নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রেলপথ মন্ত্রী মো. নূরুল ইসলাম সুজন বলেছেন, পরিকল্পনা অনুযায়ী রেলের প্রকল্প বাস্তবায়ন করতে কিছুটা সময় লাগছে। এখন চলমান চারটি প্রকল্প রয়েছে। আখাউড়া থেকে আগরতলা, পদ্মা রেল সংযোগ প্রকল্প, চট্টগ্রামের দোহাজারী থেকে কক্সবাজার পর্যন্ত, খুলনা থেকে মোংলা পর্যন্ত আমাদের রেলের প্রকল্পটি আগামী অক্টোবরেই চালু হবে।
আজ মঙ্গলবার বিকেলে রাজধানীর কাকরাইলে আইডিইবি ভবনের মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতি মিলনায়তনে বাংলাদেশ রেলওয়ে ডিপ্লোমা প্রকৌশলী সমিতির ১১তম জাতীয় সম্মেলন ও ১৫তম কাউন্সিল অধিবেশনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
রেলকে প্রত্যেকটি জেলার সঙ্গে সম্প্রসারিত করা হবে বলে জানিয়ে নূরুল ইসলাম সুজন বলেন, ‘আমরা আমাদের রেলকে প্রত্যেকটি জেলার সঙ্গে সম্প্রসারিত করব। আমাদের পোর্টগুলোতে (বন্দরগুলো) সম্প্রসারিত করব। আমাদের রেলগুলোকে ইলেকট্রনিক ট্রেকশালে রূপান্তরিত করব। আমাদের যেই সিঙ্গেল লাইন আছে সেগুলো ধীরে ধীরে ডাবল লাইনে রূপান্তর করব।’
রেলপথ মন্ত্রী বলেন, মুক্তিযুদ্ধে সব থেকে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে রেল। কারণ, তখন রেল যোগাযোগটাই ছিল প্রধানতম যোগাযোগ। সড়কপথের যোগাযোগ তেমন ছিল না, নদীপথ ছিল। সেই রেল ব্যবস্থাকে খুব অল্প সময়ের মধ্যেই বঙ্গবন্ধু ঠিক করতে পেরেছিলেন। কিন্তু পরবর্তীতে যারা ক্ষমতায় এসেছিল তারা কি রেলের কোনো সম্প্রসারণ করেছে? বরং যেই রেলটা আমরা পেয়েছিলাম, সেটা ধীরে ধীরে সংকুচিত হয়েছে।
১৯৯১ সালে বিএনপি-জামায়াত ক্ষমতায় এসে ‘গোল্ডেন হ্যান্ডশেক’-এর নামে ১০ হাজার কর্মকর্তা-কর্মচারীকে সরিয়ে ফেলেছিল উল্লেখ করে রেলপথ মন্ত্রী বলেন, নতুন কোনো নিয়োগ ছিল না এবং এটাকে যোগাযোগ মন্ত্রণালয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। যেখানে আমাদের পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতে রেলের আলাদা মন্ত্রণালয় ও রেল বাজেট করা হয়। রেলকে সম্প্রসারিত করা হয়েছে, সেখানে আমাদের দেশে যোগাযোগব্যবস্থায় সবচেয়ে বেশি অবহেলিত ছিল রেল। রেলকে বেসরকারীকরণের সমস্ত প্রক্রিয়া সম্পন্ন করেছিল।
মন্ত্রী বলেন, বিদেশে আমরা যেখানেই যাই না কেন, যেই দেশ যত উন্নত, সেই দেশে রেল যোগাযোগব্যবস্থা তত উন্নত। প্রত্যেকেই উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহার করে এগিয়ে নিয়ে কীভাবে দেশের অর্থনীতিতে অবদান রাখাসহ রেল যোগাযোগ আরও নিরাপদ ও সাশ্রয়ী করা যায় সেভাবে তাদের রেলব্যবস্থা গড়ে তুলেছে।
বিভিন্ন দেশের রেল যোগাযোগব্যবস্থার কথা তুলে ধরে রেলপথ মন্ত্রী বলেন, উন্নত দেশে অনেক রেল চলাচল করে, আমাদের এখানে তার থেকে অনেক কম রেল চলে, তারপরও এটাই আমরা ভালো ব্যবস্থাপনা করতে পারছি না। তাদের প্রযুক্তি কোথায় গিয়ে দাঁড়িয়েছে। চায়নায় তাদের একটা নিয়ন্ত্রণ কক্ষ থেকেই সারা দেশের রেল যোগাযোগ ব্যবস্থায় কী হচ্ছে দেখতে পারছে। প্রতিদিন কোথায় কীভাবে ট্রেন চলছে এবং আয়-ব্যয় সব সেখান থেকে জানতে পারছে।
বাংলাদেশ রেলওয়ে ডিপ্লোমা প্রকৌশলী সমিতির সভাপতি দীপক কুমার ভৌমিকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন রেলপথ মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. মো. হুমায়ূন কবীর, বাংলাদেশ রেলওয়ের মহাপরিচালক মো. কামরুল আহসান, ইনস্টিটিউট অব ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স, বাংলাদেশ এর সাধারণ সম্পাদক মো. শামসুর রহমান প্রমুখ।
রেলপথ মন্ত্রী মো. নূরুল ইসলাম সুজন বলেছেন, পরিকল্পনা অনুযায়ী রেলের প্রকল্প বাস্তবায়ন করতে কিছুটা সময় লাগছে। এখন চলমান চারটি প্রকল্প রয়েছে। আখাউড়া থেকে আগরতলা, পদ্মা রেল সংযোগ প্রকল্প, চট্টগ্রামের দোহাজারী থেকে কক্সবাজার পর্যন্ত, খুলনা থেকে মোংলা পর্যন্ত আমাদের রেলের প্রকল্পটি আগামী অক্টোবরেই চালু হবে।
আজ মঙ্গলবার বিকেলে রাজধানীর কাকরাইলে আইডিইবি ভবনের মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতি মিলনায়তনে বাংলাদেশ রেলওয়ে ডিপ্লোমা প্রকৌশলী সমিতির ১১তম জাতীয় সম্মেলন ও ১৫তম কাউন্সিল অধিবেশনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
রেলকে প্রত্যেকটি জেলার সঙ্গে সম্প্রসারিত করা হবে বলে জানিয়ে নূরুল ইসলাম সুজন বলেন, ‘আমরা আমাদের রেলকে প্রত্যেকটি জেলার সঙ্গে সম্প্রসারিত করব। আমাদের পোর্টগুলোতে (বন্দরগুলো) সম্প্রসারিত করব। আমাদের রেলগুলোকে ইলেকট্রনিক ট্রেকশালে রূপান্তরিত করব। আমাদের যেই সিঙ্গেল লাইন আছে সেগুলো ধীরে ধীরে ডাবল লাইনে রূপান্তর করব।’
রেলপথ মন্ত্রী বলেন, মুক্তিযুদ্ধে সব থেকে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে রেল। কারণ, তখন রেল যোগাযোগটাই ছিল প্রধানতম যোগাযোগ। সড়কপথের যোগাযোগ তেমন ছিল না, নদীপথ ছিল। সেই রেল ব্যবস্থাকে খুব অল্প সময়ের মধ্যেই বঙ্গবন্ধু ঠিক করতে পেরেছিলেন। কিন্তু পরবর্তীতে যারা ক্ষমতায় এসেছিল তারা কি রেলের কোনো সম্প্রসারণ করেছে? বরং যেই রেলটা আমরা পেয়েছিলাম, সেটা ধীরে ধীরে সংকুচিত হয়েছে।
১৯৯১ সালে বিএনপি-জামায়াত ক্ষমতায় এসে ‘গোল্ডেন হ্যান্ডশেক’-এর নামে ১০ হাজার কর্মকর্তা-কর্মচারীকে সরিয়ে ফেলেছিল উল্লেখ করে রেলপথ মন্ত্রী বলেন, নতুন কোনো নিয়োগ ছিল না এবং এটাকে যোগাযোগ মন্ত্রণালয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। যেখানে আমাদের পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতে রেলের আলাদা মন্ত্রণালয় ও রেল বাজেট করা হয়। রেলকে সম্প্রসারিত করা হয়েছে, সেখানে আমাদের দেশে যোগাযোগব্যবস্থায় সবচেয়ে বেশি অবহেলিত ছিল রেল। রেলকে বেসরকারীকরণের সমস্ত প্রক্রিয়া সম্পন্ন করেছিল।
মন্ত্রী বলেন, বিদেশে আমরা যেখানেই যাই না কেন, যেই দেশ যত উন্নত, সেই দেশে রেল যোগাযোগব্যবস্থা তত উন্নত। প্রত্যেকেই উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহার করে এগিয়ে নিয়ে কীভাবে দেশের অর্থনীতিতে অবদান রাখাসহ রেল যোগাযোগ আরও নিরাপদ ও সাশ্রয়ী করা যায় সেভাবে তাদের রেলব্যবস্থা গড়ে তুলেছে।
বিভিন্ন দেশের রেল যোগাযোগব্যবস্থার কথা তুলে ধরে রেলপথ মন্ত্রী বলেন, উন্নত দেশে অনেক রেল চলাচল করে, আমাদের এখানে তার থেকে অনেক কম রেল চলে, তারপরও এটাই আমরা ভালো ব্যবস্থাপনা করতে পারছি না। তাদের প্রযুক্তি কোথায় গিয়ে দাঁড়িয়েছে। চায়নায় তাদের একটা নিয়ন্ত্রণ কক্ষ থেকেই সারা দেশের রেল যোগাযোগ ব্যবস্থায় কী হচ্ছে দেখতে পারছে। প্রতিদিন কোথায় কীভাবে ট্রেন চলছে এবং আয়-ব্যয় সব সেখান থেকে জানতে পারছে।
বাংলাদেশ রেলওয়ে ডিপ্লোমা প্রকৌশলী সমিতির সভাপতি দীপক কুমার ভৌমিকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন রেলপথ মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. মো. হুমায়ূন কবীর, বাংলাদেশ রেলওয়ের মহাপরিচালক মো. কামরুল আহসান, ইনস্টিটিউট অব ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স, বাংলাদেশ এর সাধারণ সম্পাদক মো. শামসুর রহমান প্রমুখ।
শুধু পাঠদান নয়, সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা যেন অনেক কাজের কাজি। ভোট গ্রহণ, ভোটার তালিকা, শুমারি, জরিপ, টিকাদান, কৃমিনাশক ওষুধ ও ভিটামিন ক্যাপসুল খাওয়ানো, টিসিবির চাল বিতরণ, বিভিন্ন অনুষ্ঠানসহ বারোয়ারি অন্তত ২০ ধরনের কাজ করতে হচ্ছে তাঁদের। সরকারি এসব কাজে বছরে ব্যস্ত থাকছেন কমপক্ষে...
৩ ঘণ্টা আগেদেশের সব আসামির মামলা-সংক্রান্ত তথ্য-উপাত্ত থাকা পুলিশের ক্রিমিনাল ডেটা ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম (সিডিএমএস) সফটওয়্যারে মাদক কর্মকর্তাদের প্রবেশাধিকার দিচ্ছে না সরকার। পুলিশ সদর দপ্তরের সহযোগিতা নিয়ে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর নিজস্ব সিডিএমএস তৈরি করবে।
৪ ঘণ্টা আগে২০১৮ সালের ২৯ জুলাই রাজধানীর বিমানবন্দর সড়কে জাবালে নূর পরিবহনের দুই বাসের বেপরোয়া প্রতিযোগিতায় প্রাণ হারিয়েছিলেন দুই কলেজশিক্ষার্থী। সেই ঘটনার পর শুরু হয়েছিল নিরাপদ সড়ক আন্দোলন। ধরন ও মাত্রার দিক থেকে তা ছিল দেশের ইতিহাসে নজিরবিহীন। ঢাকার হাজারো শিক্ষার্থী রাস্তায় নেমে আসে।
৪ ঘণ্টা আগেপুলিশের বিশেষ শাখার (এসবি) আশঙ্কা, ২৯ জুলাই থেকে ৮ আগস্ট পর্যন্ত সময়কে কেন্দ্র করে অনলাইন ও অফলাইনে সংঘবদ্ধ প্রচারণার মাধ্যমে নৈরাজ্য সৃষ্টির চেষ্টা করা হতে পারে। দলটির কিছু নেতা-কর্মী এ সময় সরকারি-বেসরকারি স্থাপনায় হামলা, বিশৃঙ্খলা কিংবা ভাঙচুর চালাতে পারে বলেও ধারণা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর।
৪ ঘণ্টা আগে