অনলাইন ডেস্ক
বলিউডের ক্ল্যাসিক ‘রাত কে হামসফর’ গানের সঙ্গে নেচেছেন তৃণমূল কংগ্রেসের এমপি মহুয়া মৈত্র ও বিজু জনতা দল (বিজেডি) নেতা পিনাকী মিশ্র। জার্মানির বার্লিনে এই দম্পতির বিয়ের অনুষ্ঠানে তাঁরা এই নৃত্য করেন।
ইনস্টাগ্রাম স্টোরিতে ভিডিওটি শেয়ার করার পরই তা সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। একই রঙের পোশাকে সাজেন এই নবদম্পতি। মহুয়া মৈত্র পরেছিলেন হালকা গোলাপি বেনারসি শাড়ি ও সোনার গয়না, আর পিনাকী মিশ্রের পরনে ছিল পিচ রঙা ওয়েস্টকোট।
এক্স (সাবেক টুইটার) প্ল্যাটফর্মে একজন মন্তব্য করেন, রাজনৈতিক মতাদর্শ কখনোই এক হতে পারে না, তবে সবকিছুকে একসঙ্গে মেলানোও ঠিক নয়। এই বিবাহ শুভ হোক।
গত ৩০ মে বার্লিনে আনুষ্ঠানিকভাবে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন এই দম্পতি। একসঙ্গে কেক কাটার একটি ছবি শেয়ার করে মহুয়া মৈত্র লেখেন, ‘সবাইকে ধন্যবাদ এত ভালোবাসা ও শুভেচ্ছা জানানোর জন্য।’ দুই স্তরের কেকটি নজর কাড়ে এর ব্যক্তিগত সজ্জায়—ছোট্ট মানবাকৃতি, হাতব্যাগ, চশমা, গ্যাভেল (বিচারকের হাতুড়ি) ও ব্রিফকেসে সাজানো হয় কেকটি।
TMC MP #MahuaMoitra shares video dancing with hubby Pinaki Misra at their wedding ceremony in Germany pic.twitter.com/tpGRzXhPye
— Indrajit Kundu | ইন্দ্রজিৎ (@iindrojit) June 8, 2025
প্রসঙ্গত, মহুয়া মৈত্র পার্লামেন্টে তাঁর স্পষ্টবাদী বক্তব্য এবং হ্যান্ডব্যাগের প্রতি দুর্বলতার জন্য পরিচিত, যা কেকের ডিজাইনেও প্রতিফলিত হয়েছে। অপরদিকে, সুপ্রিম কোর্টের প্রবীণ আইনজীবী পিনাকী মিশ্রের জন্য আইনি প্রতীক যুক্ত করা হয়েছে তাঁর দীর্ঘ আইন ও রাজনীতির ক্যারিয়ারের প্রতিফলন হিসেবে।
১৯৭৪ সালে জন্ম নেওয়া মহুয়া মৈত্র নিউইয়র্ক ও লন্ডনে বিনিয়োগ ব্যাংকিংয়ে সফল ক্যারিয়ার গড়ে তোলার পর রাজনীতিতে আসেন। বর্তমানে তিনি তৃণমূল কংগ্রেসের অন্যতম সরব এমপি।
অন্যদিকে, ১৯৫৯ সালে জন্ম নেওয়া পিনাকী মিশ্র সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী ও ওডিশার পুরি লোকসভা কেন্দ্র থেকে চারবার নির্বাচিত এমপি। তিনি পরবর্তীতে বিজেডিতে যোগ দেন।
এই নতুন অধ্যায়ের সূচনায় রাজনৈতিক মতাদর্শ পেছনে ফেলে দুজনেই জীবনসঙ্গী হিসেবে একে অপরকে বেছে নিয়েছেন। বিষয়টি সোশ্যাল মিডিয়ায় সাড়া ফেলেছে।
বলিউডের ক্ল্যাসিক ‘রাত কে হামসফর’ গানের সঙ্গে নেচেছেন তৃণমূল কংগ্রেসের এমপি মহুয়া মৈত্র ও বিজু জনতা দল (বিজেডি) নেতা পিনাকী মিশ্র। জার্মানির বার্লিনে এই দম্পতির বিয়ের অনুষ্ঠানে তাঁরা এই নৃত্য করেন।
ইনস্টাগ্রাম স্টোরিতে ভিডিওটি শেয়ার করার পরই তা সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। একই রঙের পোশাকে সাজেন এই নবদম্পতি। মহুয়া মৈত্র পরেছিলেন হালকা গোলাপি বেনারসি শাড়ি ও সোনার গয়না, আর পিনাকী মিশ্রের পরনে ছিল পিচ রঙা ওয়েস্টকোট।
এক্স (সাবেক টুইটার) প্ল্যাটফর্মে একজন মন্তব্য করেন, রাজনৈতিক মতাদর্শ কখনোই এক হতে পারে না, তবে সবকিছুকে একসঙ্গে মেলানোও ঠিক নয়। এই বিবাহ শুভ হোক।
গত ৩০ মে বার্লিনে আনুষ্ঠানিকভাবে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন এই দম্পতি। একসঙ্গে কেক কাটার একটি ছবি শেয়ার করে মহুয়া মৈত্র লেখেন, ‘সবাইকে ধন্যবাদ এত ভালোবাসা ও শুভেচ্ছা জানানোর জন্য।’ দুই স্তরের কেকটি নজর কাড়ে এর ব্যক্তিগত সজ্জায়—ছোট্ট মানবাকৃতি, হাতব্যাগ, চশমা, গ্যাভেল (বিচারকের হাতুড়ি) ও ব্রিফকেসে সাজানো হয় কেকটি।
TMC MP #MahuaMoitra shares video dancing with hubby Pinaki Misra at their wedding ceremony in Germany pic.twitter.com/tpGRzXhPye
— Indrajit Kundu | ইন্দ্রজিৎ (@iindrojit) June 8, 2025
প্রসঙ্গত, মহুয়া মৈত্র পার্লামেন্টে তাঁর স্পষ্টবাদী বক্তব্য এবং হ্যান্ডব্যাগের প্রতি দুর্বলতার জন্য পরিচিত, যা কেকের ডিজাইনেও প্রতিফলিত হয়েছে। অপরদিকে, সুপ্রিম কোর্টের প্রবীণ আইনজীবী পিনাকী মিশ্রের জন্য আইনি প্রতীক যুক্ত করা হয়েছে তাঁর দীর্ঘ আইন ও রাজনীতির ক্যারিয়ারের প্রতিফলন হিসেবে।
১৯৭৪ সালে জন্ম নেওয়া মহুয়া মৈত্র নিউইয়র্ক ও লন্ডনে বিনিয়োগ ব্যাংকিংয়ে সফল ক্যারিয়ার গড়ে তোলার পর রাজনীতিতে আসেন। বর্তমানে তিনি তৃণমূল কংগ্রেসের অন্যতম সরব এমপি।
অন্যদিকে, ১৯৫৯ সালে জন্ম নেওয়া পিনাকী মিশ্র সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী ও ওডিশার পুরি লোকসভা কেন্দ্র থেকে চারবার নির্বাচিত এমপি। তিনি পরবর্তীতে বিজেডিতে যোগ দেন।
এই নতুন অধ্যায়ের সূচনায় রাজনৈতিক মতাদর্শ পেছনে ফেলে দুজনেই জীবনসঙ্গী হিসেবে একে অপরকে বেছে নিয়েছেন। বিষয়টি সোশ্যাল মিডিয়ায় সাড়া ফেলেছে।
তৃণমূল কংগ্রেসের সাংসদ মহুয়া মৈত্র জীবনে নতুন অধ্যায় শুরু করলেন প্রাক্তন বিজেডি নেতা পিনাকী মিশ্রকে বিয়ে করে। ঘনিষ্ঠ বন্ধু ও আত্মীয়দের উপস্থিতিতে জার্মানির বার্লিনে এই বিয়ে অনুষ্ঠিত হয়। অনেকেই জানতে চাইছেন—কে এই পিনাকী মিশ্র, যিনি মহুয়ার সঙ্গী হলেন জীবনের পথে?
৪ ঘণ্টা আগেশনিবার সান বার্নার্ডিনো কাউন্টি থেকে ন্যাশনাল গার্ডের প্রথম দলটি ক্যালিফোর্নিয়ায় পৌঁছায়। বর্তমানে তারা শহরের সবচেয়ে বড় আটক কেন্দ্রের (মেট্রোপলিটন ডিটেনশন ক্যাম্প এলএ) বাইরে জড়ো হচ্ছে। অবৈধ অভিবাসীদের আটকের পর এখানেই রাখা হয় বলে জানা গেছে।
৫ ঘণ্টা আগেমিয়ানমারে ইয়াংগুনের ইউনিভার্সিটি অ্যাভিনিউ সড়কের ঐতিহাসিক ৫৪ নম্বর প্লটটি মূলত দেশটির গণতন্ত্রপন্থী নেত্রী অং সান সুচির বাড়ি হিসেবেই বিশ্বজুড়ে পরিচিত। কিন্তু উত্তরাধিকার সূত্রের এই বাড়িটির একটি অংশ বিক্রির জন্য অনুমতি চেয়ে সম্প্রতি আবেদন করেছেন সুচির বড় ভাই অং সান ও।
৫ ঘণ্টা আগেসনি ওলুমাটি জন্মেছেন ইতালির রোমে। সেখানেই বড় হয়েছেন। কিন্তু আজও তাঁকে ইতালিয়ান নাগরিক হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়নি। ৩৯ বছর বয়সী এই নৃত্যশিল্পী ও অধিকারকর্মী পাসপোর্ট অনুযায়ী একজন নাইজেরিয়ান। ইতালিতে তাঁর বসবাসের অধিকার নির্ভর করে বারবার নবায়ন করা রেসিডেন্স পারমিটের ওপর।
৬ ঘণ্টা আগে