যুক্তরাজ্যের সাবেক ট্রেজারি মন্ত্রী টিউলিপ সিদ্দিকের অবৈধ সম্পদ জব্দ করার বিষয়ে কাজ করছে বাংলাদেশের দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। দুদকের একজন কর্মকর্তা জানিয়েছেন, তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ তদন্তের অংশ হিসেবে যুক্তরাজ্যে তাঁর অবৈধ সম্পদ বাজেয়াপ্ত করার কাজ চলছে।
গতকাল রোববার ব্রিটিশ দৈনিক দ্য টেলিগ্রাফে প্রকাশিত প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
টিউলিপ সিদ্দিক বাংলাদেশের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভাগনি। তাঁর বিরুদ্ধে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র প্রকল্প থেকে ৪০০ কোটি পাউন্ড আত্মসাতের অভিযোগ রয়েছে। এ ছাড়া আওয়ামী লীগ ঘনিষ্ঠ লোকজনের কাছ থেকে বিনা মূল্যে একাধিক বাড়ি পাওয়ার খবর সাম্প্রতিক সময়ে একাধিক সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছে।
দুদকের এক কর্মকর্তা দ্য টেলিগ্রাফকে জানিয়েছেন, টিউলিপ সিদ্দিকের বিরুদ্ধে অভিযোগ তদন্তে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি হয়েছে। তদন্তের অংশ হিসেবে, দুদক টিউলিপের যুক্তরাজ্যে থাকা সম্পত্তি ও সম্পদের উৎস সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য সংগ্রহ করছে এবং প্রয়োজনে সেগুলো জব্দ করার পরিকল্পনা করছে।
দুদকের একজন মুখপাত্র বলেন, ‘আমরা যুক্তরাজ্যসহ অন্যান্য দেশের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করছি এবং প্রয়োজনীয় আইনি প্রক্রিয়া অনুসরণ করে টিউলিপ সিদ্দিকের অবৈধ সম্পদ জব্দের ব্যবস্থা নিচ্ছি।’
বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকার দুর্নীতির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি গ্রহণ করেছে এবং দেশের সম্পদ পুনরুদ্ধারে সক্রিয়ভাবে কাজ করছে। টিউলিপ সিদ্দিকের বিরুদ্ধে তদন্ত এই প্রচেষ্টারই অংশ বলে উল্লেখ করেন দুদকের ওই কর্মকর্তা।
দুদক আশা করছে, আন্তর্জাতিক সহযোগিতার মাধ্যমে তারা সিদ্দিকের অবৈধ সম্পদ পুনরুদ্ধার করতে সক্ষম হবে এবং দেশের জনগণের ন্যায্য অধিকার নিশ্চিত করতে পারবে।
তবে টিউলিপ সিদ্দিক এই অভিযোগগুলো অস্বীকার করেছেন এবং দাবি করেছেন, এগুলো রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। তাঁর একজন মুখপাত্র টেলিগ্রাফকে বলেছেন, ‘এই অভিযোগগুলোর পক্ষে কোনো প্রমাণ উপস্থাপন করা হয়নি। টিউলিপ সিদ্দিক এসব অভিযোগ সম্পূর্ণভাবে অস্বীকার করেন।’
যদিও যুক্তরাজ্যে উপহার হিসেবে বাড়ি পাওয়ার খবর প্রকাশের পর ব্যাপক সমালোচনার মুখে টিউলিপ সিদ্দিক লেবার সরকারের মন্ত্রিসভা থেকে পদত্যাগ করেছেন।
দুদকের বরাত দিয়ে দ্য টেলিগ্রাফের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশি কর্তৃপক্ষ ইতিমধ্যে যুক্তরাজ্যের ন্যাশনাল ক্রাইম এজেন্সির সঙ্গে টিউলিপ সিদ্দিকের সম্পদ জব্দের বিষয়ে আলোচনা করেছে এবং তাদের সহায়তা চেয়েছে। দুদক আশা করছে, এই সহযোগিতার মাধ্যমে অবৈধ সম্পদ পুনরুদ্ধার করা সম্ভব হবে।
আরও পড়ুন:
যুক্তরাজ্যের সাবেক ট্রেজারি মন্ত্রী টিউলিপ সিদ্দিকের অবৈধ সম্পদ জব্দ করার বিষয়ে কাজ করছে বাংলাদেশের দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। দুদকের একজন কর্মকর্তা জানিয়েছেন, তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ তদন্তের অংশ হিসেবে যুক্তরাজ্যে তাঁর অবৈধ সম্পদ বাজেয়াপ্ত করার কাজ চলছে।
গতকাল রোববার ব্রিটিশ দৈনিক দ্য টেলিগ্রাফে প্রকাশিত প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
টিউলিপ সিদ্দিক বাংলাদেশের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভাগনি। তাঁর বিরুদ্ধে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র প্রকল্প থেকে ৪০০ কোটি পাউন্ড আত্মসাতের অভিযোগ রয়েছে। এ ছাড়া আওয়ামী লীগ ঘনিষ্ঠ লোকজনের কাছ থেকে বিনা মূল্যে একাধিক বাড়ি পাওয়ার খবর সাম্প্রতিক সময়ে একাধিক সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছে।
দুদকের এক কর্মকর্তা দ্য টেলিগ্রাফকে জানিয়েছেন, টিউলিপ সিদ্দিকের বিরুদ্ধে অভিযোগ তদন্তে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি হয়েছে। তদন্তের অংশ হিসেবে, দুদক টিউলিপের যুক্তরাজ্যে থাকা সম্পত্তি ও সম্পদের উৎস সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য সংগ্রহ করছে এবং প্রয়োজনে সেগুলো জব্দ করার পরিকল্পনা করছে।
দুদকের একজন মুখপাত্র বলেন, ‘আমরা যুক্তরাজ্যসহ অন্যান্য দেশের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করছি এবং প্রয়োজনীয় আইনি প্রক্রিয়া অনুসরণ করে টিউলিপ সিদ্দিকের অবৈধ সম্পদ জব্দের ব্যবস্থা নিচ্ছি।’
বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকার দুর্নীতির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি গ্রহণ করেছে এবং দেশের সম্পদ পুনরুদ্ধারে সক্রিয়ভাবে কাজ করছে। টিউলিপ সিদ্দিকের বিরুদ্ধে তদন্ত এই প্রচেষ্টারই অংশ বলে উল্লেখ করেন দুদকের ওই কর্মকর্তা।
দুদক আশা করছে, আন্তর্জাতিক সহযোগিতার মাধ্যমে তারা সিদ্দিকের অবৈধ সম্পদ পুনরুদ্ধার করতে সক্ষম হবে এবং দেশের জনগণের ন্যায্য অধিকার নিশ্চিত করতে পারবে।
তবে টিউলিপ সিদ্দিক এই অভিযোগগুলো অস্বীকার করেছেন এবং দাবি করেছেন, এগুলো রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। তাঁর একজন মুখপাত্র টেলিগ্রাফকে বলেছেন, ‘এই অভিযোগগুলোর পক্ষে কোনো প্রমাণ উপস্থাপন করা হয়নি। টিউলিপ সিদ্দিক এসব অভিযোগ সম্পূর্ণভাবে অস্বীকার করেন।’
যদিও যুক্তরাজ্যে উপহার হিসেবে বাড়ি পাওয়ার খবর প্রকাশের পর ব্যাপক সমালোচনার মুখে টিউলিপ সিদ্দিক লেবার সরকারের মন্ত্রিসভা থেকে পদত্যাগ করেছেন।
দুদকের বরাত দিয়ে দ্য টেলিগ্রাফের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশি কর্তৃপক্ষ ইতিমধ্যে যুক্তরাজ্যের ন্যাশনাল ক্রাইম এজেন্সির সঙ্গে টিউলিপ সিদ্দিকের সম্পদ জব্দের বিষয়ে আলোচনা করেছে এবং তাদের সহায়তা চেয়েছে। দুদক আশা করছে, এই সহযোগিতার মাধ্যমে অবৈধ সম্পদ পুনরুদ্ধার করা সম্ভব হবে।
আরও পড়ুন:
শিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের সাহসী শিক্ষিকা মাহরীন চৌধুরী। গতকাল সোমবার (২১ জুলাই) বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানটি তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন
১ ঘণ্টা আগেআজ মঙ্গলবার (২২ জুলাই) দুপুরে ঢাকার কুর্মিটোলা বিমানঘাঁটির এ কে খন্দকার প্যারেড গ্রাউন্ডে বিমান বিধ্বস্তে নিহত ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট তৌকির ইসলামের রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় আয়োজিত ফিউনারেল প্যারেডে তিনি এসব কথা বলেন। বিমানবাহিনীর প্রধান আরও বলেন, এই ঘটনায় ইতিমধ্যে উচ্চপর্যায়ের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে
১ ঘণ্টা আগেতিনি বলেন, ‘আমি কারাগারে থেকে বের না হলে তারা সবাই কাজ হারাবে। আমার ব্যবসা ধরার কোনো লোক নেই। আমার দুই ছেলে লন্ডনে পরিবার নিয়ে থাকে। আমার কোম্পানিতে ৮০-৯০টি ট্রাক ছিল। এখন ২০টা আছে। আমাকে জামিন দেন, যাতে আমি সব টাকা পরিশোধ করতে পারি। দুদকের অভিযোগের বিষয়ে আমি পুরোপুরি অবগত নই।
২ ঘণ্টা আগেগতকাল সোমবার (২১ জুলাই) উত্তরা মাইলস্টোন স্কুলে বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ বিমানটি যখন বিধ্বস্ত হয়, তখনো সম্পূর্ণ অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের সমন্বয়ক সাহসী শিক্ষিকা মাহরীন চৌধুরী। কিন্তু তিনি বিপদ দেখে সরে যাননি, নিজের সন্তানের মতো বুক আগলে বাঁচাতে চেয়েছিলেন ছাত্র-ছাত্রীদের
২ ঘণ্টা আগে