অনলাইন ডেস্ক
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেছেন, ‘গত ১৫ বছরে গণমাধ্যমের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। আমাদের উচিত প্রতিটি ঘটনাকে নথিভুক্ত করে আন্তর্জাতিক মানের তদন্ত করা। ইন্টারন্যাশনাল জার্নালিস্ট রাইট গ্রুপগুলোকে আমন্ত্রণ জানিয়ে আমরা চাইব, তাঁরা এসে বাংলাদেশে গণমাধ্যমের বাস্তব অবস্থা পর্যালোচনা করুক। কীভাবে সাংবাদিকতা হয়েছে, কোথায় কোথায় ফ্যাসিবাদী বয়ান তৈরি হয়েছে—তা যাচাই হোক।
আজ বুধবার (২০ নভেম্বর) জাতীয় প্রেসক্লাবের জহুর হোসেন চৌধুরী হলে ‘ফ্যাসিবাদমুক্ত গণমাধ্যম চাই’ আয়োজিত ‘জুলাই গণহত্যায় গণমাধ্যমের ভূমিকা: জবাবদিহিতা ও সংস্কার প্রস্তাব’ শীর্ষক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
গণমাধ্যমে ফ্যাসিবাদী মানসিকতা পরিহার করার আহ্বান জানিয়েছেন প্রেস সচিব বলেন, ‘আমরা যেন আমাদের আচরণে ফ্যাসিবাদী হয়ে না যাই। সকলের মতামতের জন্য সমান সুযোগ তৈরি করতে হবে এবং কোনো ভিন্নমতকে দমন করা উচিত নয়।’
প্রেস সচিব আরও বলেন, ‘ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য আমাদের দায় রয়েছে। তাদের কাছে সঠিক ইতিহাস তুলে ধরতে হবে। গণমাধ্যমের যে ভূমিকা, তা স্বচ্ছভাবে উপস্থাপন করা উচিত।’
গণমাধ্যম সংস্কার কমিশনের সদস্য ও আমার দেশ পত্রিকার নির্বাহী সম্পাদক সৈয়দ আবদাল আহমেদ বলেন, শেখ হাসিনা এমন গণমাধ্যম তৈরি করতে চেয়েছিল যারা শুধু তার জয়গান গাইবে। সে সময়ে প্রধানমন্ত্রীর যেসব সংবাদ সম্মেলন হয়েছে সেখানে শুধু আওয়ামীপন্থী সাংবাদিকদেরই প্রবেশাধিকার ছিল। গণমাধ্যমের একটা শ্রেণি ফ্যাসিবাদ টিকিয়ে রাখতে সহায়তা করেছে। ফ্যাসিবাদী আওয়ামী লীগের বিচার করতে হবে এবং ফ্যাসিবাদমুক্ত গণমাধ্যম গড়ে তুলতে হবে।
আলোচনা সভার সভাপতিত্ব করেন ‘ফ্যাসিবাদমুক্ত গণমাধ্যম চাই’-এর আহ্বায়ক সাংবাদিক জয়নাল আবেদীন শিশির এবং সঞ্চালনা করেন প্লাবন তারিক।
এ ছাড়া বিভিন্ন ছাত্র সংগঠনের প্রতিনিধি ও জ্যেষ্ঠ সাংবাদিকবৃন্দ সভায় বক্তব্য রাখেন। বক্তারা বাংলাদেশে গণমাধ্যমের স্বাধীনতা, জবাবদিহিতা এবং নিরপেক্ষতা নিয়ে নিজেদের মতামত তুলে ধরেন।
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেছেন, ‘গত ১৫ বছরে গণমাধ্যমের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। আমাদের উচিত প্রতিটি ঘটনাকে নথিভুক্ত করে আন্তর্জাতিক মানের তদন্ত করা। ইন্টারন্যাশনাল জার্নালিস্ট রাইট গ্রুপগুলোকে আমন্ত্রণ জানিয়ে আমরা চাইব, তাঁরা এসে বাংলাদেশে গণমাধ্যমের বাস্তব অবস্থা পর্যালোচনা করুক। কীভাবে সাংবাদিকতা হয়েছে, কোথায় কোথায় ফ্যাসিবাদী বয়ান তৈরি হয়েছে—তা যাচাই হোক।
আজ বুধবার (২০ নভেম্বর) জাতীয় প্রেসক্লাবের জহুর হোসেন চৌধুরী হলে ‘ফ্যাসিবাদমুক্ত গণমাধ্যম চাই’ আয়োজিত ‘জুলাই গণহত্যায় গণমাধ্যমের ভূমিকা: জবাবদিহিতা ও সংস্কার প্রস্তাব’ শীর্ষক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
গণমাধ্যমে ফ্যাসিবাদী মানসিকতা পরিহার করার আহ্বান জানিয়েছেন প্রেস সচিব বলেন, ‘আমরা যেন আমাদের আচরণে ফ্যাসিবাদী হয়ে না যাই। সকলের মতামতের জন্য সমান সুযোগ তৈরি করতে হবে এবং কোনো ভিন্নমতকে দমন করা উচিত নয়।’
প্রেস সচিব আরও বলেন, ‘ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য আমাদের দায় রয়েছে। তাদের কাছে সঠিক ইতিহাস তুলে ধরতে হবে। গণমাধ্যমের যে ভূমিকা, তা স্বচ্ছভাবে উপস্থাপন করা উচিত।’
গণমাধ্যম সংস্কার কমিশনের সদস্য ও আমার দেশ পত্রিকার নির্বাহী সম্পাদক সৈয়দ আবদাল আহমেদ বলেন, শেখ হাসিনা এমন গণমাধ্যম তৈরি করতে চেয়েছিল যারা শুধু তার জয়গান গাইবে। সে সময়ে প্রধানমন্ত্রীর যেসব সংবাদ সম্মেলন হয়েছে সেখানে শুধু আওয়ামীপন্থী সাংবাদিকদেরই প্রবেশাধিকার ছিল। গণমাধ্যমের একটা শ্রেণি ফ্যাসিবাদ টিকিয়ে রাখতে সহায়তা করেছে। ফ্যাসিবাদী আওয়ামী লীগের বিচার করতে হবে এবং ফ্যাসিবাদমুক্ত গণমাধ্যম গড়ে তুলতে হবে।
আলোচনা সভার সভাপতিত্ব করেন ‘ফ্যাসিবাদমুক্ত গণমাধ্যম চাই’-এর আহ্বায়ক সাংবাদিক জয়নাল আবেদীন শিশির এবং সঞ্চালনা করেন প্লাবন তারিক।
এ ছাড়া বিভিন্ন ছাত্র সংগঠনের প্রতিনিধি ও জ্যেষ্ঠ সাংবাদিকবৃন্দ সভায় বক্তব্য রাখেন। বক্তারা বাংলাদেশে গণমাধ্যমের স্বাধীনতা, জবাবদিহিতা এবং নিরপেক্ষতা নিয়ে নিজেদের মতামত তুলে ধরেন।
বিয়ে, তালাক, উত্তরাধিকার ও ভরণপোষণে সমান অধিকারের জন্য অধ্যাদেশ জারির সুপারিশ করেছে নারীবিষয়ক সংস্কার কমিশন। প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে জমা দেওয়া প্রতিবেদনে এই সুপারিশ করা হয়েছে। আজ শনিবার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় নারীবিষয়ক সংস্কার কমিশনের প্রধান শিরীন
১৫ মিনিট আগেনারীর প্রতি বৈষম্য দূর করতে নারীবিষয়ক সংস্কার কমিশনের যেসব সুপারিশ এখনই বাস্তবায়নযোগ্য, সেসব দ্রুত বাস্তবায়নের জন্য সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ও বিভাগকে নির্দেশ দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস।
২ ঘণ্টা আগেনিজের অধীনে থাকা তিনটি মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের অফিস সময়ে সভায় অংশ নেওয়ার জন্য সম্মানী না নেওয়ার নির্দেশনা দিয়েছেন উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান।
২ ঘণ্টা আগেসমালোচনার মুখে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র (গণমাধ্যম ও সোশ্যাল মিডিয়া) হিসেবে মুহাম্মদ আবু আবিদের নিয়োগ বাতিল করেছে সরকার। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সার্বিক কার্যক্রম তুলে ধরার জন্য ১৫ এপ্রিল তাঁকে খণ্ডকালীন নিয়োগ দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।
২ ঘণ্টা আগে