ভ্রমণ ডেস্ক
এ বছর বিশ্ব অর্থনীতিতে ভ্রমণ ও পর্যটন খাত ১১ দশমিক ১ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলারের সীমা ছাড়িয়ে যাবে। এমন পূর্বাভাস দিয়েছে ওয়ার্ল্ড ট্রাভেল অ্যান্ড ট্যুরিজম কাউন্সিল বা ডব্লিউটিটিসি। রিপোর্টে বলা হয়েছে, এ বছর অভূতপূর্ব চাকরির সুযোগ তৈরি হবে এ খাতে।
ব্লিউটিটিসির ২০২৪ ইকোনমিক ইমপ্যাক্ট রিসার্চ বা ইআইআর অনুসারে, ভ্রমণ ও পর্যটন খাত পূর্ববর্তী রেকর্ডের তুলনায় বিশ্ব অর্থনীতিতে অতিরিক্ত ৭৭০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার অবদান রাখবে। সংস্থাটি আশা করছে, বিশ্বের ১৪২টি দেশ তাদের আগের জাতীয় রেকর্ডগুলো ছাড়িয়ে যাবে পর্যটন খাতের মাধ্যমে।
ডব্লিউটিটিসির প্রেসিডেন্ট এবং সিইও জুলিয়া সিম্পসন উন্নয়ন সম্পর্কে বলেন, ‘অনিশ্চয়তার পটভূমিতে ভ্রমণ ও পর্যটন খাত বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক শক্তিশালী স্তম্ভ হিসেবে রয়ে গেছে। এটি শুধু রেকর্ড ভাঙার বিষয় নয় এবং আমরা আর পুনরুদ্ধারের কথা বলছি না। কয়েক বছর পর এই সেক্টরের সর্বোত্তম পর্যায়ে ফিরে আসার গল্প এটি, যা বিশ্বের দেশগুলোয় একটি উল্লেখযোগ্য অর্থনৈতিক উন্নতি এবং লাখ লাখ কর্মসংস্থান সৃষ্টি করবে।’ তবে জুলিয়া সিম্পসন মনে করেন, ভ্রমণ ও পর্যটন খাতের বিকাশে যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের গুরুত্ব অপরিসীম।
ডব্লিউটিটিসি ও অক্সফোর্ড ইকোনমিক যৌথভাবে এই ইআইআর তৈরি করেছে। এই রিপোর্ট অনুসারে, পর্যটন ও ভ্রমণ খাত বিশ্বব্যাপী প্রায় ৩৪৮ মিলিয়ন চাকরির সুযোগ তৈরি করবে, যা ২০১৯ সালের চেয়ে ১৩ দশমিক ৬ মিলিয়নের বেশি। একইভাবে ২০১৯ সালের চেয়ে এ বছর আন্তর্জাতিক পর্যটকদের কাছ থেকে প্রায় ২ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার বেশি আয় হবে। এ ছাড়া বলা হচ্ছে, দেশীয় পর্যটকদের ব্যয়ের পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে প্রায় ৫ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার।
রিপোর্টে বলা হয়েছে, অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তা এবং ভূ-রাজনৈতিক ঝাঁকুনি সত্ত্বেও ভ্রমণ ও পর্যটন খাত উন্নতি করছে। গত বছর এ খাত আয় করেছিল প্রায় ১০ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার, যা বৈশ্বিক জিডিপির ৯ শতাংশের বেশি। পর্যটন খাতে এটি ছিল ২০১৯ সালের পর সবচেয়ে বেশি আয়। করোনা মহামারির পর গত বছরের এই আয় এ বছর সব রেকর্ডের সীমা ছাড়িয়ে যাওয়ার পথ প্রশস্ত করেছে।
ভবিষ্যতের এক দশক
সামনের দিকে তাকিয়ে ওয়ার্ল্ড ট্রাভেল অ্যান্ড ট্যুরিজম কাউন্সিল পরবর্তী দশকের জন্য কর্মসংস্থান ও অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির পূর্বাভাস দিয়েছে। প্রতিষ্ঠানটি আশা করছে, ২০৩৪ সালের মধ্যে পর্যটন খাত বিশ্ব অর্থনীতিতে ১৬ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার জোগানের সুযোগ তৈরি করবে। ধারণা করা হচ্ছে, এ খাত আগামী ১০ বছরে বিশ্বব্যাপী প্রায় ৪৫ কোটি মানুষের কর্মসংস্থান তৈরি করবে।
সূত্র: ডব্লিউটিটিসি ডট ওআরজি
এ বছর বিশ্ব অর্থনীতিতে ভ্রমণ ও পর্যটন খাত ১১ দশমিক ১ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলারের সীমা ছাড়িয়ে যাবে। এমন পূর্বাভাস দিয়েছে ওয়ার্ল্ড ট্রাভেল অ্যান্ড ট্যুরিজম কাউন্সিল বা ডব্লিউটিটিসি। রিপোর্টে বলা হয়েছে, এ বছর অভূতপূর্ব চাকরির সুযোগ তৈরি হবে এ খাতে।
ব্লিউটিটিসির ২০২৪ ইকোনমিক ইমপ্যাক্ট রিসার্চ বা ইআইআর অনুসারে, ভ্রমণ ও পর্যটন খাত পূর্ববর্তী রেকর্ডের তুলনায় বিশ্ব অর্থনীতিতে অতিরিক্ত ৭৭০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার অবদান রাখবে। সংস্থাটি আশা করছে, বিশ্বের ১৪২টি দেশ তাদের আগের জাতীয় রেকর্ডগুলো ছাড়িয়ে যাবে পর্যটন খাতের মাধ্যমে।
ডব্লিউটিটিসির প্রেসিডেন্ট এবং সিইও জুলিয়া সিম্পসন উন্নয়ন সম্পর্কে বলেন, ‘অনিশ্চয়তার পটভূমিতে ভ্রমণ ও পর্যটন খাত বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক শক্তিশালী স্তম্ভ হিসেবে রয়ে গেছে। এটি শুধু রেকর্ড ভাঙার বিষয় নয় এবং আমরা আর পুনরুদ্ধারের কথা বলছি না। কয়েক বছর পর এই সেক্টরের সর্বোত্তম পর্যায়ে ফিরে আসার গল্প এটি, যা বিশ্বের দেশগুলোয় একটি উল্লেখযোগ্য অর্থনৈতিক উন্নতি এবং লাখ লাখ কর্মসংস্থান সৃষ্টি করবে।’ তবে জুলিয়া সিম্পসন মনে করেন, ভ্রমণ ও পর্যটন খাতের বিকাশে যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের গুরুত্ব অপরিসীম।
ডব্লিউটিটিসি ও অক্সফোর্ড ইকোনমিক যৌথভাবে এই ইআইআর তৈরি করেছে। এই রিপোর্ট অনুসারে, পর্যটন ও ভ্রমণ খাত বিশ্বব্যাপী প্রায় ৩৪৮ মিলিয়ন চাকরির সুযোগ তৈরি করবে, যা ২০১৯ সালের চেয়ে ১৩ দশমিক ৬ মিলিয়নের বেশি। একইভাবে ২০১৯ সালের চেয়ে এ বছর আন্তর্জাতিক পর্যটকদের কাছ থেকে প্রায় ২ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার বেশি আয় হবে। এ ছাড়া বলা হচ্ছে, দেশীয় পর্যটকদের ব্যয়ের পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে প্রায় ৫ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার।
রিপোর্টে বলা হয়েছে, অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তা এবং ভূ-রাজনৈতিক ঝাঁকুনি সত্ত্বেও ভ্রমণ ও পর্যটন খাত উন্নতি করছে। গত বছর এ খাত আয় করেছিল প্রায় ১০ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার, যা বৈশ্বিক জিডিপির ৯ শতাংশের বেশি। পর্যটন খাতে এটি ছিল ২০১৯ সালের পর সবচেয়ে বেশি আয়। করোনা মহামারির পর গত বছরের এই আয় এ বছর সব রেকর্ডের সীমা ছাড়িয়ে যাওয়ার পথ প্রশস্ত করেছে।
ভবিষ্যতের এক দশক
সামনের দিকে তাকিয়ে ওয়ার্ল্ড ট্রাভেল অ্যান্ড ট্যুরিজম কাউন্সিল পরবর্তী দশকের জন্য কর্মসংস্থান ও অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির পূর্বাভাস দিয়েছে। প্রতিষ্ঠানটি আশা করছে, ২০৩৪ সালের মধ্যে পর্যটন খাত বিশ্ব অর্থনীতিতে ১৬ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার জোগানের সুযোগ তৈরি করবে। ধারণা করা হচ্ছে, এ খাত আগামী ১০ বছরে বিশ্বব্যাপী প্রায় ৪৫ কোটি মানুষের কর্মসংস্থান তৈরি করবে।
সূত্র: ডব্লিউটিটিসি ডট ওআরজি
প্রকৃতিকে দূষণমুক্ত রাখতে আর ভবিষ্যৎ পর্যটকদের নিরাপদ পর্যটনকেন্দ্র উপহার দিতে অনেক দেশ কাজ শুরু করেছে। এর প্রথম পদক্ষেপ হিসেবে ওয়ান টাইম প্ল্যাস্টিক পণ্য নিষিদ্ধ করেছে ২০টি দেশ। দেশগুলো পর্যটন স্থানে একবার ব্যবহারযোগ্য প্লাস্টিক পণ্য, যেমন বোতল, ব্যাগ, স্ট্র, খাবারের প্যাকেট ইত্যাদি ব্যবহার নিষিদ্ধ
১ দিন আগেটেসলা, স্পেসএক্স, নিউরালিংক, এক্সএআই ও দ্য বোরিং কোম্পানির প্রধান নির্বাহী মাস্ককে ঘিরে রহস্যের কমতি নেই। এই বিশাল কর্মভারের মাঝেও তিনি প্রতিনিয়ত নতুন নতুন প্রযুক্তি চালু করছেন, সামাজিক মাধ্যমে আলোড়ন তুলছেন, আবার কখনো হয়ে উঠছেন রাজনৈতিক পরামর্শদাতা। তবে সবকিছু তিনি সামলান কীভাবে তা নিয়ে মনে প্রশ্ন
২ দিন আগেএবার বেশিরভাগ মানুষের ছুটির কোনো সমস্যা নেই। ঈদ শেষেও ছুটি হাতে থেকে যাবে। সেই থেকে যাওয়া ছুটিকে কাজে লাগাতে পারেন। এই ছুটিতে ঘুরে আসতে পারেন মৌলভীবাজার।
২ দিন আগেঈদে দাওয়াত রক্ষা করতে যাওয়া কিংবা বন্ধুদের সঙ্গে বারবিকিউ পার্টি হবে না, সেটা ভাবা কষ্টকর। সেসব বিশেষ অনুষ্ঠানে খাবারের লিস্টে অনেকেই স্টেক রাখার কথা ভাবেন। স্টেকের স্বাদ তখনই সঠিকভাবে উপভোগ্য হয়ে ওঠে যখন এর সাইড ডিশগুলোও ঠিক তেমনই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এর সঙ্গে মিলিয়ে এমন সাইড ডিশ বাছাই করত
৩ দিন আগে