কূটনৈতিক প্রতিবেদক, ঢাকা
যুক্তরাজ্যের মানবাধিকার প্রতিবেদনে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে ‘হাউস অ্যারেস্ট’ বা ‘গৃহবন্দী’ দেখানো হয়েছে। আর এ নিয়ে বাংলাদেশের আপত্তির প্রেক্ষিতে শব্দটি পর্যালোচনা করবে লন্ডন। কূটনৈতিক সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
কূটনৈতিক সূত্র জানায়, চলতি মাসের শুরুতে আইনমন্ত্রী আনিসুল হকের সঙ্গে বৈঠক করেন ঢাকার যুক্তরাজ্যের হাইকমিশনার রবার্ট সি ডিকসন। বৈঠকে বিভিন্ন ইস্যুতে আলোচনা করেন তারা। সেখানে দুই দেশের মধ্যে আইনি সহায়তা নিয়েও আলোচনা হয়েছে। যুক্তরাজ্যের মানবাধিকার প্রতিবেদনে খালেদা জিয়ার গৃহবন্দীর বিষয়টি আইনমন্ত্রী বৈঠকে তুলে আনেন। তিনি জানান যে খালেদা জিয়া মুক্ত গত মার্চ থেকে। খালেদা জিয়া যেখানে ইচ্ছা সেখানে যেতে পারবেন।
তারই অংশ হিসেবে আজ মঙ্গলবার রাজধানীর একটি হোটেলে জাতীয় মানবাধিকার কমিশন আয়োজিত অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের আইনমন্ত্রী আনিসুল হক খালেদা জিয়া প্রসঙ্গে কথা বলেন। খালেদা জিয়ার চিকিৎসার বিষয়ে যুক্তরাজ্যের পাঠানো চিঠি প্রসঙ্গে আইনমন্ত্রী বলেন, ‘যুক্তরাজ্য থেকে যে চিঠিটি পাঠানো হয়েছিল, তাতে তথ্যের ভুল ছিল। সেই ভুল তথ্যের ব্যাপারে আমার সঙ্গে যখন ব্রিটিশ হাইকমিশনারের দেখা হয়, তখন আমি সেটা পরিষ্কার করেছি।’
আইনমন্ত্রী বলেন, ‘হাইকমিশনারকে পরিষ্কারভাবে আমাদের আইনের ব্যাখ্যা দিয়েছি এবং খালেদা জিয়া যে মুক্ত এবং তাঁর আইনি অবস্থানটা তাদের বুঝিয়েছি।’
এর ব্যাখ্যা জানতে চাইলে যুক্তরাজ্য হাইকমিশনের এক কর্মকর্তা নাম না প্রকাশ করার শর্তে বলেন, গত মার্চে মুক্ত হওয়ার পর আইনের চোখে খালেদা জিয়ার বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা হয়েছে। আর এ নিয়ে আরও আলোচনা চালিয়ে যাবে যুক্তরাজ্য। আর এ বিষয়টিতে যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য এবং অন্যান্য ব্যক্তিদের উদ্বেগ রয়েছে। তবে আইনমন্ত্রী থেকে বিষয়টিতে যে ব্যাখ্যা পাওয়া গিয়েছে তা যুক্তরাজ্যে পরিষ্কার করা হবে।’
তিনি বলেন, গৃহবন্দী শব্দটি আবারও পর্যালোচনা করতে বৈঠকে ঐকমত্য হয়েছে বাংলাদেশ ও যুক্তরাজ্য।
প্রতিবছরের মত চলতি বছরেও মানবাধিকার প্রতিবেদন প্রকাশ করে যুক্তরাজ্যের পররাষ্ট্র দপ্তর। আর তাতে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে গৃহবন্দী বলা হয়েছে। আর এতে ক্ষোভ প্রকাশ করে বাংলাদেশ। এর প্রেক্ষিতে ঢাকায় ব্রিটিশ হাইকমিশনারকে তলব করে প্রতিবাদ জানায় ঢাকা।
হাইকমিশন সূত্র জানায়, যুক্তরাজ্যের হাইকমিশনের বৈঠকে খালেদা জিয়ার বর্তমান আইনি পরিস্থিতি ব্যাখ্যা করেন আইনমন্ত্রী। এ সময়ে হাইকমিশনারকে জানানো হয় যে তিনি গৃহবন্দী অবস্থায় নেই। খালেদা জিয়া যে পরিস্থিতিতে রয়েছেন, তা গৃহবন্দী বলা যায় না। তবে খালেদা জিয়ার সঙ্গে যে আচরণ করা হচ্ছে তাতে উদ্বেগ রয়েছে যুক্তরাজ্যের।
যুক্তরাজ্যের মানবাধিকার প্রতিবেদনে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে ‘হাউস অ্যারেস্ট’ বা ‘গৃহবন্দী’ দেখানো হয়েছে। আর এ নিয়ে বাংলাদেশের আপত্তির প্রেক্ষিতে শব্দটি পর্যালোচনা করবে লন্ডন। কূটনৈতিক সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
কূটনৈতিক সূত্র জানায়, চলতি মাসের শুরুতে আইনমন্ত্রী আনিসুল হকের সঙ্গে বৈঠক করেন ঢাকার যুক্তরাজ্যের হাইকমিশনার রবার্ট সি ডিকসন। বৈঠকে বিভিন্ন ইস্যুতে আলোচনা করেন তারা। সেখানে দুই দেশের মধ্যে আইনি সহায়তা নিয়েও আলোচনা হয়েছে। যুক্তরাজ্যের মানবাধিকার প্রতিবেদনে খালেদা জিয়ার গৃহবন্দীর বিষয়টি আইনমন্ত্রী বৈঠকে তুলে আনেন। তিনি জানান যে খালেদা জিয়া মুক্ত গত মার্চ থেকে। খালেদা জিয়া যেখানে ইচ্ছা সেখানে যেতে পারবেন।
তারই অংশ হিসেবে আজ মঙ্গলবার রাজধানীর একটি হোটেলে জাতীয় মানবাধিকার কমিশন আয়োজিত অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের আইনমন্ত্রী আনিসুল হক খালেদা জিয়া প্রসঙ্গে কথা বলেন। খালেদা জিয়ার চিকিৎসার বিষয়ে যুক্তরাজ্যের পাঠানো চিঠি প্রসঙ্গে আইনমন্ত্রী বলেন, ‘যুক্তরাজ্য থেকে যে চিঠিটি পাঠানো হয়েছিল, তাতে তথ্যের ভুল ছিল। সেই ভুল তথ্যের ব্যাপারে আমার সঙ্গে যখন ব্রিটিশ হাইকমিশনারের দেখা হয়, তখন আমি সেটা পরিষ্কার করেছি।’
আইনমন্ত্রী বলেন, ‘হাইকমিশনারকে পরিষ্কারভাবে আমাদের আইনের ব্যাখ্যা দিয়েছি এবং খালেদা জিয়া যে মুক্ত এবং তাঁর আইনি অবস্থানটা তাদের বুঝিয়েছি।’
এর ব্যাখ্যা জানতে চাইলে যুক্তরাজ্য হাইকমিশনের এক কর্মকর্তা নাম না প্রকাশ করার শর্তে বলেন, গত মার্চে মুক্ত হওয়ার পর আইনের চোখে খালেদা জিয়ার বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা হয়েছে। আর এ নিয়ে আরও আলোচনা চালিয়ে যাবে যুক্তরাজ্য। আর এ বিষয়টিতে যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য এবং অন্যান্য ব্যক্তিদের উদ্বেগ রয়েছে। তবে আইনমন্ত্রী থেকে বিষয়টিতে যে ব্যাখ্যা পাওয়া গিয়েছে তা যুক্তরাজ্যে পরিষ্কার করা হবে।’
তিনি বলেন, গৃহবন্দী শব্দটি আবারও পর্যালোচনা করতে বৈঠকে ঐকমত্য হয়েছে বাংলাদেশ ও যুক্তরাজ্য।
প্রতিবছরের মত চলতি বছরেও মানবাধিকার প্রতিবেদন প্রকাশ করে যুক্তরাজ্যের পররাষ্ট্র দপ্তর। আর তাতে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে গৃহবন্দী বলা হয়েছে। আর এতে ক্ষোভ প্রকাশ করে বাংলাদেশ। এর প্রেক্ষিতে ঢাকায় ব্রিটিশ হাইকমিশনারকে তলব করে প্রতিবাদ জানায় ঢাকা।
হাইকমিশন সূত্র জানায়, যুক্তরাজ্যের হাইকমিশনের বৈঠকে খালেদা জিয়ার বর্তমান আইনি পরিস্থিতি ব্যাখ্যা করেন আইনমন্ত্রী। এ সময়ে হাইকমিশনারকে জানানো হয় যে তিনি গৃহবন্দী অবস্থায় নেই। খালেদা জিয়া যে পরিস্থিতিতে রয়েছেন, তা গৃহবন্দী বলা যায় না। তবে খালেদা জিয়ার সঙ্গে যে আচরণ করা হচ্ছে তাতে উদ্বেগ রয়েছে যুক্তরাজ্যের।
বাংলাদেশ রেলওয়ের ৯০ শতাংশ ইঞ্জিনেরই (লোকোমোটিভ) মেয়াদ শেষ হয়ে গেছে। ৩০ থেকে ৬০ বছরের পুরোনো এসব ইঞ্জিন যাত্রাপথে বিকল হয়ে দুর্ভোগে ফেলছে যাত্রীদের। শুধু পণ্যবাহী, লোকাল বা মেইল নয়; কোনো কোনো আন্তনগর ট্রেনও চলছে কার্যকাল পেরিয়ে যাওয়া ইঞ্জিনে। ফলে এসব ট্রেনও চলার পথে থমকে যাওয়ায় একই রকম ভোগান্তিতে পড়ত
১ ঘণ্টা আগেবিচারিক আদালতের রায়ে মৃত্যুদণ্ডাদেশ হলে আসামিকে কারাগারের কনডেম সেলে (নির্জন প্রকোষ্ঠ) পাঠানো হয়। মৃত্যুদণ্ড চূড়ান্ত হওয়ার আগে আসামিকে কনডেম সেলে রাখা ‘দুবার সাজা দেওয়ার শামিল’ উল্লেখ করে এই বিধান বাতিল করেছিলেন হাইকোর্ট। তবে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে দুই দিন পরই এই রায় স্থগিত করেন আপিল
১ ঘণ্টা আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সারা দেশে চালানো হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় মানবতা-বিরোধী অপরাধের মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে গতকাল রোববার সাক্ষ্য গ্রহণ শুরু হয়েছে। বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১-এ অ্যাটর্নি জেনারেল ও
১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআরটিএ) স্মার্ট ড্রাইভিং লাইসেন্স-সেবা নিয়ে আবারও অচলাবস্থা দেখা দিয়েছে। ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের মেয়াদ শেষ হয়ে যাওয়ায় বর্তমানে প্রায় ৭ লাখ গ্রাহকের ড্রাইভিং লাইসেন্স ঝুলে আছে। ২০২০ সালের ২৯ জুলাই থেকে পাঁচ বছর মেয়াদে ভারতীয় প্রতিষ্ঠান মাদ্রাজ সিকিউরিটি প্রিন্টার্স
২ ঘণ্টা আগে