতে হবে। আমরা আশা করব যে যেখানে আছেন, স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলবেন, মাস্ক পরবেন। সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখবেন। স্যানিটাইজ করবেন এবং লকডাউনটা আপনারা মেনে চলবেন। যদি আমরা তা না মানি, আমাদের মৃত্যুর সংখ্যা বাড়বে, আক্রান্তের সংখ্যা বাড়বে। হাসপাতালে চিকিৎসা দিতেও মুশকিল হবে।’
সংকট এড়াতে লকডাউন দেওয়া হচ্ছে জানিয়ে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের এখনো চিকিৎসা দেওয়ার যথেষ্ট লোক আছে। সারা দেশে প্রায় ১২ থেকে ১৫ হাজার বেড করোনার জন্য ডেডিকেটেড করা আছে। আমাদের এখনো যথেষ্ট বেড আছে। সরকারি-বেসরকারিভাবে দেশে প্রায় ১ হাজার ৬০০ হাই ফ্লো নজেল লাগানো বেড আছে। অক্সিজেন আছে, ওষুধের কোনো ঘাটতি নেই। সেদিক থেকে আমরা মনে করি যে একটা সহনীয় পর্যায়ে আছি। আমাদের এখন থেকেই নিয়ন্ত্রণে আনতে হবে।’
বহুল আলোচিত ‘জুলাই জাতীয় সনদ’-এর খসড়া প্রণয়ন শেষে তা রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে পাঠিয়েছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। সব ঠিক থাকলে আগামীকাল বৃহস্পতিবারই সনদ চূড়ান্ত করার বিষয়ে আশাবাদী কমিশন। রাষ্ট্রব্যবস্থা সংস্কারের যে বিষয়গুলোয় রাজনৈতিক ঐকমত্য প্রতিষ্ঠিত হবে, সেগুলোই অন্তর্ভুক্ত করা হবে জুলাই সনদে।
৫ ঘণ্টা আগেআওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর হত্যা, গুম, হামলাসহ বিভিন্ন মামলার আসামিদের গ্রেপ্তার অভিযান শুরু হয়। এ ছাড়া আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে আনতে সারা দেশে এখনো বিশেষ অভিযানে প্রতিদিন এক-দেড় হাজার আসামিকে গ্রেপ্তার করছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। এসব আসামিকে পাঠানো হচ্ছে কারাগারে।
৫ ঘণ্টা আগেতিস্তা সেচ প্রকল্পের ৮০০ কোটি টাকার কাজ বাকি রেখে উধাও হয়েছেন ১৬ ঠিকাদার। তাঁরা কাজ না করে আগেভাগে বিল তুলে ৫ আগস্টের পর থেকে পলাতক। ফলে রংপুর, নীলফামারী, গাইবান্ধা, দিনাজপুর, জয়পুরহাট এবং বগুড়ায় সেচের সুবিধার্থে নেওয়া এ প্রকল্পের তিনটি সেক্টরের মধ্যে একটির কাজ বন্ধ রয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগেবোরোর সংগ্রহ আশানুরূপ হওয়ার দেশের সরকারি গুদামে খাদ্যদ্রব্যের মজুত এখন সর্বোচ্চ অবস্থানে পৌঁছেছে। সরকারি গুদামগুলোতে গতকাল মঙ্গলবার (২৯ জুলাই) পর্যন্ত ধান, চাল ও গম—এই তিন ধরনের খাদ্যের মজুত দাঁড়িয়েছে রেকর্ড ২০ লাখ ৭৩ হাজার টনে।
৫ ঘণ্টা আগে