অনলাইন ডেস্ক
ভারতের আহমেদাবাদ থেকে আজ বৃহস্পতিবার লন্ডনের গ্যাটউইক বিমানবন্দরের উদ্দেশে রওনা হওয়া এয়ার ইন্ডিয়ার একটি বোয়িং ৭৮৭-৮ ড্রিমলাইনার উড্ডয়নের কিছুক্ষণ পরই ভেঙে পড়ে। বিমানে ২৪২ জন যাত্রী ও ক্রু সদস্য ছিলেন। আজ বেলা ১টা ৩৮ মিনিটের দিকে বিমানটি উড্ডয়নের পর তা ওপরের দিকে উঠতে ব্যর্থ হয় এবং দ্রুত নিচে নেমে আসে। এরপরই এটি বিস্ফোরিত হয়ে ভয়াবহ আগুনে পরিণত হয়।
দুর্ঘটনার আগে পাইলট ক্যাপ্টেন সুমিত সাবহারওয়াল বিমান নিয়ন্ত্রণ কক্ষে একটি ‘মে ডে’ সংকেত পাঠান। ভারতীয় বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হওয়ার আগমুহূর্তে পাইলট এই বিপদসংকেত পাঠান।
‘মে ডে কল’ আসলে কী
‘মে ডে’ হলো আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত একটি বিপদসংকেত, যা বিমান বা কোনো নৌযান মারাত্মক বিপদের মুখোমুখি হলে ব্যবহার করা হয়। এটি এসেছে একটি ফরাসি শব্দ (এম’এইডার) থেকে, যার অর্থ ‘আমাকে সাহায্য করুন’। ১৯২০-এর দশকে প্রথম চালু হওয়া এই সংকেত এখন বৈশ্বিকভাবে স্বীকৃত একটি প্রোটোকল। সংকেতটি তিনবার বলা হয়—মে ডে মে ডে মে ডে। এমনটি করা হয় যেন অন্য সব রেডিওবার্তার ভিড়ে এটি স্পষ্টভাবে বোঝা যায়।
‘মে ডে কল’ কে পাঠায়
সাধারণত কোনো যানের নিয়ন্ত্রক, অর্থাৎ বিমানের ক্ষেত্রে পাইলট অথবা জাহাজের ক্ষেত্রে ক্যাপ্টেন মারাত্মক বিপদের মুখোমুখি হলে সংকেতটি পাঠান। যেমন—ইঞ্জিন বিকল হওয়া, বিমানে আগুন লাগা, নিয়ন্ত্রণ হারানো কিংবা যেকোনো জীবন সংকটময় পরিস্থিতিতে ‘মে ডে কল’ পাঠানো হয়।
একবার ‘মে ডে’ ঘোষণা করা হলে সংশ্লিষ্ট রেডিও ফ্রিকোয়েন্সিতে সব যোগাযোগ বন্ধ করে দেওয়া হয় এবং বিপদের বার্তাটি অগ্রাধিকার পায়। পাইলট বা ক্যাপ্টেন তখন তাঁদের অবস্থান, বিপদের ধরন ও প্রয়োজনীয় তথ্য জানান। এরপর নিয়ন্ত্রণ কক্ষ বা জরুরি সেবা সংস্থাগুলো উদ্ধার ও সহায়তা প্রক্রিয়া শুরু করে।
আহমেদাবাদে বোয়িং ৭৮৭ ড্রিমলাইনার বিধ্বস্তের ঘটনার সব নিউজ পড়তে ক্লিক করুন।
ভারতের আহমেদাবাদ থেকে আজ বৃহস্পতিবার লন্ডনের গ্যাটউইক বিমানবন্দরের উদ্দেশে রওনা হওয়া এয়ার ইন্ডিয়ার একটি বোয়িং ৭৮৭-৮ ড্রিমলাইনার উড্ডয়নের কিছুক্ষণ পরই ভেঙে পড়ে। বিমানে ২৪২ জন যাত্রী ও ক্রু সদস্য ছিলেন। আজ বেলা ১টা ৩৮ মিনিটের দিকে বিমানটি উড্ডয়নের পর তা ওপরের দিকে উঠতে ব্যর্থ হয় এবং দ্রুত নিচে নেমে আসে। এরপরই এটি বিস্ফোরিত হয়ে ভয়াবহ আগুনে পরিণত হয়।
দুর্ঘটনার আগে পাইলট ক্যাপ্টেন সুমিত সাবহারওয়াল বিমান নিয়ন্ত্রণ কক্ষে একটি ‘মে ডে’ সংকেত পাঠান। ভারতীয় বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হওয়ার আগমুহূর্তে পাইলট এই বিপদসংকেত পাঠান।
‘মে ডে কল’ আসলে কী
‘মে ডে’ হলো আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত একটি বিপদসংকেত, যা বিমান বা কোনো নৌযান মারাত্মক বিপদের মুখোমুখি হলে ব্যবহার করা হয়। এটি এসেছে একটি ফরাসি শব্দ (এম’এইডার) থেকে, যার অর্থ ‘আমাকে সাহায্য করুন’। ১৯২০-এর দশকে প্রথম চালু হওয়া এই সংকেত এখন বৈশ্বিকভাবে স্বীকৃত একটি প্রোটোকল। সংকেতটি তিনবার বলা হয়—মে ডে মে ডে মে ডে। এমনটি করা হয় যেন অন্য সব রেডিওবার্তার ভিড়ে এটি স্পষ্টভাবে বোঝা যায়।
‘মে ডে কল’ কে পাঠায়
সাধারণত কোনো যানের নিয়ন্ত্রক, অর্থাৎ বিমানের ক্ষেত্রে পাইলট অথবা জাহাজের ক্ষেত্রে ক্যাপ্টেন মারাত্মক বিপদের মুখোমুখি হলে সংকেতটি পাঠান। যেমন—ইঞ্জিন বিকল হওয়া, বিমানে আগুন লাগা, নিয়ন্ত্রণ হারানো কিংবা যেকোনো জীবন সংকটময় পরিস্থিতিতে ‘মে ডে কল’ পাঠানো হয়।
একবার ‘মে ডে’ ঘোষণা করা হলে সংশ্লিষ্ট রেডিও ফ্রিকোয়েন্সিতে সব যোগাযোগ বন্ধ করে দেওয়া হয় এবং বিপদের বার্তাটি অগ্রাধিকার পায়। পাইলট বা ক্যাপ্টেন তখন তাঁদের অবস্থান, বিপদের ধরন ও প্রয়োজনীয় তথ্য জানান। এরপর নিয়ন্ত্রণ কক্ষ বা জরুরি সেবা সংস্থাগুলো উদ্ধার ও সহায়তা প্রক্রিয়া শুরু করে।
আহমেদাবাদে বোয়িং ৭৮৭ ড্রিমলাইনার বিধ্বস্তের ঘটনার সব নিউজ পড়তে ক্লিক করুন।
ইসরায়েল যদি গাজায় চলমান যুদ্ধ ও মানবিক বিপর্যয় থামাতে কার্যকর পদক্ষেপ না নেয়, তাহলে সেপ্টেম্বরে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য। এমন ঘোষণা দিয়েছেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমার। তুরস্কের রাষ্ট্র পরিচালিত সংবাদ সংস্থা আনাদোলু এজেন্সির প্রতিবেদন থেকে
১ ঘণ্টা আগেগাজায় ইসরায়েলি বাহিনীর নির্বিচার আগ্রাসনে নিহত ফিলিস্তিনির সংখ্যা ৬০ হাজার ছাড়িয়ে গেছে। ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর থেকে শুরু হওয়া যুদ্ধে স্থানীয় সময় গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যা পর্যন্ত নিহত হয়েছেন অন্তত ৬০ হাজার ৩৪ জন। এ তথ্য জানিয়েছে গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়।
১ ঘণ্টা আগেরাশিয়ায় ভয়াবহ এক ভূমিকম্প আঘাত হেনেছে, যার মাত্রা ছিল রিখটার স্কেলে ৮ দশমিক ৮। এই শক্তিশালী কম্পনের পর একাধিক দেশে জারি করা হয়েছে সুনামি সতর্কতা। ধারণা করা হচ্ছে, এটি সাম্প্রতিক কয়েক দশকের মধ্যে সবচেয়ে শক্তিশালী ভূমিকম্প।
২ ঘণ্টা আগেআজ থেকে ৪৪ বছর আগে ১৯৮১ সালের ২৯ জুলাই সেন্ট পল’স ক্যাথেড্রালে প্রিন্স চার্লসকে (বর্তমান ব্রিটিশ রাজা) বিয়ে করেছিলেন প্রিন্সেস ডায়ানা। রাজকীয় পোশাক ও ২৫ ফুট লম্বা ট্রেন ছাপিয়ে সেদিন সবার নজর কেড়ে নেয় ডায়ানার মাথার ঝলমলে টায়রা।
১০ ঘণ্টা আগে