ঘূর্ণিঝড় রিমালের তাণ্ডবে আংশিক এবং সম্পূর্ণ মিলিয়ে এক লাখ ৫০ হাজার ৪৭৫টি ঘরবাড়ি বিধ্বস্ত হয়েছে। ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে জলোচ্ছ্বাসে অনেক এলাকা প্লাবিত হয়েছে।
আজ সোমবার সচিবালয়ে ঘূর্ণিঝড় রিমাল পরবর্তী পরিস্থিতি নিয়ে সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী মো. মহিববুর রহমান।
ঘূর্ণিঝড়ে মোট ১৯ জেলা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে জানিয়ে প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘জেলাগুলো হলো—খুলনা, সাতক্ষীরা, বাগেরহাট, ঝালকাঠি, বরিশাল, পটুয়াখালী, পিরোজপুর, বরগুনা, ভোলা, ফেনী, কক্সবাজার, চট্টগ্রাম, নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর, চাদপুর, নড়াইল, গোপালগঞ্জ, শরীয়তপুর ও যশোর। ক্ষতিগ্রস্ত উপজেলার সংখ্যা ১০৭টি এবং ইউনিয়ন ও পৌরসভার সংখ্যা ৯১৪ টি। ঘূর্ণিঝড়ে ৩৭ লাখ ৫৮ হাজার ৯৬ জন মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। সম্পূর্ণভাবে বিধ্বস্ত হয়েছে ৩৫ হাজার ৪৮৩টি ঘরবাড়ি এবং আংশিক বিধ্বস্ত হয়েছে এক লাখ ১৪ হাজার ৯৯২টি।’
ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী বলেন, উপকূলীয় এলাকায় ৯ হাজার ৪২৪টি আশ্রয়কেন্দ্র খোলা হয়েছিল। এসব আশ্রয়কেন্দ্র ও স্থানীয় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ৮ লাখেরও বেশি মানুষ আশ্রয় নিয়েছে। গরু-মহিষ, ছাগল-ভেড়াসহ আশ্রিত পশু রয়েছে ৫২ হাজার ১৪৬টি।
মহিববুর রহমান বলেন, দুর্গত মানুষকে চিকিৎসা সেবা দিতে মোট এক হাজার ৪৭১টি মেডিকেল টিম গঠন করা হয়েছে। এর মধ্যে চালু আছে এক হাজার ৪০০ টিম। ইতিমধ্যে ক্ষতিগ্রস্তদের অনুকূলে ৬ কোটি ৮৫ লাখ টাকা দেওয়া হয়েছে। যার মধ্যে ১৫ জেলায় জি আর (ক্যাশ) তিন কোটি ৮৫ লাখ নগদ টাকা, ৫ হাজার ৫০০ টন চাল, ৫ হাজার প্যাকেট শুকনো খাবার, শিশু খাদ্য ক্রয়ের জন্য এক কোটি ৫০ লাখ এবং গো খাদ্য কিনতে দেড় কোটি টাকা দেওয়া হয়েছে।
ঘূর্ণিঝড় রিমালের তাণ্ডবে আংশিক এবং সম্পূর্ণ মিলিয়ে এক লাখ ৫০ হাজার ৪৭৫টি ঘরবাড়ি বিধ্বস্ত হয়েছে। ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে জলোচ্ছ্বাসে অনেক এলাকা প্লাবিত হয়েছে।
আজ সোমবার সচিবালয়ে ঘূর্ণিঝড় রিমাল পরবর্তী পরিস্থিতি নিয়ে সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী মো. মহিববুর রহমান।
ঘূর্ণিঝড়ে মোট ১৯ জেলা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে জানিয়ে প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘জেলাগুলো হলো—খুলনা, সাতক্ষীরা, বাগেরহাট, ঝালকাঠি, বরিশাল, পটুয়াখালী, পিরোজপুর, বরগুনা, ভোলা, ফেনী, কক্সবাজার, চট্টগ্রাম, নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর, চাদপুর, নড়াইল, গোপালগঞ্জ, শরীয়তপুর ও যশোর। ক্ষতিগ্রস্ত উপজেলার সংখ্যা ১০৭টি এবং ইউনিয়ন ও পৌরসভার সংখ্যা ৯১৪ টি। ঘূর্ণিঝড়ে ৩৭ লাখ ৫৮ হাজার ৯৬ জন মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। সম্পূর্ণভাবে বিধ্বস্ত হয়েছে ৩৫ হাজার ৪৮৩টি ঘরবাড়ি এবং আংশিক বিধ্বস্ত হয়েছে এক লাখ ১৪ হাজার ৯৯২টি।’
ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী বলেন, উপকূলীয় এলাকায় ৯ হাজার ৪২৪টি আশ্রয়কেন্দ্র খোলা হয়েছিল। এসব আশ্রয়কেন্দ্র ও স্থানীয় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ৮ লাখেরও বেশি মানুষ আশ্রয় নিয়েছে। গরু-মহিষ, ছাগল-ভেড়াসহ আশ্রিত পশু রয়েছে ৫২ হাজার ১৪৬টি।
মহিববুর রহমান বলেন, দুর্গত মানুষকে চিকিৎসা সেবা দিতে মোট এক হাজার ৪৭১টি মেডিকেল টিম গঠন করা হয়েছে। এর মধ্যে চালু আছে এক হাজার ৪০০ টিম। ইতিমধ্যে ক্ষতিগ্রস্তদের অনুকূলে ৬ কোটি ৮৫ লাখ টাকা দেওয়া হয়েছে। যার মধ্যে ১৫ জেলায় জি আর (ক্যাশ) তিন কোটি ৮৫ লাখ নগদ টাকা, ৫ হাজার ৫০০ টন চাল, ৫ হাজার প্যাকেট শুকনো খাবার, শিশু খাদ্য ক্রয়ের জন্য এক কোটি ৫০ লাখ এবং গো খাদ্য কিনতে দেড় কোটি টাকা দেওয়া হয়েছে।
বাংলাদেশ রেলওয়ের একটি প্রকল্পে সাশ্রয় হওয়া টাকায় আরও ৩৫টি কোচ (বগি) কেনার সিদ্ধান্ত হলেও নির্দিষ্ট মেয়াদে সেগুলো আসছে না। যে সময়ে আসবে, তখন টাকা পরিশোধে জটিলতার কারণে এই প্রকল্পের মেয়াদ আগামী বছর জুন পর্যন্ত এক বছর বাড়ানো হচ্ছে।
৭ ঘণ্টা আগেপরপর দুটি দুর্ঘটনায় উড়ে যায় বাসের ছাদ। বাসে যাত্রী ছিলেন ৬০ জন। আহতও হন বেশ কয়েকজন। তবে এরপরও বাস থামাননি চালক। ছাদবিহীন বাস বেপরোয়া গতিতে চালিয়েছেন প্রায় ৫ কিলোমিটার। এরপর যাত্রী ও ওই পথে চলা অন্যদের রোষের মুখ বাস থামিয়ে পালিয়ে যান চালক।
৯ ঘণ্টা আগেপররাষ্ট্রসচিব পর্যায়ের বৈঠকে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে ‘মহান মুক্তিযুদ্ধে গণহত্যার দায় স্বীকার করে আনুষ্ঠানিকভাবে ক্ষমাপ্রার্থনা ও স্বাধীনতা-পূর্ব অভিন্ন সম্পদের বকেয়া অর্থ দাবি’ করা হয়েছে বলে জানিয়েছিলেন পররাষ্ট্রসচিব মো. জসীম উদ্দিন। কিন্তু পাকিস্তানের দিক থেকে যে বক্তব্য দেওয়া হচ্ছে, তাতে এই অমীমাংসিত
১১ ঘণ্টা আগেমিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যের বেশির ভাগ এলাকা বিদ্রোহী গোষ্ঠী আরাকান আর্মির দখলে থাকায় রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের বিষয়ে বাংলাদেশের বর্তমান অবস্থান ‘দ্বিধাগ্রস্ত’ বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন। তিনি বলেছেন, আরাকান আর্মি রাষ্ট্রীয়ভাবে স্বীকৃত নয়, আন্তর্জাতিকভাবেও স্বীকৃত নয়, তাই আনুষ্ঠানিক আলোচ
১২ ঘণ্টা আগে