তৃণমূল কংগ্রেস এই সিদ্ধান্তকে ‘রাজনৈতিক ভণ্ডামি’ বলে আখ্যা দিয়েছে। তাদের দাবি, ‘এ রাজ্যে যাদের বাংলা ভাষাভাষী বলে নিপীড়ন করা হচ্ছে, সেই একই দল অন্য রাজ্যে তাদের জমি দিচ্ছে! এটা দুমুখো রাজনীতি।’
ভারতের উপরাষ্ট্রপতি জগদীপ ধনকর গত সোমবার হঠাৎ করেই স্বাস্থ্যগত পদত্যাগ করেছেন। কিন্তু তাঁর এই ঘোষণার আগেই রাজনৈতিক অঙ্গনে ধারাবাহিক কিছু ঘটনা ঘটেছে, যা তাঁর এই সিদ্ধান্ত গ্রহণে বড় ভূমিকা রেখেছে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকেরা।
পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রীর সাম্প্রতিক মন্তব্যগুলো স্পষ্ট ইঙ্গিত দিচ্ছে, তাঁর দল তৃণমূল কংগ্রেস বিজেপির নাগরিকত্ব রাজনীতির বিরুদ্ধে ব্যাপকভাবে প্রচার চালাবে। তৃণমূলের লক্ষ্য বিজেপিকে ‘বাঙালি বিরোধী’ হিসেবে চিত্রিত করা। তৃণমূল কংগ্রেসের প্রচারণার কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছে পশ্চিমবঙ্গের হিন্দু শরণার্থী...
দুর্গাপুরের জনসভা থেকে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সরাসরি অভিযোগ করেছেন, ‘তৃণমূল সরকার বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীদের আশ্রয় দিয়ে বাংলার সাংস্কৃতিক ও সামাজিক পরিচয় বিপন্ন করেছে।’ তাঁর স্পষ্ট বার্তা, ‘দেশের সংবিধান অনুযায়ী যারা বেআইনি অনুপ্রবেশকারী, তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’