কূটনৈতিক প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির পাশাপাশি গণতন্ত্রকে সুসংহতকরণ করার জন্য প্রাতিষ্ঠানিক সক্ষমতা বাড়ানোয় ওপর গুরুত্বারোপ করেছেন ব্রিটিশ হাইকমিশনার রবার্ট চ্যাটার্টন ডিকসন।
আজ সোমবার সেন্টার ফর গভর্ন্যান্স স্টাডিজ (সিজিএস) এবং ফ্রেডরিক-এবার্ট-স্টিফটুং, বাংলাদেশ (এফইএস, বাংলাদেশ)-এর যৌথ আয়োজনে’ মিট দ্য অ্যাম্বাসেডর’ শীর্ষক অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
বাংলাদেশে আগামী নির্বাচনে সব দলের অংশগ্রহণ অত্যন্ত জরুরি উল্লেখ করে ডিকসন বলেন, ‘সব নাগরিকের ভোটাধিকার নিশ্চিত করা, সঠিকভাবে ভোট গণনা এবং নির্বাচনের ফলাফল সবার দ্বারা সমর্থিত হওয়ার বিষয়গুলোকে গুরুত্ব দিতে হবে।’
হাইকমিশনার বাংলাদেশের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন, এর সঠিক প্রয়োগ এবং মতামত প্রকাশের স্বাধীনতা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন।
কেবলমাত্র অর্থনৈতিক উন্নয়নের দিকে নজর না দিয়ে মানব উন্নয়নের ওপর কাজ করার পরামর্শ দিয়ে রবার্ট চ্যাটার্টন বলেন, ‘নারীদের ক্ষমতায়ন এবং সামগ্রিক উন্নয়নের জন্য মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করতে হবে।’
স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণের পর ব্রিটিশ সরকারের নতুন প্রকল্প ডিসিটিএস-এর (ডেভেলপিং কান্ট্রিজ ট্রেডিং স্কিম) আওতায় বাংলাদেশকে বাণিজ্যিক সুবিধা দেওয়ার কথা বিবেচনা করা হবে বলে তিনি উল্লেখ করেন।
রবার্ট চ্যাটার্টন বলেন, বর্তমান অর্থনৈতিক সংকটে যুক্তরাজ্যে বাংলাদেশের গার্মেন্টস শিল্প রপ্তানিতে নেতিবাচক কোনো প্রভাব ফেলেনি। এলডিসি থেকে টেকসই উত্তরণের জন্য যুক্তরাজ্য বাংলাদেশে বেসরকারি বিনিয়োগ বাড়াতে ইচ্ছুক বলেও তিনি উল্লেখ করেন।
বর্তমানে বাংলাদেশ অস্ত্র ছাড়া সকল ধরনের রপ্তানিতে যুক্তরাজ্যে শতভাগ শুল্ক ছাড় পেয়ে থাকে।
দুই দেশের মধ্যকার দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের ওপর গুরুত্ব দিয়ে ব্রিটিশ হাইকমিশনার বলেন, ‘বাংলাদেশ ও যুক্তরাজ্যের মধ্যে প্রথমবারের মতো প্রতিরক্ষা সংলাপ অনুষ্ঠিত হয়েছে, যা এই দুই রাষ্ট্রের সম্পর্ককে আরও জোরদার করেছে।’
বাংলাদেশে আশ্রিত মিয়ানমারের নাগরিক রোহিঙ্গাদের রাখাইনে ফেরাতে ব্রিটিশ সরকার সক্রিয়ভাবে কাজ করছে বলেও হাইকমিশনার জানান।
আফগানিস্তান, ইয়েমেন, এবং রাশিয়া-ইউক্রেনের যুদ্ধের জন্য বিশ্বব্যাপী শরণার্থী সমস্যা প্রকট হওয়ার কারণে রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে অর্থায়নে কিছুটা সীমাবদ্ধতা তৈরি হলেও যুক্তরাজ্য প্রতিনিয়ত এ বিষয়ে কাজ করে যাচ্ছে।
সেন্টার ফর গভর্ন্যান্স স্টাডিজ (সিজিএস)-এর নির্বাহী পরিচালক জিল্লুর রহমানের পরিচালনায় এ অনুষ্ঠানে বক্তৃতা করেন সিজিএস চেয়ারম্যান মনজুর আহমেদ চৌধুরী ও এফইএস, বাংলাদেশ কর্মসূচি সমন্বয়ক সাধন কুমার দাস।
বাংলাদেশে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির পাশাপাশি গণতন্ত্রকে সুসংহতকরণ করার জন্য প্রাতিষ্ঠানিক সক্ষমতা বাড়ানোয় ওপর গুরুত্বারোপ করেছেন ব্রিটিশ হাইকমিশনার রবার্ট চ্যাটার্টন ডিকসন।
আজ সোমবার সেন্টার ফর গভর্ন্যান্স স্টাডিজ (সিজিএস) এবং ফ্রেডরিক-এবার্ট-স্টিফটুং, বাংলাদেশ (এফইএস, বাংলাদেশ)-এর যৌথ আয়োজনে’ মিট দ্য অ্যাম্বাসেডর’ শীর্ষক অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
বাংলাদেশে আগামী নির্বাচনে সব দলের অংশগ্রহণ অত্যন্ত জরুরি উল্লেখ করে ডিকসন বলেন, ‘সব নাগরিকের ভোটাধিকার নিশ্চিত করা, সঠিকভাবে ভোট গণনা এবং নির্বাচনের ফলাফল সবার দ্বারা সমর্থিত হওয়ার বিষয়গুলোকে গুরুত্ব দিতে হবে।’
হাইকমিশনার বাংলাদেশের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন, এর সঠিক প্রয়োগ এবং মতামত প্রকাশের স্বাধীনতা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন।
কেবলমাত্র অর্থনৈতিক উন্নয়নের দিকে নজর না দিয়ে মানব উন্নয়নের ওপর কাজ করার পরামর্শ দিয়ে রবার্ট চ্যাটার্টন বলেন, ‘নারীদের ক্ষমতায়ন এবং সামগ্রিক উন্নয়নের জন্য মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করতে হবে।’
স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণের পর ব্রিটিশ সরকারের নতুন প্রকল্প ডিসিটিএস-এর (ডেভেলপিং কান্ট্রিজ ট্রেডিং স্কিম) আওতায় বাংলাদেশকে বাণিজ্যিক সুবিধা দেওয়ার কথা বিবেচনা করা হবে বলে তিনি উল্লেখ করেন।
রবার্ট চ্যাটার্টন বলেন, বর্তমান অর্থনৈতিক সংকটে যুক্তরাজ্যে বাংলাদেশের গার্মেন্টস শিল্প রপ্তানিতে নেতিবাচক কোনো প্রভাব ফেলেনি। এলডিসি থেকে টেকসই উত্তরণের জন্য যুক্তরাজ্য বাংলাদেশে বেসরকারি বিনিয়োগ বাড়াতে ইচ্ছুক বলেও তিনি উল্লেখ করেন।
বর্তমানে বাংলাদেশ অস্ত্র ছাড়া সকল ধরনের রপ্তানিতে যুক্তরাজ্যে শতভাগ শুল্ক ছাড় পেয়ে থাকে।
দুই দেশের মধ্যকার দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের ওপর গুরুত্ব দিয়ে ব্রিটিশ হাইকমিশনার বলেন, ‘বাংলাদেশ ও যুক্তরাজ্যের মধ্যে প্রথমবারের মতো প্রতিরক্ষা সংলাপ অনুষ্ঠিত হয়েছে, যা এই দুই রাষ্ট্রের সম্পর্ককে আরও জোরদার করেছে।’
বাংলাদেশে আশ্রিত মিয়ানমারের নাগরিক রোহিঙ্গাদের রাখাইনে ফেরাতে ব্রিটিশ সরকার সক্রিয়ভাবে কাজ করছে বলেও হাইকমিশনার জানান।
আফগানিস্তান, ইয়েমেন, এবং রাশিয়া-ইউক্রেনের যুদ্ধের জন্য বিশ্বব্যাপী শরণার্থী সমস্যা প্রকট হওয়ার কারণে রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে অর্থায়নে কিছুটা সীমাবদ্ধতা তৈরি হলেও যুক্তরাজ্য প্রতিনিয়ত এ বিষয়ে কাজ করে যাচ্ছে।
সেন্টার ফর গভর্ন্যান্স স্টাডিজ (সিজিএস)-এর নির্বাহী পরিচালক জিল্লুর রহমানের পরিচালনায় এ অনুষ্ঠানে বক্তৃতা করেন সিজিএস চেয়ারম্যান মনজুর আহমেদ চৌধুরী ও এফইএস, বাংলাদেশ কর্মসূচি সমন্বয়ক সাধন কুমার দাস।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব বলেন, ভ্যাট-ট্যাক্স নিয়ে স্টারলিংককে কিছু জটিলতায় পড়তে হয়েছে। এনবিআর, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, ঢাকা বিমানবন্দরসহ বিভিন্ন কর্তৃপক্ষ ভ্যাট-ট্যাক্সের বিষয়গুলো নিয়ে কাজ করে। সবার সঙ্গে একত্রে কাজ করতে গিয়ে কিছুটা সময় লাগে।
১৩ মিনিট আগেবিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, এটি বাংলাদেশ রেলওয়ের বাণিজ্যিক সিদ্ধান্ত, যার সঙ্গে দলীয় রাজনীতির কোনো সংশ্লিষ্টতা নেই। ভাড়া বাবদ প্রায় ৩২ লাখ টাকা অগ্রিম পরিশোধ করেছে সংশ্লিষ্ট রাজনৈতিক দল, যা রেলের আয় বাড়িয়েছে। তা ছাড়া আগামীকাল শনিবার সাপ্তাহিক ছুটির দিন হওয়ায় এদিন যাত্রী চাহিদা তুলনামূলক কম থাকে...
১ ঘণ্টা আগেমানবাধিকারের প্রচার ও সুরক্ষায় সহায়তা করার লক্ষ্যে জাতিসংঘ মানবাধিকার কার্যালয় (ওএইচসিএইচআর) ও বাংলাদেশ সরকার সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষর করেছে। এই চুক্তির মাধ্যমে বাংলাদেশে জাতিসংঘের একটি মানবাধিকার মিশন খোলা হবে।
৫ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে স্যাটেলাইট ইন্টারনেট সেবা স্টারলিংকের কার্যক্রম চালু করতে সরকার যে দক্ষতা ও সমন্বিত প্রচেষ্টা দেখিয়েছে, তা নজিরবিহীন বলে মন্তব্য করেছেন স্পেসএক্স-এর ভাইস প্রেসিডেন্ট লরেন ড্রেয়ার।
৫ ঘণ্টা আগে