মো. আশিকুর রহমান
নকশিকাঁথা আর বিভিন্ন হস্তশিল্পের জন্য প্রসিদ্ধ জামালপুর জেলা। বিখ্যাত সাধক পুরুষ হজরত শাহ জামাল (রহ.)–এর স্মৃতিবিজড়িত জামালপুরের আনাচকানাচে রয়েছে বেশ কিছু পর্যটন স্পট। পাহাড়, টিলা, গাছপালা, পাখির গান, নদীর কলতান ছড়িয়ে আছে সেই সব জায়গায়।
জামালপুরের বকশীগঞ্জের লাউচাপড়া পিকনিক স্পটের বিস্তীর্ণ এলাকাজুড়ে ছবির মতো দেখা যাবে গারো পাহাড়। এই পাহাড়ের ফাঁকে ফাঁকে দেখা যাবে ছোট-বড় ঝরনাধারা, পাহাড়ি গুচ্ছগ্রাম আর দিগন্তজোড়া ঘন সবুজ। এখানে আছে যমুনা, পুরোনো ব্রহ্মপুত্র, বানার, ঝিনাইয়ের মতো নদ-নদী।
পাটশিল্পের জন্য জামালপুরের সরিষাবাড়ী উপজেলাকে ‘দ্বিতীয় ডান্ডি’ বলা হতো একসময়। ২২টি পাটকলের শব্দে মুখর থাকত এই জনপদ। ধীরে ধীরে অধিকাংশ পাটকল বন্ধ হয়ে যায়। সোনালি অতীতের স্মৃতি হাতড়ে দেখা যেতে পারে সরিষাবাড়ীতে। এশিয়া মহাদেশের অন্যতম বড় সার কারখানাটিও সরিষাবাড়ীর তারাকান্দিতে। অনুমতি নিয়ে পর্যটকদের জন্য রয়েছে সার উৎপাদন-প্রক্রিয়া দেখার সুযোগ। আরও আছে সোলার পাওয়ার প্ল্যান্ট, জগন্নাথগঞ্জ ঘাট, যমুনা জেটি ঘাট। ভোজনরসিক পর্যটকদের জন্য রয়েছে সরিষাবাড়ীর বিখ্যাত প্যারা মিষ্টি খাওয়ার সুযোগ।
শীত আসছে। ধীরে ধীরে হলুদ হয়ে উঠবে সরিষাবাড়ী। যত দূর চোখ যায় দেখা যাবে সরিষার খেত। অগ্রহায়ণের হিমেল বাতাসে দুলতে দেখা যাবে কচি সরিষার গাছ। আর এ মাসের শেষ সপ্তাহ থেকে দেখা দেবে সরিষার ফুল। শীতের আমেজ বাড়ার সঙ্গে বাড়ে সরিষার ফুলও।
জামালপুরের মেলান্দহ উপজেলার কাপাসহাটিয়া গ্রামে আছে ‘মুক্তিসংগ্রাম জাদুঘর’। জাদুঘরটিতে রয়েছে ব্রিটিশবিরোধী সংগ্রাম, ফকির বিদ্রোহ, মুক্তিযুদ্ধ ইত্যাদি সম্পর্কে অনেক নিদর্শন। রয়েছে ১৯৩৪ সালে বাঁশ দিয়ে নির্মিত গান্ধী আশ্রম। মুক্তিযুদ্ধের ১১ নম্বর সেক্টরের মূল সদর দপ্তর ছিল জামালপুরের কামালপুরে।
১৯৩৮ সালে জামালপুরের বাহাদুরাবাদে চালু হয়েছিল বহুল আলোচিত ও ঐতিহ্যবাহী রেলওয়ে-ফেরি। কালের পরিক্রমায় এই বিরল ফেরি চলাচল বন্ধ হলেও এখনো বহু স্মৃতি আগলে বাহাদুরাবাদ ঘাট রয়েছে ঠিকই। দেখে আসা যাবে যমুনা সেতু চালুর আগে উত্তরবঙ্গের সঙ্গে ঢাকার যোগাযোগ কেমন ছিল, সেটি। এগুলো ছাড়াও জামালপুরে আছে লাউচাপড়া পিকনিক স্পট, গান্ধী আশ্রম, দয়াময়ী মন্দির, লুইস ভিলেজ রিসোর্ট অ্যান্ড পার্ক, মালঞ্চ মসজিদ, ঝিলবাংলা সুগার মিল, যমুনা সিটি পার্ক ইত্যাদি।
নকশিকাঁথা আর বিভিন্ন হস্তশিল্পের জন্য প্রসিদ্ধ জামালপুর জেলা। বিখ্যাত সাধক পুরুষ হজরত শাহ জামাল (রহ.)–এর স্মৃতিবিজড়িত জামালপুরের আনাচকানাচে রয়েছে বেশ কিছু পর্যটন স্পট। পাহাড়, টিলা, গাছপালা, পাখির গান, নদীর কলতান ছড়িয়ে আছে সেই সব জায়গায়।
জামালপুরের বকশীগঞ্জের লাউচাপড়া পিকনিক স্পটের বিস্তীর্ণ এলাকাজুড়ে ছবির মতো দেখা যাবে গারো পাহাড়। এই পাহাড়ের ফাঁকে ফাঁকে দেখা যাবে ছোট-বড় ঝরনাধারা, পাহাড়ি গুচ্ছগ্রাম আর দিগন্তজোড়া ঘন সবুজ। এখানে আছে যমুনা, পুরোনো ব্রহ্মপুত্র, বানার, ঝিনাইয়ের মতো নদ-নদী।
পাটশিল্পের জন্য জামালপুরের সরিষাবাড়ী উপজেলাকে ‘দ্বিতীয় ডান্ডি’ বলা হতো একসময়। ২২টি পাটকলের শব্দে মুখর থাকত এই জনপদ। ধীরে ধীরে অধিকাংশ পাটকল বন্ধ হয়ে যায়। সোনালি অতীতের স্মৃতি হাতড়ে দেখা যেতে পারে সরিষাবাড়ীতে। এশিয়া মহাদেশের অন্যতম বড় সার কারখানাটিও সরিষাবাড়ীর তারাকান্দিতে। অনুমতি নিয়ে পর্যটকদের জন্য রয়েছে সার উৎপাদন-প্রক্রিয়া দেখার সুযোগ। আরও আছে সোলার পাওয়ার প্ল্যান্ট, জগন্নাথগঞ্জ ঘাট, যমুনা জেটি ঘাট। ভোজনরসিক পর্যটকদের জন্য রয়েছে সরিষাবাড়ীর বিখ্যাত প্যারা মিষ্টি খাওয়ার সুযোগ।
শীত আসছে। ধীরে ধীরে হলুদ হয়ে উঠবে সরিষাবাড়ী। যত দূর চোখ যায় দেখা যাবে সরিষার খেত। অগ্রহায়ণের হিমেল বাতাসে দুলতে দেখা যাবে কচি সরিষার গাছ। আর এ মাসের শেষ সপ্তাহ থেকে দেখা দেবে সরিষার ফুল। শীতের আমেজ বাড়ার সঙ্গে বাড়ে সরিষার ফুলও।
জামালপুরের মেলান্দহ উপজেলার কাপাসহাটিয়া গ্রামে আছে ‘মুক্তিসংগ্রাম জাদুঘর’। জাদুঘরটিতে রয়েছে ব্রিটিশবিরোধী সংগ্রাম, ফকির বিদ্রোহ, মুক্তিযুদ্ধ ইত্যাদি সম্পর্কে অনেক নিদর্শন। রয়েছে ১৯৩৪ সালে বাঁশ দিয়ে নির্মিত গান্ধী আশ্রম। মুক্তিযুদ্ধের ১১ নম্বর সেক্টরের মূল সদর দপ্তর ছিল জামালপুরের কামালপুরে।
১৯৩৮ সালে জামালপুরের বাহাদুরাবাদে চালু হয়েছিল বহুল আলোচিত ও ঐতিহ্যবাহী রেলওয়ে-ফেরি। কালের পরিক্রমায় এই বিরল ফেরি চলাচল বন্ধ হলেও এখনো বহু স্মৃতি আগলে বাহাদুরাবাদ ঘাট রয়েছে ঠিকই। দেখে আসা যাবে যমুনা সেতু চালুর আগে উত্তরবঙ্গের সঙ্গে ঢাকার যোগাযোগ কেমন ছিল, সেটি। এগুলো ছাড়াও জামালপুরে আছে লাউচাপড়া পিকনিক স্পট, গান্ধী আশ্রম, দয়াময়ী মন্দির, লুইস ভিলেজ রিসোর্ট অ্যান্ড পার্ক, মালঞ্চ মসজিদ, ঝিলবাংলা সুগার মিল, যমুনা সিটি পার্ক ইত্যাদি।
গত কয়েক বছর ধরে আমাদের দেশে নবাবী সেমাই বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। ছুটির দিনের বিকেলে মজাদার এই সেমাই যাঁরা প্রথমবারের মতো তৈরি করার কথা ভাবছেন তাদের জন্য...
১২ ঘণ্টা আগেত্বকের যত্নে মানুষ কী না করে? শতভাগ বিশুদ্ধ অক্সিজেন ট্রিটমেন্ট থেকে শুরু করে হারবাল উপকরণে এর যত্ন নেওয়া, খানা খাদ্যে বিধিনিষেধ সবই আছে এর মধ্যে। ত্বকের এত যত্ন কেন? কারণ ত্বক শরীরের বাইরের দৃশ্যমান সবচেয়ে বড় অংশ। এটি যত সতেজ থাকবে, যত নীরোগ থাকবে নিজেকে ততই সুন্দর দেখাবে।
১৫ ঘণ্টা আগেযাঁরা ব্যস্ততা বা বয়সজনিত কারণে ভারী ব্যায়াম করতে পারেন না, তাঁদের জন্য ‘জাপানিজ ওয়াকিং’ হতে পারে সহজ এবং কার্যকর উপায়। এটি উদ্ভাবিত হয়েছে জাপানে। এই পদ্ধতি মূলত হৃদ্রোগ, ডায়াবেটিস এবং উচ্চ রক্তচাপের মতো কার্ডিওমেটাবলিক সমস্যার উন্নয়নে সাহায্য করে। শুধু বয়স্ক নয়, সব বয়সের মানুষই এটি করতে পারেন।
১ দিন আগেঈদের ছুটিতে এখনও বাড়িতে পরিবারের সবাই সুন্দর সময় কাটাচ্ছে। বিকেলবেলায় একটু মজাদার সাশতা না হলে চলে? আর এখন তো সআর ঘরে ঘরে আম। বাড়িতেই বানিয়ে ফেলুন আম নারিকেলের সন্দেশ।
২ দিন আগে