নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
উন্নতি নেই দেশের ডেঙ্গুর পরিস্থিতি। দিন যতই যাচ্ছে পরিস্থিতি আরও খারাপের দিকে। বছরের শুরুতে প্রতিমাসে ডেঙ্গু আক্রান্ত শতক ছাড়ানোর পরের তিন মাস কিছুটা স্বস্তি দিলেও মে মাস থেকে বাড়তির দিকে। এখনো সে পরিস্থিতি অব্যাহত রয়েছে। এমনকি জুনের দ্বিগুণ রোগী শনাক্ত হয়েছে জুলাই মাসে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য বলছে, মে মাসে যেখানে সারা দেশে ১৬৩ জন ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত হয়, সেখানে জুনে তা বেড়ে দাঁড়ায় ৭৩৭ জনে। আর জুলাইয়ে সেই সংখ্যা ১ হাজার ৭১ জনে ঠেকেছে। যা আগের মাসের দ্বিগুণেরও বেশি। একই সঙ্গে এ বছর ডেঙ্গুতে মৃত্যুর ১০ জনের নয়জনই মারা গেছেন জুলাইয়ে। আগস্টে সবচেয়ে ভয়াবহতা পরিস্থিতি দেখতে হতে পারে বলে শঙ্কা রোগতত্ত্ববিদদের।
এদিকে গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে। নতুন করে শনাক্ত ও ভর্তি হয়েছেন ৮০ জন। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমারজেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুমের প্রতিবেদনে এই চিত্র পাওয়া গেছে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, নতুন রোগীদের মধ্যে ঢাকায় ৫৭ জন এবং বাইরে ২৩ জন। বর্তমানে দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন ৩৩৮ জন। তাঁদের মধ্যে রাজধানীর ৪৭টি সরকারি-বেসরকারি ও স্বায়ত্তশাসিত হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন ২৫৫ জন এবং বাইরে ৭৩ জন।
চলতি বছরের ১ জানুয়ারি থেকে আজ রোববার পর্যন্ত মোট রোগী শনাক্ত ও ভর্তি হন ২ হাজার ৬৬০ জন। তাঁদের মধ্যে রাজধানীতে ভর্তি হয় ২ হাজার ২২৪ জন এবং বাইরে ৪১৬ জন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানায়, এ পর্যন্ত মোট রোগী ছাড়পত্র নিয়েছে ২ হাজার ৩২২ জন। তাঁদের মধ্যে ঢাকায় নিয়েছেন ১ হাজার ৯৮৫ জন এবং ছাড়পত্র ৩৩৭ জন।
কীটতত্ত্ববিদদের ধারণা, ডেঙ্গুর প্রকোপ আগস্ট-সেপ্টেম্বরে চূড়ান্ত পর্যায়ে উঠবে। গত এক সপ্তাহের বেশি ধরে দিনে ৬০ জনের বেশি রোগী শনাক্ত হচ্ছে। এতে বোঝা যাচ্ছে আগামী দুই মাসে ডেঙ্গুর প্রকোপ আরও বাড়বে।
উন্নতি নেই দেশের ডেঙ্গুর পরিস্থিতি। দিন যতই যাচ্ছে পরিস্থিতি আরও খারাপের দিকে। বছরের শুরুতে প্রতিমাসে ডেঙ্গু আক্রান্ত শতক ছাড়ানোর পরের তিন মাস কিছুটা স্বস্তি দিলেও মে মাস থেকে বাড়তির দিকে। এখনো সে পরিস্থিতি অব্যাহত রয়েছে। এমনকি জুনের দ্বিগুণ রোগী শনাক্ত হয়েছে জুলাই মাসে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য বলছে, মে মাসে যেখানে সারা দেশে ১৬৩ জন ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত হয়, সেখানে জুনে তা বেড়ে দাঁড়ায় ৭৩৭ জনে। আর জুলাইয়ে সেই সংখ্যা ১ হাজার ৭১ জনে ঠেকেছে। যা আগের মাসের দ্বিগুণেরও বেশি। একই সঙ্গে এ বছর ডেঙ্গুতে মৃত্যুর ১০ জনের নয়জনই মারা গেছেন জুলাইয়ে। আগস্টে সবচেয়ে ভয়াবহতা পরিস্থিতি দেখতে হতে পারে বলে শঙ্কা রোগতত্ত্ববিদদের।
এদিকে গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে। নতুন করে শনাক্ত ও ভর্তি হয়েছেন ৮০ জন। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমারজেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুমের প্রতিবেদনে এই চিত্র পাওয়া গেছে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, নতুন রোগীদের মধ্যে ঢাকায় ৫৭ জন এবং বাইরে ২৩ জন। বর্তমানে দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন ৩৩৮ জন। তাঁদের মধ্যে রাজধানীর ৪৭টি সরকারি-বেসরকারি ও স্বায়ত্তশাসিত হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন ২৫৫ জন এবং বাইরে ৭৩ জন।
চলতি বছরের ১ জানুয়ারি থেকে আজ রোববার পর্যন্ত মোট রোগী শনাক্ত ও ভর্তি হন ২ হাজার ৬৬০ জন। তাঁদের মধ্যে রাজধানীতে ভর্তি হয় ২ হাজার ২২৪ জন এবং বাইরে ৪১৬ জন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানায়, এ পর্যন্ত মোট রোগী ছাড়পত্র নিয়েছে ২ হাজার ৩২২ জন। তাঁদের মধ্যে ঢাকায় নিয়েছেন ১ হাজার ৯৮৫ জন এবং ছাড়পত্র ৩৩৭ জন।
কীটতত্ত্ববিদদের ধারণা, ডেঙ্গুর প্রকোপ আগস্ট-সেপ্টেম্বরে চূড়ান্ত পর্যায়ে উঠবে। গত এক সপ্তাহের বেশি ধরে দিনে ৬০ জনের বেশি রোগী শনাক্ত হচ্ছে। এতে বোঝা যাচ্ছে আগামী দুই মাসে ডেঙ্গুর প্রকোপ আরও বাড়বে।
গত জুনে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস লন্ডন সফরে যান। সেখানে ১৩ জুন তাঁর সঙ্গে বৈঠক করেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। বৈঠকের পর যৌথ বিবৃতিতে বলা হয়, আগামী বছরের এপ্রিলের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।
৭ মিনিট আগেজুলাই গণ-অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি আজ। রক্তক্ষয়ী গণবিক্ষোভের মুখে গত বছরের এই দিনে পদত্যাগ করে ভারতে গিয়ে আশ্রয় নিতে বাধ্য হন তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এরপর গঠিত হয় অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। এই সরকারের অন্যতম কর্তব্যের একটি ছিল ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’ ও ‘জুলাই জাতীয় সনদ’ ঘোষণা। পূর্ব ঘোষণা অনুযায়ী,
১ ঘণ্টা আগেপরপর তিনটি নির্বাচনে ভোটের অধিকার থেকে বঞ্চিত হয়েছে মানুষ। দেড় দশকের কর্তৃত্ববাদী শাসন, চাকরিতে বৈষম্য, সীমাহীন দুর্নীতি, ব্যাংক খাতে লুটপাট, বিরোধী মত দমনে গুম, খুন ও নির্যাতনে ক্ষুব্ধ ছিল জনগণ। সেই ক্ষোভের বিস্ফোরণ ঘটে জুলাইয়ে ছাত্র- জনতার আন্দোলনে।
৯ ঘণ্টা আগেটানা তিনটি জাতীয় নির্বাচনে জনগণকে ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত করে এবং দমনপীড়নের নির্লজ্জ রূপ প্রদর্শন করে ১৫ বছর ৭ মাস প্রধানমন্ত্রিত্ব ধরে রাখার মাধ্যমে শেখ হাসিনা বিশ্বের অন্যতম নিকৃষ্ট স্বৈরাচারী শাসকদের কাতারে নিজের অবস্থান পাকা করেছিলেন।
৯ ঘণ্টা আগে