গত সপ্তাহে চট্টগ্রামে প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের জন্য একটি চাকরি মেলার আয়োজন করা হয়েছিল। মঙ্গলবার আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার (আইএলও) ওয়েবসাইটে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই মেলায় অংশগ্রহণকারী নিয়োগকর্তারা চাকরিপ্রার্থীদের কাছ থেকে প্রাপ্ত জীবনবৃত্তান্তের গুণমান এবং পরিমাণ নিয়ে সন্তুষ্টি প্রকাশ করেছেন। নিয়োগকর্তারা বলেছেন—মেলায় তাঁদের প্রত্যাশা সম্পূর্ণরূপে পূরণ হয়েছে।
মেলায় অংশ নিয়েছিলেন ব্র্যাক ব্যাংকের চট্টগ্রাম অঞ্চলের একজন সহযোগী শাখা অপারেশন ম্যানেজার আলিশাহ মোহাম্মদ মাহমুদুল হাসান। তিনি বলেছেন, ‘ব্র্যাক ব্যাংকে চাকরির জন্য আবেদন এবং আগ্রহ প্রকাশ করায় আমরা খুশি। আমরা ১০০ টিরও বেশি সিভি পেয়েছি, এর মধ্যে কিছু খুব ভালো। ব্যাংক যেন তাঁদের নিয়োগ দেয় সেই বিষয়ে আমরা সুপারিশ করব।’
যেসব চাকরিপ্রার্থীর সঙ্গে আলিশাহর যোগাযোগ হয়েছে তাঁদের বিষয়ে তিনি বলেন, ‘আমরা দেখেছি, তাঁরা তাদের অক্ষমতার জন্য অনেক সংগ্রাম করেছে। কিন্তু তাঁরা সত্যিকার অর্থে পড়াশোনায় অনেক ভালো করেছে।’
মেলায় ব্র্যাক ক্যারিয়ার হাব (BRAC Career HUB) নামে একটি প্রতিষ্ঠান চাকরি প্রস্তুতি হিসেবে প্রার্থীদের দক্ষতা বাড়ানো নিয়ে কাজ করে। সংস্থাটি জানিয়েছে, মেলায় তারা দুপুরের মধ্যেই ৫০ টির বেশ সিভি পেয়েছে এবং এগুলো পর্যালোচনা করেছে। চট্টগ্রামে প্রতিবন্ধী চাকরি প্রার্থীদের সঙ্গে যোগাযোগের বিষয়ে উচ্ছ্বাসও প্রকাশ করেছে সংস্থাটি।
ব্র্যাক ক্যারিয়ার হাব চট্টগ্রামের সেন্টার ম্যানেজার মিজান নূর রহমান খান বলেছেন, ‘একটি উন্নয়ন সংস্থা হিসাবে, আমাদের লক্ষ্য হলো—অন্তর্ভুক্তি নিশ্চিত করা। প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের সঙ্গে সংযোগ স্থাপন করতে পেরে আমরা খুশি।’
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ বিজনেস অ্যান্ড ডিসেবিলিটি নেটওয়ার্ক (বিবিডিএন) এবং আইএলও-এর যৌথ উদ্যোগে প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের অধিকার নিয়ে জাতিসংঘের অংশীদারত্বের ভিত্তিতে চাকরি মেলার আয়োজন করা হয়েছিল। চট্টগ্রাম এবং আশপাশের জেলা থেকে ৩৭৫ জনেরও বেশি প্রতিবন্ধী চাকরি প্রার্থী মেলায় অংশ নিয়েছিলেন। মেলায় তাঁরা তাঁদের সিভি প্রস্তুত করে নিয়ে এসেছিলেন এবং নিয়োগকর্তাদের সঙ্গে দেখা করেছিলেন। এই মেলায় ইস্পাহানি গ্রুপ, বার্জার পেইন্টস, ব্র্যাক ব্যাংক পিএলসি, আমেরিকান অ্যান্ড ইফার্ড, প্যাসিফিক জিন্স, ক্লিফটন কটন মিলস, ব্র্যাক ক্যারিয়ার হাব, এক্সেস বাংলাদেশ ফাউন্ডেশন এবং বি-এর মতো বিভিন্ন সেক্টরের প্রায় ২০টি নিয়োগকারী সংস্থা অংশ নিয়েছিল।
চাকরি প্রার্থীদের সাক্ষাৎকার নেওয়া বেশ কয়েকজন নিয়োগকর্তা বলেছেন, তাঁদের হাতের আসা সিভিগুলোর গুণমান দেখে তাঁরা মুগ্ধ। আশা করছেন, এই মেলায় অংশ নেওয়া প্রতিবন্ধী চাকরি প্রার্থীরা যোগ্যতা অনুযায়ী চাকরি পাবেন। মেলায় ৮০ টির বেশি সিভি পাওয়া প্যাসিফিক জিন্স জানিয়েছে, কিছু সিভি গুণগত দিক থেকে অনেক ভালো ছিল। ১৫ থেকে ২০ জন প্রতিবন্ধীকে নিয়োগের লক্ষ্য ছিল প্রতিষ্ঠানটির। অরগানিক জিন্স এবং এর সহযোগী আরেকটি কোম্পানি মেলা থেকে প্রায় ৫০টি সিভি বাছাই করেছে।
গত সপ্তাহে চট্টগ্রামে প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের জন্য একটি চাকরি মেলার আয়োজন করা হয়েছিল। মঙ্গলবার আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার (আইএলও) ওয়েবসাইটে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই মেলায় অংশগ্রহণকারী নিয়োগকর্তারা চাকরিপ্রার্থীদের কাছ থেকে প্রাপ্ত জীবনবৃত্তান্তের গুণমান এবং পরিমাণ নিয়ে সন্তুষ্টি প্রকাশ করেছেন। নিয়োগকর্তারা বলেছেন—মেলায় তাঁদের প্রত্যাশা সম্পূর্ণরূপে পূরণ হয়েছে।
মেলায় অংশ নিয়েছিলেন ব্র্যাক ব্যাংকের চট্টগ্রাম অঞ্চলের একজন সহযোগী শাখা অপারেশন ম্যানেজার আলিশাহ মোহাম্মদ মাহমুদুল হাসান। তিনি বলেছেন, ‘ব্র্যাক ব্যাংকে চাকরির জন্য আবেদন এবং আগ্রহ প্রকাশ করায় আমরা খুশি। আমরা ১০০ টিরও বেশি সিভি পেয়েছি, এর মধ্যে কিছু খুব ভালো। ব্যাংক যেন তাঁদের নিয়োগ দেয় সেই বিষয়ে আমরা সুপারিশ করব।’
যেসব চাকরিপ্রার্থীর সঙ্গে আলিশাহর যোগাযোগ হয়েছে তাঁদের বিষয়ে তিনি বলেন, ‘আমরা দেখেছি, তাঁরা তাদের অক্ষমতার জন্য অনেক সংগ্রাম করেছে। কিন্তু তাঁরা সত্যিকার অর্থে পড়াশোনায় অনেক ভালো করেছে।’
মেলায় ব্র্যাক ক্যারিয়ার হাব (BRAC Career HUB) নামে একটি প্রতিষ্ঠান চাকরি প্রস্তুতি হিসেবে প্রার্থীদের দক্ষতা বাড়ানো নিয়ে কাজ করে। সংস্থাটি জানিয়েছে, মেলায় তারা দুপুরের মধ্যেই ৫০ টির বেশ সিভি পেয়েছে এবং এগুলো পর্যালোচনা করেছে। চট্টগ্রামে প্রতিবন্ধী চাকরি প্রার্থীদের সঙ্গে যোগাযোগের বিষয়ে উচ্ছ্বাসও প্রকাশ করেছে সংস্থাটি।
ব্র্যাক ক্যারিয়ার হাব চট্টগ্রামের সেন্টার ম্যানেজার মিজান নূর রহমান খান বলেছেন, ‘একটি উন্নয়ন সংস্থা হিসাবে, আমাদের লক্ষ্য হলো—অন্তর্ভুক্তি নিশ্চিত করা। প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের সঙ্গে সংযোগ স্থাপন করতে পেরে আমরা খুশি।’
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ বিজনেস অ্যান্ড ডিসেবিলিটি নেটওয়ার্ক (বিবিডিএন) এবং আইএলও-এর যৌথ উদ্যোগে প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের অধিকার নিয়ে জাতিসংঘের অংশীদারত্বের ভিত্তিতে চাকরি মেলার আয়োজন করা হয়েছিল। চট্টগ্রাম এবং আশপাশের জেলা থেকে ৩৭৫ জনেরও বেশি প্রতিবন্ধী চাকরি প্রার্থী মেলায় অংশ নিয়েছিলেন। মেলায় তাঁরা তাঁদের সিভি প্রস্তুত করে নিয়ে এসেছিলেন এবং নিয়োগকর্তাদের সঙ্গে দেখা করেছিলেন। এই মেলায় ইস্পাহানি গ্রুপ, বার্জার পেইন্টস, ব্র্যাক ব্যাংক পিএলসি, আমেরিকান অ্যান্ড ইফার্ড, প্যাসিফিক জিন্স, ক্লিফটন কটন মিলস, ব্র্যাক ক্যারিয়ার হাব, এক্সেস বাংলাদেশ ফাউন্ডেশন এবং বি-এর মতো বিভিন্ন সেক্টরের প্রায় ২০টি নিয়োগকারী সংস্থা অংশ নিয়েছিল।
চাকরি প্রার্থীদের সাক্ষাৎকার নেওয়া বেশ কয়েকজন নিয়োগকর্তা বলেছেন, তাঁদের হাতের আসা সিভিগুলোর গুণমান দেখে তাঁরা মুগ্ধ। আশা করছেন, এই মেলায় অংশ নেওয়া প্রতিবন্ধী চাকরি প্রার্থীরা যোগ্যতা অনুযায়ী চাকরি পাবেন। মেলায় ৮০ টির বেশি সিভি পাওয়া প্যাসিফিক জিন্স জানিয়েছে, কিছু সিভি গুণগত দিক থেকে অনেক ভালো ছিল। ১৫ থেকে ২০ জন প্রতিবন্ধীকে নিয়োগের লক্ষ্য ছিল প্রতিষ্ঠানটির। অরগানিক জিন্স এবং এর সহযোগী আরেকটি কোম্পানি মেলা থেকে প্রায় ৫০টি সিভি বাছাই করেছে।
শিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের সাহসী শিক্ষিকা মাহরীন চৌধুরী। গতকাল সোমবার (২১ জুলাই) বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানটি তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন
২ ঘণ্টা আগেআজ মঙ্গলবার (২২ জুলাই) দুপুরে ঢাকার কুর্মিটোলা বিমানঘাঁটির এ কে খন্দকার প্যারেড গ্রাউন্ডে বিমান বিধ্বস্তে নিহত ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট তৌকির ইসলামের রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় আয়োজিত ফিউনারেল প্যারেডে তিনি এসব কথা বলেন। বিমানবাহিনীর প্রধান আরও বলেন, এই ঘটনায় ইতিমধ্যে উচ্চপর্যায়ের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে
২ ঘণ্টা আগেতিনি বলেন, ‘আমি কারাগারে থেকে বের না হলে তারা সবাই কাজ হারাবে। আমার ব্যবসা ধরার কোনো লোক নেই। আমার দুই ছেলে লন্ডনে পরিবার নিয়ে থাকে। আমার কোম্পানিতে ৮০-৯০টি ট্রাক ছিল। এখন ২০টা আছে। আমাকে জামিন দেন, যাতে আমি সব টাকা পরিশোধ করতে পারি। দুদকের অভিযোগের বিষয়ে আমি পুরোপুরি অবগত নই।
২ ঘণ্টা আগেগতকাল সোমবার (২১ জুলাই) উত্তরা মাইলস্টোন স্কুলে বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ বিমানটি যখন বিধ্বস্ত হয়, তখনো সম্পূর্ণ অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের সমন্বয়ক সাহসী শিক্ষিকা মাহরীন চৌধুরী। কিন্তু তিনি বিপদ দেখে সরে যাননি, নিজের সন্তানের মতো বুক আগলে বাঁচাতে চেয়েছিলেন ছাত্র-ছাত্রীদের
৩ ঘণ্টা আগে