নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর বলেছেন, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন আগামী ২০২৪ সালের ২৯ জানুয়ারির মধ্যে অনুষ্ঠিত না হলে সাংবিধানিক শূন্যতা তৈরি হবে। ওই নির্বাচনে ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) পূর্ণাঙ্গ দল না পাঠালেও আরও অনেক দেশ আছে। সার্কভুক্ত দেশগুলোকে (আফগানিস্তান, ভুটান, ভারত, মালদ্বীপ, নেপাল, পাকিস্তান ও শ্রীলঙ্কা) আমন্ত্রণ জানাবে নির্বাচন কমিশন।
আজ মঙ্গলবার সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
মো. আলমগীর বলেন, ‘নীতিমালা অনুযায়ী যেকোনো দেশের যেকোনো সংস্থা আবেদন করতে পারে। নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে ফেম্বোসার সদস্যদের দেশ বিশেষ করে আমাদের আশপাশের যেসব দেশ আছে তাঁদের আমরা ইনভাইট করি। আমরা শিগগিরই তাঁদের ইনভাইট জানাব। সার্কভুক্ত দেশগুলো আমন্ত্রণ জানানোর বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। আগামী মাসে তাঁদের আমন্ত্রণ জানিয়ে চিঠি দেওয়া হবে।’
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘বিদেশি পর্যবেক্ষকদের পূর্ব অভিজ্ঞতা থাকলে ভালো হয়। আমরা চাই দেশি-বিদেশি বেশি সংখ্যক পর্যবেক্ষক নির্বাচন পর্যবেক্ষণ করুক।’
ভোটের আগে বিদেশি পর্যবেক্ষকেরা আসবেন কি না জানতে চাইলে মো. আলমগীর বলেন, ‘আমরা তো আশা করি আসবেন।’
সাংবাদিকদের আরেক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘ইউরোপীয় ইউনিয়ন তো একটি সংস্থা। পৃথিবীতে তো আরও অনেক দেশ আছে। এশিয়া, অস্ট্রেলিয়ায় অনেক দেশ আছে, সার্কভুক্ত দেশ আছে। এসব দেশ থেকে আসতে পারে। ইউরোপীয় ইউনিয়ন থেকে বলেছে পূর্ণাঙ্গ না, ছোট পরিসরে আসতে পারে। পরবর্তীতে হয়তো তারা মনেও করতে পারে বড় পরিসরে আসব। এটা তো চূড়ান্ত কোনো কথা না।’
আপনারা তো ভোটের জন্য শতভাগ প্রস্তুত কিন্তু রাজনৈতিক পরিস্থিতিকে নির্বাচনমুখী মনে করছেন কি না এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘যেভাবেই হোক সংবিধান অনুযায়ী জানুয়ারির ২৯ তারিখের মধ্যে নির্বাচন হতে হবে। সেটি না হলে সাংবিধানিক শূন্যতা তৈরি হবে। এতে দেশে একটা অরাজক পরিস্থিতি সৃষ্টি হবে। সেটা তো নির্বাচন কমিশন হতে দিতে পারে না।’
তিনি বলেন, ‘আমরা কিন্তু সরকারি বা কোনো প্রতিষ্ঠানের কর্মচারী না। আমরা সংবিধান অনুযায়ী শপথ নিয়েছি। সেই শপথ আমাদের পূরণ করতে হবে।’
সাংবাদিকদের আরেক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘আমেরিকা আসবে না সেটা তো বলেনি। আমেরিকা আসলে আমরা তো খুশি। আমরা তো বলেছি সবাই আসেন। যে সমস্ত যোগ্যতার প্রয়োজন, যে সমস্ত শর্ত আছে সেগুলো পূরণ করলে সবাই আসতে পারবে।’
রাজনৈতিক দলগুলো কি ভোটের পথে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে সংকট আছে। নির্বাচন চায় না এমনটা কেউ বলছে না। আমাদের নিবন্ধিত যে রাজনৈতিক দল আছে কোনো দলই নির্বাচন চায় না এটা বলেনি। আমরা কেন নির্বাচনের প্রস্তুতি নেব না।’
নির্বাচনের পরিবেশ প্রসঙ্গে এই নির্বাচন কমিশনার বলেন, ‘নির্বাচনের পরিবেশ নিয়ে হয়তো অনেকে কথা বলছেন। পরিবেশ যাতে সুন্দর করা যায় তার জন্য আমরা চেষ্টা করব। পরিবেশের সবটা সুন্দর করার দায়িত্ব তো আমাদের না। পরিবেশ সুন্দর করতে আমাদের যেটুকু দায়িত্ব সেটুকু আমরা করে যাচ্ছি।’
নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর বলেছেন, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন আগামী ২০২৪ সালের ২৯ জানুয়ারির মধ্যে অনুষ্ঠিত না হলে সাংবিধানিক শূন্যতা তৈরি হবে। ওই নির্বাচনে ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) পূর্ণাঙ্গ দল না পাঠালেও আরও অনেক দেশ আছে। সার্কভুক্ত দেশগুলোকে (আফগানিস্তান, ভুটান, ভারত, মালদ্বীপ, নেপাল, পাকিস্তান ও শ্রীলঙ্কা) আমন্ত্রণ জানাবে নির্বাচন কমিশন।
আজ মঙ্গলবার সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
মো. আলমগীর বলেন, ‘নীতিমালা অনুযায়ী যেকোনো দেশের যেকোনো সংস্থা আবেদন করতে পারে। নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে ফেম্বোসার সদস্যদের দেশ বিশেষ করে আমাদের আশপাশের যেসব দেশ আছে তাঁদের আমরা ইনভাইট করি। আমরা শিগগিরই তাঁদের ইনভাইট জানাব। সার্কভুক্ত দেশগুলো আমন্ত্রণ জানানোর বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। আগামী মাসে তাঁদের আমন্ত্রণ জানিয়ে চিঠি দেওয়া হবে।’
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘বিদেশি পর্যবেক্ষকদের পূর্ব অভিজ্ঞতা থাকলে ভালো হয়। আমরা চাই দেশি-বিদেশি বেশি সংখ্যক পর্যবেক্ষক নির্বাচন পর্যবেক্ষণ করুক।’
ভোটের আগে বিদেশি পর্যবেক্ষকেরা আসবেন কি না জানতে চাইলে মো. আলমগীর বলেন, ‘আমরা তো আশা করি আসবেন।’
সাংবাদিকদের আরেক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘ইউরোপীয় ইউনিয়ন তো একটি সংস্থা। পৃথিবীতে তো আরও অনেক দেশ আছে। এশিয়া, অস্ট্রেলিয়ায় অনেক দেশ আছে, সার্কভুক্ত দেশ আছে। এসব দেশ থেকে আসতে পারে। ইউরোপীয় ইউনিয়ন থেকে বলেছে পূর্ণাঙ্গ না, ছোট পরিসরে আসতে পারে। পরবর্তীতে হয়তো তারা মনেও করতে পারে বড় পরিসরে আসব। এটা তো চূড়ান্ত কোনো কথা না।’
আপনারা তো ভোটের জন্য শতভাগ প্রস্তুত কিন্তু রাজনৈতিক পরিস্থিতিকে নির্বাচনমুখী মনে করছেন কি না এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘যেভাবেই হোক সংবিধান অনুযায়ী জানুয়ারির ২৯ তারিখের মধ্যে নির্বাচন হতে হবে। সেটি না হলে সাংবিধানিক শূন্যতা তৈরি হবে। এতে দেশে একটা অরাজক পরিস্থিতি সৃষ্টি হবে। সেটা তো নির্বাচন কমিশন হতে দিতে পারে না।’
তিনি বলেন, ‘আমরা কিন্তু সরকারি বা কোনো প্রতিষ্ঠানের কর্মচারী না। আমরা সংবিধান অনুযায়ী শপথ নিয়েছি। সেই শপথ আমাদের পূরণ করতে হবে।’
সাংবাদিকদের আরেক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘আমেরিকা আসবে না সেটা তো বলেনি। আমেরিকা আসলে আমরা তো খুশি। আমরা তো বলেছি সবাই আসেন। যে সমস্ত যোগ্যতার প্রয়োজন, যে সমস্ত শর্ত আছে সেগুলো পূরণ করলে সবাই আসতে পারবে।’
রাজনৈতিক দলগুলো কি ভোটের পথে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে সংকট আছে। নির্বাচন চায় না এমনটা কেউ বলছে না। আমাদের নিবন্ধিত যে রাজনৈতিক দল আছে কোনো দলই নির্বাচন চায় না এটা বলেনি। আমরা কেন নির্বাচনের প্রস্তুতি নেব না।’
নির্বাচনের পরিবেশ প্রসঙ্গে এই নির্বাচন কমিশনার বলেন, ‘নির্বাচনের পরিবেশ নিয়ে হয়তো অনেকে কথা বলছেন। পরিবেশ যাতে সুন্দর করা যায় তার জন্য আমরা চেষ্টা করব। পরিবেশের সবটা সুন্দর করার দায়িত্ব তো আমাদের না। পরিবেশ সুন্দর করতে আমাদের যেটুকু দায়িত্ব সেটুকু আমরা করে যাচ্ছি।’
বাংলাদেশ রেলওয়ের ৯০ শতাংশ ইঞ্জিনেরই (লোকোমোটিভ) মেয়াদ শেষ হয়ে গেছে। ৩০ থেকে ৬০ বছরের পুরোনো এসব ইঞ্জিন যাত্রাপথে বিকল হয়ে দুর্ভোগে ফেলছে যাত্রীদের। শুধু পণ্যবাহী, লোকাল বা মেইল নয়; কোনো কোনো আন্তনগর ট্রেনও চলছে কার্যকাল পেরিয়ে যাওয়া ইঞ্জিনে। ফলে এসব ট্রেনও চলার পথে থমকে যাওয়ায় একই রকম ভোগান্তিতে পড়ত
৪ ঘণ্টা আগেবিচারিক আদালতের রায়ে মৃত্যুদণ্ডাদেশ হলে আসামিকে কারাগারের কনডেম সেলে (নির্জন প্রকোষ্ঠ) পাঠানো হয়। মৃত্যুদণ্ড চূড়ান্ত হওয়ার আগে আসামিকে কনডেম সেলে রাখা ‘দুবার সাজা দেওয়ার শামিল’ উল্লেখ করে এই বিধান বাতিল করেছিলেন হাইকোর্ট। তবে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে দুই দিন পরই এই রায় স্থগিত করেন আপিল
৫ ঘণ্টা আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সারা দেশে চালানো হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় মানবতা-বিরোধী অপরাধের মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে গতকাল রোববার সাক্ষ্য গ্রহণ শুরু হয়েছে। বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১-এ অ্যাটর্নি জেনারেল ও
৫ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআরটিএ) স্মার্ট ড্রাইভিং লাইসেন্স-সেবা নিয়ে আবারও অচলাবস্থা দেখা দিয়েছে। ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের মেয়াদ শেষ হয়ে যাওয়ায় বর্তমানে প্রায় ৭ লাখ গ্রাহকের ড্রাইভিং লাইসেন্স ঝুলে আছে। ২০২০ সালের ২৯ জুলাই থেকে পাঁচ বছর মেয়াদে ভারতীয় প্রতিষ্ঠান মাদ্রাজ সিকিউরিটি প্রিন্টার্স
৫ ঘণ্টা আগে