অনলাইন ডেস্ক
ট্রাম্প প্রশাসনের অভিবাসনবিরোধী অভিযানের বিরুদ্ধে দুদিন ধরে বিক্ষোভে উত্তাল ক্যালিফোর্নিয়ার লস অ্যাঞ্জেলেস। বিক্ষোভ দমনে শহরটিতে ২ হাজার ন্যাশনাল গার্ড মোতায়েনের নির্দেশ দিয়েছিলেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ন্যাশনাল গার্ডের সদস্যরা ইতিমধ্যে লস অ্যাঞ্জেলসে পৌঁছেছে। বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশিত ভিডিও থেকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে বিবিসি।
শনিবার সান বার্নার্ডিনো কাউন্টি থেকে ন্যাশনাল গার্ডের প্রথম দলটি ক্যালিফোর্নিয়ায় পৌঁছায়। বর্তমানে তারা শহরের সবচেয়ে বড় আটক কেন্দ্রটি (মেট্রোপলিটন ডিটেনশন ক্যাম্প এলএ) ঘিরে ফেলেছে। অবৈধ অভিবাসীদের আটকের পর এখানেই রাখা হয় বলে জানা গেছে।
এর আগে গতকাল শনিবার এক বিবৃতিতে হোয়াইট হাউস জানিয়েছিল, বিশৃঙ্খলা দমনে ন্যাশনাল গার্ডের সদস্যদের মোতায়েন করা হচ্ছে।
প্রসঙ্গত, সাম্প্রতিক সময়ে যুক্তরাষ্ট্রে ইমিগ্রেশন অ্যান্ড কাস্টমস এনফোর্সমেন্টের (আইসিই) অভিযান ঘিরে লস অ্যাঞ্জেলসে ব্যাপক বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়ে। আইসিই হলো সেই ফেডারেল সংস্থা, যারা যুক্তরাষ্ট্রে অবৈধভাবে বসবাসকারী ব্যক্তিদের চিহ্নিত করে আটক করে দেশে ফেরত পাঠানোর কাজ করে।
ডোনাল্ড ট্রাম্প জানুয়ারিতে হোয়াইট হাউসে ফিরেই গণহারে অবৈধ অভিবাসীদের বহিষ্কারের প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। এরপর থেকেই অভিযান জোরদার হয়েছে। বিবিসির তথ্য অনুযায়ী, ট্রাম্পের দ্বিতীয় মেয়াদে আইসিই ইতিমধ্যে ১ লাখের বেশি অভিবাসীকে আটক করেছে।
হোয়াইট হাউস এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, ‘গত কয়েক দিনে, লস অ্যাঞ্জেলসে অভিবাসী বিরোধী অভিযানে নিয়োজিত আইসিই ও ফেডারেল আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সদস্যদের ওপর সহিংস হামলা চালিয়েছে বিক্ষুব্ধ জনতা।’
ট্রাম্পের ‘বর্ডার জার’ হিসেবে খ্যাত টম হোম্যান আইসিইর অভিযানে নেতৃত্ব দিতে লস অ্যাঞ্জেলসে এসেছেন। তিনি একসময় আইসিইর ভারপ্রাপ্ত পরিচালকের দায়িত্ব করেন। টম হোম্যান জানিয়েছেন, বিক্ষোভের সময় সহিংসতা বা সম্পদ ধ্বংসের ক্ষেত্রে ‘জিরো টলারেন্স’ নীতি অনুসরণ করা হবে।
ট্রাম্পের সিদ্ধান্তে ন্যাশনাল গার্ডকে এখন ফেডারেল নিয়ন্ত্রণে আনা হয়েছে, যা সচরাচর দেখা যায় না। দেশটির সামরিক বাহিনীর ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে, সিভিল রাইটস আন্দোলনের সময় ট্রাম্প যে আইন ব্যবহার করেছিলেন, অর্থাৎ মার্কিন কোডের ১০ নম্বর ধারা ব্যবহার করে ন্যাশনাল গার্ডকে ফেডারেল নিয়ন্ত্রণে আনা হয়েছে। এর আগে প্রেসিডেন্ট আইজেনআওয়ার, কেনেডি ও জনসন বেসামরিক অধিকার প্রয়োগ এবং জনশৃঙ্খলা বজায় রাখতে ন্যাশনাল গার্ডকে ব্যবহার করেছিলেন।
এ ছাড়া, ১৯৬৭ সালের ডেট্রয়েট দাঙ্গা, ১৯৬৮ সালে মার্টিন লুথার কিং জুনিয়রের হত্যার পরের দাঙ্গা এবং ১৯৭০ সালে নিউইয়র্কের ডাক ধর্মঘটের সময়ও ন্যাশনাল গার্ডকে ফেডারেল করা হয়েছিল।
সিএনএনের তথ্য অনুযায়ী, সর্বশেষ ১৯৯২ সালের লস অ্যাঞ্জেলস দাঙ্গার সময় তৎকালীন প্রেসিডেন্ট ন্যাশনাল গার্ডকে ফেডারেল নিয়ন্ত্রণে এনেছিলেন। সেই দাঙ্গা হয়েছিল পুলিশ কর্তৃক একজন কৃষ্ণাঙ্গ মোটর চালককে মারধরের জেরে। সেই মারধরের ভিডিও টেপ থাকা সত্ত্বেও চারজন শ্বেতাঙ্গ পুলিশ কর্মকর্তার খালাস পাওয়ায় বিক্ষোভ দাঙ্গায় রূপ নিয়েছিল।
ট্রাম্প প্রশাসনের অভিবাসনবিরোধী অভিযানের বিরুদ্ধে দুদিন ধরে বিক্ষোভে উত্তাল ক্যালিফোর্নিয়ার লস অ্যাঞ্জেলেস। বিক্ষোভ দমনে শহরটিতে ২ হাজার ন্যাশনাল গার্ড মোতায়েনের নির্দেশ দিয়েছিলেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ন্যাশনাল গার্ডের সদস্যরা ইতিমধ্যে লস অ্যাঞ্জেলসে পৌঁছেছে। বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশিত ভিডিও থেকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে বিবিসি।
শনিবার সান বার্নার্ডিনো কাউন্টি থেকে ন্যাশনাল গার্ডের প্রথম দলটি ক্যালিফোর্নিয়ায় পৌঁছায়। বর্তমানে তারা শহরের সবচেয়ে বড় আটক কেন্দ্রটি (মেট্রোপলিটন ডিটেনশন ক্যাম্প এলএ) ঘিরে ফেলেছে। অবৈধ অভিবাসীদের আটকের পর এখানেই রাখা হয় বলে জানা গেছে।
এর আগে গতকাল শনিবার এক বিবৃতিতে হোয়াইট হাউস জানিয়েছিল, বিশৃঙ্খলা দমনে ন্যাশনাল গার্ডের সদস্যদের মোতায়েন করা হচ্ছে।
প্রসঙ্গত, সাম্প্রতিক সময়ে যুক্তরাষ্ট্রে ইমিগ্রেশন অ্যান্ড কাস্টমস এনফোর্সমেন্টের (আইসিই) অভিযান ঘিরে লস অ্যাঞ্জেলসে ব্যাপক বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়ে। আইসিই হলো সেই ফেডারেল সংস্থা, যারা যুক্তরাষ্ট্রে অবৈধভাবে বসবাসকারী ব্যক্তিদের চিহ্নিত করে আটক করে দেশে ফেরত পাঠানোর কাজ করে।
ডোনাল্ড ট্রাম্প জানুয়ারিতে হোয়াইট হাউসে ফিরেই গণহারে অবৈধ অভিবাসীদের বহিষ্কারের প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। এরপর থেকেই অভিযান জোরদার হয়েছে। বিবিসির তথ্য অনুযায়ী, ট্রাম্পের দ্বিতীয় মেয়াদে আইসিই ইতিমধ্যে ১ লাখের বেশি অভিবাসীকে আটক করেছে।
হোয়াইট হাউস এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, ‘গত কয়েক দিনে, লস অ্যাঞ্জেলসে অভিবাসী বিরোধী অভিযানে নিয়োজিত আইসিই ও ফেডারেল আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সদস্যদের ওপর সহিংস হামলা চালিয়েছে বিক্ষুব্ধ জনতা।’
ট্রাম্পের ‘বর্ডার জার’ হিসেবে খ্যাত টম হোম্যান আইসিইর অভিযানে নেতৃত্ব দিতে লস অ্যাঞ্জেলসে এসেছেন। তিনি একসময় আইসিইর ভারপ্রাপ্ত পরিচালকের দায়িত্ব করেন। টম হোম্যান জানিয়েছেন, বিক্ষোভের সময় সহিংসতা বা সম্পদ ধ্বংসের ক্ষেত্রে ‘জিরো টলারেন্স’ নীতি অনুসরণ করা হবে।
ট্রাম্পের সিদ্ধান্তে ন্যাশনাল গার্ডকে এখন ফেডারেল নিয়ন্ত্রণে আনা হয়েছে, যা সচরাচর দেখা যায় না। দেশটির সামরিক বাহিনীর ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে, সিভিল রাইটস আন্দোলনের সময় ট্রাম্প যে আইন ব্যবহার করেছিলেন, অর্থাৎ মার্কিন কোডের ১০ নম্বর ধারা ব্যবহার করে ন্যাশনাল গার্ডকে ফেডারেল নিয়ন্ত্রণে আনা হয়েছে। এর আগে প্রেসিডেন্ট আইজেনআওয়ার, কেনেডি ও জনসন বেসামরিক অধিকার প্রয়োগ এবং জনশৃঙ্খলা বজায় রাখতে ন্যাশনাল গার্ডকে ব্যবহার করেছিলেন।
এ ছাড়া, ১৯৬৭ সালের ডেট্রয়েট দাঙ্গা, ১৯৬৮ সালে মার্টিন লুথার কিং জুনিয়রের হত্যার পরের দাঙ্গা এবং ১৯৭০ সালে নিউইয়র্কের ডাক ধর্মঘটের সময়ও ন্যাশনাল গার্ডকে ফেডারেল করা হয়েছিল।
সিএনএনের তথ্য অনুযায়ী, সর্বশেষ ১৯৯২ সালের লস অ্যাঞ্জেলস দাঙ্গার সময় তৎকালীন প্রেসিডেন্ট ন্যাশনাল গার্ডকে ফেডারেল নিয়ন্ত্রণে এনেছিলেন। সেই দাঙ্গা হয়েছিল পুলিশ কর্তৃক একজন কৃষ্ণাঙ্গ মোটর চালককে মারধরের জেরে। সেই মারধরের ভিডিও টেপ থাকা সত্ত্বেও চারজন শ্বেতাঙ্গ পুলিশ কর্মকর্তার খালাস পাওয়ায় বিক্ষোভ দাঙ্গায় রূপ নিয়েছিল।
অনলাইনে ছড়িয়ে পড়া একটি ভিডিওতে দেখা যায়, ওই ব্যক্তি কেঁদে কেঁদে বলছেন, ‘ও ইসলামে!’এটি ঐতিহাসিকভাবে মুসলিমরা বিপদে পড়লে তাঁদের দুর্দশা প্রকাশের জন্য ব্যবহৃত একটি শব্দবন্ধ। আবেগঘন এই দৃশ্যে ওই হজযাত্রী চিৎকার করে বলেন, ‘গাজার শিশুরা মারা যাচ্ছে। হে মুসলমানরা!’
৮ ঘণ্টা আগে২০১৮ সালে ভালোবাসার টানে ইরানে গিয়েছিলেন মার্কিন নৌবাহিনীর সাবেক সদস্য মাইকেল হোয়াইট। ইন্টারনেটে পরিচিত ইরানি নারী সামানেহ আব্বাসির সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে তিনি গ্রেপ্তার হন এবং ১০ বছরের কারাদণ্ডে দণ্ডিত হন।
৮ ঘণ্টা আগেব্রিটিশ সুপ্রিম কোর্টের সাম্প্রতিক এক রায়ের প্রতিবাদে লন্ডনে আয়োজিত ‘ট্রান্স-প্লাস প্রাইড’ মিছিলে ট্রান্স অধিকারকর্মীরা নিজেদের অস্ত্রসজ্জিত করার আহ্বান জানিয়েছেন। রায়টি জৈবিক লিঙ্গকে এমনভাবে সংজ্ঞায়িত করেছে, যা নারীর সংজ্ঞা থেকে ট্রান্স নারীদের বাদ দেওয়ার পথ তৈরি করে।
৯ ঘণ্টা আগেঘোড়ার দেশ মঙ্গোলিয়া। ত্রয়োদশ শতকে চেঙ্গিস খানের নেতৃত্বে এই দেশেরই অশ্বারোহী বাহিনী এশিয়া ও ইউরোপের বিশাল অংশ জয় করেছিল। এই দেশেই একসময় ঘুরে বেড়াত পৃথিবীর সবচেয়ে বুনো ঘোড়ার জাত টাখি। কিন্তু বিশেষ প্রজাতির এই ঘোড়ার সংখ্যা কমতে কমতে একসময় বিলুপ্ত হয়ে যাচ্ছিল!
১১ ঘণ্টা আগে