নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আওয়ামী লীগ সরকারের সময় ২০১১ থেকে ২০২০ সাল পর্যন্ত গুম হওয়া ১২ জনের বিষয়ে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউশনে অভিযোগ করা হয়েছে। আজ বুধবার গুম হওয়া ব্যক্তিদের স্বজনেরা এই অভিযোগ করেন। ১২ জনের মধ্যে ১০ জন গুম হয়ে এখনো ফিরে আসেননি। বাকি দুজন ফেরত এসেছেন।
ট্রাইব্যুনালে চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম অভিযোগের বিষয়ে বলেন, ‘১১টি অভিযোগ এসেছে। সবগুলো গুমের বিষয়ে। এর মধ্যে ৯টা অভিযোগে ১০ জনের গুমের কথা আছে। যাঁরা বিভিন্ন সময় গুমের শিকার হয়েছেন, আজ পর্যন্ত ফিরে আসেননি।’
তাজুল ইসলাম বলেন, গুমের শিকার ব্যক্তিরা হলেন আমিনুল ইসলাম ও আনিসুর রহমান। তাঁরা ২০১১ সালের ৩১ অক্টোবর র্যাব কর্তৃক অপহৃত হন। সোহেল মিয়াজী রানা মুন্সিগঞ্জ থেকে ২০১৪ সালের ৩ ফেব্রুয়ারি গ্রেপ্তার হন। বনানী থেকে আব্দুল্লাহ নিখোঁজ হন ২০১১ সালের ১০ জুলাই। একই বছরের ৩ ডিসেম্বর ইকবাল হোসেনকে আগারগাঁও থেকে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী উঠিয়ে নিয়ে যায়। মদনপুর চৌরাস্তা থেকে আইনুল ইসলামকে ২০২০ সালের ৪ জুলাই উঠিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়। মোহাম্মদ সাজুকে মোহাম্মদপুর থেকে উঠিয়ে নিয়ে যাওয়া হয় ২০১৮ সালের ২৭ আগস্ট।
তিনি বলেন, ‘কুদ্দুসুর রহমান চৌধুরীকে ২০১৪ সালের ১ নভেম্বর মিরপুর-১ থেকে তুলে নেওয়া হয়। মো. কাইয়ুমকে গাবতলী থেকে উঠিয়ে নেওয়া হয় ২০১৩ সালের ৩০ এপ্রিল। মো. মোস্তফাকে ভাষানটেক থেকে ২০২০ সালের ৬ জুন উঠিয়ে নেওয়া হয়।
‘আজ পর্যন্ত তাঁদের স্বজনেরা জানেন না এঁরা কোথায় আছেন। এ ছাড়া বাংলাদেশ গুম পরিবার নামে একটি সংগঠনের পক্ষ থেকে ৬৪ ঘটনার তালিকা দেওয়া হয়েছে। এগুলো গ্রহণ করেছি। এখন এসব যাচাই-বাছাই করব।’
তাজুল ইসলাম বলেন, এর বাইরে আরও দুটি অভিযোগ জমা পড়েছে। গুম পরিবারের সদস্যদের সংগঠনের আহ্বায়ক বেলাল হোসেনকে ২০১৬ সালের ১০ অক্টোবর উঠিয়ে নেওয়া হয়।
পরে ওই বছরের ২ নভেম্বর তাঁকে একটা জায়গায় ফেলে দেওয়া হয়। তিনিও ট্রাইব্যুনালে অভিযোগ করেছেন। এ ছাড়া ছয় মাস তিন দিন গুম করে রাখার ঘটনায় সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী সোহেল রানাও ট্রাইব্যুনালে অভিযোগ করেছেন।
আওয়ামী লীগ সরকারের সময় ২০১১ থেকে ২০২০ সাল পর্যন্ত গুম হওয়া ১২ জনের বিষয়ে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউশনে অভিযোগ করা হয়েছে। আজ বুধবার গুম হওয়া ব্যক্তিদের স্বজনেরা এই অভিযোগ করেন। ১২ জনের মধ্যে ১০ জন গুম হয়ে এখনো ফিরে আসেননি। বাকি দুজন ফেরত এসেছেন।
ট্রাইব্যুনালে চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম অভিযোগের বিষয়ে বলেন, ‘১১টি অভিযোগ এসেছে। সবগুলো গুমের বিষয়ে। এর মধ্যে ৯টা অভিযোগে ১০ জনের গুমের কথা আছে। যাঁরা বিভিন্ন সময় গুমের শিকার হয়েছেন, আজ পর্যন্ত ফিরে আসেননি।’
তাজুল ইসলাম বলেন, গুমের শিকার ব্যক্তিরা হলেন আমিনুল ইসলাম ও আনিসুর রহমান। তাঁরা ২০১১ সালের ৩১ অক্টোবর র্যাব কর্তৃক অপহৃত হন। সোহেল মিয়াজী রানা মুন্সিগঞ্জ থেকে ২০১৪ সালের ৩ ফেব্রুয়ারি গ্রেপ্তার হন। বনানী থেকে আব্দুল্লাহ নিখোঁজ হন ২০১১ সালের ১০ জুলাই। একই বছরের ৩ ডিসেম্বর ইকবাল হোসেনকে আগারগাঁও থেকে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী উঠিয়ে নিয়ে যায়। মদনপুর চৌরাস্তা থেকে আইনুল ইসলামকে ২০২০ সালের ৪ জুলাই উঠিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়। মোহাম্মদ সাজুকে মোহাম্মদপুর থেকে উঠিয়ে নিয়ে যাওয়া হয় ২০১৮ সালের ২৭ আগস্ট।
তিনি বলেন, ‘কুদ্দুসুর রহমান চৌধুরীকে ২০১৪ সালের ১ নভেম্বর মিরপুর-১ থেকে তুলে নেওয়া হয়। মো. কাইয়ুমকে গাবতলী থেকে উঠিয়ে নেওয়া হয় ২০১৩ সালের ৩০ এপ্রিল। মো. মোস্তফাকে ভাষানটেক থেকে ২০২০ সালের ৬ জুন উঠিয়ে নেওয়া হয়।
‘আজ পর্যন্ত তাঁদের স্বজনেরা জানেন না এঁরা কোথায় আছেন। এ ছাড়া বাংলাদেশ গুম পরিবার নামে একটি সংগঠনের পক্ষ থেকে ৬৪ ঘটনার তালিকা দেওয়া হয়েছে। এগুলো গ্রহণ করেছি। এখন এসব যাচাই-বাছাই করব।’
তাজুল ইসলাম বলেন, এর বাইরে আরও দুটি অভিযোগ জমা পড়েছে। গুম পরিবারের সদস্যদের সংগঠনের আহ্বায়ক বেলাল হোসেনকে ২০১৬ সালের ১০ অক্টোবর উঠিয়ে নেওয়া হয়।
পরে ওই বছরের ২ নভেম্বর তাঁকে একটা জায়গায় ফেলে দেওয়া হয়। তিনিও ট্রাইব্যুনালে অভিযোগ করেছেন। এ ছাড়া ছয় মাস তিন দিন গুম করে রাখার ঘটনায় সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী সোহেল রানাও ট্রাইব্যুনালে অভিযোগ করেছেন।
জুলাই-আগস্টে ছাত্র জনতার গণ-অভ্যুত্থানে সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচার শুরু হয়েছে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে। ক্ষমতাচ্যুত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে নির্দেশদাতা উল্লেখ করে তার বিরুদ্ধে আনা ৫টি অভিযোগ আমলে নিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল।
১০ ঘণ্টা আগেআগামী ৫ দিন পর্যন্ত গঙ্গা ও পদ্মা নদীর পানি সমতল বাড়তে পারে, তবে বিপদসীমার নীচ দিয়ে তা প্রবাহিত হতে পারে। আজ শনিবার গঙ্গা নদীর পানি সমতল স্থিতিশীল আছে ও পদ্মা নদীর পানি সমতল বাড়ছে ।
১০ ঘণ্টা আগেছবিতে দেখা যায়, সেনাপ্রধান ও তাঁর স্ত্রী সারাহনাজ কমলিকা রহমানকে উষ্ণ অভ্যর্থনা জানান রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন ও বঙ্গবভনের কর্মকর্তারা। তাঁরা শুভেচ্ছা বিনিময় করেন। সেনাপ্রধান রাষ্ট্রপতির সঙ্গে করমর্দন ও উষ্ণ আলিঙ্গন করেন।
১১ ঘণ্টা আগেস্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী (অব.) তাঁর মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন বিভিন্ন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের সঙ্গে পবিত্র ঈদুল আজহার শুভেচ্ছা বিনিময় করেছেন।
১১ ঘণ্টা আগে