নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশে অবৈধ সম্পদ অর্জন ও বিদেশে পাচার করে পলাতক এনআরবি গ্লোবাল ব্যাংক ও রিলায়েন্স ফাইন্যান্স লিমিটেডের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) প্রশান্ত কুমার হালদার (পি কে হালদার) ভারতে গ্রেপ্তার হয়েছেন। তবে এ বিষয়ে এখনো কিছুই জানে না বাংলাদেশ। এমনটাই জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আবদুল মোমেন।
তবে পি কে হালদারের গ্রেপ্তারের বিষয়ে ভারত আনুষ্ঠানিকভাবে কিছু জানালে তাৎক্ষণিক প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হবে বলে জানান পররাষ্ট্রমন্ত্রী।
আজ শনিবার বিকেলে ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে এক অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়েছিলেন মন্ত্রী মোমেন। এ সময় তিনি বলেন, ‘পি কে হালদারের বিষয়ে আমি বিস্তারিত জানি না। গণমাধ্যমে কিছু দেখলাম। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে প্রশ্ন করলে ভালো হবে। তাঁরা আমাদের জানালে পরে যা যা করার দরকার, সেটা আমরা করব।’
পি কে হালদারকে গ্রেপ্তার করতে আপনাদের পক্ষ থেকে আনুষ্ঠানিক কোনো অনুরোধ ছিল কি না। কারণ ভারতের কেন্দ্রীয় বাহিনী তাঁদের ধরতে সাঁড়াশি অভিযান চালিয়েছে। এমন প্রশ্নের জবাবে পররাষ্ট্র মন্ত্রী বলেন, ‘তাঁরা তথ্য সংগ্রহ করে গেছেন। কিন্তু আমাদের মন্ত্রণালয় এই সম্পর্কে জানি না।’
যারা বড় অঙ্কের টাকা আত্মসাৎ করে বিদেশে পাড়ি দিয়েছেন তাঁদের দেশে ফিরিয়ে আনার কোনো ব্যবস্থা নেবেন কি না এমন প্রশ্নের জবাবে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘অবশ্যই। আমাদের দুদক কাজ করছে অনেক দিন ধরে। কারণ অনেক লোকজন আমাদের টাকা নামে-বেনামে বিদেশে পাচার করছে। এরা দেশের শত্রু, তাদের ধরে নিয়ে আসা ভালো।’
এটি নিয়ে মন্ত্রণালয় নয়, দুদকই কাজ করছে উল্লেখ করে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘দুর্নীতি করে কে কোথায় টাকা নিয়ে গেছে, আমাদের যদি হুকুম দেন, তখন আমরা সেই ভাবে কাজ করি।’
পি কে হালদারের গ্রেপ্তারের বিষয়টি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় নিশ্চিত হয়েছে কি না এমন প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, ‘এটা ঠিক আমি জানি না, গণমাধ্যমে দেখলাম। আমাকে কেউ এই তথ্যটা দেয় নাই। জানার পরে যা যা ব্যবস্থা নেওয়ার প্রয়োজন নেব।’
বন্দী বিনিময় চুক্তির মাধ্যমে পি কে হালদারকে ফেরত আনা হবে কি না এমন প্রশ্নের জবাবে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘যা যা করার তাই করব।’
বাংলাদেশে অবৈধ সম্পদ অর্জন ও বিদেশে পাচার করে পলাতক এনআরবি গ্লোবাল ব্যাংক ও রিলায়েন্স ফাইন্যান্স লিমিটেডের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) প্রশান্ত কুমার হালদার (পি কে হালদার) ভারতে গ্রেপ্তার হয়েছেন। তবে এ বিষয়ে এখনো কিছুই জানে না বাংলাদেশ। এমনটাই জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আবদুল মোমেন।
তবে পি কে হালদারের গ্রেপ্তারের বিষয়ে ভারত আনুষ্ঠানিকভাবে কিছু জানালে তাৎক্ষণিক প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হবে বলে জানান পররাষ্ট্রমন্ত্রী।
আজ শনিবার বিকেলে ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে এক অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়েছিলেন মন্ত্রী মোমেন। এ সময় তিনি বলেন, ‘পি কে হালদারের বিষয়ে আমি বিস্তারিত জানি না। গণমাধ্যমে কিছু দেখলাম। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে প্রশ্ন করলে ভালো হবে। তাঁরা আমাদের জানালে পরে যা যা করার দরকার, সেটা আমরা করব।’
পি কে হালদারকে গ্রেপ্তার করতে আপনাদের পক্ষ থেকে আনুষ্ঠানিক কোনো অনুরোধ ছিল কি না। কারণ ভারতের কেন্দ্রীয় বাহিনী তাঁদের ধরতে সাঁড়াশি অভিযান চালিয়েছে। এমন প্রশ্নের জবাবে পররাষ্ট্র মন্ত্রী বলেন, ‘তাঁরা তথ্য সংগ্রহ করে গেছেন। কিন্তু আমাদের মন্ত্রণালয় এই সম্পর্কে জানি না।’
যারা বড় অঙ্কের টাকা আত্মসাৎ করে বিদেশে পাড়ি দিয়েছেন তাঁদের দেশে ফিরিয়ে আনার কোনো ব্যবস্থা নেবেন কি না এমন প্রশ্নের জবাবে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘অবশ্যই। আমাদের দুদক কাজ করছে অনেক দিন ধরে। কারণ অনেক লোকজন আমাদের টাকা নামে-বেনামে বিদেশে পাচার করছে। এরা দেশের শত্রু, তাদের ধরে নিয়ে আসা ভালো।’
এটি নিয়ে মন্ত্রণালয় নয়, দুদকই কাজ করছে উল্লেখ করে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘দুর্নীতি করে কে কোথায় টাকা নিয়ে গেছে, আমাদের যদি হুকুম দেন, তখন আমরা সেই ভাবে কাজ করি।’
পি কে হালদারের গ্রেপ্তারের বিষয়টি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় নিশ্চিত হয়েছে কি না এমন প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, ‘এটা ঠিক আমি জানি না, গণমাধ্যমে দেখলাম। আমাকে কেউ এই তথ্যটা দেয় নাই। জানার পরে যা যা ব্যবস্থা নেওয়ার প্রয়োজন নেব।’
বন্দী বিনিময় চুক্তির মাধ্যমে পি কে হালদারকে ফেরত আনা হবে কি না এমন প্রশ্নের জবাবে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘যা যা করার তাই করব।’
বহুল আলোচিত ‘জুলাই জাতীয় সনদ’-এর খসড়া প্রণয়ন শেষে তা রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে পাঠিয়েছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। সব ঠিক থাকলে আগামীকাল বৃহস্পতিবারই সনদ চূড়ান্ত করার বিষয়ে আশাবাদী কমিশন। রাষ্ট্রব্যবস্থা সংস্কারের যে বিষয়গুলোয় রাজনৈতিক ঐকমত্য প্রতিষ্ঠিত হবে, সেগুলোই অন্তর্ভুক্ত করা হবে জুলাই সনদে।
৫ ঘণ্টা আগেআওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর হত্যা, গুম, হামলাসহ বিভিন্ন মামলার আসামিদের গ্রেপ্তার অভিযান শুরু হয়। এ ছাড়া আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে আনতে সারা দেশে এখনো বিশেষ অভিযানে প্রতিদিন এক-দেড় হাজার আসামিকে গ্রেপ্তার করছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। এসব আসামিকে পাঠানো হচ্ছে কারাগারে।
৫ ঘণ্টা আগেতিস্তা সেচ প্রকল্পের ৮০০ কোটি টাকার কাজ বাকি রেখে উধাও হয়েছেন ১৬ ঠিকাদার। তাঁরা কাজ না করে আগেভাগে বিল তুলে ৫ আগস্টের পর থেকে পলাতক। ফলে রংপুর, নীলফামারী, গাইবান্ধা, দিনাজপুর, জয়পুরহাট এবং বগুড়ায় সেচের সুবিধার্থে নেওয়া এ প্রকল্পের তিনটি সেক্টরের মধ্যে একটির কাজ বন্ধ রয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগেবোরোর সংগ্রহ আশানুরূপ হওয়ার দেশের সরকারি গুদামে খাদ্যদ্রব্যের মজুত এখন সর্বোচ্চ অবস্থানে পৌঁছেছে। সরকারি গুদামগুলোতে গতকাল মঙ্গলবার (২৯ জুলাই) পর্যন্ত ধান, চাল ও গম—এই তিন ধরনের খাদ্যের মজুত দাঁড়িয়েছে রেকর্ড ২০ লাখ ৭৩ হাজার টনে।
৫ ঘণ্টা আগে