তাসনিম মহসিন, ঢাকা
রাশিয়ার কাছ থেকে করোনার টিকা স্পুতনিক ভি কিনতে চায় বাংলাদেশ। এ নিয়ে দেনদরবারও চলছে অনেক দিন ধরে। তবে এখনই টিকা চুক্তি সই করতে চাচ্ছে না দেশটি। রাশিয়ার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে স্বাস্থ্যের অনুমতি ছাড়া কোনো দেশের সঙ্গে চুক্তির অঙ্গীকার করতে নিষেধ করেছে। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও বাংলাদেশ দূতাবাস সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র জানায়, বর্তমানে করোনার তৃতীয় ঢেউ নিয়ে চিন্তিত রাশিয়া। ইতিমধ্যে ৬০-৬৫টি দেশের সঙ্গে টিকা সরবরাহের চুক্তি করেছে দেশটি। আর তারা করোনার ব্যবস্থাপনা নিয়ে সম্প্রতি ভারতের পরিস্থিতি দেখেছে। ফলে রাশিয়া নিজেদের জনগণের জন্য পর্যাপ্ত টিকা মজুত রেখে তারপর বাকি টিকা অন্য দেশে রপ্তানি করবে।
রাশিয়ায় বাংলাদেশ দূতাবাসের এক কূটনৈতিক নাম না প্রকাশ করার শর্তে আজকের পত্রিকাকে বলেন, গত মাসে টিকা কেনার বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত জানানোর কথা ছিল। তবে তা এখনো জানায়নি দেশটি। ফলে রাশিয়ার সঙ্গে টিকা চুক্তি নিয়ে কোনো হালনাগাদ তথ্য নেই।
সূত্র জানায়, বাংলাদেশ দ্রুততম সময়ে মধ্যে রাশিয়া থেকে করোনার টিকা কিনতে চায়। চুক্তির খসড়া ইতিমধ্যে সই করে রাশিয়া পাঠিয়ে দিয়েছে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। চুক্তি হলে ১ কোটি ডোজ শুরুতে কিনতে চায় বাংলাদেশ। সেই সঙ্গে টিকা কেনার চুক্তিতে বেশ কিছু শর্ত জুড়ে দিয়েছে বাংলাদেশ, যেটাকে কঠিন হিসেবে মনে করছে মস্কো। রাশিয়া টিকা দিতে রাজি হলে তারপর দুই দেশের মধ্যে ক্রয় চুক্তি সই হবে।
এ নিয়ে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক কূটনৈতিক বলেন, বাংলাদেশের দেওয়া দ্বিতীয় ডোজ সরবরাহের নিশ্চয়তার শর্তকে কঠিন মনে করছে মস্কো। তারা বাংলাদেশকে টিকা দেবে। সেই টিকা বাংলাদেশ প্রথম ডোজ হিসেবে ব্যবহার করবে নাকি দ্বিতীয় ডোজ হিসেবে ব্যবহার করবে, সেটি বাংলাদেশের বিষয় বলে জানিয়েছে রাশিয়া।
স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সূত্র জানায়, বাংলাদেশ ইতিমধ্যে চুক্তির খসড়া সই করে পাঠিয়ে দিয়েছে। রাশিয়া থেকে এখনো কোনো উত্তর আসেনি।
রাশিয়ার কাছ থেকে করোনার টিকা স্পুতনিক ভি কিনতে চায় বাংলাদেশ। এ নিয়ে দেনদরবারও চলছে অনেক দিন ধরে। তবে এখনই টিকা চুক্তি সই করতে চাচ্ছে না দেশটি। রাশিয়ার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে স্বাস্থ্যের অনুমতি ছাড়া কোনো দেশের সঙ্গে চুক্তির অঙ্গীকার করতে নিষেধ করেছে। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও বাংলাদেশ দূতাবাস সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র জানায়, বর্তমানে করোনার তৃতীয় ঢেউ নিয়ে চিন্তিত রাশিয়া। ইতিমধ্যে ৬০-৬৫টি দেশের সঙ্গে টিকা সরবরাহের চুক্তি করেছে দেশটি। আর তারা করোনার ব্যবস্থাপনা নিয়ে সম্প্রতি ভারতের পরিস্থিতি দেখেছে। ফলে রাশিয়া নিজেদের জনগণের জন্য পর্যাপ্ত টিকা মজুত রেখে তারপর বাকি টিকা অন্য দেশে রপ্তানি করবে।
রাশিয়ায় বাংলাদেশ দূতাবাসের এক কূটনৈতিক নাম না প্রকাশ করার শর্তে আজকের পত্রিকাকে বলেন, গত মাসে টিকা কেনার বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত জানানোর কথা ছিল। তবে তা এখনো জানায়নি দেশটি। ফলে রাশিয়ার সঙ্গে টিকা চুক্তি নিয়ে কোনো হালনাগাদ তথ্য নেই।
সূত্র জানায়, বাংলাদেশ দ্রুততম সময়ে মধ্যে রাশিয়া থেকে করোনার টিকা কিনতে চায়। চুক্তির খসড়া ইতিমধ্যে সই করে রাশিয়া পাঠিয়ে দিয়েছে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। চুক্তি হলে ১ কোটি ডোজ শুরুতে কিনতে চায় বাংলাদেশ। সেই সঙ্গে টিকা কেনার চুক্তিতে বেশ কিছু শর্ত জুড়ে দিয়েছে বাংলাদেশ, যেটাকে কঠিন হিসেবে মনে করছে মস্কো। রাশিয়া টিকা দিতে রাজি হলে তারপর দুই দেশের মধ্যে ক্রয় চুক্তি সই হবে।
এ নিয়ে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক কূটনৈতিক বলেন, বাংলাদেশের দেওয়া দ্বিতীয় ডোজ সরবরাহের নিশ্চয়তার শর্তকে কঠিন মনে করছে মস্কো। তারা বাংলাদেশকে টিকা দেবে। সেই টিকা বাংলাদেশ প্রথম ডোজ হিসেবে ব্যবহার করবে নাকি দ্বিতীয় ডোজ হিসেবে ব্যবহার করবে, সেটি বাংলাদেশের বিষয় বলে জানিয়েছে রাশিয়া।
স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সূত্র জানায়, বাংলাদেশ ইতিমধ্যে চুক্তির খসড়া সই করে পাঠিয়ে দিয়েছে। রাশিয়া থেকে এখনো কোনো উত্তর আসেনি।
শুধু পাঠদান নয়, সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা যেন অনেক কাজের কাজি। ভোট গ্রহণ, ভোটার তালিকা, শুমারি, জরিপ, টিকাদান, কৃমিনাশক ওষুধ ও ভিটামিন ক্যাপসুল খাওয়ানো, টিসিবির চাল বিতরণ, বিভিন্ন অনুষ্ঠানসহ বারোয়ারি অন্তত ২০ ধরনের কাজ করতে হচ্ছে তাঁদের। সরকারি এসব কাজে বছরে ব্যস্ত থাকছেন কমপক্ষে...
১ ঘণ্টা আগেদেশের সব আসামির মামলা-সংক্রান্ত তথ্য-উপাত্ত থাকা পুলিশের ক্রিমিনাল ডেটা ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম (সিডিএমএস) সফটওয়্যারে মাদক কর্মকর্তাদের প্রবেশাধিকার দিচ্ছে না সরকার। পুলিশ সদর দপ্তরের সহযোগিতা নিয়ে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর নিজস্ব সিডিএমএস তৈরি করবে।
১ ঘণ্টা আগে২০১৮ সালের ২৯ জুলাই রাজধানীর বিমানবন্দর সড়কে জাবালে নূর পরিবহনের দুই বাসের বেপরোয়া প্রতিযোগিতায় প্রাণ হারিয়েছিলেন দুই কলেজশিক্ষার্থী। সেই ঘটনার পর শুরু হয়েছিল নিরাপদ সড়ক আন্দোলন। ধরন ও মাত্রার দিক থেকে তা ছিল দেশের ইতিহাসে নজিরবিহীন। ঢাকার হাজারো শিক্ষার্থী রাস্তায় নেমে আসে।
২ ঘণ্টা আগেপুলিশের বিশেষ শাখার (এসবি) আশঙ্কা, ২৯ জুলাই থেকে ৮ আগস্ট পর্যন্ত সময়কে কেন্দ্র করে অনলাইন ও অফলাইনে সংঘবদ্ধ প্রচারণার মাধ্যমে নৈরাজ্য সৃষ্টির চেষ্টা করা হতে পারে। দলটির কিছু নেতা-কর্মী এ সময় সরকারি-বেসরকারি স্থাপনায় হামলা, বিশৃঙ্খলা কিংবা ভাঙচুর চালাতে পারে বলেও ধারণা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর।
২ ঘণ্টা আগে