নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
গত পাঁচ দিন অনলাইনে ট্রেনের টিকিট বিক্রি বন্ধ থাকার পর পুনরায় শনিবার সকাল ৮টা থেকে টিকিট বিক্রি শুরু হয়। কিন্তু সকাল থেকেই অনলাইনে টিকিট করতে না পারার অভিযোগ করেছেন যাত্রীরা। অনলাইন টিকিটের নির্ধারিত সাইট eticket.railway.gov.bd এই ঠিকানা বারবার চেষ্টা করেও প্রবেশ করতে পারেননি অনেকে। আবার অনেকে সাইটে ঢুকতে পারলেও ওয়েবসাইট লোডিং-এর কারণে টিকিট কাটতে পারেননি। সকাল গড়িয়ে দুপুর এমনকি বিকেল হয়ে গেলেও এই অচলাবস্থা কাটেনি।
শনিবার সকাল থেকে অনলাইনে ট্রেনের টিকিট করতে না পেরে অনেক যাত্রী সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। জিয়াউল হক নামের একজন যাত্রী জানান, সকাল ৯টা থেকে রেলের নতুন অনলাইনে ঠিকানায় টিকিটের জন্য রেজিস্ট্রেশনের চেষ্টা করি। কয়েক ঘণ্টা চেষ্টা করেও রেজিস্ট্রেশন করতে পারিনি, টিকিট কীভাবে কাটব? দুই ঘণ্টা পরে আবারও চেষ্টা করেছি, কিন্তু কোনোভাবেই ওয়েবসাইটে ঢুকতে পারিনি।
এ সব বিষয়ে চাইলে সহজের জনসংযোগ কর্মকর্তা ফারহাত আহমেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অনলাইনে টিকিট কাটতে যে সমস্যা, সেটা সাইবার অ্যাটাকের কারণেই দেখা দিয়েছে। ওয়েবসাইটে আজ সাইবার অ্যাটাক হয়েছে। শনিবার সকাল আটটায় অনলাইনে টিকিট ওপেন হওয়ার আনুমানিক দুই থেকে তিন ঘণ্টার মধ্যেই এ সমস্যাটি তৈরি হয়েছে। সমস্যার সমাধান করার দ্রুত চেষ্টা করা হচ্ছে। যাতে যাত্রীরা অনলাইনে টিকিট কাটতে পারেন। তবে কাউন্টারে টিকিট পেতে কোনো সমস্যা হচ্ছে না। এ ছাড়া আজ অনলাইনে টিকিট বিক্রির প্রথম দিনেই সকাল আটটার আগেই প্রায় ২০ লাখ মানুষ ওয়েবসাইটে হিট করেছে।’
ফারহাত আহমেদ আরও বলেন, ‘শুক্রবার সন্ধ্যা ছয়টা থেকেই স্টেশনের কাউন্টারগুলোতে কম্পিউটারাইজড পদ্ধতিতে ট্রেনের টিকিট দেওয়া শুরু করেছি আমরা। গতকাল সন্ধ্যা ছয়টা থেকে রাত ১২টা পর্যন্ত ৭৭টি স্টেশনে প্রায় ৪১ হাজার টিকিট বিক্রি করেছি। আজও স্টেশনে কম্পিউটারের পদ্ধতিতে টিকিটের ক্ষেত্রে কোনো ধরনের সমস্যা হয়নি।’
রেলওয়ের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, ‘যেহেতু নতুন একটি প্রতিষ্ঠান আজ থেকে টিকিট ব্যবস্থাপনার দায়িত্ব পালন করছে ফলে কিছুটা সমস্যা হতে পারে। তবে কয়েক দিন গেলেই পুরো টিকিটিং কার্যক্রম স্বাভাবিক হয়ে যাবে।’
বাংলাদেশ রেলওয়েতে কম্পিউটারভিত্তিক টিকেটিং সিস্টেম চালু হয় ১৯৯৪ সালে। প্রথম পর্যায়ে ২৭টি স্টেশনে কম্পিউটারের মাধ্যমে টিকিট ইস্যু শুরু হয় তবে বর্তমানে ১০৪টি আন্তনগর ট্রেনের টিকিট ৭৭টি স্টেশনে কম্পিউটারের মাধ্যমে ইস্যু করা হচ্ছে।
এর আগে, রেলের টিকিটিং কার্যক্রম পরিচালনা করেছে সিএনএস লিমিটেড। গত ১৫ ফেব্রুয়ারি সহজের সঙ্গে রেলওয়ে টিকেটিং সিস্টেম পরিচালনার জন্য পাঁচ বছরের চুক্তি হয়েছে। চুক্তি অনুযায়ী প্রতিষ্ঠানটি আজ (শনিবার) থেকে বাংলাদেশ রেলওয়ের অনলাইন ও কম্পিউটারাইজড টিকিটিংয়ের কাজ শুরু করেছে।
গত পাঁচ দিন অনলাইনে ট্রেনের টিকিট বিক্রি বন্ধ থাকার পর পুনরায় শনিবার সকাল ৮টা থেকে টিকিট বিক্রি শুরু হয়। কিন্তু সকাল থেকেই অনলাইনে টিকিট করতে না পারার অভিযোগ করেছেন যাত্রীরা। অনলাইন টিকিটের নির্ধারিত সাইট eticket.railway.gov.bd এই ঠিকানা বারবার চেষ্টা করেও প্রবেশ করতে পারেননি অনেকে। আবার অনেকে সাইটে ঢুকতে পারলেও ওয়েবসাইট লোডিং-এর কারণে টিকিট কাটতে পারেননি। সকাল গড়িয়ে দুপুর এমনকি বিকেল হয়ে গেলেও এই অচলাবস্থা কাটেনি।
শনিবার সকাল থেকে অনলাইনে ট্রেনের টিকিট করতে না পেরে অনেক যাত্রী সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। জিয়াউল হক নামের একজন যাত্রী জানান, সকাল ৯টা থেকে রেলের নতুন অনলাইনে ঠিকানায় টিকিটের জন্য রেজিস্ট্রেশনের চেষ্টা করি। কয়েক ঘণ্টা চেষ্টা করেও রেজিস্ট্রেশন করতে পারিনি, টিকিট কীভাবে কাটব? দুই ঘণ্টা পরে আবারও চেষ্টা করেছি, কিন্তু কোনোভাবেই ওয়েবসাইটে ঢুকতে পারিনি।
এ সব বিষয়ে চাইলে সহজের জনসংযোগ কর্মকর্তা ফারহাত আহমেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অনলাইনে টিকিট কাটতে যে সমস্যা, সেটা সাইবার অ্যাটাকের কারণেই দেখা দিয়েছে। ওয়েবসাইটে আজ সাইবার অ্যাটাক হয়েছে। শনিবার সকাল আটটায় অনলাইনে টিকিট ওপেন হওয়ার আনুমানিক দুই থেকে তিন ঘণ্টার মধ্যেই এ সমস্যাটি তৈরি হয়েছে। সমস্যার সমাধান করার দ্রুত চেষ্টা করা হচ্ছে। যাতে যাত্রীরা অনলাইনে টিকিট কাটতে পারেন। তবে কাউন্টারে টিকিট পেতে কোনো সমস্যা হচ্ছে না। এ ছাড়া আজ অনলাইনে টিকিট বিক্রির প্রথম দিনেই সকাল আটটার আগেই প্রায় ২০ লাখ মানুষ ওয়েবসাইটে হিট করেছে।’
ফারহাত আহমেদ আরও বলেন, ‘শুক্রবার সন্ধ্যা ছয়টা থেকেই স্টেশনের কাউন্টারগুলোতে কম্পিউটারাইজড পদ্ধতিতে ট্রেনের টিকিট দেওয়া শুরু করেছি আমরা। গতকাল সন্ধ্যা ছয়টা থেকে রাত ১২টা পর্যন্ত ৭৭টি স্টেশনে প্রায় ৪১ হাজার টিকিট বিক্রি করেছি। আজও স্টেশনে কম্পিউটারের পদ্ধতিতে টিকিটের ক্ষেত্রে কোনো ধরনের সমস্যা হয়নি।’
রেলওয়ের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, ‘যেহেতু নতুন একটি প্রতিষ্ঠান আজ থেকে টিকিট ব্যবস্থাপনার দায়িত্ব পালন করছে ফলে কিছুটা সমস্যা হতে পারে। তবে কয়েক দিন গেলেই পুরো টিকিটিং কার্যক্রম স্বাভাবিক হয়ে যাবে।’
বাংলাদেশ রেলওয়েতে কম্পিউটারভিত্তিক টিকেটিং সিস্টেম চালু হয় ১৯৯৪ সালে। প্রথম পর্যায়ে ২৭টি স্টেশনে কম্পিউটারের মাধ্যমে টিকিট ইস্যু শুরু হয় তবে বর্তমানে ১০৪টি আন্তনগর ট্রেনের টিকিট ৭৭টি স্টেশনে কম্পিউটারের মাধ্যমে ইস্যু করা হচ্ছে।
এর আগে, রেলের টিকিটিং কার্যক্রম পরিচালনা করেছে সিএনএস লিমিটেড। গত ১৫ ফেব্রুয়ারি সহজের সঙ্গে রেলওয়ে টিকেটিং সিস্টেম পরিচালনার জন্য পাঁচ বছরের চুক্তি হয়েছে। চুক্তি অনুযায়ী প্রতিষ্ঠানটি আজ (শনিবার) থেকে বাংলাদেশ রেলওয়ের অনলাইন ও কম্পিউটারাইজড টিকিটিংয়ের কাজ শুরু করেছে।
তিনি বলেন, ‘আমি কারাগারে থেকে বের না হলে তারা সবাই কাজ হারাবে। আমার ব্যবসা ধরার কোনো লোক নেই। আমার দুই ছেলে লন্ডনে পরিবার নিয়ে থাকে। আমার কোম্পানিতে ৮০-৯০টি ট্রাক ছিল। এখন ২০টা আছে। আমাকে জামিন দেন, যাতে আমি সব টাকা পরিশোধ করতে পারি। দুদকের অভিযোগের বিষয়ে আমি পুরোপুরি অবগত নই।
২২ মিনিট আগেগতকাল সোমবার (২১ জুলাই) উত্তরা মাইলস্টোন স্কুলে বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ বিমানটি যখন বিধ্বস্ত হয়, তখনো সম্পূর্ণ অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের সমন্বয়ক সাহসী শিক্ষিকা মাহরীন চৌধুরী। কিন্তু তিনি বিপদ দেখে সরে যাননি, নিজের সন্তানের মতো বুক আগলে বাঁচাতে চেয়েছিলেন ছাত্র-ছাত্রীদের
১ ঘণ্টা আগেতত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান উপদেষ্টা নিয়োগে বাছাই কমিটি ব্যর্থ হলে বিচার বিভাগ থেকে প্রধান উপদেষ্টা নিয়োগের বিষয়ে একমত বিএনপি ও জামায়াত। তবে এনসিপি, গণসংহতি আন্দোলনসহ কিছু দল এর বিরোধিতা করেছে। ফলে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের বিষয়ে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সিদ্ধান্ত নেওয়ার কথা থাকলেও নতুন জট তৈরি হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব সিদ্দিক জোবায়েরকে প্রত্যাহার করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার তথ্য উপদেষ্টা মাহফুজ আলম তাঁর ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্টে এ তথ্য জানিয়েছেন।
২ ঘণ্টা আগে