নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশে আবারও বাড়ছে বৈশ্বিক মহামারি করোনার প্রাদুর্ভাব। এমন পরিস্থিতেতে দোকান, শপিংমল, বাজার, ক্রেতা-বিক্রেতা, হোটেল-রেস্তোরাঁয় সবাইকে বাধ্যতামূলকভাবে মাস্ক পরার নির্দেশনা দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ।
মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে সব মন্ত্রণালয় ও বিভাগের সচিবকে এ সংক্রান্ত চিঠি পাঠানো হয়েছে।
চিঠিতে বলা হয়েছে, সাম্প্রতিক সময়ে সারা দেশে কোভিড-১৯ আক্রান্তের হার দ্রুত গতিতে বৃদ্ধি পাচ্ছে ও জনগণের মধ্যে মাস্ক পরিধান এবং স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণে যথেষ্ট শৈথিল্য পরিলক্ষিত হচ্ছে মর্মে সরকারের উচ্চ মহলে আলোচনা হচ্ছে। ১৪ জুন কোভিড-১৯ জাতীয় কারিগরি পরামর্শক কমিটির সভায় নেওয়া সুপারিশ প্রতিপালনের জন্য এবং কোভিড প্রতিরোধকল্পে নির্দেশনাগুলো বাস্তবায়নের জন্য অনুরোধ করা হলো—
১. স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার জন্য জনসাধারণকে উদ্বুদ্ধ করতে সব ধরনের গণমাধ্যমে অনুরোধ জানাতে হবে।
২. সব ক্ষেত্রে মাস্ক পরা বাধ্যতামূলক করা, ‘নো মাস্ক নো সার্ভিস’ নীতি প্রয়োগ করা, সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা, জনসমাগম যথাসম্ভব বর্জন করতে হবে
৩. ধর্মীয় প্রার্থনার স্থানসমূহে (যেমন—মসজিদ, মন্দির, গির্জা ইত্যাদি) মাস্ক পরা ও সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখতে হবে
৪. জ্বর, সর্দি, কাশি বা কোভিড-১৯ এর উপসর্গ দেখা দিলে কোভিড টেস্ট করার জন্য উদ্বুদ্ধ করতে হবে
৫. দোকান, শপিংমল, বাজার, ক্রেতা-বিক্রেতা, হোটেল-রেস্তোরাঁয় সবাইকে বাধ্যতামূলকভাবে মাস্ক পরিধান করতে হবে। অন্যথায় তাঁকে আইনানুগ শাস্তির সম্মুখীন হতে হবে এবং
৬. স্বাস্থ্যবিধি প্রতিপালন এবং মাস্ক পরিধানের বিষয়ে সব মসজিদে জুমার নামাজে খুতবায় ইমামেরা সংশ্লিষ্টদের সচেতন করবেন।
উল্লিখিত বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য চিঠিতে নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা হয় চিঠিতে।
দেশে আবারও বাড়ছে বৈশ্বিক মহামারি করোনার প্রাদুর্ভাব। এমন পরিস্থিতেতে দোকান, শপিংমল, বাজার, ক্রেতা-বিক্রেতা, হোটেল-রেস্তোরাঁয় সবাইকে বাধ্যতামূলকভাবে মাস্ক পরার নির্দেশনা দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ।
মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে সব মন্ত্রণালয় ও বিভাগের সচিবকে এ সংক্রান্ত চিঠি পাঠানো হয়েছে।
চিঠিতে বলা হয়েছে, সাম্প্রতিক সময়ে সারা দেশে কোভিড-১৯ আক্রান্তের হার দ্রুত গতিতে বৃদ্ধি পাচ্ছে ও জনগণের মধ্যে মাস্ক পরিধান এবং স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণে যথেষ্ট শৈথিল্য পরিলক্ষিত হচ্ছে মর্মে সরকারের উচ্চ মহলে আলোচনা হচ্ছে। ১৪ জুন কোভিড-১৯ জাতীয় কারিগরি পরামর্শক কমিটির সভায় নেওয়া সুপারিশ প্রতিপালনের জন্য এবং কোভিড প্রতিরোধকল্পে নির্দেশনাগুলো বাস্তবায়নের জন্য অনুরোধ করা হলো—
১. স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার জন্য জনসাধারণকে উদ্বুদ্ধ করতে সব ধরনের গণমাধ্যমে অনুরোধ জানাতে হবে।
২. সব ক্ষেত্রে মাস্ক পরা বাধ্যতামূলক করা, ‘নো মাস্ক নো সার্ভিস’ নীতি প্রয়োগ করা, সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা, জনসমাগম যথাসম্ভব বর্জন করতে হবে
৩. ধর্মীয় প্রার্থনার স্থানসমূহে (যেমন—মসজিদ, মন্দির, গির্জা ইত্যাদি) মাস্ক পরা ও সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখতে হবে
৪. জ্বর, সর্দি, কাশি বা কোভিড-১৯ এর উপসর্গ দেখা দিলে কোভিড টেস্ট করার জন্য উদ্বুদ্ধ করতে হবে
৫. দোকান, শপিংমল, বাজার, ক্রেতা-বিক্রেতা, হোটেল-রেস্তোরাঁয় সবাইকে বাধ্যতামূলকভাবে মাস্ক পরিধান করতে হবে। অন্যথায় তাঁকে আইনানুগ শাস্তির সম্মুখীন হতে হবে এবং
৬. স্বাস্থ্যবিধি প্রতিপালন এবং মাস্ক পরিধানের বিষয়ে সব মসজিদে জুমার নামাজে খুতবায় ইমামেরা সংশ্লিষ্টদের সচেতন করবেন।
উল্লিখিত বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য চিঠিতে নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা হয় চিঠিতে।
শিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের সাহসী শিক্ষিকা মাহরীন চৌধুরী। গতকাল সোমবার (২১ জুলাই) বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানটি তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন
২৩ মিনিট আগেআজ মঙ্গলবার (২২ জুলাই) দুপুরে ঢাকার কুর্মিটোলা বিমানঘাঁটির এ কে খন্দকার প্যারেড গ্রাউন্ডে বিমান বিধ্বস্তে নিহত ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট তৌকির ইসলামের রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় আয়োজিত ফিউনারেল প্যারেডে তিনি এসব কথা বলেন। বিমানবাহিনীর প্রধান আরও বলেন, এই ঘটনায় ইতিমধ্যে উচ্চপর্যায়ের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে
২৩ মিনিট আগেতিনি বলেন, ‘আমি কারাগারে থেকে বের না হলে তারা সবাই কাজ হারাবে। আমার ব্যবসা ধরার কোনো লোক নেই। আমার দুই ছেলে লন্ডনে পরিবার নিয়ে থাকে। আমার কোম্পানিতে ৮০-৯০টি ট্রাক ছিল। এখন ২০টা আছে। আমাকে জামিন দেন, যাতে আমি সব টাকা পরিশোধ করতে পারি। দুদকের অভিযোগের বিষয়ে আমি পুরোপুরি অবগত নই।
১ ঘণ্টা আগেগতকাল সোমবার (২১ জুলাই) উত্তরা মাইলস্টোন স্কুলে বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ বিমানটি যখন বিধ্বস্ত হয়, তখনো সম্পূর্ণ অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের সমন্বয়ক সাহসী শিক্ষিকা মাহরীন চৌধুরী। কিন্তু তিনি বিপদ দেখে সরে যাননি, নিজের সন্তানের মতো বুক আগলে বাঁচাতে চেয়েছিলেন ছাত্র-ছাত্রীদের
২ ঘণ্টা আগে