চাঁদপুর প্রতিনিধি
শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনির স্থাবর সম্পত্তি হিসেবে তিনটি ফ্ল্যাট থাকলেও নেই কোনো ইলেকট্রনিকসামগ্রী। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দাখিলকৃত হলফনামা থেকে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও চাঁদপুর-৩ আসনের সংসদ সদস্য ডা. দীপু মনির বিষয়ে এসব তথ্য পাওয়া গেছে।
হলফনামায় বলা হয়েছে, ডা. দীপু মনির স্থাবর সম্পদের মধ্যে রয়েছে ৩৪ লাখ ১ হাজার ৯৫৭ টাকা মূল্যের ১০ কাঠা জায়গা এবং ৩ কোটি ৬০ লাখ টাকা মূল্যের তিনটি ফ্ল্যাট। তিনি কোনো ইলেকট্রনিকসামগ্রী ব্যবহার করেন না। যার কারণে এসবের কোনো বিবরণ নেই হলফনামায়। তবে তাঁর নামে আসবাব রয়েছে লাখ টাকা এবং তাঁর স্বামীর নামে কেনা আসবাবের মূল্য দেখানো হয়েছে ১০ লাখ ৫ হাজার টাকা।
একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে দাখিল করা হলফনামায় ডা. দীপু মনি তাঁর নিজের নামে মাত্র ৩৫ লাখ টাকার দুটি ফ্ল্যাট দেখিয়েছিলেন। সে সময় স্বামীর নামে ৪০ লাখ টাকার ২টি ফ্ল্যাট দেখালেও বর্তমানে স্বামীর নামে দেখিয়েছেন ১৫ লাখ টাকার একটি ফ্ল্যাট। এ ছাড়া বর্তমান হলফনামায় তাঁর চিকিৎসা পেশা থেকে কোনো আয় না দেখালেও গত একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে পেশা থেকে আয় দেখিয়েছিলেন বছরে ১২ লাখ ৫০ হাজার টাকা।
উল্লেখ্য, ডা. দীপু মনি পেশায় চিকিৎসক, জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ, আইনজীবী ও রাজনীতিবিদ। তাঁর বাবা এম এ ওয়াদুদ ও মা রহিমা ওয়াদুদ। গ্রামের বাড়ি চাঁদপুর সদর উপজেলার রামপুর ইউনিয়নের রাঢ়ীরচরে। তিনি এই আসন থেকে টানা তিনবার সংসদ সদস্য হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন। শিক্ষামন্ত্রীর দায়িত্ব নেওয়ার আগে তিনি বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন।
শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনির স্থাবর সম্পত্তি হিসেবে তিনটি ফ্ল্যাট থাকলেও নেই কোনো ইলেকট্রনিকসামগ্রী। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দাখিলকৃত হলফনামা থেকে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও চাঁদপুর-৩ আসনের সংসদ সদস্য ডা. দীপু মনির বিষয়ে এসব তথ্য পাওয়া গেছে।
হলফনামায় বলা হয়েছে, ডা. দীপু মনির স্থাবর সম্পদের মধ্যে রয়েছে ৩৪ লাখ ১ হাজার ৯৫৭ টাকা মূল্যের ১০ কাঠা জায়গা এবং ৩ কোটি ৬০ লাখ টাকা মূল্যের তিনটি ফ্ল্যাট। তিনি কোনো ইলেকট্রনিকসামগ্রী ব্যবহার করেন না। যার কারণে এসবের কোনো বিবরণ নেই হলফনামায়। তবে তাঁর নামে আসবাব রয়েছে লাখ টাকা এবং তাঁর স্বামীর নামে কেনা আসবাবের মূল্য দেখানো হয়েছে ১০ লাখ ৫ হাজার টাকা।
একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে দাখিল করা হলফনামায় ডা. দীপু মনি তাঁর নিজের নামে মাত্র ৩৫ লাখ টাকার দুটি ফ্ল্যাট দেখিয়েছিলেন। সে সময় স্বামীর নামে ৪০ লাখ টাকার ২টি ফ্ল্যাট দেখালেও বর্তমানে স্বামীর নামে দেখিয়েছেন ১৫ লাখ টাকার একটি ফ্ল্যাট। এ ছাড়া বর্তমান হলফনামায় তাঁর চিকিৎসা পেশা থেকে কোনো আয় না দেখালেও গত একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে পেশা থেকে আয় দেখিয়েছিলেন বছরে ১২ লাখ ৫০ হাজার টাকা।
উল্লেখ্য, ডা. দীপু মনি পেশায় চিকিৎসক, জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ, আইনজীবী ও রাজনীতিবিদ। তাঁর বাবা এম এ ওয়াদুদ ও মা রহিমা ওয়াদুদ। গ্রামের বাড়ি চাঁদপুর সদর উপজেলার রামপুর ইউনিয়নের রাঢ়ীরচরে। তিনি এই আসন থেকে টানা তিনবার সংসদ সদস্য হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন। শিক্ষামন্ত্রীর দায়িত্ব নেওয়ার আগে তিনি বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন।
নারীবিষয়ক সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদনের ছয়টি ধারার সুপারিশ নিয়ে রিট দায়ের করা হয়েছে। আজ রোববার সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী রওশন আলী হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় এই রিট করেন।
১৫ মিনিট আগেচলতি বছরের এপ্রিল মাসে ধর্ষণের শিকার হয়েছে ১১১ জন নারী ও মেয়েশিশু। আর হত্যা করা হয়েছে ৭০ জনকে। বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের এপ্রিল মাসের ‘নারী ও কন্যা নির্যাতন–বিষয়ক তথ্য’ শীর্ষক প্রতিবেদনে এই চিত্র উঠে এসেছে।
৩৯ মিনিট আগেতথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মো. মাহফুজ আলম বলেছেন, সংবাদমাধ্যম যত বেশি প্রশ্ন করবে, রাষ্ট্রের দায়িত্বশীলেরা তত বেশি সচেতন ও দায়িত্বশীল হবেন। অতএব সংবাদমাধ্যমকে প্রশ্ন করতেই হবে।
১ ঘণ্টা আগেসাংবিধানিক ও ফৌজদারি আইন বিশেষজ্ঞ ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাকের মৃত্যুতে গভীর শোক জানিয়েছেন প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদ। আজ রোববার শোকবাণীতে শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি সমবেদনা জ্ঞাপন করেন তিনি।
১ ঘণ্টা আগে