নিজস্ব প্রতিবেদ, ঢাকা
সালিস করতে গিয়ে কিশোরীকে বিয়ে করা সেই চেয়ারম্যানের সাময়িক বরখাস্ত আদেশ স্থগিত করেছেন হাইকোর্ট। আজ বুধবার বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিমের একক ভার্চ্যুয়াল আদালত আগামী এক মাসের জন্য স্থগিতাদেশ দেন।
একই সঙ্গে তাঁর সাময়িক বরখাস্ত আদেশ কেন আইনবহির্ভূত হবে না তা জানতে স্থানীয় সরকার বিভাগের প্রতি রুল জারি করেছেন আদালত।
সালিসে অপ্রাপ্তবয়স্ক কিশোরীকে বিয়ে করায় পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার ৬ নম্বর কনকদিয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. শাহিন হাওলাদারকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয় গত ২৮ জুন। এই বরখাস্ত আদেশ চ্যালেঞ্জ করে রিট আবেদন করেন চেয়ারম্যান। প্রাথমিক শুনানি শেষে আদালত এ আদেশ দেন।
সাময়িক বরখাস্ত আদেশের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার ৬ নম্বর কনকদিয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. শাহিন হাওলাদার সালিস করতে গিয়ে ক্ষমতার অপব্যবহার করে অপ্রাপ্ত বয়স্ক (১৪ বছর ২ মাস ১৪ দিন) কিশোরীকে বিয়ে করেন। এ ঘটনায় তিনি স্থানীয় সরকার (ইউনিয়ন পরিষদ) আইন ২০০৯ এর ৩৪ (৪) (ঘ) ধারার অপরাধ সংঘটিত করায় তাঁকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।
এর আগে গত ২৭ জুন পটুয়াখালীর বাউফলে প্রেম সংক্রান্ত সালিস বৈঠকে কিশোরীকে পছন্দ হওয়া ও তাঁকে চেয়ারম্যান কর্তৃক বিয়ে করার ঘটনা তদন্ত করতে নির্দেশ দেন হাইকোর্ট। গণমাধ্যমে এ সংক্রান্ত খবর প্রকাশিত হওয়ায় আদালত সেটা আমলে নিয়ে স্বপ্রণোদিত এই নির্দেশ দেন। পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনকে (পিবিআই) বিষয়টি তদন্ত করে আগামী ৮ আগস্টের মধ্যে প্রতিবেদন দাখিল করতে বলা হয়। সেই সঙ্গে চেয়ারম্যানের ক্ষমতার অপব্যবহার কেন কর্তৃত্ববহির্ভূত হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেন আদালত।
গত ২৫ জুন (শুক্রবার) দুপুরে বাউফলের কনকদিয়া ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান শাহিন হাওলাদার ৫ লাখ টাকা দেনমোহরে ১৪ বছর বয়সী কিশোরীকে বিয়ে করেন।
একই ইউনিয়নে এক যুবকের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক ছিল ওই কিশোরীর। গত ২৪ জুন রাতে তারা দুজন পালিয়ে যায়। বিষয়টি কিশোরীর বাবা কনকদিয়ার ইউপি চেয়ারম্যান শাহিন হাওলাদারকে জানান। এরপর আনুষ্ঠানিকভাবে বিয়ে দেওয়ার কথা বলে শুক্রবার কনকদিয়া ইউপি কার্যালয়ে ছেলে ও মেয়ের দুই পরিবারকে আসতে বলেন চেয়ারম্যান।
২৫ জুন সকাল ৯টার দিকে দুই পরিবারের সদস্যরা ইউপি কার্যালয়ে আসেন। সেখানে মেয়েটিকে দেখে পছন্দ হয়ে যায় চেয়ারম্যান শাহিন হাওলাদারের। তিনি মেয়েটিকে বিয়ে করার আগ্রহ প্রকাশ করেন। শুক্রবার দুপর ১টায় স্থানীয় কাজি মো. আবু সাদেককে বাড়িতে ডেকে পাঁচ লাখ টাকা দেনমোহরে ওই কিশোরীকে বিয়ে করেন চেয়ারম্যান শাহিন হাওলাদার।
বিয়ের পর এ ঘটনা জানাজানি হলে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। অন্যদিকে মেয়েটির যার সঙ্গে প্রেম ছিল তিনি আত্মহত্যার চেষ্টা করেন। এরপর একই কাজির মাধ্যমে আবার তালাকও সম্পন্ন হয়।
সালিস করতে গিয়ে কিশোরীকে বিয়ে করা সেই চেয়ারম্যানের সাময়িক বরখাস্ত আদেশ স্থগিত করেছেন হাইকোর্ট। আজ বুধবার বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিমের একক ভার্চ্যুয়াল আদালত আগামী এক মাসের জন্য স্থগিতাদেশ দেন।
একই সঙ্গে তাঁর সাময়িক বরখাস্ত আদেশ কেন আইনবহির্ভূত হবে না তা জানতে স্থানীয় সরকার বিভাগের প্রতি রুল জারি করেছেন আদালত।
সালিসে অপ্রাপ্তবয়স্ক কিশোরীকে বিয়ে করায় পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার ৬ নম্বর কনকদিয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. শাহিন হাওলাদারকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয় গত ২৮ জুন। এই বরখাস্ত আদেশ চ্যালেঞ্জ করে রিট আবেদন করেন চেয়ারম্যান। প্রাথমিক শুনানি শেষে আদালত এ আদেশ দেন।
সাময়িক বরখাস্ত আদেশের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার ৬ নম্বর কনকদিয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. শাহিন হাওলাদার সালিস করতে গিয়ে ক্ষমতার অপব্যবহার করে অপ্রাপ্ত বয়স্ক (১৪ বছর ২ মাস ১৪ দিন) কিশোরীকে বিয়ে করেন। এ ঘটনায় তিনি স্থানীয় সরকার (ইউনিয়ন পরিষদ) আইন ২০০৯ এর ৩৪ (৪) (ঘ) ধারার অপরাধ সংঘটিত করায় তাঁকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।
এর আগে গত ২৭ জুন পটুয়াখালীর বাউফলে প্রেম সংক্রান্ত সালিস বৈঠকে কিশোরীকে পছন্দ হওয়া ও তাঁকে চেয়ারম্যান কর্তৃক বিয়ে করার ঘটনা তদন্ত করতে নির্দেশ দেন হাইকোর্ট। গণমাধ্যমে এ সংক্রান্ত খবর প্রকাশিত হওয়ায় আদালত সেটা আমলে নিয়ে স্বপ্রণোদিত এই নির্দেশ দেন। পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনকে (পিবিআই) বিষয়টি তদন্ত করে আগামী ৮ আগস্টের মধ্যে প্রতিবেদন দাখিল করতে বলা হয়। সেই সঙ্গে চেয়ারম্যানের ক্ষমতার অপব্যবহার কেন কর্তৃত্ববহির্ভূত হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেন আদালত।
গত ২৫ জুন (শুক্রবার) দুপুরে বাউফলের কনকদিয়া ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান শাহিন হাওলাদার ৫ লাখ টাকা দেনমোহরে ১৪ বছর বয়সী কিশোরীকে বিয়ে করেন।
একই ইউনিয়নে এক যুবকের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক ছিল ওই কিশোরীর। গত ২৪ জুন রাতে তারা দুজন পালিয়ে যায়। বিষয়টি কিশোরীর বাবা কনকদিয়ার ইউপি চেয়ারম্যান শাহিন হাওলাদারকে জানান। এরপর আনুষ্ঠানিকভাবে বিয়ে দেওয়ার কথা বলে শুক্রবার কনকদিয়া ইউপি কার্যালয়ে ছেলে ও মেয়ের দুই পরিবারকে আসতে বলেন চেয়ারম্যান।
২৫ জুন সকাল ৯টার দিকে দুই পরিবারের সদস্যরা ইউপি কার্যালয়ে আসেন। সেখানে মেয়েটিকে দেখে পছন্দ হয়ে যায় চেয়ারম্যান শাহিন হাওলাদারের। তিনি মেয়েটিকে বিয়ে করার আগ্রহ প্রকাশ করেন। শুক্রবার দুপর ১টায় স্থানীয় কাজি মো. আবু সাদেককে বাড়িতে ডেকে পাঁচ লাখ টাকা দেনমোহরে ওই কিশোরীকে বিয়ে করেন চেয়ারম্যান শাহিন হাওলাদার।
বিয়ের পর এ ঘটনা জানাজানি হলে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। অন্যদিকে মেয়েটির যার সঙ্গে প্রেম ছিল তিনি আত্মহত্যার চেষ্টা করেন। এরপর একই কাজির মাধ্যমে আবার তালাকও সম্পন্ন হয়।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে আহত রোগীদের চিকিৎসায় বিদেশ থেকে চিকিৎসক আনা হচ্ছে। এ জন্য নির্দিষ্ট বরাদ্দ দিয়েছে সরকার। বরাদ্দের সিংহভাগ অর্থ যাতে চিকিৎসার কাজে ব্যয় করা যায়, তার জন্য বিদেশি বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের কর মওকুফ চায় সরকার। গত ২৮ জানুয়ারি জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) কাছে এ দাবি জানিয়েছে মুক্তি
১ ঘণ্টা আগেচলতি বছর বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কারের তালিকা ঘোষণার পর কয়েকটি নাম নিয়ে ব্যাপার সমালোচনা হয়। পরে তিনজনের নাম বাদ দিয়ে চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করে কর্তৃপক্ষ। এ নিয়ে আজ শনিবার জাতীয় কবিতা উৎসবের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে কথা বলেছেন সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী। অনুষ্ঠানে তিনি প্রধান অতিথি ছিলেন।
৩ ঘণ্টা আগেদুই দিনব্যাপী জাতীয় কবিতা উৎসবের উদ্বোধন হলো। আজ শনিবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় লাইব্রেরি চত্বরে উৎসবের উদ্বোধন করেন শহীদ আবু সাঈদের মা মনোয়ারা বেগম। ‘স্বাধীনতা সাম্য সম্প্রীতির জন্য কবিতা’ স্লোগানে শুরু হলো কবিদের এই মিলনমেলা।
৪ ঘণ্টা আগেশনিবার বিচার বিভাগের স্বাধীনতা নিশ্চিতকরণসহ বিচার সেবা প্রদানে দক্ষতা বৃদ্ধিতে করণীয় নিয়ে আয়োজিত সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন প্রধান বিচারপতি। সুপ্রিম কোর্ট থেকে পাঠানো বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি জানানো হয়।
৪ ঘণ্টা আগে