শোলাকিয়া ঈদগাহ পরিচালনা কমিটির সভাপতি ও জেলা প্রশাসক ফৌজিয়া খান বলেন, “সারা দেশ ও বিদেশ থেকে ধর্মপ্রাণ মুসল্লিরা ঈদের নামাজের জন্য আসবেন। যারা এক থেকে দুই দিন আগে আসেন, তাদের জন্য পৃথক স্থানে থাকার ব্যবস্থা করা হয়েছে। স্থানগুলো হলো আজিমউদ্দিন উচ্চ বিদ্যালয় ও বাগে জান্নাত নুরানি মাদ্রাসা।
নামাজ পড়তে আসা দেশ-বিদেশের কয়েক লাখ মুসল্লির ভিড়ে জনসমুদ্রে পরিণত হয় শোলাকিয়া ময়দান। আগত মুসল্লিদের অনেকে মাঠে জায়গা না পেয়ে পার্শ্ববর্তী রাস্তা, বাড়ির ছাদ, নদীর পাড় ও শোলাকিয়া সেতুতে জায়গা করে নিয়ে জামাতের জন্য দাঁড়িয়ে পড়েন। নিরাপত্তার স্বার্থে সকাল ৭টার আগে মুসল্লিদের ঈদগাহে প্রবেশ করতে দেয়নি...
ঈদের জামাতের জন্য প্রস্তুত কিশোরগঞ্জের ঐতিহাসিক শোলাকিয়া ঈদগাহ ময়দান। প্রতিবছরের মতো এবারও দেশের সবচেয়ে বড় জামাত এখানে হবে বলে প্রত্যাশা করা হচ্ছে। পুলিশ বলেছে, ঈদের জামাত ঘিরে থাকবে পাঁচ স্তরের নিরাপত্তাব্যবস্থা। পাশাপাশি ৫ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন করা হবে।
১৫ বছর পর ২০০৯ সালে বাদ দেওয়া কিশোরগঞ্জের ঐতিহাসিক শোলাকিয়া ঈদ জামাতের ইমাম মুফতি আবুল খায়ের মুহাম্মদ ছাইফুল্লাহকে পুনর্বহাল করা হয়েছে। ১৯৮তম ঈদ জামাত উপলক্ষে আজ রোববার জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সম্মেলনকক্ষে প্রস্তুতি সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।