আজকের পত্রিকা ডেস্ক
গাজার প্রতি সমর্থন জানিয়ে ইহুদি বিদ্বেষী স্লোগান দেওয়া এক শিক্ষার্থীকে সাময়িকভাবে বহিষ্কার করা হয়েছে অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়। স্যামুয়েল উইলিয়ামস নামের ওই ছাত্র দর্শন, রাজনীতি ও অর্থনীতি বিষয়ে পড়ছেন। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া এক ভিডিওতে দেখা যায়, তিনি গাজার পক্ষে স্লোগান দিতে গিয়ে বলেন—‘গাজা, আমাদের গর্বিত করো, জায়নিস্টদের মাটির নিচে পাঠাও।’
বুধবার (১৫ অক্টোবর) যুক্তরাজ্যভিত্তিক সংবাদমাধ্যম দ্য টাইমস জানিয়েছে, ইংল্যান্ডে কেন্টের টানব্রিজ ওয়েলসে বাস করেন উইলিয়ামস। ‘প্যালেস্টাইন সলিডারিটি ক্যাম্পেইন’ আয়োজিত ‘ন্যাশনাল ডেমোনস্ট্রেশন ফর প্যালেস্টাইন’-এ অংশ নিয়েছিলেন তিনি। সমাবেশটি অনুষ্ঠিত হয় গত ১১ অক্টোবর ইসরায়েল-হামাস যুদ্ধবিরতির প্রথম ধাপ কার্যকর হওয়ার পর।
সমাবেশে বক্তৃতা দিতে গিয়ে উইলিয়ামস বলেন, ‘ফিলিস্তিন ও গাজায় যে মহৎ প্রতিরোধ চলছে, সেটিকে আমরা সম্মান জানাই।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমি বেশি কথা বলব না, বরং একটি স্লোগান দেব—এটা আমরা অক্সফোর্ডে প্রস্তুত করেছি, তোমরাও যোগ দিতে পারো: ‘গাজা, আমাদের গর্বিত করো, জায়নিস্টদের মাটির নিচে পাঠাও।’
স্লোগানটি তিনি কয়েকবার পুনরাবৃত্তি করেন এবং আশপাশের কয়েকজন বিক্ষোভকারীও এতে সাড়া দেন। এই ঘটনার জের ধরে পরে উইলিয়ামসকে গ্রেপ্তারও করা হয়।
অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের এক মুখপাত্র বলেছেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের কোনো ব্যক্তিগত বিষয়ে মন্তব্য করতে পারে না, তবে গুরুতর উদ্বেগের বিষয় উঠলে বিশ্ববিদ্যালয়ের কাউকে সাময়িকভাবে বহিষ্কার করার ক্ষমতা আমাদের রয়েছে। অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের স্পষ্ট ঘোষণা রয়েছে, আমাদের কমিউনিটিতে ঘৃণা, ইহুদিবিদ্বেষ বা কোনো প্রকার বৈষম্যের স্থান নেই। আমরা সব সময় শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা ও মর্যাদা রক্ষায় ব্যবস্থা নেব।’
অভিযোগ ওঠার পর থেকেই উইলিয়ামসের বিরুদ্ধে তদন্ত চলছে এবং আপাতত তিনি বিশ্ববিদ্যালয় কার্যক্রম থেকে স্থগিত রয়েছেন।
গাজার প্রতি সমর্থন জানিয়ে ইহুদি বিদ্বেষী স্লোগান দেওয়া এক শিক্ষার্থীকে সাময়িকভাবে বহিষ্কার করা হয়েছে অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়। স্যামুয়েল উইলিয়ামস নামের ওই ছাত্র দর্শন, রাজনীতি ও অর্থনীতি বিষয়ে পড়ছেন। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া এক ভিডিওতে দেখা যায়, তিনি গাজার পক্ষে স্লোগান দিতে গিয়ে বলেন—‘গাজা, আমাদের গর্বিত করো, জায়নিস্টদের মাটির নিচে পাঠাও।’
বুধবার (১৫ অক্টোবর) যুক্তরাজ্যভিত্তিক সংবাদমাধ্যম দ্য টাইমস জানিয়েছে, ইংল্যান্ডে কেন্টের টানব্রিজ ওয়েলসে বাস করেন উইলিয়ামস। ‘প্যালেস্টাইন সলিডারিটি ক্যাম্পেইন’ আয়োজিত ‘ন্যাশনাল ডেমোনস্ট্রেশন ফর প্যালেস্টাইন’-এ অংশ নিয়েছিলেন তিনি। সমাবেশটি অনুষ্ঠিত হয় গত ১১ অক্টোবর ইসরায়েল-হামাস যুদ্ধবিরতির প্রথম ধাপ কার্যকর হওয়ার পর।
সমাবেশে বক্তৃতা দিতে গিয়ে উইলিয়ামস বলেন, ‘ফিলিস্তিন ও গাজায় যে মহৎ প্রতিরোধ চলছে, সেটিকে আমরা সম্মান জানাই।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমি বেশি কথা বলব না, বরং একটি স্লোগান দেব—এটা আমরা অক্সফোর্ডে প্রস্তুত করেছি, তোমরাও যোগ দিতে পারো: ‘গাজা, আমাদের গর্বিত করো, জায়নিস্টদের মাটির নিচে পাঠাও।’
স্লোগানটি তিনি কয়েকবার পুনরাবৃত্তি করেন এবং আশপাশের কয়েকজন বিক্ষোভকারীও এতে সাড়া দেন। এই ঘটনার জের ধরে পরে উইলিয়ামসকে গ্রেপ্তারও করা হয়।
অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের এক মুখপাত্র বলেছেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের কোনো ব্যক্তিগত বিষয়ে মন্তব্য করতে পারে না, তবে গুরুতর উদ্বেগের বিষয় উঠলে বিশ্ববিদ্যালয়ের কাউকে সাময়িকভাবে বহিষ্কার করার ক্ষমতা আমাদের রয়েছে। অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের স্পষ্ট ঘোষণা রয়েছে, আমাদের কমিউনিটিতে ঘৃণা, ইহুদিবিদ্বেষ বা কোনো প্রকার বৈষম্যের স্থান নেই। আমরা সব সময় শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা ও মর্যাদা রক্ষায় ব্যবস্থা নেব।’
অভিযোগ ওঠার পর থেকেই উইলিয়ামসের বিরুদ্ধে তদন্ত চলছে এবং আপাতত তিনি বিশ্ববিদ্যালয় কার্যক্রম থেকে স্থগিত রয়েছেন।
গাজার বেসামরিক মানুষের ওপর সহিংসতা বন্ধ করে হামাসকে অবিলম্বে অস্ত্র সমর্পণের আহ্বান জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যপ্রাচ্য কমান্ড (সেন্টকম)। আজ বুধবার এক বিবৃতিতে সেন্টকমের প্রধান কমান্ডার ব্র্যাড কুপার বলেন, হামাস যেন দেরি না করে গাজার নিরপরাধ ফিলিস্তিনি নাগরিকদের ওপর গুলি চালানো ও সহিংসতা বন্ধ করে।
৩ ঘণ্টা আগেআসাদের সরকার ২০১২ সালের দিকে কুতাইফা এলাকায় মরদেহ দাফন শুরু করে। সেখানে সেনা, বন্দী ও কারাগারে নিহত ব্যক্তিদের লাশ ফেলা হতো। ২০১৪ সালে এক মানবাধিকারকর্মী স্থানীয় সংবাদমাধ্যমে ছবি প্রকাশের মাধ্যমে ওই গণকবরের অস্তিত্ব প্রকাশ করেন। রয়টার্সের বিশ্লেষণ অনুযায়ী, পরে ওই স্থান পুরোপুরি খালি করা হয়।
৪ ঘণ্টা আগেইসরায়েলি সেনা (আইডিএফ) গাজা থেকে সরে যাওয়ার পর সেখানে আবারও নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠায় মরিয়া হয়ে উঠেছে হামাস। এই প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে তারা গাজার বিভিন্ন ‘গোত্র’ বা পারিবারিক সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলোর ওপর কঠোর অভিযান চালাচ্ছে।
৫ ঘণ্টা আগেরুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন সিরিয়ার অন্তর্বর্তীকালীন প্রেসিডেন্ট আহমেদ আল-শারা। বৈঠকে শারা বলেছেন, দামেস্ক মস্কোর সঙ্গে সম্পর্ক ‘পুনর্গঠন ও নতুনভাবে’ শুরু করতে চায়। পুতিনের ঘনিষ্ঠ মিত্র ছিলেন বাশার আল-আসাদ। তাঁর উৎখাতের পর শারার এমন মন্তব্য সিরিয়া-রাশিয়া সম্পর্কের নতুন অধ্যায়
৫ ঘণ্টা আগে