নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আগামী ২০২৫ সালে সাধারণ ও নির্বাহী আদেশ মিলিয়ে মোট ২৬ দিন ছুটি থাকবে। তবে এর মধ্য ৯ দিনই শুক্র-শনি (সাপ্তাহিক ছুটি) পড়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার তেজগাঁওয়ে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। পরে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আগামী বছর সাধারণ ছুটি ১২ দিন এবং নির্বাহী আদেশের ছুটি ১৪ দিন। গত বছরের থেকে মোট চার দিন ছুটি বেড়েছে। আগামী বছর (২০২৫ সাল) সাধারণ ও নির্বাহী আদেশ মিলিয়ে মোট ২৬ দিন ছুটি থাকবে। তবে এর মধ্যে পাঁচটি শুক্রবার এবং চারটি শনিবার পড়েছে।
অনুমোদিত ছুটির তালিকায় অন্তর্ভুক্ত বিষয়গুলো হলো—
(ক) জাতীয় দিবস ও বিভিন্ন সম্প্রদায়ের গুরুত্বপূর্ণ ধর্মীয় পর্ব উপলক্ষে ১২ দিন সাধারণ ছুটি। এ ছুটির মধ্যে পাঁচটি সাপ্তাহিক ছুটির দিন (তিনটি শুক্রবার ও দুটি শনিবার)।
(খ) বাংলা নববর্ষ ও বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ ধর্মীয় পর্ব উপলক্ষে ১৪ দিন নির্বাহী আদেশে সরকারি ছুটি; এর মধ্যে চারটি সাপ্তাহিক ছুটির দিন (দুটি শুক্রবার ও দুটি শনিবার)।
(গ) ধর্মীয় পর্ব উপলক্ষে প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীদের বছরে অনধিক তিন দিনের ঐচ্ছিক ছুটি ভোগের জন্য ধর্মীয় পর্বসমূহের বিবরণ।
(ঘ) পার্বত্য চট্টগ্রাম এলাকা ও এর বাইরে কর্মরত বিভিন্ন ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর অন্তর্ভুক্ত কর্মচারীদের প্রধান সামাজিক উৎসব বৈসাবি বা অনুরূপ সামাজিক উৎসব উদ্যাপন উপলক্ষে দুই দিন ঐচ্ছিক ছুটি। এ ছুটির মধ্যে একটি সাপ্তাহিক ছুটির দিন (একটি শনিবার)।
(ঙ) ২০২৫ সালের জন্য প্রস্তাবিত ছুটি হলো ১২ দিন সাধারণ ছুটি ও ১৪ দিন নির্বাহী আদেশে ছুটি। সাপ্তাহিক ছুটির দিন বাদ দিলে মোট ছুটি দাঁড়াবে ১৭ দিন (২৬-৯=১৭ দিন)।
উল্লেখ্য, ২০২৪ সালে অনুমোদিত মোট ছুটি ছিল ২২ দিন। সাপ্তাহিক ছুটির দিন বাদ দিয়ে মোট ছুটি ছিল ২০ দিন (২২-২=২০ দিন)।
আগামী ২০২৫ সালে সাধারণ ও নির্বাহী আদেশ মিলিয়ে মোট ২৬ দিন ছুটি থাকবে। তবে এর মধ্য ৯ দিনই শুক্র-শনি (সাপ্তাহিক ছুটি) পড়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার তেজগাঁওয়ে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। পরে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আগামী বছর সাধারণ ছুটি ১২ দিন এবং নির্বাহী আদেশের ছুটি ১৪ দিন। গত বছরের থেকে মোট চার দিন ছুটি বেড়েছে। আগামী বছর (২০২৫ সাল) সাধারণ ও নির্বাহী আদেশ মিলিয়ে মোট ২৬ দিন ছুটি থাকবে। তবে এর মধ্যে পাঁচটি শুক্রবার এবং চারটি শনিবার পড়েছে।
অনুমোদিত ছুটির তালিকায় অন্তর্ভুক্ত বিষয়গুলো হলো—
(ক) জাতীয় দিবস ও বিভিন্ন সম্প্রদায়ের গুরুত্বপূর্ণ ধর্মীয় পর্ব উপলক্ষে ১২ দিন সাধারণ ছুটি। এ ছুটির মধ্যে পাঁচটি সাপ্তাহিক ছুটির দিন (তিনটি শুক্রবার ও দুটি শনিবার)।
(খ) বাংলা নববর্ষ ও বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ ধর্মীয় পর্ব উপলক্ষে ১৪ দিন নির্বাহী আদেশে সরকারি ছুটি; এর মধ্যে চারটি সাপ্তাহিক ছুটির দিন (দুটি শুক্রবার ও দুটি শনিবার)।
(গ) ধর্মীয় পর্ব উপলক্ষে প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীদের বছরে অনধিক তিন দিনের ঐচ্ছিক ছুটি ভোগের জন্য ধর্মীয় পর্বসমূহের বিবরণ।
(ঘ) পার্বত্য চট্টগ্রাম এলাকা ও এর বাইরে কর্মরত বিভিন্ন ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর অন্তর্ভুক্ত কর্মচারীদের প্রধান সামাজিক উৎসব বৈসাবি বা অনুরূপ সামাজিক উৎসব উদ্যাপন উপলক্ষে দুই দিন ঐচ্ছিক ছুটি। এ ছুটির মধ্যে একটি সাপ্তাহিক ছুটির দিন (একটি শনিবার)।
(ঙ) ২০২৫ সালের জন্য প্রস্তাবিত ছুটি হলো ১২ দিন সাধারণ ছুটি ও ১৪ দিন নির্বাহী আদেশে ছুটি। সাপ্তাহিক ছুটির দিন বাদ দিলে মোট ছুটি দাঁড়াবে ১৭ দিন (২৬-৯=১৭ দিন)।
উল্লেখ্য, ২০২৪ সালে অনুমোদিত মোট ছুটি ছিল ২২ দিন। সাপ্তাহিক ছুটির দিন বাদ দিয়ে মোট ছুটি ছিল ২০ দিন (২২-২=২০ দিন)।
ঈদুল আজহা উপলক্ষে রাজধানী ঢাকা ছাড়তে শুরু করেছেন লাখো মানুষ। আজ বৃহস্পতিবার (৫ জুন) সকাল থেকেই সদরঘাট, কমলাপুর, মহাখালী, গাবতলী ও সায়েদাবাদসহ বিভিন্ন বাস টার্মিনাল, রেলস্টেশন এবং লঞ্চঘাটে উপচে পড়া ভিড় দেখা গেছে।
৩ ঘণ্টা আগেনেত্রকোনার রায়পুর আনোয়ারা উচ্চবিদ্যালয়ের সিনিয়র শিক্ষক মাসুদ মিয়া অবসরে গেছেন ২০২২ সালে। বেসরকারি বিদ্যালয়ের শিক্ষক হওয়ায় অবসরকালীন আর্থিক সুবিধার আশায় চাকরিরত অবস্থায় নিয়মিত চাঁদা দিয়েছেন। অবসরের পর সেই সুবিধার জন্য আবেদন করে এখনো প্রাপ্য আর্থিক সুবিধা পাননি।
১৫ ঘণ্টা আগেদর-কষাকষি শেষে মুখে হাসি। গরুর গলায় বাঁধা রশির প্রান্ত ধরার হাতবদল। গরু নিয়ে বাড়ির পথ ধরা। এমন দৃশ্য গতকাল বুধবার বারবার চোখে পড়েছে রাজধানীর অস্থায়ী ও স্থায়ী পশুর হাটগুলোয়। দাম গতবারের চেয়ে বেশি না কম, এ নিয়ে ভিন্নমত থাকলেও ব্যাপারীদের অপেক্ষা কেটে ঈদের ছুটি শুরুর আগেই জমেছে কোরবানির পশুর হাটগুলো।
১৬ ঘণ্টা আগেজাতিসংঘ মনে করে, আগামী জাতীয় নির্বাচনে দেশের প্রত্যেক নাগরিকের ভোট দেওয়ার সুযোগ থাকা দরকার। জাতিসংঘের আবাসিক প্রতিনিধি গোয়েন লুইস গতকাল বুধবার ঢাকায় এক অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন।
১৬ ঘণ্টা আগে