নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে (স্কুল–কলেজ–মাদ্রাসা–কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান) শিক্ষক নিয়োগে ষষ্ঠ নিয়োগ সুপারিশের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ (এনটিআরসিএ)।
আজ সোমবার (১৬ জুন) ষষ্ঠ নিয়োগ সুপারিশের এ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। এতে স্বাক্ষর করেছেন এনটিআরসি সদস্য (শিক্ষাতত্ত্ব ও শিক্ষামান) মো. শাহাদাত হোসেন।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বেসরকারি স্কুল–কলেজ, মাদ্রাসা, কারিগরি ও ব্যবসায় ব্যবস্থাপনা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে প্রবেশ পর্যায়ে (এন্ট্রি লেভেল) ১ লাখ ৮২২ পদে শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ সুপারিশ পেতে আগ্রহীরা ২২ জুন (দুপুর ১২ টা) থেকে অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন। আবেদনের শেষ তারিখ আগামী ১০ জুলাই। প্রার্থীর বয়স ২০২৫ সালের ৪ জুন ৩৫ বছর বা তার কম হতে হবে এবং নিবন্ধন সনদের মেয়াদ পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশের তারিখ হতে তিন বছরের মধ্যে হতে হবে।
১ লাখ ৮২২টি শূন্য পদের মধ্যে স্কুল ও কলেজ পর্যায়ে ৪৬ হাজার ২১১টি শূন্য পদ রয়েছে। আর মাদ্রাসায় রয়েছে ৫৩ হাজার ৫০১টি এবং কারিগরি ও ব্যবসায় ব্যবস্থাপনা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ১ হাজার ১১০টি শূন্যপদ। সব কটি এমপিওভুক্ত পদ।
এতে আরও বলা হয়, একজন প্রার্থীর এক আবেদনের মাধ্যমে সর্বোচ্চ ৪০টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে চাকরির জন্য আবেদন করতে পারবেন। এ ছাড়া আবেদনের নিচে ‘পছন্দের ৪০টি প্রতিষ্ঠানে সুযোগ না পেলে মেধার ভিত্তিতে অন্য কোনো প্রতিষ্ঠানে চাকরির সুযোগ পেলে যোগ দেবেন কি না?’ এ বিষয়েও মত দিতে পারবেন আবেদনকারীরা।
আগ্রহী প্রার্থীরা এনটিআরসিএ এবং টেলিটকের ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন। আবেদনের নিয়ম এনটিআরসিএর ওয়েবসাইটে প্রকাশিত হয়েছে। সেখানে নির্দেশনা দেওয়া আছে।
২০০৫ সাল থেকে এনটিআরসিএ শিক্ষক নিবন্ধন সনদ দিচ্ছে। তবে শুরুর ১০ বছর শিক্ষক নিয়োগের ক্ষমতা ছিল সংশ্লিষ্ট শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের গভর্নিং বডি বা ম্যানেজিং কমিটির হাতে। ২০১৫ সালের ৩০ ডিসেম্বর সরকার এনটিআরসিএকে সনদ দেওয়ার পাশাপাশি শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশের ক্ষমতাও দেয়। এরপর পাঁচটি গণবিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে গত বছরের ৩১ আগস্ট পর্যন্ত ১ লাখ ৩২ হাজার ৮৯৮ জন শিক্ষক নিয়োগের চূড়ান্ত সুপারিশ করেছে এনটিআরসিএ।
এর আগে গত বছরের ৩১ মার্চ পঞ্চম গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে এনটিআরসিএ। ওই বিজ্ঞপ্তিতে শূন্য পদ ছিল ৯৬ হাজার ৭৩৬টি। এর মধ্যে স্কুল-কলেজে শূন্য পদ ছিল ৪৩ হাজার ২৮৬টি এবং মাদ্রাসা, ব্যবসায় ব্যবস্থাপনা ও কারিগরি প্রতিষ্ঠানে ৫৩ হাজার ৪৫০টি। অবশ্য শেষ পর্যন্ত চূড়ান্ত নিয়োগ পান ১৯ হাজার ৫৮৬ প্রার্থী।
বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে (স্কুল–কলেজ–মাদ্রাসা–কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান) শিক্ষক নিয়োগে ষষ্ঠ নিয়োগ সুপারিশের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ (এনটিআরসিএ)।
আজ সোমবার (১৬ জুন) ষষ্ঠ নিয়োগ সুপারিশের এ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। এতে স্বাক্ষর করেছেন এনটিআরসি সদস্য (শিক্ষাতত্ত্ব ও শিক্ষামান) মো. শাহাদাত হোসেন।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বেসরকারি স্কুল–কলেজ, মাদ্রাসা, কারিগরি ও ব্যবসায় ব্যবস্থাপনা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে প্রবেশ পর্যায়ে (এন্ট্রি লেভেল) ১ লাখ ৮২২ পদে শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ সুপারিশ পেতে আগ্রহীরা ২২ জুন (দুপুর ১২ টা) থেকে অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন। আবেদনের শেষ তারিখ আগামী ১০ জুলাই। প্রার্থীর বয়স ২০২৫ সালের ৪ জুন ৩৫ বছর বা তার কম হতে হবে এবং নিবন্ধন সনদের মেয়াদ পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশের তারিখ হতে তিন বছরের মধ্যে হতে হবে।
১ লাখ ৮২২টি শূন্য পদের মধ্যে স্কুল ও কলেজ পর্যায়ে ৪৬ হাজার ২১১টি শূন্য পদ রয়েছে। আর মাদ্রাসায় রয়েছে ৫৩ হাজার ৫০১টি এবং কারিগরি ও ব্যবসায় ব্যবস্থাপনা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ১ হাজার ১১০টি শূন্যপদ। সব কটি এমপিওভুক্ত পদ।
এতে আরও বলা হয়, একজন প্রার্থীর এক আবেদনের মাধ্যমে সর্বোচ্চ ৪০টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে চাকরির জন্য আবেদন করতে পারবেন। এ ছাড়া আবেদনের নিচে ‘পছন্দের ৪০টি প্রতিষ্ঠানে সুযোগ না পেলে মেধার ভিত্তিতে অন্য কোনো প্রতিষ্ঠানে চাকরির সুযোগ পেলে যোগ দেবেন কি না?’ এ বিষয়েও মত দিতে পারবেন আবেদনকারীরা।
আগ্রহী প্রার্থীরা এনটিআরসিএ এবং টেলিটকের ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন। আবেদনের নিয়ম এনটিআরসিএর ওয়েবসাইটে প্রকাশিত হয়েছে। সেখানে নির্দেশনা দেওয়া আছে।
২০০৫ সাল থেকে এনটিআরসিএ শিক্ষক নিবন্ধন সনদ দিচ্ছে। তবে শুরুর ১০ বছর শিক্ষক নিয়োগের ক্ষমতা ছিল সংশ্লিষ্ট শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের গভর্নিং বডি বা ম্যানেজিং কমিটির হাতে। ২০১৫ সালের ৩০ ডিসেম্বর সরকার এনটিআরসিএকে সনদ দেওয়ার পাশাপাশি শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশের ক্ষমতাও দেয়। এরপর পাঁচটি গণবিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে গত বছরের ৩১ আগস্ট পর্যন্ত ১ লাখ ৩২ হাজার ৮৯৮ জন শিক্ষক নিয়োগের চূড়ান্ত সুপারিশ করেছে এনটিআরসিএ।
এর আগে গত বছরের ৩১ মার্চ পঞ্চম গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে এনটিআরসিএ। ওই বিজ্ঞপ্তিতে শূন্য পদ ছিল ৯৬ হাজার ৭৩৬টি। এর মধ্যে স্কুল-কলেজে শূন্য পদ ছিল ৪৩ হাজার ২৮৬টি এবং মাদ্রাসা, ব্যবসায় ব্যবস্থাপনা ও কারিগরি প্রতিষ্ঠানে ৫৩ হাজার ৪৫০টি। অবশ্য শেষ পর্যন্ত চূড়ান্ত নিয়োগ পান ১৯ হাজার ৫৮৬ প্রার্থী।
বাংলাদেশে গুমের ঘটনায় সত্য ও জবাবদিহির পথে প্রধান অন্তরায় হয়ে দাঁড়িয়েছে সরকারের অস্বীকারের সংস্কৃতি। আওয়ামী লীগ ধারাবাহিকভাবে গুমকে অস্বীকার করেছে, ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট রাজনৈতিক পরিবর্তনের পরও এই অস্বীকারের সংস্কৃতির বিরুদ্ধে লড়াই করতে হচ্ছে; কারণ, অনেক অভিযুক্ত এখনো ক্ষমতার কেন্দ্রে।
৯ মিনিট আগেআজ সোমবার রাতে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের নোটিশে জানানো হয়েছে, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সম্মেলন কক্ষে ২১ জুন সকাল সাড়ে ৯টা থেকে ডিসি নিয়োগের ফিট লিস্ট তৈরির সাক্ষাৎকার শুরু হবে। অনুমিত না নিয়ে সাক্ষাৎকারে অনুপস্থিত থাকা ‘বাঞ্ছনীয়’ নয়।
৩ ঘণ্টা আগেজাতিসংঘের গুমবিষয়ক কার্যনির্বাহী দলের (WGEID) ভাইস চেয়ারপারসন গ্রাজিনা বারানোভস্কার নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধিদল আজ সোমবার (১৬ জুন) সেনাসদরে সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামানের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন।
৩ ঘণ্টা আগেআজ সোমবার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের এক বৈঠকে এ-সংক্রান্ত আলোচনা শেষে এ নির্দেশ দেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
৪ ঘণ্টা আগে