নিজস্ব প্রতিবেদক
ঢাকা: করোনাভাইরাসের সংক্রমণ না কমায় পঞ্চম দফায় আরও সাত দিনের বিধিনিষেধ ঘোষণা করেছে সরকার। বিধিনিষেধের মধ্যে গণপরিবহন বন্ধ থাকবে কিন্তু খোলা থাকবে শপিংমল। আজ বুধবার এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, ঈদুল ফিতরকে সামনে রেখে লকডাউনের মধ্যে স্বাস্থ্যবিধি মেনে সকাল ১০টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত দোকানপাট ও শপিংশল খোলা রাখা যাবে।
শপিংমলে স্বাস্থ্যবিধি মানাতে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, শ্রম মন্ত্রণালয়, বাণিজ্য সংগঠন এবং সংশ্লিষ্ট বাজার ও সংস্থার ব্যবস্থাপনা কমিটিকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে। নির্দেশনা অমান্যকারীদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
আর ধর্ম মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা অনুযায়ী মসজিদে স্বাস্থ্যবিধি মেনে ঈদুল ফিতরের নামাজ পড়তে হবে।
লকডাউনের আগের বিধিনিষেধ ও শর্ত ঠিক রেখে এবার মেয়াদ বাড়ানো হয়েছে বলে প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে। আগের বিধিনিষেধের মধ্যে গণপরিবহন চলাচল বন্ধ রাখা হয়েছিল, এখনও সে নির্দেশনা বহাল থাকবে।
করোনাভাইরাসের সংক্রমণ বাড়তে থাকলে প্রথম দফায় ৫ থেকে ১১ এপ্রিল এবং পরে তা বাড়িয়ে ১৩ এপ্রিল পর্যন্ত মানুষের চলাচলে বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়।
পরে গত ১৪ থেকে ২১ এপ্রিল পর্যন্ত কঠোর ও সর্বাত্মক লকডাউন ঘোষণা করে। পরে তার মেয়াদ বাড়িয়ে ২৮ এপ্রিল পর্যন্ত করে সরকার।
নতুন করে লকডাউনের মেয়াদ সাতদিন বাড়ায় টানা ৩১ দিন সারা দেশে মানুষের চলাচলে বিধিনিষেধ থাকছে। করোনাভাইরাসের সংক্রমণ কমাতে গত বছর টানা ৬৬ দিন সাধারণ ছুটি ঘোষণা করেছিল সরকার। সংক্রমণের হার অনুযায়ী বিভিন্ন অঞ্চলকে চিহ্নিত করে লকডাউন করা হয়।
বিশেষ বিবেচনায় ভারত থেকে ফেরা যাবে
ভারতের সাথে সব সীমান্ত বন্ধ করেছে বাংলাদেশ। এ অবস্থা থাকবে আগামী ১০ দিন। যাদের ভিসার মেয়াদ শেষ হয়েছে তাঁরা এর মধ্যেই দেশে ফিরতে পারবেন। তবে তাদেরকে ভারতে বাংলাদেশের হাইকমিশন থেকে থেকে ছাড়পত্র নিতে হবে। সেক্ষেত্রে তাদের ১৪ দিনের কোয়ারেন্টিন পালন করতে হবে।
লকডাউনের মেয়াদ ২৯ এপ্রিল থেকে ৫ মে পর্যন্ত বাড়িয়ে বুধবার মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের জারিকৃত প্রজ্ঞাপনে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
ভারতে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ আশঙ্কাজনভাবে বেড়ে যাওয়ায় ২৬ এপ্রিল সকাল ৬টা থেকে আগামী ৯ মে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত দেশটির সঙ্গে সব স্থলবন্দর বন্ধ রেখেছে বাংলাদেশে। সীমান্ত বন্ধ থাকায় অনেক বাংলাদেশি ভারতে আটকা পড়েছেন।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, পণ্য পরিবহন ছাড়া ভারত থেকে স্থল, নৌ ও বিমানযোগে বাংলাদেশে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে।
‘তবে শুধু ভিসার মেয়াদ উত্তীর্ণ বাংলাদেশিরা ভারতে অবস্থিত বাংলাদেশ হাইকমিশনের অনুমতি বা অনাপত্তি ছাড়পত্র গ্রহণ করে বিশেষ বিবেচনায় বাংলাদেশে প্রবেশ করতে পারবেন।’
হাইকমিশনের ছাড়পত্র নিয়ে সীমান্ত বন্ধের মধ্যে যারা দেশে ফিরবেন তাদের স্বাস্থ্য অধিদপ্তর প্রণীত বিধিনিষেধ কঠোরভাবে অনুসরণ করে ১৪ দিনের কোয়ারেন্টিনে থাকতে হবে।
কোয়ারেন্টিন নিশ্চিত করতে স্বাস্থ্যসেবা বিভাগ, জননিরাপত্তা বিভাগ, সুরক্ষা সেবা বিভাগ, নৌ পরিবহন মন্ত্রণালয় ও সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসকদের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে।
সরকার বলছে, মধ্যপ্রাচ্য, সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়া ও চীন থেকে আগত যাত্রীদের ভ্যাকসিন গ্রহণের সনদসহ করোনা নেগেটিভ সনদধারী যাত্রীরা নিজ বাড়িতে ১৪ দিন কোয়ারেন্টিনে থাকবেন। সেক্ষেত্রে তাদেরকে সংশ্লিষ্ট থানাকে আগমন ও কোয়ারেন্টিনের বিষয়টি অবহিত করতে হবে।
মধ্যপ্রাচ্য, সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়া ও চীন থেকে আগত শুধু করোনা নেগেটিভ সনদধারীরা সরকার নির্ধারিত কোয়ারেন্টিন ব্যবস্থায় থাকবেন। তিন থেকে পাঁচ দিনের মধ্যে চিকিৎসকরা তাদের পরীক্ষা করে সম্মতি দিলে নিজ বাড়িতে ১৪ দিন কোয়ারেন্টিনে থাকবেন, যা নিজ নিজ থানাকে অবহিত করতে হবে।
মধ্যপ্রাচ্য, সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়া ও চীন বাদে অন্য দেশ থেকে বাংলাদেশে আসা যাত্রীদের সরকার নির্ধারিত হোটেলে নিজ খরচে ১৪ দিন কোয়ারেন্টিনে থাকতে হবে বলে প্রজ্ঞাপনে জানানো হয়েছে।
ঢাকা: করোনাভাইরাসের সংক্রমণ না কমায় পঞ্চম দফায় আরও সাত দিনের বিধিনিষেধ ঘোষণা করেছে সরকার। বিধিনিষেধের মধ্যে গণপরিবহন বন্ধ থাকবে কিন্তু খোলা থাকবে শপিংমল। আজ বুধবার এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, ঈদুল ফিতরকে সামনে রেখে লকডাউনের মধ্যে স্বাস্থ্যবিধি মেনে সকাল ১০টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত দোকানপাট ও শপিংশল খোলা রাখা যাবে।
শপিংমলে স্বাস্থ্যবিধি মানাতে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, শ্রম মন্ত্রণালয়, বাণিজ্য সংগঠন এবং সংশ্লিষ্ট বাজার ও সংস্থার ব্যবস্থাপনা কমিটিকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে। নির্দেশনা অমান্যকারীদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
আর ধর্ম মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা অনুযায়ী মসজিদে স্বাস্থ্যবিধি মেনে ঈদুল ফিতরের নামাজ পড়তে হবে।
লকডাউনের আগের বিধিনিষেধ ও শর্ত ঠিক রেখে এবার মেয়াদ বাড়ানো হয়েছে বলে প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে। আগের বিধিনিষেধের মধ্যে গণপরিবহন চলাচল বন্ধ রাখা হয়েছিল, এখনও সে নির্দেশনা বহাল থাকবে।
করোনাভাইরাসের সংক্রমণ বাড়তে থাকলে প্রথম দফায় ৫ থেকে ১১ এপ্রিল এবং পরে তা বাড়িয়ে ১৩ এপ্রিল পর্যন্ত মানুষের চলাচলে বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়।
পরে গত ১৪ থেকে ২১ এপ্রিল পর্যন্ত কঠোর ও সর্বাত্মক লকডাউন ঘোষণা করে। পরে তার মেয়াদ বাড়িয়ে ২৮ এপ্রিল পর্যন্ত করে সরকার।
নতুন করে লকডাউনের মেয়াদ সাতদিন বাড়ায় টানা ৩১ দিন সারা দেশে মানুষের চলাচলে বিধিনিষেধ থাকছে। করোনাভাইরাসের সংক্রমণ কমাতে গত বছর টানা ৬৬ দিন সাধারণ ছুটি ঘোষণা করেছিল সরকার। সংক্রমণের হার অনুযায়ী বিভিন্ন অঞ্চলকে চিহ্নিত করে লকডাউন করা হয়।
বিশেষ বিবেচনায় ভারত থেকে ফেরা যাবে
ভারতের সাথে সব সীমান্ত বন্ধ করেছে বাংলাদেশ। এ অবস্থা থাকবে আগামী ১০ দিন। যাদের ভিসার মেয়াদ শেষ হয়েছে তাঁরা এর মধ্যেই দেশে ফিরতে পারবেন। তবে তাদেরকে ভারতে বাংলাদেশের হাইকমিশন থেকে থেকে ছাড়পত্র নিতে হবে। সেক্ষেত্রে তাদের ১৪ দিনের কোয়ারেন্টিন পালন করতে হবে।
লকডাউনের মেয়াদ ২৯ এপ্রিল থেকে ৫ মে পর্যন্ত বাড়িয়ে বুধবার মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের জারিকৃত প্রজ্ঞাপনে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
ভারতে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ আশঙ্কাজনভাবে বেড়ে যাওয়ায় ২৬ এপ্রিল সকাল ৬টা থেকে আগামী ৯ মে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত দেশটির সঙ্গে সব স্থলবন্দর বন্ধ রেখেছে বাংলাদেশে। সীমান্ত বন্ধ থাকায় অনেক বাংলাদেশি ভারতে আটকা পড়েছেন।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, পণ্য পরিবহন ছাড়া ভারত থেকে স্থল, নৌ ও বিমানযোগে বাংলাদেশে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে।
‘তবে শুধু ভিসার মেয়াদ উত্তীর্ণ বাংলাদেশিরা ভারতে অবস্থিত বাংলাদেশ হাইকমিশনের অনুমতি বা অনাপত্তি ছাড়পত্র গ্রহণ করে বিশেষ বিবেচনায় বাংলাদেশে প্রবেশ করতে পারবেন।’
হাইকমিশনের ছাড়পত্র নিয়ে সীমান্ত বন্ধের মধ্যে যারা দেশে ফিরবেন তাদের স্বাস্থ্য অধিদপ্তর প্রণীত বিধিনিষেধ কঠোরভাবে অনুসরণ করে ১৪ দিনের কোয়ারেন্টিনে থাকতে হবে।
কোয়ারেন্টিন নিশ্চিত করতে স্বাস্থ্যসেবা বিভাগ, জননিরাপত্তা বিভাগ, সুরক্ষা সেবা বিভাগ, নৌ পরিবহন মন্ত্রণালয় ও সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসকদের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে।
সরকার বলছে, মধ্যপ্রাচ্য, সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়া ও চীন থেকে আগত যাত্রীদের ভ্যাকসিন গ্রহণের সনদসহ করোনা নেগেটিভ সনদধারী যাত্রীরা নিজ বাড়িতে ১৪ দিন কোয়ারেন্টিনে থাকবেন। সেক্ষেত্রে তাদেরকে সংশ্লিষ্ট থানাকে আগমন ও কোয়ারেন্টিনের বিষয়টি অবহিত করতে হবে।
মধ্যপ্রাচ্য, সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়া ও চীন থেকে আগত শুধু করোনা নেগেটিভ সনদধারীরা সরকার নির্ধারিত কোয়ারেন্টিন ব্যবস্থায় থাকবেন। তিন থেকে পাঁচ দিনের মধ্যে চিকিৎসকরা তাদের পরীক্ষা করে সম্মতি দিলে নিজ বাড়িতে ১৪ দিন কোয়ারেন্টিনে থাকবেন, যা নিজ নিজ থানাকে অবহিত করতে হবে।
মধ্যপ্রাচ্য, সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়া ও চীন বাদে অন্য দেশ থেকে বাংলাদেশে আসা যাত্রীদের সরকার নির্ধারিত হোটেলে নিজ খরচে ১৪ দিন কোয়ারেন্টিনে থাকতে হবে বলে প্রজ্ঞাপনে জানানো হয়েছে।
বাংলাদেশ ও জাপান পারস্পরিক আস্থা গভীর করা, উন্নয়ন কৌশলগুলো অগ্রাধিকার দেওয়া ও কৌশলগত অংশীদারত্ব সম্পূর্ণরূপে বাস্তবায়নে সম্মত হয়েছে। টোকিওতে আজ বৃহস্পতিবার দুই দেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বার্ষিক পরামর্শ সভায় (এফওসি) এ ঐকমত্য প্রতিষ্ঠিত হয়। ট্যাগ: , জাপান, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, উন্নয়ন, সহয
২২ মিনিট আগেজাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেছেন, ‘রাষ্ট্র পুনর্গঠন কেবল কোনো দলের বিষয় নয়, কোনো ব্যক্তির বিষয় নয়, কোনো সংগঠনের বিষয় নয়, এটি জনগণের বিষয়।’
৪ ঘণ্টা আগেসরকারপ্রধান হিসেবে ড. মুহাম্মদ ইউনূস দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকে বৈদেশিক সম্পর্কের নানা দিক সামাল দেওয়ার ক্ষেত্রে ঝামেলা তৈরি হচ্ছে। প্রধান উপদেষ্টা ও তাঁর দপ্তর মনে করছে, অন্তর্বর্তী সরকারের ধরন এবং সরকারপ্রধানের কাজের যে বৈচিত্র্য ও গতি, তার সঙ্গে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় তাল-লয় ঠিক রেখে চলতে পারছে না...
১৪ ঘণ্টা আগেসর্বজনীন পেনশন ব্যবস্থাকে আরও বাস্তবমুখী ও অন্তর্ভুক্তিমূলক করতে একাধিক পরিবর্তনের উদ্যোগ নিয়েছে জাতীয় পেনশন কর্তৃপক্ষ। এখন থেকে কোনো চাঁদাদাতা ৬০ বছর বয়স পূর্ণ করলেই তাঁর জমাকৃত অর্থের সর্বোচ্চ ৩০ শতাংশ এককালীন তোলার সুযোগ পাবেন; এটি প্রথমবারের মতো চালু হলো। পাশাপাশি প্রবাস ও প্রগতি স্কিমে মাসিক...
১৪ ঘণ্টা আগে