নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সরকারি চাকরি আইন সংশোধন করে গতকাল রোববার সন্ধ্যায় অধ্যাদেশ জারি করেছে সরকার। এই সংশোধনী নিয়ে ঘোরতর আপত্তি জানিয়েছেন সচিবালয়ের কর্মচারীরা। অধ্যাদেশ বাতিলের দাবিতে বিক্ষোভ করছেন তাঁরা। তাঁরা বলছেন, কালো অধ্যাদেশের মাধ্যমে বিভাগীয় মামলা না দিয়ে আমাদের শাস্তি দেওয়া যাবে। আমরা এই অধ্যাদেশ মানি না। আমাদের দাবি আদায়ের জন্য আমরা সব কর্মচারী এক হয়ে গেছি।
কী আছে এই অধ্যাদেশে? নিচে অধ্যাদেশটি হুবহু তুলে ধরা হলো:
সরকারি চাকরি আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৭ নং আইন)-এর অধিকতর সংশোধন সমীচীন ও প্রয়োজনীয় এবং যেহেতু সংসদ যাওয়া অবস্থায় রয়েছে এবং রাষ্ট্রপতির কাছে এটি সন্তোষজনকভাবে প্রতীয়মান হয়েছে যে, আশু ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য প্রয়োজনীয় পরিস্থিতি বিদ্যমান রয়েছে; সেহেতু সংবিধানের ৯৩(১) অনুচ্ছেদে প্রদত্ত ক্ষমতাবলে রাষ্ট্রপতি নিম্নরূপ অধ্যাদেশ প্রণয়ন ও জারি করলেন:
১। সংক্ষিপ্ত শিরোনাম ও প্রবর্তন। (১) এই অধ্যাদেশ সরকারি চাকরি (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫ নামে অভিহিত হবে। (২) এটি অবিলম্বে কার্যকর হবে।
২। ২০১৮ সালের ৫৭ নং আইনে ধারা ৩৭ক এর সন্নিবেশ। সরকারি চাকরি আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৭ নং আইন) এর ধারা ৩৭ এর পর নিম্নরূপ নতুন ধারা ৩৭ক সন্নিবেশিত হবে, যথা:
৩৭ ক। সরকারি কর্মচারীদের আচরণ ও দণ্ড সংক্রান্ত বিশেষ বিধান।
(১) এই আইন বা এই আইনের অধীন প্রণীত বিধিমালায় যাই কিছুই থাকুক না কেন, যদি কোনো সরকারি কর্মচারী—
(ক) এমন কোনো কাজে লিপ্ত হন, যা অনানুগত্যের (insubordination) শামিল বা যা অন্য যেকোনো সরকারি কর্মচারীর মধ্যে অনানুগত্য সৃষ্টি করে বা শৃঙ্খলা বিঘ্নিত করে বা কর্তব্য সম্পাদনে বাধার সৃষ্টি করে, অথবা
(খ) অন্যান্য কর্মচারীর সঙ্গে সমবেতভাবে বা এককভাবে, ছুটি ছাড়া বা কোনো যুক্তিসংগত কারণ ছাড়া, নিজ কর্ম থেকে অনুপস্থিত থাকেন বা বিরত থাকেন বা কর্তব্য সম্পাদনে ব্যর্থ হন, অথবা
(গ) অন্য যেকোনো কর্মচারীকে তার কর্ম থেকে অনুপস্থিত থাকতে বা বিরত থাকতে বা তার কর্তব্য পালন না করার জন্য উসকানি দেন বা প্ররোচিত করেন, অথবা
(ঘ) যেকোনো সরকারি কর্মচারীকে তার কর্মে উপস্থিত হতে বা কর্তব্য সম্পাদনে বাধাগ্রস্ত করেন,
তাহলে এটি হবে একটি অসদাচরণ এবং সে জন্য তিনি উপ-ধারা (২) এ বর্ণিত যেকোনো দণ্ডে দণ্ডনীয় হবেন।
(২) উপ-ধারা (১) এ উল্লিখিত কোনো কর্মের জন্য কোনো সরকারি কর্মচারীকে নিম্নবর্ণিত যেকোনো দণ্ড দেওয়া যাবে, যথা:
(ক) নিম্নপদ বা নিম্ন বেতন গ্রেডে অবনমিতকরণ;
(খ) চাকরি থেকে অপসারণ; এবং
(গ) চাকরি থেকে বরখাস্ত।
(৩) যে ক্ষেত্রে কোনো সরকারি কর্মচারীর বিরুদ্ধে উপ-ধারা (১) এ বর্ণিত কোনো অপরাধের জন্য কার্যধারা গ্রহণ করা হয়, সেই ক্ষেত্রে নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষ অথবা এ উদ্দেশ্যে তৎকর্তৃক, সাধারণ বা বিশেষ আদেশ দ্বারা ক্ষমতাপ্রাপ্ত ব্যক্তি, অভিযোগ গঠন করবেন এবং সংশ্লিষ্ট সরকারি কর্মচারীকে, অতঃপর অভিযুক্ত বলে অভিহিত, কেন এই ধারার অধীন দণ্ড আরোপ করা হবে না এই মর্মে নোটিশ জারির ৭ (সাত) কার্যদিবসের মধ্যে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেবেন এবং অভিযুক্ত ব্যক্তিগতভাবে উপস্থিত হয়ে শুনানি করতে ইচ্ছুক কি না, ক্ষমতাপ্রাপ্ত ব্যক্তি তাও ওই নোটিশে উল্লেখ করবেন।
(৪) অভিযুক্ত কারণ দর্শালে তা বিবেচনার পর এবং, ক্ষেত্রমতো, তিনি ব্যক্তিগত শুনানিতে উপস্থিত হলে শুনানি গ্রহণের পর, যদি নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষ বা অভিযোগ গঠনকারী ব্যক্তি অভিযুক্তকে দোষী সাব্যস্ত করেন, অথবা যদি নির্ধারিত সময়ের মধ্যে অভিযুক্ত কারণ না দর্শিয়ে থাকেন, তাহলে নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষ বা অভিযোগ গঠনকারী ব্যক্তি নোটিশের মাধ্যমে নোটিশে বর্ণিত প্রস্তাবিত দণ্ড কেন আরোপ করা হবে না, নোটিশ জারির ৭ (সাত) কার্যদিবসের মধ্যে তার কারণ দর্শানোর নোটিশ দেবেন।
(৫) উপ-ধারা (৪) এর অধীন প্রদত্ত নোটিশের পরিপ্রেক্ষিতে অভিযুক্ত কারণ দর্শালে তা বিবেচনার পর অথবা নির্ধারিত সময়ের মধ্যে কারণ না দর্শালে নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষ উপ-ধারা (৪) এর অধীন নোটিশে বর্ণিত যেকোনো দণ্ড অভিযুক্তের ওপর আরোপ করতে পারবেন।
(৬) যদি অভিযুক্তের কাছে নোটিশ জারি করা হয় কিংবা তার সর্বশেষ জ্ঞাত বাসস্থানের কোনো দৃষ্টিগোচর স্থানে টাঙিয়ে জারি করা হয়, অথবা কমপক্ষে দুটি দৈনিক পত্রিকায় প্রকাশ করা হয়, অথবা তার ই-মেইলে নোটিশ পাঠানো হয়, তাহলে এই ধারার অধীন নোটিশ যথাযথভাবে জারি হয়েছে বলে গণ্য হবে।
(৭) এই ধারার অধীন কোনো সরকারি কর্মচারীকে দণ্ড দেওয়া হলে, তিনি দণ্ড আরোপের আদেশ প্রাপ্তির ৩০ (ত্রিশ) কার্যদিবসের মধ্যে ওই আদেশের বিরুদ্ধে ধারা ৩৪ এর অধীন আপিল করতে পারবেন এবং আপিল কর্তৃপক্ষ ওই আদেশ বহাল রাখতে, বাতিল করতে বা পরিবর্তন করতে পারবে।
(৮) উপ-ধারা (৭) এ যা কিছুই থাকুক না কেন, এই ধারার অধীন রাষ্ট্রপতি কর্তৃক প্রদত্ত আদেশের বিরুদ্ধে আপিল করা যাবে না, তবে এই ক্ষেত্রে দণ্ডপ্রাপ্ত কর্মচারী দণ্ড আরোপের আদেশ প্রাপ্তির ৩০ (ত্রিশ) কার্যদিবসের মধ্যে ধারা ৩৬ এর অধীন ওই আদেশ পুনর্বিবেচনার (Review) জন্য রাষ্ট্রপতির কাছে আবেদন করতে পারবেন এবং রাষ্ট্রপতি যেরূপ উপযুক্ত মনে করবেন, সেরূপ আদেশ দিতে পারবেন।
(৯) উপ-ধারা (৭) এর অধীন আপিল বা, ক্ষেত্রমতো, উপ-ধারা (৮) এর অধীন পুনর্বিবেচনায় (Review) প্রদত্ত আদেশ চূড়ান্ত বলে গণ্য হবে।
আরও খবর পড়ুন:
সরকারি চাকরি আইন সংশোধন করে গতকাল রোববার সন্ধ্যায় অধ্যাদেশ জারি করেছে সরকার। এই সংশোধনী নিয়ে ঘোরতর আপত্তি জানিয়েছেন সচিবালয়ের কর্মচারীরা। অধ্যাদেশ বাতিলের দাবিতে বিক্ষোভ করছেন তাঁরা। তাঁরা বলছেন, কালো অধ্যাদেশের মাধ্যমে বিভাগীয় মামলা না দিয়ে আমাদের শাস্তি দেওয়া যাবে। আমরা এই অধ্যাদেশ মানি না। আমাদের দাবি আদায়ের জন্য আমরা সব কর্মচারী এক হয়ে গেছি।
কী আছে এই অধ্যাদেশে? নিচে অধ্যাদেশটি হুবহু তুলে ধরা হলো:
সরকারি চাকরি আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৭ নং আইন)-এর অধিকতর সংশোধন সমীচীন ও প্রয়োজনীয় এবং যেহেতু সংসদ যাওয়া অবস্থায় রয়েছে এবং রাষ্ট্রপতির কাছে এটি সন্তোষজনকভাবে প্রতীয়মান হয়েছে যে, আশু ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য প্রয়োজনীয় পরিস্থিতি বিদ্যমান রয়েছে; সেহেতু সংবিধানের ৯৩(১) অনুচ্ছেদে প্রদত্ত ক্ষমতাবলে রাষ্ট্রপতি নিম্নরূপ অধ্যাদেশ প্রণয়ন ও জারি করলেন:
১। সংক্ষিপ্ত শিরোনাম ও প্রবর্তন। (১) এই অধ্যাদেশ সরকারি চাকরি (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫ নামে অভিহিত হবে। (২) এটি অবিলম্বে কার্যকর হবে।
২। ২০১৮ সালের ৫৭ নং আইনে ধারা ৩৭ক এর সন্নিবেশ। সরকারি চাকরি আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৭ নং আইন) এর ধারা ৩৭ এর পর নিম্নরূপ নতুন ধারা ৩৭ক সন্নিবেশিত হবে, যথা:
৩৭ ক। সরকারি কর্মচারীদের আচরণ ও দণ্ড সংক্রান্ত বিশেষ বিধান।
(১) এই আইন বা এই আইনের অধীন প্রণীত বিধিমালায় যাই কিছুই থাকুক না কেন, যদি কোনো সরকারি কর্মচারী—
(ক) এমন কোনো কাজে লিপ্ত হন, যা অনানুগত্যের (insubordination) শামিল বা যা অন্য যেকোনো সরকারি কর্মচারীর মধ্যে অনানুগত্য সৃষ্টি করে বা শৃঙ্খলা বিঘ্নিত করে বা কর্তব্য সম্পাদনে বাধার সৃষ্টি করে, অথবা
(খ) অন্যান্য কর্মচারীর সঙ্গে সমবেতভাবে বা এককভাবে, ছুটি ছাড়া বা কোনো যুক্তিসংগত কারণ ছাড়া, নিজ কর্ম থেকে অনুপস্থিত থাকেন বা বিরত থাকেন বা কর্তব্য সম্পাদনে ব্যর্থ হন, অথবা
(গ) অন্য যেকোনো কর্মচারীকে তার কর্ম থেকে অনুপস্থিত থাকতে বা বিরত থাকতে বা তার কর্তব্য পালন না করার জন্য উসকানি দেন বা প্ররোচিত করেন, অথবা
(ঘ) যেকোনো সরকারি কর্মচারীকে তার কর্মে উপস্থিত হতে বা কর্তব্য সম্পাদনে বাধাগ্রস্ত করেন,
তাহলে এটি হবে একটি অসদাচরণ এবং সে জন্য তিনি উপ-ধারা (২) এ বর্ণিত যেকোনো দণ্ডে দণ্ডনীয় হবেন।
(২) উপ-ধারা (১) এ উল্লিখিত কোনো কর্মের জন্য কোনো সরকারি কর্মচারীকে নিম্নবর্ণিত যেকোনো দণ্ড দেওয়া যাবে, যথা:
(ক) নিম্নপদ বা নিম্ন বেতন গ্রেডে অবনমিতকরণ;
(খ) চাকরি থেকে অপসারণ; এবং
(গ) চাকরি থেকে বরখাস্ত।
(৩) যে ক্ষেত্রে কোনো সরকারি কর্মচারীর বিরুদ্ধে উপ-ধারা (১) এ বর্ণিত কোনো অপরাধের জন্য কার্যধারা গ্রহণ করা হয়, সেই ক্ষেত্রে নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষ অথবা এ উদ্দেশ্যে তৎকর্তৃক, সাধারণ বা বিশেষ আদেশ দ্বারা ক্ষমতাপ্রাপ্ত ব্যক্তি, অভিযোগ গঠন করবেন এবং সংশ্লিষ্ট সরকারি কর্মচারীকে, অতঃপর অভিযুক্ত বলে অভিহিত, কেন এই ধারার অধীন দণ্ড আরোপ করা হবে না এই মর্মে নোটিশ জারির ৭ (সাত) কার্যদিবসের মধ্যে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেবেন এবং অভিযুক্ত ব্যক্তিগতভাবে উপস্থিত হয়ে শুনানি করতে ইচ্ছুক কি না, ক্ষমতাপ্রাপ্ত ব্যক্তি তাও ওই নোটিশে উল্লেখ করবেন।
(৪) অভিযুক্ত কারণ দর্শালে তা বিবেচনার পর এবং, ক্ষেত্রমতো, তিনি ব্যক্তিগত শুনানিতে উপস্থিত হলে শুনানি গ্রহণের পর, যদি নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষ বা অভিযোগ গঠনকারী ব্যক্তি অভিযুক্তকে দোষী সাব্যস্ত করেন, অথবা যদি নির্ধারিত সময়ের মধ্যে অভিযুক্ত কারণ না দর্শিয়ে থাকেন, তাহলে নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষ বা অভিযোগ গঠনকারী ব্যক্তি নোটিশের মাধ্যমে নোটিশে বর্ণিত প্রস্তাবিত দণ্ড কেন আরোপ করা হবে না, নোটিশ জারির ৭ (সাত) কার্যদিবসের মধ্যে তার কারণ দর্শানোর নোটিশ দেবেন।
(৫) উপ-ধারা (৪) এর অধীন প্রদত্ত নোটিশের পরিপ্রেক্ষিতে অভিযুক্ত কারণ দর্শালে তা বিবেচনার পর অথবা নির্ধারিত সময়ের মধ্যে কারণ না দর্শালে নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষ উপ-ধারা (৪) এর অধীন নোটিশে বর্ণিত যেকোনো দণ্ড অভিযুক্তের ওপর আরোপ করতে পারবেন।
(৬) যদি অভিযুক্তের কাছে নোটিশ জারি করা হয় কিংবা তার সর্বশেষ জ্ঞাত বাসস্থানের কোনো দৃষ্টিগোচর স্থানে টাঙিয়ে জারি করা হয়, অথবা কমপক্ষে দুটি দৈনিক পত্রিকায় প্রকাশ করা হয়, অথবা তার ই-মেইলে নোটিশ পাঠানো হয়, তাহলে এই ধারার অধীন নোটিশ যথাযথভাবে জারি হয়েছে বলে গণ্য হবে।
(৭) এই ধারার অধীন কোনো সরকারি কর্মচারীকে দণ্ড দেওয়া হলে, তিনি দণ্ড আরোপের আদেশ প্রাপ্তির ৩০ (ত্রিশ) কার্যদিবসের মধ্যে ওই আদেশের বিরুদ্ধে ধারা ৩৪ এর অধীন আপিল করতে পারবেন এবং আপিল কর্তৃপক্ষ ওই আদেশ বহাল রাখতে, বাতিল করতে বা পরিবর্তন করতে পারবে।
(৮) উপ-ধারা (৭) এ যা কিছুই থাকুক না কেন, এই ধারার অধীন রাষ্ট্রপতি কর্তৃক প্রদত্ত আদেশের বিরুদ্ধে আপিল করা যাবে না, তবে এই ক্ষেত্রে দণ্ডপ্রাপ্ত কর্মচারী দণ্ড আরোপের আদেশ প্রাপ্তির ৩০ (ত্রিশ) কার্যদিবসের মধ্যে ধারা ৩৬ এর অধীন ওই আদেশ পুনর্বিবেচনার (Review) জন্য রাষ্ট্রপতির কাছে আবেদন করতে পারবেন এবং রাষ্ট্রপতি যেরূপ উপযুক্ত মনে করবেন, সেরূপ আদেশ দিতে পারবেন।
(৯) উপ-ধারা (৭) এর অধীন আপিল বা, ক্ষেত্রমতো, উপ-ধারা (৮) এর অধীন পুনর্বিবেচনায় (Review) প্রদত্ত আদেশ চূড়ান্ত বলে গণ্য হবে।
আরও খবর পড়ুন:
আগামী জাতীয় নির্বাচন ২০২৬ সালের এপ্রিলের প্রথমার্ধের যেকোনো একটি দিনে অনুষ্ঠিত হবে বলে ঘোষণা দিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি বলেছেন, এই ঘোষণার ভিত্তিতে নির্বাচন কমিশন উপযুক্ত সময়ে বিস্তারিত রোডম্যাপ দেবে।
১৩ মিনিট আগেবিএনপিসহ অনেক দল চলতি বছরের ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচন চাইছে। অন্যদিকে, অন্তর্বর্তী সরকার আগে ডিসেম্বর থেকে আগামী বছর জুনের মধ্যে নির্বাচন আয়োজনের কথা বললেও এ অবস্থানে কিছুটা পরিবর্তন এসেছে। এমন অবস্থায় আগামী জাতীয় নির্বাচন ২০২৬ সালের এপ্রিলে হতে পারে বলে সরকারের একটি দায়িত্বশীল সূত্র জানিয়েছে।
৪২ মিনিট আগেদেশে কোভিড-১৯ বা করোনাভাইরাসের সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় জনসমাগমপূর্ণ এলাকায় সবাইকে মাস্ক পরার জন্য অনুরোধ জানিয়েছে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়।
১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ সেনাবাহিনীর যৌথ অভিযানে কক্সবাজার জেলা থেকে কুখ্যাত শাহীন ডাকাত ও তাঁর ঘনিষ্ঠ দুই সহযোগীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার (৫ জুন) আনুমানিক সকাল ৮টায় এই অভিযান চালানো হয়। এক বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানিয়েছে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর)।
৩ ঘণ্টা আগে