অনলাইন ডেস্ক
অর্ধশতাধিক পণ্য ও সেবার ওপর বাড়তি সম্পূরক শুল্ক ও মূল্য সংযোজন কর (ভ্যাট) আরোপ নিয়ে অর্থনীতিবিদ, ব্যবসায়ীসহ নানা শ্রেণি-পেশার মানুষের তীব্র সমালোচনার মুখে এই সিদ্ধান্তের পক্ষে কথা বললেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। তিনি দাবি করেছেন, শুল্ক-কর আরোপের ফলে মানুষের ওপর ‘ন্যূনতম’ প্রভাব পড়বে।
আজ রোববার রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন তিনি। সেখানে আরও উপস্থিত ছিলেন প্রধান উপদেষ্টার উপপ্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদার, অপূর্ব জাহাঙ্গীর ও সহকারী প্রেস সচিব সুচিস্মিতা তিথি।
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব দাবি করেন, নির্দিষ্ট কিছু পণ্যের ওপর শুল্কারোপের ফলে মানুষের ওপর তেমন একটা প্রভাব পড়বে না। তিনি বলেন, ‘আমরা মনে করছি, তা খুবই মিনিমাম হবে, ম্যাসিভ প্রভাব পড়বে না।’
আইএমএফের পরামর্শে শুল্ক-কর বাড়ানো নিয়ে তোলা প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘এখানে আইএমএফের ঋণটা মুখ্য নয়। তারা ক্ষুদ্র অর্থনীতির স্থিতিশীলতার জন্য সবচেয়ে ভালো পরামর্শ দেয়—এটা আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত। আইএমএফ ঋণ দিলে তাদের সামনে রেখে অন্যরা আসে (বিশ্বব্যাংক, এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকসহ অন্যরা)। এটা বিদেশ থেকে বেসরকারি বিনিয়োগকারী আসতে মুখ্য ভূমিকা পালন করে। কারণ, তারা বিনিয়োগ করার আগে আইএমএফের প্রতিবেদন দেখে। ভালো রাজস্ব থাকলে এক্সচেঞ্জ মার্কেট স্থিতিশীল থাকবে। তাতে দ্রব্যমূল্য স্থিতিশীল থাকবে। পরিকল্পনাকারী সকল অর্থনীতিবিদই বোদ্ধা, তাঁরা জানেন কী করছেন।’
সামগ্রিক অর্থনীতির স্থিতিশীলতার প্রয়োজনে শুল্ক-কর বাড়ানো হয়েছে দাবি করে শফিকুল আলম বলেন, ‘সেটা না হলে টাকার মান কমে যাবে। এখন ১২৫ টাকায় ডলার কিনছেন, কিন্তু একটা সময় আসবে, ১৯০ টাকা দিয়ে কিনতে হবে। ম্যাক্রো ইকোনমিক স্ট্যাবিলিটি বাড়ানোর জন্য ট্যাক্স জিডিপি রেশিও বাড়াতে হবে। এটা এমন জায়গায় চলে গেছে, তা টেকসই নয়। ৫ মাসে রাজস্ব আয়ে ঘাটতি হয়েছে ৪২ হাজার কোটি টাকা। খরচ তো মেটাতে হবে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নর, অর্থ উপদেষ্টা ভালো বোঝেন। বর্তমান অর্থনৈতিক টিমটি দেশের ইতিহাসে সেরা। তাঁরা সেভাবে পরিকল্পনা করছেন।’
শুল্ক-কর বাড়ানোর কারণে মূল্যস্ফীতি ও মানুষের কষ্ট বাড়বে কি না, জবাবে শফিকুল আলম বলেন, ‘মোটেও না।’ এমন সিদ্ধান্তে সরকার অজনপ্রিয় হবে কি না এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘অজনপ্রিয় হওয়ার কোনো কারণ দেখছি না; বরং সরকার দেশের অর্থনীতির অবস্থা যাতে ঠিক থাকে, সেদিকে লক্ষ রাখছে। আমি মনে করি, বিষয়টির প্রেক্ষাপট এবং কেন করা হয়েছে, তা মানুষকে বোঝানো সাংবাদিকসহ সবার কর্তব্য।’
অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে খরচ কমানোর ক্রমাগত চেষ্টা করছে, এ কথা জানিয়ে শফিকুল আলম বলেন, ‘প্রধান উপদেষ্টার বিদেশ সফর সর্বনিম্ন লোক নিয়ে হচ্ছে, তার মধ্যেও নিরাপত্তা পারপাসে লোকসংখ্যা বেশি। কিন্তু আগে আড়াই শ-তিন শ মানুষ নিয়ে বিশেষ সফরে যেতেন (শেখ হাসিনা)। সবখানে অর্থের অপচয় করা হয়েছে। চট্টগ্রামে টানেল করলেন, করিডর পেরিয়ে সাইফুজ্জামান চৌধুরীর বাড়িতে তিনি রেস্ট নিতেন, সেখানে সাড়ে চার শ কোটি টাকা খরচ করে সেভেন স্টার হোটেল করেছেন। এগুলো কার টাকা? তাঁর আত্মীয়স্বজনের টাকায় নয়, বাংলাদেশের মানুষের ট্যাক্সের টাকায়।’
শ্বেতপত্র পুরোটা সবাইকে পড়ার অনুরোধ করে তিনি বলেন, ‘দেখবেন, কীভাবে জনগণের টাকাগুলো অপচয় করা হয়েছে এবং লুটপাট করেছেন (শেখ হাসিনা)। তার কিছু নমুনা ব্রিটিশ...দেখছেন। সে জন্য আমরা সত্যিকার অর্থে চাচ্ছি, বাংলাদেশের ট্যাক্স জিডিপি এমন একটা পর্যায়ে যাক, যাতে দেশের ইকোনমি গ্রো করে। ট্যাক্স জিডিপি কমে যাওয়ার মানে হচ্ছে, যে ঋণ আপনি করেছেন, তা শোধ করার সুযোগ না-ও হতে পারে। সবকিছু বিবেচনা করেই এটা করা হয়েছে। আশা করছি, বাংলাদেশের সামনের দিনগুলোতে মানুষের উন্নয়নে এই টাকাগুলো ব্যয় হবে।’
জাতীয় নাগরিক কমিটি বলেছে, ট্যাক্স বাড়ায় মানুষের জীবন দুর্বিষহ হয়ে পড়বে, অন্য বিকল্পে যাওয়া যেত। তাই প্রত্যাহার বা কমানোর চিন্তা সরকারের আছে কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে প্রেস সচিব বলেন, ‘আমরা তাদের কথাগুলো শুনছি, এটাই বলতে পারি।’
আওয়ামী লীগের সময় দেশে-বিদেশে অপচয় করা জনগণের টাকা ক্রোক বা স্যাংশন করা কিংবা ওই সম্পদের ওপর ট্যাক্স বসানোর কোনো কাজ হচ্ছে কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘পুরো বিষয়গুলো নিয়ে আমরা কাজ করছি। একটা টাস্কফোর্স গঠন করা হয়েছে। কীভাবে ওই টাকাগুলো আনা যায়, এটা আমাদের টপ প্রায়োরিটি। এই চুরিটা কোথা থেকে হয়েছে, সেটা ট্রেস করা হচ্ছে। আমরা দেখছি, কোথায় কোথায় কীভাবে টাকাগুলো গেছে, কোন অফশোর অ্যাকাউন্টে গেছে, চুরি করে কোথায় নিয়ে গেছে...। সরকারের জায়গা থেকে অনেক বেশি সতর্কতার সঙ্গে এসব নিয়ে কাজ হচ্ছে; যা যা করা দরকার, সবই করা হচ্ছে।’
দুর্নীতি দমন কমিশন পুনর্গঠন, বাংলাদেশ ব্যাংক, মানি লন্ডারিং বিভাগসহ সংশ্লিষ্টদের শক্তিশালী করার দাবি করে শফিকুল আলম বলেন, ‘টাকাগুলো যেসব দেশে চলে গেছে, তাদের সঙ্গে আমরা কনটাক্ট করছি। তাদের আমরা জানাচ্ছি, টাকাটা তোমার ওখানে চলে গেছে, তুমি আমাদের সঙ্গে কো-অপারেট করো। আমরা সবার কাছ থেকে সাপোর্ট পাচ্ছি। আমরা কোনো দেশের কথা বলব না।’
অর্ধশতাধিক পণ্য ও সেবার ওপর বাড়তি সম্পূরক শুল্ক ও মূল্য সংযোজন কর (ভ্যাট) আরোপ নিয়ে অর্থনীতিবিদ, ব্যবসায়ীসহ নানা শ্রেণি-পেশার মানুষের তীব্র সমালোচনার মুখে এই সিদ্ধান্তের পক্ষে কথা বললেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। তিনি দাবি করেছেন, শুল্ক-কর আরোপের ফলে মানুষের ওপর ‘ন্যূনতম’ প্রভাব পড়বে।
আজ রোববার রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন তিনি। সেখানে আরও উপস্থিত ছিলেন প্রধান উপদেষ্টার উপপ্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদার, অপূর্ব জাহাঙ্গীর ও সহকারী প্রেস সচিব সুচিস্মিতা তিথি।
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব দাবি করেন, নির্দিষ্ট কিছু পণ্যের ওপর শুল্কারোপের ফলে মানুষের ওপর তেমন একটা প্রভাব পড়বে না। তিনি বলেন, ‘আমরা মনে করছি, তা খুবই মিনিমাম হবে, ম্যাসিভ প্রভাব পড়বে না।’
আইএমএফের পরামর্শে শুল্ক-কর বাড়ানো নিয়ে তোলা প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘এখানে আইএমএফের ঋণটা মুখ্য নয়। তারা ক্ষুদ্র অর্থনীতির স্থিতিশীলতার জন্য সবচেয়ে ভালো পরামর্শ দেয়—এটা আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত। আইএমএফ ঋণ দিলে তাদের সামনে রেখে অন্যরা আসে (বিশ্বব্যাংক, এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকসহ অন্যরা)। এটা বিদেশ থেকে বেসরকারি বিনিয়োগকারী আসতে মুখ্য ভূমিকা পালন করে। কারণ, তারা বিনিয়োগ করার আগে আইএমএফের প্রতিবেদন দেখে। ভালো রাজস্ব থাকলে এক্সচেঞ্জ মার্কেট স্থিতিশীল থাকবে। তাতে দ্রব্যমূল্য স্থিতিশীল থাকবে। পরিকল্পনাকারী সকল অর্থনীতিবিদই বোদ্ধা, তাঁরা জানেন কী করছেন।’
সামগ্রিক অর্থনীতির স্থিতিশীলতার প্রয়োজনে শুল্ক-কর বাড়ানো হয়েছে দাবি করে শফিকুল আলম বলেন, ‘সেটা না হলে টাকার মান কমে যাবে। এখন ১২৫ টাকায় ডলার কিনছেন, কিন্তু একটা সময় আসবে, ১৯০ টাকা দিয়ে কিনতে হবে। ম্যাক্রো ইকোনমিক স্ট্যাবিলিটি বাড়ানোর জন্য ট্যাক্স জিডিপি রেশিও বাড়াতে হবে। এটা এমন জায়গায় চলে গেছে, তা টেকসই নয়। ৫ মাসে রাজস্ব আয়ে ঘাটতি হয়েছে ৪২ হাজার কোটি টাকা। খরচ তো মেটাতে হবে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নর, অর্থ উপদেষ্টা ভালো বোঝেন। বর্তমান অর্থনৈতিক টিমটি দেশের ইতিহাসে সেরা। তাঁরা সেভাবে পরিকল্পনা করছেন।’
শুল্ক-কর বাড়ানোর কারণে মূল্যস্ফীতি ও মানুষের কষ্ট বাড়বে কি না, জবাবে শফিকুল আলম বলেন, ‘মোটেও না।’ এমন সিদ্ধান্তে সরকার অজনপ্রিয় হবে কি না এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘অজনপ্রিয় হওয়ার কোনো কারণ দেখছি না; বরং সরকার দেশের অর্থনীতির অবস্থা যাতে ঠিক থাকে, সেদিকে লক্ষ রাখছে। আমি মনে করি, বিষয়টির প্রেক্ষাপট এবং কেন করা হয়েছে, তা মানুষকে বোঝানো সাংবাদিকসহ সবার কর্তব্য।’
অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে খরচ কমানোর ক্রমাগত চেষ্টা করছে, এ কথা জানিয়ে শফিকুল আলম বলেন, ‘প্রধান উপদেষ্টার বিদেশ সফর সর্বনিম্ন লোক নিয়ে হচ্ছে, তার মধ্যেও নিরাপত্তা পারপাসে লোকসংখ্যা বেশি। কিন্তু আগে আড়াই শ-তিন শ মানুষ নিয়ে বিশেষ সফরে যেতেন (শেখ হাসিনা)। সবখানে অর্থের অপচয় করা হয়েছে। চট্টগ্রামে টানেল করলেন, করিডর পেরিয়ে সাইফুজ্জামান চৌধুরীর বাড়িতে তিনি রেস্ট নিতেন, সেখানে সাড়ে চার শ কোটি টাকা খরচ করে সেভেন স্টার হোটেল করেছেন। এগুলো কার টাকা? তাঁর আত্মীয়স্বজনের টাকায় নয়, বাংলাদেশের মানুষের ট্যাক্সের টাকায়।’
শ্বেতপত্র পুরোটা সবাইকে পড়ার অনুরোধ করে তিনি বলেন, ‘দেখবেন, কীভাবে জনগণের টাকাগুলো অপচয় করা হয়েছে এবং লুটপাট করেছেন (শেখ হাসিনা)। তার কিছু নমুনা ব্রিটিশ...দেখছেন। সে জন্য আমরা সত্যিকার অর্থে চাচ্ছি, বাংলাদেশের ট্যাক্স জিডিপি এমন একটা পর্যায়ে যাক, যাতে দেশের ইকোনমি গ্রো করে। ট্যাক্স জিডিপি কমে যাওয়ার মানে হচ্ছে, যে ঋণ আপনি করেছেন, তা শোধ করার সুযোগ না-ও হতে পারে। সবকিছু বিবেচনা করেই এটা করা হয়েছে। আশা করছি, বাংলাদেশের সামনের দিনগুলোতে মানুষের উন্নয়নে এই টাকাগুলো ব্যয় হবে।’
জাতীয় নাগরিক কমিটি বলেছে, ট্যাক্স বাড়ায় মানুষের জীবন দুর্বিষহ হয়ে পড়বে, অন্য বিকল্পে যাওয়া যেত। তাই প্রত্যাহার বা কমানোর চিন্তা সরকারের আছে কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে প্রেস সচিব বলেন, ‘আমরা তাদের কথাগুলো শুনছি, এটাই বলতে পারি।’
আওয়ামী লীগের সময় দেশে-বিদেশে অপচয় করা জনগণের টাকা ক্রোক বা স্যাংশন করা কিংবা ওই সম্পদের ওপর ট্যাক্স বসানোর কোনো কাজ হচ্ছে কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘পুরো বিষয়গুলো নিয়ে আমরা কাজ করছি। একটা টাস্কফোর্স গঠন করা হয়েছে। কীভাবে ওই টাকাগুলো আনা যায়, এটা আমাদের টপ প্রায়োরিটি। এই চুরিটা কোথা থেকে হয়েছে, সেটা ট্রেস করা হচ্ছে। আমরা দেখছি, কোথায় কোথায় কীভাবে টাকাগুলো গেছে, কোন অফশোর অ্যাকাউন্টে গেছে, চুরি করে কোথায় নিয়ে গেছে...। সরকারের জায়গা থেকে অনেক বেশি সতর্কতার সঙ্গে এসব নিয়ে কাজ হচ্ছে; যা যা করা দরকার, সবই করা হচ্ছে।’
দুর্নীতি দমন কমিশন পুনর্গঠন, বাংলাদেশ ব্যাংক, মানি লন্ডারিং বিভাগসহ সংশ্লিষ্টদের শক্তিশালী করার দাবি করে শফিকুল আলম বলেন, ‘টাকাগুলো যেসব দেশে চলে গেছে, তাদের সঙ্গে আমরা কনটাক্ট করছি। তাদের আমরা জানাচ্ছি, টাকাটা তোমার ওখানে চলে গেছে, তুমি আমাদের সঙ্গে কো-অপারেট করো। আমরা সবার কাছ থেকে সাপোর্ট পাচ্ছি। আমরা কোনো দেশের কথা বলব না।’
উত্তরার মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিমান বিধ্বস্তে হতাহতের ঘটনায় উদ্ভূত পরিস্থিতি সামাল দিতে সরকার ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনী বড় ধরনের ব্যর্থতা দেখিয়েছে বলে মনে করে রাজনৈতিক দলের নেতারা। মাইলস্টোন স্কুলে যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে বহু শিক্ষার্থী হতাহতের ঘটনায় মঙ্গলবার দিনভর রাজধানীতে বিক্ষোভ ছিল।
২ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিধ্বস্ত হওয়ার আগমুহূর্তেও কন্ট্রোল রুমের সঙ্গে যোগাযোগ করেছিলেন যুদ্ধবিমানের পাইলট ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট তৌকির ইসলাম সাগর। কন্ট্রোল রুমকে তিনি বলেছিলেন, ‘বিমান ভাসছে না...মনে হচ্ছে নিচে পড়ছে।’
৪ ঘণ্টা আগেবিএনপি, জামায়াতে ইসলামীসহ ৪টি রাজনৈতিক দলের নেতাদের সঙ্গে জরুরি বৈঠক করেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। আজ মঙ্গলবার (২২ জুলাই) প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনায় আধঘণ্টার বেশি সময় ধরে অনুষ্ঠিত এই বৈঠক রাত সাড়ে ৯টার পর শেষ হয়।
৬ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হওয়ার ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য অর্থসহায়তা চেয়ে প্রধান উপদেষ্টার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজ থেকে একটি পোস্ট দেওয়া হয়। সেটিকে ঘিরে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সমালোচনার ঝড় উঠলে আজ মঙ্গলবার দুপুরে পোস্টটি সরিয়ে ফেলা হয়
৭ ঘণ্টা আগে