নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন বাতিলের দাবিতে বিএনপি-জামায়াতের আন্দোলনের সমালোচনা করে আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, মানুষের কাছে যেতে হবে কল্যাণের কথা বলে, উন্নয়নের কথা বলে, মানুষের জন্য কতটুকু করতে পারব সেই কথা বলে। কিন্তু মানুষ পুড়িয়ে নির্বাচন বন্ধ করে ফায়দা লুটবে, এটা বাংলার মাটিতে চলবে না।
আজ রোববার বড়দিন উপলক্ষে গণভবনে খ্রিষ্টধর্মাবলম্বীদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময়কালে এসব কথা বলেন তিনি।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘যিশুখ্রিষ্টের জন্মস্থান যে প্যালেস্টাইন, সেখানে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ চলছে। এটি আমাদের জন্য সত্যি খুব দুর্ভাগ্যের বিষয়। আমি রাজনৈতিক পরিমণ্ডলে যখন যেখানে সুযোগ পাচ্ছি, সেখানে যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান জানাচ্ছি। এই হত্যাকাণ্ড বন্ধের আহ্বান জানাচ্ছি।’
শেখ হাসিনা বলেন, ‘দুর্ভাগ্য, আমাদের দেশেও আমরা দেখি কিছু মানুষ; তারা রাজনৈতিক উদ্দেশ্য হাসিলের জন্য অগ্নিসংযোগ করে মানুষকে হত্যা করে। রেললাইনের ফিশপ্লেট খুলে দেয়, কেন? রেলের বগিগুলো পড়ে যাবে আর মানুষ নিহত হবে। এটা কোনো ধরনের রাজনীতি আমি জানি না। আমার কাছে অবাক লাগে।’
জীবন্ত মানুষকে পোড়ানো মহাপাপ উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘এটা তো অন্যায়। এই অন্যায় কখনো মেনে নেওয়া যায় না। ধিক্কার জানাই তাদের, যারা এই ধরনের হুকুম দেয় এবং যারা এই ধরনের কাণ্ড ঘটায়।’
আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, জীবন্ত মানুষগুলোকে পুড়িয়ে মারা, বাসে আগুন, গাড়িতে আগুন, আগুন দিয়ে খেলা। এটা কেন? রাজনীতি হবে আদর্শ নিয়ে, নিজের যদি কর্মসূচি থাকে জনগণের কাছে যাবে। জনগণের কাছে বলবে।
তিনি বলেন, ‘কয়েক দিন আগে ট্রেনে আগুন দিয়েছে। একজন মা তার সন্তানকে বুকে ধরে পুড়ে মারা গেছে। এই ধরনের করুণ দৃশ্য তো আমরা দেখতে চাই না। রাজনৈতিক উদ্দেশ্য হাসিলের জন্য মানুষকে পুড়িয়ে মেরে, মানুষের ক্ষতি করে কী অর্জন করছে সেটাই আমার প্রশ্ন। এই ধরনের সংঘাত বন্ধ হোক, সেটাই আমরা চাই।’
বাংলাদেশ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির দেশ এবং সেই ভাবেই দেশকে গড়ে তুলতে চাই জানিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, ‘যদিও মাঝখানে অনেক বাধা এসেছে, বিপত্তি এসেছে। কিন্তু যখন থেকে আওয়ামী লীগ সরকার এসেছে তখন থেকে এই নীতিই আমরা মেনে চলছি। স্বাধীনভাবে সব ধর্মের মানুষ নিজ নিজ ধর্ম পালন করবে। সে জন্য আমি বলেছি, ধর্ম যার যার উৎসব সকলের। সেভাবেই আমরা উৎসব আয়োজন করি।’
রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে ধর্মকে ব্যবহার করে মানুষের ক্ষতি করা এটি কখনোই কাম্য নয় জানিয়ে আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, ‘ধর্মীয় সংঘাত হোক, সেটি আমরা চাই না। ধর্ম পালনে কেউ বাধার সৃষ্টি করুক সেটিও চাই না। যার যার বিশ্বাস নিয়ে তারা চলবে। সেটিই আমরা চাই, সেটি করতে চাই।’
বড়দিন উপলক্ষে খ্রিষ্টান সম্প্রদায়ের মানুষকে শুভেচ্ছা জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘যিশুখ্রিষ্ট আমাদের শিখিয়েছেন, মানব ধর্ম, মানুষের প্রতি ভালোবাসা। আসলে সব ধর্মের মূল কথাই এক—সেটা হচ্ছে মানুষের কল্যাণ, মানুষের মঙ্গল। আমরা যদি ধর্মবর্ণ-নির্বিশেষে এ কথাগুলো মেনে চলি, তাহলে কোনো সংঘাত থাকে না। আমরা শান্তি চাই। আমরা চাই না যে সংঘাত হোক।’
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন বাতিলের দাবিতে বিএনপি-জামায়াতের আন্দোলনের সমালোচনা করে আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, মানুষের কাছে যেতে হবে কল্যাণের কথা বলে, উন্নয়নের কথা বলে, মানুষের জন্য কতটুকু করতে পারব সেই কথা বলে। কিন্তু মানুষ পুড়িয়ে নির্বাচন বন্ধ করে ফায়দা লুটবে, এটা বাংলার মাটিতে চলবে না।
আজ রোববার বড়দিন উপলক্ষে গণভবনে খ্রিষ্টধর্মাবলম্বীদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময়কালে এসব কথা বলেন তিনি।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘যিশুখ্রিষ্টের জন্মস্থান যে প্যালেস্টাইন, সেখানে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ চলছে। এটি আমাদের জন্য সত্যি খুব দুর্ভাগ্যের বিষয়। আমি রাজনৈতিক পরিমণ্ডলে যখন যেখানে সুযোগ পাচ্ছি, সেখানে যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান জানাচ্ছি। এই হত্যাকাণ্ড বন্ধের আহ্বান জানাচ্ছি।’
শেখ হাসিনা বলেন, ‘দুর্ভাগ্য, আমাদের দেশেও আমরা দেখি কিছু মানুষ; তারা রাজনৈতিক উদ্দেশ্য হাসিলের জন্য অগ্নিসংযোগ করে মানুষকে হত্যা করে। রেললাইনের ফিশপ্লেট খুলে দেয়, কেন? রেলের বগিগুলো পড়ে যাবে আর মানুষ নিহত হবে। এটা কোনো ধরনের রাজনীতি আমি জানি না। আমার কাছে অবাক লাগে।’
জীবন্ত মানুষকে পোড়ানো মহাপাপ উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘এটা তো অন্যায়। এই অন্যায় কখনো মেনে নেওয়া যায় না। ধিক্কার জানাই তাদের, যারা এই ধরনের হুকুম দেয় এবং যারা এই ধরনের কাণ্ড ঘটায়।’
আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, জীবন্ত মানুষগুলোকে পুড়িয়ে মারা, বাসে আগুন, গাড়িতে আগুন, আগুন দিয়ে খেলা। এটা কেন? রাজনীতি হবে আদর্শ নিয়ে, নিজের যদি কর্মসূচি থাকে জনগণের কাছে যাবে। জনগণের কাছে বলবে।
তিনি বলেন, ‘কয়েক দিন আগে ট্রেনে আগুন দিয়েছে। একজন মা তার সন্তানকে বুকে ধরে পুড়ে মারা গেছে। এই ধরনের করুণ দৃশ্য তো আমরা দেখতে চাই না। রাজনৈতিক উদ্দেশ্য হাসিলের জন্য মানুষকে পুড়িয়ে মেরে, মানুষের ক্ষতি করে কী অর্জন করছে সেটাই আমার প্রশ্ন। এই ধরনের সংঘাত বন্ধ হোক, সেটাই আমরা চাই।’
বাংলাদেশ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির দেশ এবং সেই ভাবেই দেশকে গড়ে তুলতে চাই জানিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, ‘যদিও মাঝখানে অনেক বাধা এসেছে, বিপত্তি এসেছে। কিন্তু যখন থেকে আওয়ামী লীগ সরকার এসেছে তখন থেকে এই নীতিই আমরা মেনে চলছি। স্বাধীনভাবে সব ধর্মের মানুষ নিজ নিজ ধর্ম পালন করবে। সে জন্য আমি বলেছি, ধর্ম যার যার উৎসব সকলের। সেভাবেই আমরা উৎসব আয়োজন করি।’
রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে ধর্মকে ব্যবহার করে মানুষের ক্ষতি করা এটি কখনোই কাম্য নয় জানিয়ে আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, ‘ধর্মীয় সংঘাত হোক, সেটি আমরা চাই না। ধর্ম পালনে কেউ বাধার সৃষ্টি করুক সেটিও চাই না। যার যার বিশ্বাস নিয়ে তারা চলবে। সেটিই আমরা চাই, সেটি করতে চাই।’
বড়দিন উপলক্ষে খ্রিষ্টান সম্প্রদায়ের মানুষকে শুভেচ্ছা জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘যিশুখ্রিষ্ট আমাদের শিখিয়েছেন, মানব ধর্ম, মানুষের প্রতি ভালোবাসা। আসলে সব ধর্মের মূল কথাই এক—সেটা হচ্ছে মানুষের কল্যাণ, মানুষের মঙ্গল। আমরা যদি ধর্মবর্ণ-নির্বিশেষে এ কথাগুলো মেনে চলি, তাহলে কোনো সংঘাত থাকে না। আমরা শান্তি চাই। আমরা চাই না যে সংঘাত হোক।’
মাগুরার আলোচিত শিশু ধর্ষণ ও হত্যার ঘটনার পর ধর্ষণ মামলার বিচার দ্রুত করার জন্য আইন সংশোধন করা হয়েছে। নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন সংশোধন করে গত ২৫ মার্চ গেজেট প্রকাশ করে অন্তর্বর্তী সরকার। সংশোধিত আইনে ধর্ষণের বিচারের সময়সীমা কমিয়ে ৯০ কার্যদিবসে...
৬ ঘণ্টা আগেপ্রায় ১৫ বছর পর অনুষ্ঠিত বাংলাদেশ-পাকিস্তান পররাষ্ট্রসচিব পর্যায়ের বৈঠকে কাশ্মীর ইস্যু তুলে ধরে ভারতের সঙ্গে দ্বন্দ্বের প্রসঙ্গ তোলে পাকিস্তান। তবে বাংলাদেশের বিবৃতিতে এই ইস্যুর উল্লেখ না থাকলেও ঢাকা একাত্তরের গণহত্যা, ক্ষতিপূরণসহ একাধিক ঐতিহাসিক বিষয় উত্থাপন করে। বৈঠকে সার্ক পুনরুজ্জীবন এবং
১০ ঘণ্টা আগেবিয়ে, তালাক, উত্তরাধিকার ও ভরণপোষণে সমান অধিকারের জন্য অধ্যাদেশ জারির সুপারিশ করেছে নারীবিষয়ক সংস্কার কমিশন। প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে জমা দেওয়া প্রতিবেদনে এই সুপারিশ করা হয়েছে। আজ শনিবার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় নারীবিষয়ক সংস্কার কমিশনের প্রধান শিরীন
১১ ঘণ্টা আগেনারীর প্রতি বৈষম্য দূর করতে নারীবিষয়ক সংস্কার কমিশনের যেসব সুপারিশ এখনই বাস্তবায়নযোগ্য, সেসব দ্রুত বাস্তবায়নের জন্য সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ও বিভাগকে নির্দেশ দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস।
১৩ ঘণ্টা আগে