নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের (বাবিউবো) কাছে বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র ও সঞ্চালন কেন্দ্রগুলোর ৩৩ হাজার ১০৮ কোটি ৯৯ লাখ টাকার বিদ্যুতের বিল বকেয়া রয়েছে। আজ মঙ্গলবার জাতীয় সংসদে সরকারদলীয় সংসদ সদস্য মামুনুর রশীদ কিরনের প্রশ্নের জবাবে এ তথ্য জানান বিদ্যুৎ ও জ্বালানি প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বিপু।
সরকারি, বেসরকারি, যৌথ উদ্যোগ, আমদানিসহ উৎপাদন কোম্পানিসমূহ ও পাওয়ার গ্রিড কোম্পানির কাছে বিদ্যুৎ কেনার বিপরীতে বিউবোর এই টাকা বকেয়া পড়েছে।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘সরকারি বিদ্যুৎ উৎপাদন ও সঞ্চালন কোম্পানিসমূহের বাবিউবোর কাছে ফেব্রুয়ারি-২০২৪ পর্যন্ত বিদ্যুৎ বিক্রি বাবদ বিলের বিপরীতে ২৯ এপ্রিল ২০২৪ পর্যন্ত ১০ হাজার ৩৯১ কোটি ৪৩ লাখ টাকা পাওনা রয়েছে। একই সময়ে বেসরকারি বিদ্যুৎ উৎপাদন কোম্পানিসমূহের বাবিউবোর কাছে বিদ্যুৎ বিক্রি বাবদ বিলের বিপরীতে ১৫ হাজার ২ কোটি ৪৩ লাখ টাকা বকেয়া পাওনা রয়েছে।’
তিনি বলেন, ‘যৌথ উদ্যোগে স্থাপিত বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্রগুলোর বাবিউবোর কাছে একই সময়ে পাওনা ২ হাজার ৪১৭ কোটি ৬৪ লাখ টাকা। আদানিসহ ভারত থেকে বিদ্যুৎ আমদানির জন্য বিভিন্ন কোম্পানির বাবিউবোর পাওনা ৫ হাজার ২৯৭ কোটি ৪৭ লাখ টাকা।’
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘সম্প্রতি সরকার কর্তৃক বেসরকারি বিদ্যুৎ উৎপাদন কোম্পানিসমূহের ব্যাংকের কাছে দায় ১৭ হাজার ৫৫৩ কোটি টাকা ভর্তুকির বিপরীতে বন্ড ইস্যুর মাধ্যমে পরিশোধ করা হয়েছে।’
স্বতন্ত্র সদস্য আব্দুল্লাহ নাহিদ নিগারের প্রশ্নের জবাবে বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘বর্তমানে দেশে বিদ্যুতের চাহিদার চেয়েও স্থাপিত উৎপাদন ক্ষমতা বেশি। সরকার ২০০৯ সালে দায়িত্ব গ্রহণের পর বিদ্যুৎ খাতের উন্নয়নে তাৎক্ষণিক, স্বল্প, মধ্য ও দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা গ্রহণ করে নিবিড় তদারকির মাধ্যমে বাস্তবায়ন করে যাচ্ছে। জানুয়ারি ২০০৯ থেকে বর্তমান সময় পর্যন্ত ২৬ হাজার ২৪০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ জাতীয় গ্রিডে যুক্ত হয়েছে। ফলে বিদ্যুতের স্থাপিত ক্ষমতা ক্যাপটিভসহ ৩০ হাজার ২৭৭ মেগাওয়াটে উন্নীত হয়েছে। এ বছর ৩০ এপ্রিল ২০২৪ তারিখে সর্বোচ্চ বিদ্যুৎ উৎপাদিত হয়েছে ১৬ হাজার ৪৭৭ মেগাওয়াট।’
বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘চাহিদা অনুযায়ী বিদ্যুৎ উৎপাদনক্ষমতায় ঘাটতি না থাকলেও কোভিড-১৯ মহামারি পরবর্তীতে ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ ও বৈশ্বিক জ্বালানি সংকটের কারণে পরিপূর্ণ সক্ষমতায় বিদ্যুৎ উৎপাদন সম্ভব হচ্ছে না। এর ফলে কিছু কিছু স্থানে নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহে সাময়িক অসুবিধা হচ্ছে। এ ছাড়া অত্যধিক গরম ও দেশের কোথাও কোথাও দাবদাহ থাকার কারণে বিদ্যুতের চাহিদা ব্যাপক বৃদ্ধি পেয়েছে। চাহিদা বৃদ্ধি পাওয়ায় উৎপাদন বৃদ্ধির ওপরও জোর দেওয়া হচ্ছে। আমরা আশা করছি, অচিরেই সবাইকে নিরবচ্ছিন্ন ও মানসম্মত বিদ্যুৎ সুবিধা পৌঁছে দিতে সক্ষম হব।’
সরকারদলীয় সংসদ সদস্য আহমদ হোসেনের প্রশ্নের জবাবে বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘বাংলাদেশ গভীর সমুদ্রে খনিজ সম্পদ আহরণে নিলাম আবেদনে গেছি। ইতিমধ্যে আমরা টেন্ডারে গিয়েছি। এক্সন মবিল, শেভরনসহ ১৭টি কোম্পানি আগ্রহ প্রকাশ করেছে। তারা টুডি জরিপের ফলাফল নিয়েছে। আগামীকাল (বুধবার) তাঁদের সঙ্গে ফ্রি বিড মিটিং আছে। বিডিং প্রসেস আগামী সেপ্টেম্বরে শেষ হবে। আশা করি আগামী মাসের মাঝামাঝি সময়ে কোম্পানি নিয়োগ করতে পারব। তারা এসব জায়গায় থ্রিডি সার্ভে করবে, ড্রিল করবে। প্রায় ২০ থেকে ৩০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করার পরে ৭-৮ বছর পর সেখানে যদি গ্যাস, তেল থাকে উত্তোলন করতে পারব।’
সংরক্ষিত মহিলা এমপি ফরিদা ইয়াসমীন তাঁর প্রশ্নে জানান শিল্পমালিকেরা শিল্পপ্রতিষ্ঠানে নিরবচ্ছিন্ন গ্যাস না পাওয়ার অভিযোগ করছেন, একই সঙ্গে বাসা-বাড়িতে অপ্রতুল গ্যাস সরবরাহ হচ্ছে বলে জানান তিনি।
প্রশ্নের জবাবে জ্বালানি প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেন, ‘আমাদের দেশে দৈনিক উৎপাদিত গ্যাসের পরিমাণ হলো ১৭শ এমএমসি। আমদানি করি ১১শ এমএমসি গ্যাস। প্রায় ৩ হাজার এমএমসি গ্যাস লাইনে দিতে পারছি। প্রয়োজন ৩৪০০-৩৫০০ এমএমসি। এখানে ঘাটতি ৫শ এমএমসি।’
তিনি বলেন, ‘কোন শিল্পপ্রতিষ্ঠান গ্যাস পাচ্ছে না, সেটা লিখিতভাবে জানান। কোনো কোম্পানি গ্যাস পায় না, এমন লিখিত অভিযোগ আমাদের কাছে আসেনি। আমরা চেষ্টা করছি সেখানে নিরবচ্ছিন্ন গ্যাস রাখার জন্য। বাসা-বাড়িতে গ্যাসের সমস্যা আছে। চাপের সমস্যা আছে। সে কারণে আমরা বিকল্প এলপিজি ব্যবহারের কথা বলছি। আমরা বাসাবাড়িতে গ্যাসের সংযোগ দিচ্ছি না বা দেব না। আমাদের উদ্দেশ্য হলো পাইপলাইনের গ্যাস শিল্প ও বিদ্যুৎ উৎপাদনে ব্যবহার করব। এলপিজি বাসা-বাড়ি, গাড়িতে ব্যবহারের পরিকল্পনা ভবিষ্যতে আমাদের রয়েছে।’
বিরোধীদলীয় চিফ হুইপ মুজিবুল হক চুন্নুর প্রশ্নের জবাবে প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘সারা দেশে নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ থাকলেও বৃহত্তর ময়মনসিংহে সমস্যা হচ্ছে। কারণ সেখানে গ্যাসের স্বল্পতা। জামালপুরের দুটো বিদ্যুৎ প্ল্যান্ট বন্ধ আছে।’ একটি টাকার কারণে এলসি খোলা যাচ্ছে না। আরেকটি অন্য কারণে বন্ধ আছে বলে জানান তিনি।
বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের (বাবিউবো) কাছে বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র ও সঞ্চালন কেন্দ্রগুলোর ৩৩ হাজার ১০৮ কোটি ৯৯ লাখ টাকার বিদ্যুতের বিল বকেয়া রয়েছে। আজ মঙ্গলবার জাতীয় সংসদে সরকারদলীয় সংসদ সদস্য মামুনুর রশীদ কিরনের প্রশ্নের জবাবে এ তথ্য জানান বিদ্যুৎ ও জ্বালানি প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বিপু।
সরকারি, বেসরকারি, যৌথ উদ্যোগ, আমদানিসহ উৎপাদন কোম্পানিসমূহ ও পাওয়ার গ্রিড কোম্পানির কাছে বিদ্যুৎ কেনার বিপরীতে বিউবোর এই টাকা বকেয়া পড়েছে।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘সরকারি বিদ্যুৎ উৎপাদন ও সঞ্চালন কোম্পানিসমূহের বাবিউবোর কাছে ফেব্রুয়ারি-২০২৪ পর্যন্ত বিদ্যুৎ বিক্রি বাবদ বিলের বিপরীতে ২৯ এপ্রিল ২০২৪ পর্যন্ত ১০ হাজার ৩৯১ কোটি ৪৩ লাখ টাকা পাওনা রয়েছে। একই সময়ে বেসরকারি বিদ্যুৎ উৎপাদন কোম্পানিসমূহের বাবিউবোর কাছে বিদ্যুৎ বিক্রি বাবদ বিলের বিপরীতে ১৫ হাজার ২ কোটি ৪৩ লাখ টাকা বকেয়া পাওনা রয়েছে।’
তিনি বলেন, ‘যৌথ উদ্যোগে স্থাপিত বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্রগুলোর বাবিউবোর কাছে একই সময়ে পাওনা ২ হাজার ৪১৭ কোটি ৬৪ লাখ টাকা। আদানিসহ ভারত থেকে বিদ্যুৎ আমদানির জন্য বিভিন্ন কোম্পানির বাবিউবোর পাওনা ৫ হাজার ২৯৭ কোটি ৪৭ লাখ টাকা।’
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘সম্প্রতি সরকার কর্তৃক বেসরকারি বিদ্যুৎ উৎপাদন কোম্পানিসমূহের ব্যাংকের কাছে দায় ১৭ হাজার ৫৫৩ কোটি টাকা ভর্তুকির বিপরীতে বন্ড ইস্যুর মাধ্যমে পরিশোধ করা হয়েছে।’
স্বতন্ত্র সদস্য আব্দুল্লাহ নাহিদ নিগারের প্রশ্নের জবাবে বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘বর্তমানে দেশে বিদ্যুতের চাহিদার চেয়েও স্থাপিত উৎপাদন ক্ষমতা বেশি। সরকার ২০০৯ সালে দায়িত্ব গ্রহণের পর বিদ্যুৎ খাতের উন্নয়নে তাৎক্ষণিক, স্বল্প, মধ্য ও দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা গ্রহণ করে নিবিড় তদারকির মাধ্যমে বাস্তবায়ন করে যাচ্ছে। জানুয়ারি ২০০৯ থেকে বর্তমান সময় পর্যন্ত ২৬ হাজার ২৪০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ জাতীয় গ্রিডে যুক্ত হয়েছে। ফলে বিদ্যুতের স্থাপিত ক্ষমতা ক্যাপটিভসহ ৩০ হাজার ২৭৭ মেগাওয়াটে উন্নীত হয়েছে। এ বছর ৩০ এপ্রিল ২০২৪ তারিখে সর্বোচ্চ বিদ্যুৎ উৎপাদিত হয়েছে ১৬ হাজার ৪৭৭ মেগাওয়াট।’
বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘চাহিদা অনুযায়ী বিদ্যুৎ উৎপাদনক্ষমতায় ঘাটতি না থাকলেও কোভিড-১৯ মহামারি পরবর্তীতে ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ ও বৈশ্বিক জ্বালানি সংকটের কারণে পরিপূর্ণ সক্ষমতায় বিদ্যুৎ উৎপাদন সম্ভব হচ্ছে না। এর ফলে কিছু কিছু স্থানে নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহে সাময়িক অসুবিধা হচ্ছে। এ ছাড়া অত্যধিক গরম ও দেশের কোথাও কোথাও দাবদাহ থাকার কারণে বিদ্যুতের চাহিদা ব্যাপক বৃদ্ধি পেয়েছে। চাহিদা বৃদ্ধি পাওয়ায় উৎপাদন বৃদ্ধির ওপরও জোর দেওয়া হচ্ছে। আমরা আশা করছি, অচিরেই সবাইকে নিরবচ্ছিন্ন ও মানসম্মত বিদ্যুৎ সুবিধা পৌঁছে দিতে সক্ষম হব।’
সরকারদলীয় সংসদ সদস্য আহমদ হোসেনের প্রশ্নের জবাবে বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘বাংলাদেশ গভীর সমুদ্রে খনিজ সম্পদ আহরণে নিলাম আবেদনে গেছি। ইতিমধ্যে আমরা টেন্ডারে গিয়েছি। এক্সন মবিল, শেভরনসহ ১৭টি কোম্পানি আগ্রহ প্রকাশ করেছে। তারা টুডি জরিপের ফলাফল নিয়েছে। আগামীকাল (বুধবার) তাঁদের সঙ্গে ফ্রি বিড মিটিং আছে। বিডিং প্রসেস আগামী সেপ্টেম্বরে শেষ হবে। আশা করি আগামী মাসের মাঝামাঝি সময়ে কোম্পানি নিয়োগ করতে পারব। তারা এসব জায়গায় থ্রিডি সার্ভে করবে, ড্রিল করবে। প্রায় ২০ থেকে ৩০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করার পরে ৭-৮ বছর পর সেখানে যদি গ্যাস, তেল থাকে উত্তোলন করতে পারব।’
সংরক্ষিত মহিলা এমপি ফরিদা ইয়াসমীন তাঁর প্রশ্নে জানান শিল্পমালিকেরা শিল্পপ্রতিষ্ঠানে নিরবচ্ছিন্ন গ্যাস না পাওয়ার অভিযোগ করছেন, একই সঙ্গে বাসা-বাড়িতে অপ্রতুল গ্যাস সরবরাহ হচ্ছে বলে জানান তিনি।
প্রশ্নের জবাবে জ্বালানি প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেন, ‘আমাদের দেশে দৈনিক উৎপাদিত গ্যাসের পরিমাণ হলো ১৭শ এমএমসি। আমদানি করি ১১শ এমএমসি গ্যাস। প্রায় ৩ হাজার এমএমসি গ্যাস লাইনে দিতে পারছি। প্রয়োজন ৩৪০০-৩৫০০ এমএমসি। এখানে ঘাটতি ৫শ এমএমসি।’
তিনি বলেন, ‘কোন শিল্পপ্রতিষ্ঠান গ্যাস পাচ্ছে না, সেটা লিখিতভাবে জানান। কোনো কোম্পানি গ্যাস পায় না, এমন লিখিত অভিযোগ আমাদের কাছে আসেনি। আমরা চেষ্টা করছি সেখানে নিরবচ্ছিন্ন গ্যাস রাখার জন্য। বাসা-বাড়িতে গ্যাসের সমস্যা আছে। চাপের সমস্যা আছে। সে কারণে আমরা বিকল্প এলপিজি ব্যবহারের কথা বলছি। আমরা বাসাবাড়িতে গ্যাসের সংযোগ দিচ্ছি না বা দেব না। আমাদের উদ্দেশ্য হলো পাইপলাইনের গ্যাস শিল্প ও বিদ্যুৎ উৎপাদনে ব্যবহার করব। এলপিজি বাসা-বাড়ি, গাড়িতে ব্যবহারের পরিকল্পনা ভবিষ্যতে আমাদের রয়েছে।’
বিরোধীদলীয় চিফ হুইপ মুজিবুল হক চুন্নুর প্রশ্নের জবাবে প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘সারা দেশে নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ থাকলেও বৃহত্তর ময়মনসিংহে সমস্যা হচ্ছে। কারণ সেখানে গ্যাসের স্বল্পতা। জামালপুরের দুটো বিদ্যুৎ প্ল্যান্ট বন্ধ আছে।’ একটি টাকার কারণে এলসি খোলা যাচ্ছে না। আরেকটি অন্য কারণে বন্ধ আছে বলে জানান তিনি।
গতকাল শুক্রবার ছিল ছুটির দিন। তাই রাজধানীর বাংলাবাজারের সৃজনশীল প্রকাশনীগুলো বন্ধ থাকার কথা। কিন্তু পরদিন থেকে বইমেলার শুরু; এ কারণে প্রকাশকদের ব্যস্ততার শেষ নেই। পিকআপ ও ভ্যানে ওঠানো হচ্ছে নতুন বই। ছাপা, বাঁধাইয়ের কর্মী, শ্রমিক সবাই ব্যস্ত প্রথম দিনে নতুন বই পাঠকের সামনে তুলে ধরার কাজে। গতকাল রাতভ
৫ ঘণ্টা আগেজ্বালানি তেলের দাম লিটারে এক টাকা বেড়েছে। ১ ফেব্রুয়ারি থেকে নতুন এই দাম কার্যকর হবে বলে জানিয়েছে জ্বালানি বিভাগ। বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ভোক্তা পর্যায়ে প্রতি লিটার ১ টাকা বেড়ে ১০৫ টাকা, কেরোসিন ১০৪ টাকা থেকে ১০৫ টাকা এবং অকটেন ১২৬ টাকা ও পেট্রল ১২২ টাকায় পুনর্নির্ধারণ করা হয়েছে...
১১ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং জানিয়েছে, বাংলাদেশের সেনাবাহিনীকে নিয়ে আনন্দবাজার পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদ মিথ্যা ও ভিত্তিহীন। প্রতিবেদনের বাস্তবতার সঙ্গে কোনো সম্পর্ক নেই; এটি শুধুই একটি বলিউডি রোমান্টিক কমেডি। আজ শুক্রবার প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং ফ্যাক্টস ফেসবুকে তাদের ভেরিফায়েড..
১১ ঘণ্টা আগেমজুরি বৈষম্য দূরীকরণ, চাকরির সুরক্ষা নিশ্চিত ও নিজেদের অধিকার আদায় করতে শুধু সংস্কার কমিশনের সুপারিশ যথেষ্ট নয়, বরং আন্দোলন–সংগ্রামও চালিয়ে যেতে হবে—এমনটাই বলেছেন খোদ সরকারের শ্রম সংস্কার কমিশনের প্রধান সৈয়দ সুলতান উদ্দিন আহম্মদ।
১৩ ঘণ্টা আগে