ফিচার ডেস্ক, ঢাকা

দুবাই এমনিতে আকাশচুম্বী স্থাপত্যের জন্য বিশ্বজুড়ে পরিচিত। এবার সেই শহরের মুকুটে যুক্ত হলো আরও একটি পালক। আনুষ্ঠানিকভাবে অতিথিদের জন্য খুলে গেল বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু হোটেল সিয়েল দুবাই মেরিনা। ইন্টার কন্টিনেন্টাল হোটেলস গ্রুপ বা আইএইচজির ভিনটেজ কালেকশনের অন্তর্ভুক্ত এই হোটেল দুবাইয়ের আকাশচুম্বী মেগা স্ট্রাকচারগুলোর তালিকায় নবতম সংযোজন।
বিস্ময়কর এই হোটেলের উচ্চতা ৩৭৭ মিটার। এতে রয়েছে ৮২টি তলা আর ১ হাজার ৪টি রুম ও স্যুট। এটি যেন দুবাইয়ের পর্যটন বুমের প্রতীক, যেখানে গত বছর ১৮ দশমিক ৭ মিলিয়ন আন্তর্জাতিক পর্যটককে স্বাগত জানানো হয়েছে এবং বিলাসবহুল অভিজ্ঞতা দেওয়ার ওপর জোর দেওয়া হচ্ছে। হোটেলটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক হেইনরিখ মোরিও এটিকে ‘দূরদর্শী ল্যান্ডমার্ক’ হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন। তিনি বলেছেন, ‘অসাধারণ এই হোটেল পর্যটন ও ব্যবসার বৈশ্বিক গন্তব্য হিসেবে দুবাইয়ের মর্যাদাকে প্রতিফলিত করে, যা একই সঙ্গে উন্নত ও অবিস্মরণীয় অভিজ্ঞতা দেবে।’
স্থাপত্যের বিস্ময়: উচ্চতা ও উদ্ভাবন

এনওআরআর গ্রুপ স্থপতিদের ডিজাইন করা সুচালো আকৃতির এই কাঠামোর সবকিছুই যেন উচ্চতাকে কেন্দ্র করে আবর্তিত। প্রতিটি রুমেই রয়েছে মেঝে থেকে সিলিং পর্যন্ত বিস্তৃত কাচের জানালা, যেখান থেকে পাম জুমেইরাহ, দুবাই স্কাই লাইন এবং আরব উপসাগরের মনোরম দৃশ্য উপভোগ করা যায়। এর ৭৬ তলায় আছে ইনফিনিটি পুল, যা এর অন্যতম আকর্ষণ। এটি সমুদ্রমুখী আউটডোর ইনফিনিটি পুল, যা বিশ্বের উচ্চতম পুলগুলোর মধ্যে অন্যতম। টাওয়ারের একেবারে শীর্ষে রয়েছে একটি পর্যবেক্ষণ ডেক, যেখান থেকে দিগন্ত পর্যন্ত বিস্তৃত আকাশ দেখা যায়।
স্থপতিরা বলছেন, সিয়েলর নকশা সম্পদ, দক্ষতা, স্থায়িত্বসহ অনেক জটিল চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করেছে। তাদের ওয়েবসাইট অনুযায়ী, সিয়েল একটি উচ্চাকাঙ্ক্ষী প্রকল্প, যেখানে টাওয়ারের সম্পূর্ণ উচ্চতা জুড়ে উল্লম্বভাবে বিন্যস্ত বাগান রয়েছে।
ভোজনরসিকদের জন্য আটটি গন্তব্য
হোটেলের অভ্যন্তরীণ সুযোগ-সুবিধা এর নকশার মতোই বিলাসবহুল। এখানে মোট আটটি ভিন্ন ভিন্ন ভোজনশালা রয়েছে, যা অতিথিদের বিশ্বভ্রমণের অভিজ্ঞতা দেবে।
ওয়েস্ট ১৩: ভূমধ্যসাগরীয় খাবারের স্বাদ পাওয়া যাবে এখানে। এর মেন্যুতে রয়েছে হাতে তৈরি পাস্তা, গাইরোস, টাকোস, মেজে এবং কারিগরি বেকারিসামগ্রী।
ওয়েস্ট ১৪: এই রেস্তোরাঁ এশিয়ান বুফে পরিবেশন করে। সেখানে লাইভ রামেন, ফো, সুশি, ডিম সামসহ বিভিন্ন ধরনের তরকারি পাওয়া যায়।
রাশান ক্যাফে অ্যান্ড আর্টিসেনাল বেকারি: এখানে সকালের নাশতা, দুপুরের খাবার এবং সারা দিনের জন্য লাইভ পেস্ট্রি ও বিশেষ কফি পাওয়া যায়।
উচ্চতম এশিয়ান ডাইনিং অভিজ্ঞতা
হোটেলের সবচেয়ে আকর্ষণীয় বিষয় হলো ট্যাটু। এটি একটি পুরস্কার বিজয়ী আধুনিক এশিয়ান কনসেপ্ট। এর তিনটি শাখা রয়েছে; ট্যাটু রেস্টুরেন্ট অ্যান্ড বার, ট্যাটু স্কাই পুল ও ট্যাটু স্কাই পুল।
ট্যাটু রেস্টুরেন্ট অ্যান্ড বার (৭৪ তলা): প্রাচীন পৌরাণিক কাহিনি, আধুনিক দক্ষতা এবং সমসাময়িক চায়নিজ ও জাপানিজ খাবারের এক মিশ্রিত জগৎ এটি।
ট্যাটু স্কাই পুল (৭৬ তলা): এটি ৩১০ মিটার ওপরে অবস্থিত। দিনের বেলায় আরামদায়ক ডে-বেড এবং জাপানিজ-ফিউশন স্ন্যাক্স পাওয়া যায় এখানে। সূর্যাস্তের পর ডিজে সেট শুরু হলে এখানকার পরিবেশ আরও প্রাণবন্ত হয়ে ওঠে।
ট্যাটু স্কাই পুল (৮১ তলা): এটি চূড়া। এখানে ককটেল, মিউজিক এবং চারপাশের ৩৬০-ডিগ্রি দৃশ্য উপভোগ করা যায়।
এ ছাড়া স্কাই লাইন ভিউসহ একটি ২৪ ঘণ্টা উন্মুক্ত অত্যাধুনিক জিম রয়েছে এখানে। গ্রাউন্ড লেভেলে থাকা অতিথিরা পাম জুমেইরাহতে অবস্থিত সলুনা বিচ ক্লাব ব্যবহার করতে পারবেন। ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে ৬১ তলায় স্পা সেন্টারটি চালু হবে।
সূত্র: ইউরো নিউজ

দুবাই এমনিতে আকাশচুম্বী স্থাপত্যের জন্য বিশ্বজুড়ে পরিচিত। এবার সেই শহরের মুকুটে যুক্ত হলো আরও একটি পালক। আনুষ্ঠানিকভাবে অতিথিদের জন্য খুলে গেল বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু হোটেল সিয়েল দুবাই মেরিনা। ইন্টার কন্টিনেন্টাল হোটেলস গ্রুপ বা আইএইচজির ভিনটেজ কালেকশনের অন্তর্ভুক্ত এই হোটেল দুবাইয়ের আকাশচুম্বী মেগা স্ট্রাকচারগুলোর তালিকায় নবতম সংযোজন।
বিস্ময়কর এই হোটেলের উচ্চতা ৩৭৭ মিটার। এতে রয়েছে ৮২টি তলা আর ১ হাজার ৪টি রুম ও স্যুট। এটি যেন দুবাইয়ের পর্যটন বুমের প্রতীক, যেখানে গত বছর ১৮ দশমিক ৭ মিলিয়ন আন্তর্জাতিক পর্যটককে স্বাগত জানানো হয়েছে এবং বিলাসবহুল অভিজ্ঞতা দেওয়ার ওপর জোর দেওয়া হচ্ছে। হোটেলটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক হেইনরিখ মোরিও এটিকে ‘দূরদর্শী ল্যান্ডমার্ক’ হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন। তিনি বলেছেন, ‘অসাধারণ এই হোটেল পর্যটন ও ব্যবসার বৈশ্বিক গন্তব্য হিসেবে দুবাইয়ের মর্যাদাকে প্রতিফলিত করে, যা একই সঙ্গে উন্নত ও অবিস্মরণীয় অভিজ্ঞতা দেবে।’
স্থাপত্যের বিস্ময়: উচ্চতা ও উদ্ভাবন

এনওআরআর গ্রুপ স্থপতিদের ডিজাইন করা সুচালো আকৃতির এই কাঠামোর সবকিছুই যেন উচ্চতাকে কেন্দ্র করে আবর্তিত। প্রতিটি রুমেই রয়েছে মেঝে থেকে সিলিং পর্যন্ত বিস্তৃত কাচের জানালা, যেখান থেকে পাম জুমেইরাহ, দুবাই স্কাই লাইন এবং আরব উপসাগরের মনোরম দৃশ্য উপভোগ করা যায়। এর ৭৬ তলায় আছে ইনফিনিটি পুল, যা এর অন্যতম আকর্ষণ। এটি সমুদ্রমুখী আউটডোর ইনফিনিটি পুল, যা বিশ্বের উচ্চতম পুলগুলোর মধ্যে অন্যতম। টাওয়ারের একেবারে শীর্ষে রয়েছে একটি পর্যবেক্ষণ ডেক, যেখান থেকে দিগন্ত পর্যন্ত বিস্তৃত আকাশ দেখা যায়।
স্থপতিরা বলছেন, সিয়েলর নকশা সম্পদ, দক্ষতা, স্থায়িত্বসহ অনেক জটিল চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করেছে। তাদের ওয়েবসাইট অনুযায়ী, সিয়েল একটি উচ্চাকাঙ্ক্ষী প্রকল্প, যেখানে টাওয়ারের সম্পূর্ণ উচ্চতা জুড়ে উল্লম্বভাবে বিন্যস্ত বাগান রয়েছে।
ভোজনরসিকদের জন্য আটটি গন্তব্য
হোটেলের অভ্যন্তরীণ সুযোগ-সুবিধা এর নকশার মতোই বিলাসবহুল। এখানে মোট আটটি ভিন্ন ভিন্ন ভোজনশালা রয়েছে, যা অতিথিদের বিশ্বভ্রমণের অভিজ্ঞতা দেবে।
ওয়েস্ট ১৩: ভূমধ্যসাগরীয় খাবারের স্বাদ পাওয়া যাবে এখানে। এর মেন্যুতে রয়েছে হাতে তৈরি পাস্তা, গাইরোস, টাকোস, মেজে এবং কারিগরি বেকারিসামগ্রী।
ওয়েস্ট ১৪: এই রেস্তোরাঁ এশিয়ান বুফে পরিবেশন করে। সেখানে লাইভ রামেন, ফো, সুশি, ডিম সামসহ বিভিন্ন ধরনের তরকারি পাওয়া যায়।
রাশান ক্যাফে অ্যান্ড আর্টিসেনাল বেকারি: এখানে সকালের নাশতা, দুপুরের খাবার এবং সারা দিনের জন্য লাইভ পেস্ট্রি ও বিশেষ কফি পাওয়া যায়।
উচ্চতম এশিয়ান ডাইনিং অভিজ্ঞতা
হোটেলের সবচেয়ে আকর্ষণীয় বিষয় হলো ট্যাটু। এটি একটি পুরস্কার বিজয়ী আধুনিক এশিয়ান কনসেপ্ট। এর তিনটি শাখা রয়েছে; ট্যাটু রেস্টুরেন্ট অ্যান্ড বার, ট্যাটু স্কাই পুল ও ট্যাটু স্কাই পুল।
ট্যাটু রেস্টুরেন্ট অ্যান্ড বার (৭৪ তলা): প্রাচীন পৌরাণিক কাহিনি, আধুনিক দক্ষতা এবং সমসাময়িক চায়নিজ ও জাপানিজ খাবারের এক মিশ্রিত জগৎ এটি।
ট্যাটু স্কাই পুল (৭৬ তলা): এটি ৩১০ মিটার ওপরে অবস্থিত। দিনের বেলায় আরামদায়ক ডে-বেড এবং জাপানিজ-ফিউশন স্ন্যাক্স পাওয়া যায় এখানে। সূর্যাস্তের পর ডিজে সেট শুরু হলে এখানকার পরিবেশ আরও প্রাণবন্ত হয়ে ওঠে।
ট্যাটু স্কাই পুল (৮১ তলা): এটি চূড়া। এখানে ককটেল, মিউজিক এবং চারপাশের ৩৬০-ডিগ্রি দৃশ্য উপভোগ করা যায়।
এ ছাড়া স্কাই লাইন ভিউসহ একটি ২৪ ঘণ্টা উন্মুক্ত অত্যাধুনিক জিম রয়েছে এখানে। গ্রাউন্ড লেভেলে থাকা অতিথিরা পাম জুমেইরাহতে অবস্থিত সলুনা বিচ ক্লাব ব্যবহার করতে পারবেন। ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে ৬১ তলায় স্পা সেন্টারটি চালু হবে।
সূত্র: ইউরো নিউজ
ফিচার ডেস্ক, ঢাকা

দুবাই এমনিতে আকাশচুম্বী স্থাপত্যের জন্য বিশ্বজুড়ে পরিচিত। এবার সেই শহরের মুকুটে যুক্ত হলো আরও একটি পালক। আনুষ্ঠানিকভাবে অতিথিদের জন্য খুলে গেল বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু হোটেল সিয়েল দুবাই মেরিনা। ইন্টার কন্টিনেন্টাল হোটেলস গ্রুপ বা আইএইচজির ভিনটেজ কালেকশনের অন্তর্ভুক্ত এই হোটেল দুবাইয়ের আকাশচুম্বী মেগা স্ট্রাকচারগুলোর তালিকায় নবতম সংযোজন।
বিস্ময়কর এই হোটেলের উচ্চতা ৩৭৭ মিটার। এতে রয়েছে ৮২টি তলা আর ১ হাজার ৪টি রুম ও স্যুট। এটি যেন দুবাইয়ের পর্যটন বুমের প্রতীক, যেখানে গত বছর ১৮ দশমিক ৭ মিলিয়ন আন্তর্জাতিক পর্যটককে স্বাগত জানানো হয়েছে এবং বিলাসবহুল অভিজ্ঞতা দেওয়ার ওপর জোর দেওয়া হচ্ছে। হোটেলটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক হেইনরিখ মোরিও এটিকে ‘দূরদর্শী ল্যান্ডমার্ক’ হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন। তিনি বলেছেন, ‘অসাধারণ এই হোটেল পর্যটন ও ব্যবসার বৈশ্বিক গন্তব্য হিসেবে দুবাইয়ের মর্যাদাকে প্রতিফলিত করে, যা একই সঙ্গে উন্নত ও অবিস্মরণীয় অভিজ্ঞতা দেবে।’
স্থাপত্যের বিস্ময়: উচ্চতা ও উদ্ভাবন

এনওআরআর গ্রুপ স্থপতিদের ডিজাইন করা সুচালো আকৃতির এই কাঠামোর সবকিছুই যেন উচ্চতাকে কেন্দ্র করে আবর্তিত। প্রতিটি রুমেই রয়েছে মেঝে থেকে সিলিং পর্যন্ত বিস্তৃত কাচের জানালা, যেখান থেকে পাম জুমেইরাহ, দুবাই স্কাই লাইন এবং আরব উপসাগরের মনোরম দৃশ্য উপভোগ করা যায়। এর ৭৬ তলায় আছে ইনফিনিটি পুল, যা এর অন্যতম আকর্ষণ। এটি সমুদ্রমুখী আউটডোর ইনফিনিটি পুল, যা বিশ্বের উচ্চতম পুলগুলোর মধ্যে অন্যতম। টাওয়ারের একেবারে শীর্ষে রয়েছে একটি পর্যবেক্ষণ ডেক, যেখান থেকে দিগন্ত পর্যন্ত বিস্তৃত আকাশ দেখা যায়।
স্থপতিরা বলছেন, সিয়েলর নকশা সম্পদ, দক্ষতা, স্থায়িত্বসহ অনেক জটিল চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করেছে। তাদের ওয়েবসাইট অনুযায়ী, সিয়েল একটি উচ্চাকাঙ্ক্ষী প্রকল্প, যেখানে টাওয়ারের সম্পূর্ণ উচ্চতা জুড়ে উল্লম্বভাবে বিন্যস্ত বাগান রয়েছে।
ভোজনরসিকদের জন্য আটটি গন্তব্য
হোটেলের অভ্যন্তরীণ সুযোগ-সুবিধা এর নকশার মতোই বিলাসবহুল। এখানে মোট আটটি ভিন্ন ভিন্ন ভোজনশালা রয়েছে, যা অতিথিদের বিশ্বভ্রমণের অভিজ্ঞতা দেবে।
ওয়েস্ট ১৩: ভূমধ্যসাগরীয় খাবারের স্বাদ পাওয়া যাবে এখানে। এর মেন্যুতে রয়েছে হাতে তৈরি পাস্তা, গাইরোস, টাকোস, মেজে এবং কারিগরি বেকারিসামগ্রী।
ওয়েস্ট ১৪: এই রেস্তোরাঁ এশিয়ান বুফে পরিবেশন করে। সেখানে লাইভ রামেন, ফো, সুশি, ডিম সামসহ বিভিন্ন ধরনের তরকারি পাওয়া যায়।
রাশান ক্যাফে অ্যান্ড আর্টিসেনাল বেকারি: এখানে সকালের নাশতা, দুপুরের খাবার এবং সারা দিনের জন্য লাইভ পেস্ট্রি ও বিশেষ কফি পাওয়া যায়।
উচ্চতম এশিয়ান ডাইনিং অভিজ্ঞতা
হোটেলের সবচেয়ে আকর্ষণীয় বিষয় হলো ট্যাটু। এটি একটি পুরস্কার বিজয়ী আধুনিক এশিয়ান কনসেপ্ট। এর তিনটি শাখা রয়েছে; ট্যাটু রেস্টুরেন্ট অ্যান্ড বার, ট্যাটু স্কাই পুল ও ট্যাটু স্কাই পুল।
ট্যাটু রেস্টুরেন্ট অ্যান্ড বার (৭৪ তলা): প্রাচীন পৌরাণিক কাহিনি, আধুনিক দক্ষতা এবং সমসাময়িক চায়নিজ ও জাপানিজ খাবারের এক মিশ্রিত জগৎ এটি।
ট্যাটু স্কাই পুল (৭৬ তলা): এটি ৩১০ মিটার ওপরে অবস্থিত। দিনের বেলায় আরামদায়ক ডে-বেড এবং জাপানিজ-ফিউশন স্ন্যাক্স পাওয়া যায় এখানে। সূর্যাস্তের পর ডিজে সেট শুরু হলে এখানকার পরিবেশ আরও প্রাণবন্ত হয়ে ওঠে।
ট্যাটু স্কাই পুল (৮১ তলা): এটি চূড়া। এখানে ককটেল, মিউজিক এবং চারপাশের ৩৬০-ডিগ্রি দৃশ্য উপভোগ করা যায়।
এ ছাড়া স্কাই লাইন ভিউসহ একটি ২৪ ঘণ্টা উন্মুক্ত অত্যাধুনিক জিম রয়েছে এখানে। গ্রাউন্ড লেভেলে থাকা অতিথিরা পাম জুমেইরাহতে অবস্থিত সলুনা বিচ ক্লাব ব্যবহার করতে পারবেন। ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে ৬১ তলায় স্পা সেন্টারটি চালু হবে।
সূত্র: ইউরো নিউজ

দুবাই এমনিতে আকাশচুম্বী স্থাপত্যের জন্য বিশ্বজুড়ে পরিচিত। এবার সেই শহরের মুকুটে যুক্ত হলো আরও একটি পালক। আনুষ্ঠানিকভাবে অতিথিদের জন্য খুলে গেল বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু হোটেল সিয়েল দুবাই মেরিনা। ইন্টার কন্টিনেন্টাল হোটেলস গ্রুপ বা আইএইচজির ভিনটেজ কালেকশনের অন্তর্ভুক্ত এই হোটেল দুবাইয়ের আকাশচুম্বী মেগা স্ট্রাকচারগুলোর তালিকায় নবতম সংযোজন।
বিস্ময়কর এই হোটেলের উচ্চতা ৩৭৭ মিটার। এতে রয়েছে ৮২টি তলা আর ১ হাজার ৪টি রুম ও স্যুট। এটি যেন দুবাইয়ের পর্যটন বুমের প্রতীক, যেখানে গত বছর ১৮ দশমিক ৭ মিলিয়ন আন্তর্জাতিক পর্যটককে স্বাগত জানানো হয়েছে এবং বিলাসবহুল অভিজ্ঞতা দেওয়ার ওপর জোর দেওয়া হচ্ছে। হোটেলটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক হেইনরিখ মোরিও এটিকে ‘দূরদর্শী ল্যান্ডমার্ক’ হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন। তিনি বলেছেন, ‘অসাধারণ এই হোটেল পর্যটন ও ব্যবসার বৈশ্বিক গন্তব্য হিসেবে দুবাইয়ের মর্যাদাকে প্রতিফলিত করে, যা একই সঙ্গে উন্নত ও অবিস্মরণীয় অভিজ্ঞতা দেবে।’
স্থাপত্যের বিস্ময়: উচ্চতা ও উদ্ভাবন

এনওআরআর গ্রুপ স্থপতিদের ডিজাইন করা সুচালো আকৃতির এই কাঠামোর সবকিছুই যেন উচ্চতাকে কেন্দ্র করে আবর্তিত। প্রতিটি রুমেই রয়েছে মেঝে থেকে সিলিং পর্যন্ত বিস্তৃত কাচের জানালা, যেখান থেকে পাম জুমেইরাহ, দুবাই স্কাই লাইন এবং আরব উপসাগরের মনোরম দৃশ্য উপভোগ করা যায়। এর ৭৬ তলায় আছে ইনফিনিটি পুল, যা এর অন্যতম আকর্ষণ। এটি সমুদ্রমুখী আউটডোর ইনফিনিটি পুল, যা বিশ্বের উচ্চতম পুলগুলোর মধ্যে অন্যতম। টাওয়ারের একেবারে শীর্ষে রয়েছে একটি পর্যবেক্ষণ ডেক, যেখান থেকে দিগন্ত পর্যন্ত বিস্তৃত আকাশ দেখা যায়।
স্থপতিরা বলছেন, সিয়েলর নকশা সম্পদ, দক্ষতা, স্থায়িত্বসহ অনেক জটিল চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করেছে। তাদের ওয়েবসাইট অনুযায়ী, সিয়েল একটি উচ্চাকাঙ্ক্ষী প্রকল্প, যেখানে টাওয়ারের সম্পূর্ণ উচ্চতা জুড়ে উল্লম্বভাবে বিন্যস্ত বাগান রয়েছে।
ভোজনরসিকদের জন্য আটটি গন্তব্য
হোটেলের অভ্যন্তরীণ সুযোগ-সুবিধা এর নকশার মতোই বিলাসবহুল। এখানে মোট আটটি ভিন্ন ভিন্ন ভোজনশালা রয়েছে, যা অতিথিদের বিশ্বভ্রমণের অভিজ্ঞতা দেবে।
ওয়েস্ট ১৩: ভূমধ্যসাগরীয় খাবারের স্বাদ পাওয়া যাবে এখানে। এর মেন্যুতে রয়েছে হাতে তৈরি পাস্তা, গাইরোস, টাকোস, মেজে এবং কারিগরি বেকারিসামগ্রী।
ওয়েস্ট ১৪: এই রেস্তোরাঁ এশিয়ান বুফে পরিবেশন করে। সেখানে লাইভ রামেন, ফো, সুশি, ডিম সামসহ বিভিন্ন ধরনের তরকারি পাওয়া যায়।
রাশান ক্যাফে অ্যান্ড আর্টিসেনাল বেকারি: এখানে সকালের নাশতা, দুপুরের খাবার এবং সারা দিনের জন্য লাইভ পেস্ট্রি ও বিশেষ কফি পাওয়া যায়।
উচ্চতম এশিয়ান ডাইনিং অভিজ্ঞতা
হোটেলের সবচেয়ে আকর্ষণীয় বিষয় হলো ট্যাটু। এটি একটি পুরস্কার বিজয়ী আধুনিক এশিয়ান কনসেপ্ট। এর তিনটি শাখা রয়েছে; ট্যাটু রেস্টুরেন্ট অ্যান্ড বার, ট্যাটু স্কাই পুল ও ট্যাটু স্কাই পুল।
ট্যাটু রেস্টুরেন্ট অ্যান্ড বার (৭৪ তলা): প্রাচীন পৌরাণিক কাহিনি, আধুনিক দক্ষতা এবং সমসাময়িক চায়নিজ ও জাপানিজ খাবারের এক মিশ্রিত জগৎ এটি।
ট্যাটু স্কাই পুল (৭৬ তলা): এটি ৩১০ মিটার ওপরে অবস্থিত। দিনের বেলায় আরামদায়ক ডে-বেড এবং জাপানিজ-ফিউশন স্ন্যাক্স পাওয়া যায় এখানে। সূর্যাস্তের পর ডিজে সেট শুরু হলে এখানকার পরিবেশ আরও প্রাণবন্ত হয়ে ওঠে।
ট্যাটু স্কাই পুল (৮১ তলা): এটি চূড়া। এখানে ককটেল, মিউজিক এবং চারপাশের ৩৬০-ডিগ্রি দৃশ্য উপভোগ করা যায়।
এ ছাড়া স্কাই লাইন ভিউসহ একটি ২৪ ঘণ্টা উন্মুক্ত অত্যাধুনিক জিম রয়েছে এখানে। গ্রাউন্ড লেভেলে থাকা অতিথিরা পাম জুমেইরাহতে অবস্থিত সলুনা বিচ ক্লাব ব্যবহার করতে পারবেন। ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে ৬১ তলায় স্পা সেন্টারটি চালু হবে।
সূত্র: ইউরো নিউজ

শীতকাল মানেই জ্বর-সর্দি-কাশি। আর এ সমস্যা ঘরে ঘরে চলতেই থাকে। মৌসুমি সংক্রমণ থেকে রেহাই পেতে সাহায্য করে রসুনের আচার। রসুনের আচার শরীরের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সহায়তা করে। তা ছাড়া আচারে রয়েছে নানা ধরনের অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট, ভিটামিন ‘সি’ ও ‘ই’। শীতকালে খাদ্যতালিকায় রসুনের আচার রাখলে কী উপকার...
১১ মিনিট আগে
আজকের দিনটা আপনার জন্য একটা রোলার-কোস্টার। যদিও গ্রহরা বলছে নতুন সুযোগ পাবেন, কিন্তু বাস্তবে সেই সুযোগটা হবে ঘরের ফ্রিজে পড়ে থাকা বাসি ডাল শেষ করার। কর্মক্ষেত্রে তীক্ষ্ণ বুদ্ধি আজ আপনাকে প্রশংসিত করবে, তবে অফিসের চায়ের কাপটা ধোয়ার সময় যদি তা কাজে লাগান, তাহলেই বস খুশি হবেন।
৬ ঘণ্টা আগে
এত দিনে চাদরের দুঃখ ঘুচল। কেন বলছি? প্রথমত, কালো, সাদা, ধূসর, নেভি ব্লু বা বাদামি রঙের চক্রে যে উলের চাদরগুলো বছরের পর বছর আমাদের মা, খালা, চাচিদের গায়ে উঠেছে; সেগুলোর রং এ যুগে এসে পাল্টেছে। এর বদলে লাল, নীল, সবুজ, গোলাপি, ম্যাজেন্টা, প্যাস্টেল শেডসহ শীতের বাজারে এখন সব রঙের চাদরের রমরমা।
৭ ঘণ্টা আগে
শীতকাল দেশের বাগানপ্রেমীদের জন্য স্বপ্নের মৌসুম। রঙিন ফুলে বাগান ও বারান্দা ভরে তুলতে সামান্য যত্ন আর সঠিক টব নির্বাচনই যথেষ্ট। শীত মৌসুমে বারান্দায় সহজে লাগানো যায় এমন পাঁচটি ফুল হলো পেটুনিয়া, ডায়ান্থাস, গাঁদা, কারনেশন ও প্যানসি। এগুলো রোপণের নিয়ম এবং যত্নের খুঁটিনাটি জেনে নিন।
৭ ঘণ্টা আগেফিচার ডেস্ক, ঢাকা

শীতকাল মানেই জ্বর-সর্দি-কাশি। আর এ সমস্যা ঘরে ঘরে চলতেই থাকে। মৌসুমি সংক্রমণ থেকে রেহাই পেতে সাহায্য করে রসুনের আচার। রসুনের আচার শরীরের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সহায়তা করে। তা ছাড়া আচারে রয়েছে নানা ধরনের অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট, ভিটামিন ‘সি’ ও ‘ই’। শীতকালে খাদ্যতালিকায় রসুনের আচার রাখলে কী উপকার পাওয়া সম্ভব জেনে নিন:
উপকরণ
রসুন ৫০০ গ্রাম, গাজর একটি, লেবুর রস ৬ টেবিল চামচ, লেবু স্লাইস ৮ থেকে ১০ পিস, কাঁচা মরিচ ৫ থেকে ৬টি, লবণ স্বাদমতো, হলুদ, মরিচ ও ধনে গুঁড়া দুই চা-চামচ করে, পাঁচফোড়ন এক টেবিল চামচ, মৌরি গুঁড়া এক চা-চামচ, আস্ত মেথি এক চা-চামচ, সরিষার তেল ২ কাপ।
প্রণালি
আস্ত রসুন কোয়া ছাড়িয়ে পানিতে ভিজিয়ে রাখুন ১ ঘণ্টা। পরে খোসা ছাড়িয়ে নিন। এবার রসুনের কোয়া, গাজর, কাঁচা মরিচ, লেবু স্লাইস ধুয়ে রাখুন চালুনিতে। বাটিতে নিয়ে প্রথমে হলুদ গুঁড়া দিয়ে মেখে নিন। পরে মরিচ ও ধনে গুঁড়া, লবণ, পাঁচফোড়ন, আস্ত মেথি ও মৌরি গুঁড়া দিয়ে আবারও মেখে নিন। এবার কাচের বোতলে মাখানো রসুন ভরে লেবুর রস দিন। সব শেষে সরিষার তেল গরম করে ঢেলে দিন। এবার ঢাকনাসহ ৭ থেকে ১০ দিন রোদে রাখুন। তারপর পরিবেশন করুন।

শীতকাল মানেই জ্বর-সর্দি-কাশি। আর এ সমস্যা ঘরে ঘরে চলতেই থাকে। মৌসুমি সংক্রমণ থেকে রেহাই পেতে সাহায্য করে রসুনের আচার। রসুনের আচার শরীরের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সহায়তা করে। তা ছাড়া আচারে রয়েছে নানা ধরনের অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট, ভিটামিন ‘সি’ ও ‘ই’। শীতকালে খাদ্যতালিকায় রসুনের আচার রাখলে কী উপকার পাওয়া সম্ভব জেনে নিন:
উপকরণ
রসুন ৫০০ গ্রাম, গাজর একটি, লেবুর রস ৬ টেবিল চামচ, লেবু স্লাইস ৮ থেকে ১০ পিস, কাঁচা মরিচ ৫ থেকে ৬টি, লবণ স্বাদমতো, হলুদ, মরিচ ও ধনে গুঁড়া দুই চা-চামচ করে, পাঁচফোড়ন এক টেবিল চামচ, মৌরি গুঁড়া এক চা-চামচ, আস্ত মেথি এক চা-চামচ, সরিষার তেল ২ কাপ।
প্রণালি
আস্ত রসুন কোয়া ছাড়িয়ে পানিতে ভিজিয়ে রাখুন ১ ঘণ্টা। পরে খোসা ছাড়িয়ে নিন। এবার রসুনের কোয়া, গাজর, কাঁচা মরিচ, লেবু স্লাইস ধুয়ে রাখুন চালুনিতে। বাটিতে নিয়ে প্রথমে হলুদ গুঁড়া দিয়ে মেখে নিন। পরে মরিচ ও ধনে গুঁড়া, লবণ, পাঁচফোড়ন, আস্ত মেথি ও মৌরি গুঁড়া দিয়ে আবারও মেখে নিন। এবার কাচের বোতলে মাখানো রসুন ভরে লেবুর রস দিন। সব শেষে সরিষার তেল গরম করে ঢেলে দিন। এবার ঢাকনাসহ ৭ থেকে ১০ দিন রোদে রাখুন। তারপর পরিবেশন করুন।

আনুষ্ঠানিকভাবে অতিথিদের জন্য খুলে গেল বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু হোটেল সিয়েল দুবাই মেরিনা। ইন্টার কন্টিনেন্টাল হোটেলস গ্রুপ বা আইএইচজির ভিনটেজ কালেকশনের অন্তর্ভুক্ত এই হোটেল দুবাইয়ের আকাশচুম্বী মেগা স্ট্রাকচারগুলোর তালিকায় নবতম সংযোজন। বিস্ময়কর এই হোটেলের উচ্চতা ৩৭৭ মিটার। এতে রয়েছে ৮২টি তলা আর...
৭ দিন আগে
আজকের দিনটা আপনার জন্য একটা রোলার-কোস্টার। যদিও গ্রহরা বলছে নতুন সুযোগ পাবেন, কিন্তু বাস্তবে সেই সুযোগটা হবে ঘরের ফ্রিজে পড়ে থাকা বাসি ডাল শেষ করার। কর্মক্ষেত্রে তীক্ষ্ণ বুদ্ধি আজ আপনাকে প্রশংসিত করবে, তবে অফিসের চায়ের কাপটা ধোয়ার সময় যদি তা কাজে লাগান, তাহলেই বস খুশি হবেন।
৬ ঘণ্টা আগে
এত দিনে চাদরের দুঃখ ঘুচল। কেন বলছি? প্রথমত, কালো, সাদা, ধূসর, নেভি ব্লু বা বাদামি রঙের চক্রে যে উলের চাদরগুলো বছরের পর বছর আমাদের মা, খালা, চাচিদের গায়ে উঠেছে; সেগুলোর রং এ যুগে এসে পাল্টেছে। এর বদলে লাল, নীল, সবুজ, গোলাপি, ম্যাজেন্টা, প্যাস্টেল শেডসহ শীতের বাজারে এখন সব রঙের চাদরের রমরমা।
৭ ঘণ্টা আগে
শীতকাল দেশের বাগানপ্রেমীদের জন্য স্বপ্নের মৌসুম। রঙিন ফুলে বাগান ও বারান্দা ভরে তুলতে সামান্য যত্ন আর সঠিক টব নির্বাচনই যথেষ্ট। শীত মৌসুমে বারান্দায় সহজে লাগানো যায় এমন পাঁচটি ফুল হলো পেটুনিয়া, ডায়ান্থাস, গাঁদা, কারনেশন ও প্যানসি। এগুলো রোপণের নিয়ম এবং যত্নের খুঁটিনাটি জেনে নিন।
৭ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

মেষ
আজকের দিনটা আপনার জন্য একটা রোলার-কোস্টার। যদিও গ্রহরা বলছে নতুন সুযোগ পাবেন, কিন্তু বাস্তবে সেই সুযোগটা হবে ঘরের ফ্রিজে পড়ে থাকা বাসি ডাল শেষ করার। কর্মক্ষেত্রে তীক্ষ্ণ বুদ্ধি আজ আপনাকে প্রশংসিত করবে, তবে অফিসের চায়ের কাপটা ধোয়ার সময় যদি তা কাজে লাগান, তাহলেই বস খুশি হবেন। প্রেমের ক্ষেত্রে, সঙ্গী আজ এমন কিছু চাইবেন যা আমাজন বা আলিবাবাতেও পাওয়া যায় না—যেমন, আপনার সম্পূর্ণ মনোযোগ। ঝগড়া শুরু হওয়ার আগেই ‘সরি’ বলে দিন, আজকের দিনে ঝামেলা না বাঁধাতে চাইলে এর বিকল্প নেই।
বৃষ
আপনার আর্থিক পরিস্থিতি আজ মজবুত হবে, কারণ অনলাইন শপিং-এর পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন। প্রেম জীবন নিয়ে গ্রহরা বলছে, আজ বাড়িতে রান্না হতে পারে আপনার প্রিয় পদ। কিন্তু সেই পদটি এতটাই তেল-মসলাযুক্ত হবে যে, স্বাস্থ্য ভালো রাখতে সেটা এড়িয়ে চলতেই হবে। অতএব, মন ও পেটের মধ্যে আজ সারা দিন একটা মহাযুদ্ধ চলবে। নিজেকে ‘খাদ্য-সংযমী’ প্রমাণ করতে গিয়ে আজ হয়তো শুধু ডাল-ভাতেই থাকবেন, কিন্তু মনে মনে চাইবেন এক প্লেট বিরিয়ানি।
মিথুন
মিথুন রাশি মানেই দুই দিকে মন! আজ দুটো মন একসঙ্গে কাজ করবে—একটা বলবে কাজে মনোযোগ দাও, অন্যটা বলবে সোশ্যাল মিডিয়া স্ক্রল করো। এই দ্বৈত-আচরণে নিজেই কনফিউজড হয়ে যাবেন। গোপনীয়তা বজায় রাখার নির্দেশ দিচ্ছে গ্রহ, তাই আজ কারোর ফোন এলে তার সামনে হাঁচি দিলেও যেন মনে হয় কোনো গভীর ষড়যন্ত্র করছেন। বন্ধুরা আজ আপনার কাজের প্রশংসা করবে, কারণ আজ আপনি তাদের ধার দেওয়া টাকা ফেরত দেওয়ার কথা বলবেন।
কর্কট
আজকের দিনে আপনার আবেগ একটা রকেটের মতো ছুটবে, আর সেই রকেটটা নামবে গিয়ে সোজা ওয়ালেটের ওপর। গ্রহরা বলছে, অযাচিত খরচ হতে পারে। মনে রাখবেন, ‘অযাচিত’ মানে এমন কিছু, যা আপনার প্রয়োজন ছিল না, তবুও শপিং মলে ঢুকে কিনেছেন। পুরোনো প্রেম আজ নতুন করে ফিরে আসতে চাইবে, কিন্তু যদি পুরোনো লোন পরিশোধ করতে চান, তবে সেদিকে মনোযোগ দিন। হতাশ হবেন না, কারণ হতাশ হওয়ার মতো অনেক সময় আপনার কাছে এমনিতেই আছে! আজকের দিনটা ফোন সাইলেন্ট করে রাখুন, কারণ অপ্রত্যাশিত বার্তা মানেই হয়তো কোনো প্রাক্তন বা কোনো পাওনাদার।
সিংহ
সিংহ রাশি, আজ আপনার ভাগ্য আপনার ওপর নির্ভর করবে না—বরং ভাগ্য নির্ভর করবে আজ কতটা আলসেমি করবেন তার ওপর। গ্রহরা আপনার স্বাস্থ্য ভালো রাখার ইঙ্গিত দিচ্ছে, তবে তার জন্য সোফা ছেড়ে জিম-এর মেম্বারশিপ নিতে হবে। টাকা-পয়সা পরিশোধ হওয়ার দরুন আর্থিক অবস্থা উন্নত হবে, তবে সেই টাকা কোথায় খরচ করবেন তা ভাবতে ভাবতেই রাত কাবার। সামাজিক অনুষ্ঠানে আজ আপনিই আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু হবেন, তবে কেউ যদি আপনার থেকে লোন চায়, তাহলে দ্রুত সেই কেন্দ্র থেকে সটকে পড়ুন। রাজার মতো থাকুন, কিন্তু বিল মেটানোর সময় নিজেকে সাধারণ প্রজা ভাবুন।
কন্যা
আজ আবেগের বশে দৈনন্দিন রুটিনের বাইরে যাওয়ায় একটু সমস্যা আসতে পারে। যদি সকাল ৮টায় ঘুম থেকে ওঠার বদলে ৮টা ০৫ মিনিটে ওঠেন, তাহলেই সমস্যা। গ্রহরা বলছে, কর্মচারীর ব্যবহারে খুশি হবেন। এর মানে হলো, বাড়ির কাজের লোক আজ হয়তো চা-টা একটু বেশি গরম করে দেবে। প্রেমের ক্ষেত্রে, যিনি আপনার থেকে দূরে থাকেন, তাকে গভীরভাবে মিস করতে পারেন। তবে মেসেজ করার আগে বানান ভুলগুলো একবার চেক করে নিন, আবেগ যেন বানান ভুল না করায়! রুটিন মেনেই জীবনে নতুনত্ব আনুন—যেমন, প্রতিদিন এক কাপ বেশি চা খান।
তুলা
তুলা রাশির জাতক-জাতিকারা সব সময় ভারসাম্য খোঁজেন। আজ খুঁজে পাবেন যে, ভারসাম্য বজায় রাখাটা আসলে একটা মিথ। গ্রহরা আপনাকে ভালোবাসা, আশা, বিশ্বাস এসব ইতিবাচক অনুভূতি গ্রহণে উৎসাহিত করছে, কিন্তু মনে রাখবেন, আজ সকালে আপনার টুথপেস্টের শেষ ফোঁটাটা ফুরিয়ে যেতে পারে—তখনো কি আপনি ইতিবাচক থাকবেন? আজ মনকে শান্ত করার জন্য ধ্যান করতে চাইবেন, কিন্তু মনে রাখবেন, ধ্যান করার সেরা জায়গা হলো বাথরুমে ঢুকে দরজা বন্ধ করে দেওয়া। যেদিকে আপনার পছন্দের মিষ্টির দোকান, সেদিকে হাঁটা দিন।
বৃশ্চিক
আপনার তীক্ষ্ণ অন্তর্দৃষ্টি আজ আপনাকে কর্মক্ষেত্রে প্রশংসিত করবে। আজ স্বাভাবিক জিনিসকেও অস্বাভাবিক বলে মনে করবেন। যেমন, অফিসের ফাইলটা হঠাৎ সবুজ রঙের মনে হতে পারে, বা পোষা মাছের কথাগুলো আরও বেশি বুদ্ধিমত্তার মনে হতে পারে। বাড়ির কোনো দায়িত্বে ফাঁকি দিতে চাইলেও কোনো উপায় থাকবে না, কারণ গ্রহের অবস্থান বলছে আজ আপনার মা আপনাকে বাইরে যেতে বলতে পারেন। আর মায়ের সঙ্গে বাইরে যাওয়া মানেই বিনা মূল্যে কেনাকাটার গাইড পাওয়া!
ধনু
প্রতিবেশীরা আপনার কাজের এতটাই প্রশংসা করবে যে, পাড়ায় আপনার সুনাম প্রতিষ্ঠিত হবে। সাবধানে থাকবেন, কারণ এই প্রশংসা সম্ভবত আপনার ওপর কিছু অতিরিক্ত দায়িত্ব চাপিয়ে দেওয়ার প্ল্যান। অফিসের কাজ ছাড়াও আজ আপনাকে ব্যক্তিগত কাজের জন্য ব্যস্ত থাকতে হবে। এই ‘ব্যক্তিগত কাজ’ হলো পুরোনো প্রেমিক/প্রেমিকার স্ট্যাটাস দেখা বা বন্ধুর বিয়েতে কী পরবেন, তা নিয়ে গবেষণা করা। লেনদেনে অতিরিক্ত সতর্ক হোন, না হলে এমন কারও কাছে টাকা চাইতে যাবেন, যিনি উল্টো আপনার কাছেই টাকা চেয়ে বসবেন। তাড়াহুড়ো করে কোনো সিদ্ধান্ত নেবেন না, বিশেষ করে যদি সেটা মাঝরাতে পিৎজা অর্ডার করার সিদ্ধান্ত হয়।
মকর
মকর রাশি, আজ ব্যবসার কাজে নিজেকে খুব বেশি ব্যস্ত রাখবেন। ফলস্বরূপ, বাড়ির কোনো দায়িত্ব পালনে ব্যাঘাত আসবে। পরিবার আজ আপনাকে মিস করবে না, কারণ আপনি এমনিতেই এত কাজ করেন যে, তারা ধরেই নিয়েছে আপনি অন্য কোনো গ্রহে কাজ করছেন। তাই, যদি আজ বাড়িতে আপনার উপস্থিতি লক্ষ্য করা যায়, তবে বাড়ির লোক আপনাকে সন্দেহ করতে পারে। নিজেকে একটু কম ব্যস্ত রাখুন, না হলে দেখবেন আপনার কাজের চাপে আপনার পোষা প্রাণীও স্ট্রেস নিতে শুরু করেছে।
কুম্ভ
কিছু আমোদপ্রমোদের জন্য আজ অফিস থেকে তাড়াতাড়ি বেরোতে চেষ্টা করুন। এই আমোদপ্রমোদ মানেই হলো, ঘরে ফিরে রিমোট হাতে নিয়ে শুয়ে থাকা। আজ অর্থ-সম্পর্কিত সমস্যার মুখোমুখি হতে পারেন, আর সেই সমস্যার সমাধানের জন্য আপনার পিতাকে বা পিতার মতো ব্যক্তিকে জিজ্ঞাসা করতে পারেন। গ্রহের এই ইঙ্গিত মনে হচ্ছে অনেকটা পুরোনো দিনের ভারতীয় সিনেমার মতো, যেখানে টাকার জন্য বাবাকেই ভরসা করতে হয়। সঙ্গীর ভালোবাসার জন্য যদি আপনি ক্ষুধিত থাকেন, তবে এই দিনটি মঙ্গলময় হবে, যদি তাড়াতাড়ি বাড়ি ফিরতে পারেন।
মীন
আজ কাজ পরিকল্পনা অনুযায়ী এগোবে। তবে মনে রাখবেন, আপনার পরিকল্পনা মানেই কিন্তু কাজের শুরুতে দশ কাপ চা খাওয়া, আর তারপরে ঘুমিয়ে পড়া। পেশাদাররা সহায়ক হবে, অর্থাৎ সহকর্মীরা আজ অন্তত আপনার কফিটা ফেলে দেবেন না। আপনার নাম নিয়ে কেউ আপনাকে মিথ্যা অপবাদে ফাঁসাতে পারে। যেমন, আড্ডার শেষ বিস্কুটটা হয়তো আপনি খাননি, কিন্তু সবাই আপনাকে দোষ দেবে। ভালোবাসার বিষয়ে, ছোট ছোট যত্নের কাজগুলো ভাগ করে নিন—যেমন, সঙ্গীর প্লেট থেকে শেষ আইসক্রিমটুকু আপনি খেয়ে ফেলুন।

মেষ
আজকের দিনটা আপনার জন্য একটা রোলার-কোস্টার। যদিও গ্রহরা বলছে নতুন সুযোগ পাবেন, কিন্তু বাস্তবে সেই সুযোগটা হবে ঘরের ফ্রিজে পড়ে থাকা বাসি ডাল শেষ করার। কর্মক্ষেত্রে তীক্ষ্ণ বুদ্ধি আজ আপনাকে প্রশংসিত করবে, তবে অফিসের চায়ের কাপটা ধোয়ার সময় যদি তা কাজে লাগান, তাহলেই বস খুশি হবেন। প্রেমের ক্ষেত্রে, সঙ্গী আজ এমন কিছু চাইবেন যা আমাজন বা আলিবাবাতেও পাওয়া যায় না—যেমন, আপনার সম্পূর্ণ মনোযোগ। ঝগড়া শুরু হওয়ার আগেই ‘সরি’ বলে দিন, আজকের দিনে ঝামেলা না বাঁধাতে চাইলে এর বিকল্প নেই।
বৃষ
আপনার আর্থিক পরিস্থিতি আজ মজবুত হবে, কারণ অনলাইন শপিং-এর পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন। প্রেম জীবন নিয়ে গ্রহরা বলছে, আজ বাড়িতে রান্না হতে পারে আপনার প্রিয় পদ। কিন্তু সেই পদটি এতটাই তেল-মসলাযুক্ত হবে যে, স্বাস্থ্য ভালো রাখতে সেটা এড়িয়ে চলতেই হবে। অতএব, মন ও পেটের মধ্যে আজ সারা দিন একটা মহাযুদ্ধ চলবে। নিজেকে ‘খাদ্য-সংযমী’ প্রমাণ করতে গিয়ে আজ হয়তো শুধু ডাল-ভাতেই থাকবেন, কিন্তু মনে মনে চাইবেন এক প্লেট বিরিয়ানি।
মিথুন
মিথুন রাশি মানেই দুই দিকে মন! আজ দুটো মন একসঙ্গে কাজ করবে—একটা বলবে কাজে মনোযোগ দাও, অন্যটা বলবে সোশ্যাল মিডিয়া স্ক্রল করো। এই দ্বৈত-আচরণে নিজেই কনফিউজড হয়ে যাবেন। গোপনীয়তা বজায় রাখার নির্দেশ দিচ্ছে গ্রহ, তাই আজ কারোর ফোন এলে তার সামনে হাঁচি দিলেও যেন মনে হয় কোনো গভীর ষড়যন্ত্র করছেন। বন্ধুরা আজ আপনার কাজের প্রশংসা করবে, কারণ আজ আপনি তাদের ধার দেওয়া টাকা ফেরত দেওয়ার কথা বলবেন।
কর্কট
আজকের দিনে আপনার আবেগ একটা রকেটের মতো ছুটবে, আর সেই রকেটটা নামবে গিয়ে সোজা ওয়ালেটের ওপর। গ্রহরা বলছে, অযাচিত খরচ হতে পারে। মনে রাখবেন, ‘অযাচিত’ মানে এমন কিছু, যা আপনার প্রয়োজন ছিল না, তবুও শপিং মলে ঢুকে কিনেছেন। পুরোনো প্রেম আজ নতুন করে ফিরে আসতে চাইবে, কিন্তু যদি পুরোনো লোন পরিশোধ করতে চান, তবে সেদিকে মনোযোগ দিন। হতাশ হবেন না, কারণ হতাশ হওয়ার মতো অনেক সময় আপনার কাছে এমনিতেই আছে! আজকের দিনটা ফোন সাইলেন্ট করে রাখুন, কারণ অপ্রত্যাশিত বার্তা মানেই হয়তো কোনো প্রাক্তন বা কোনো পাওনাদার।
সিংহ
সিংহ রাশি, আজ আপনার ভাগ্য আপনার ওপর নির্ভর করবে না—বরং ভাগ্য নির্ভর করবে আজ কতটা আলসেমি করবেন তার ওপর। গ্রহরা আপনার স্বাস্থ্য ভালো রাখার ইঙ্গিত দিচ্ছে, তবে তার জন্য সোফা ছেড়ে জিম-এর মেম্বারশিপ নিতে হবে। টাকা-পয়সা পরিশোধ হওয়ার দরুন আর্থিক অবস্থা উন্নত হবে, তবে সেই টাকা কোথায় খরচ করবেন তা ভাবতে ভাবতেই রাত কাবার। সামাজিক অনুষ্ঠানে আজ আপনিই আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু হবেন, তবে কেউ যদি আপনার থেকে লোন চায়, তাহলে দ্রুত সেই কেন্দ্র থেকে সটকে পড়ুন। রাজার মতো থাকুন, কিন্তু বিল মেটানোর সময় নিজেকে সাধারণ প্রজা ভাবুন।
কন্যা
আজ আবেগের বশে দৈনন্দিন রুটিনের বাইরে যাওয়ায় একটু সমস্যা আসতে পারে। যদি সকাল ৮টায় ঘুম থেকে ওঠার বদলে ৮টা ০৫ মিনিটে ওঠেন, তাহলেই সমস্যা। গ্রহরা বলছে, কর্মচারীর ব্যবহারে খুশি হবেন। এর মানে হলো, বাড়ির কাজের লোক আজ হয়তো চা-টা একটু বেশি গরম করে দেবে। প্রেমের ক্ষেত্রে, যিনি আপনার থেকে দূরে থাকেন, তাকে গভীরভাবে মিস করতে পারেন। তবে মেসেজ করার আগে বানান ভুলগুলো একবার চেক করে নিন, আবেগ যেন বানান ভুল না করায়! রুটিন মেনেই জীবনে নতুনত্ব আনুন—যেমন, প্রতিদিন এক কাপ বেশি চা খান।
তুলা
তুলা রাশির জাতক-জাতিকারা সব সময় ভারসাম্য খোঁজেন। আজ খুঁজে পাবেন যে, ভারসাম্য বজায় রাখাটা আসলে একটা মিথ। গ্রহরা আপনাকে ভালোবাসা, আশা, বিশ্বাস এসব ইতিবাচক অনুভূতি গ্রহণে উৎসাহিত করছে, কিন্তু মনে রাখবেন, আজ সকালে আপনার টুথপেস্টের শেষ ফোঁটাটা ফুরিয়ে যেতে পারে—তখনো কি আপনি ইতিবাচক থাকবেন? আজ মনকে শান্ত করার জন্য ধ্যান করতে চাইবেন, কিন্তু মনে রাখবেন, ধ্যান করার সেরা জায়গা হলো বাথরুমে ঢুকে দরজা বন্ধ করে দেওয়া। যেদিকে আপনার পছন্দের মিষ্টির দোকান, সেদিকে হাঁটা দিন।
বৃশ্চিক
আপনার তীক্ষ্ণ অন্তর্দৃষ্টি আজ আপনাকে কর্মক্ষেত্রে প্রশংসিত করবে। আজ স্বাভাবিক জিনিসকেও অস্বাভাবিক বলে মনে করবেন। যেমন, অফিসের ফাইলটা হঠাৎ সবুজ রঙের মনে হতে পারে, বা পোষা মাছের কথাগুলো আরও বেশি বুদ্ধিমত্তার মনে হতে পারে। বাড়ির কোনো দায়িত্বে ফাঁকি দিতে চাইলেও কোনো উপায় থাকবে না, কারণ গ্রহের অবস্থান বলছে আজ আপনার মা আপনাকে বাইরে যেতে বলতে পারেন। আর মায়ের সঙ্গে বাইরে যাওয়া মানেই বিনা মূল্যে কেনাকাটার গাইড পাওয়া!
ধনু
প্রতিবেশীরা আপনার কাজের এতটাই প্রশংসা করবে যে, পাড়ায় আপনার সুনাম প্রতিষ্ঠিত হবে। সাবধানে থাকবেন, কারণ এই প্রশংসা সম্ভবত আপনার ওপর কিছু অতিরিক্ত দায়িত্ব চাপিয়ে দেওয়ার প্ল্যান। অফিসের কাজ ছাড়াও আজ আপনাকে ব্যক্তিগত কাজের জন্য ব্যস্ত থাকতে হবে। এই ‘ব্যক্তিগত কাজ’ হলো পুরোনো প্রেমিক/প্রেমিকার স্ট্যাটাস দেখা বা বন্ধুর বিয়েতে কী পরবেন, তা নিয়ে গবেষণা করা। লেনদেনে অতিরিক্ত সতর্ক হোন, না হলে এমন কারও কাছে টাকা চাইতে যাবেন, যিনি উল্টো আপনার কাছেই টাকা চেয়ে বসবেন। তাড়াহুড়ো করে কোনো সিদ্ধান্ত নেবেন না, বিশেষ করে যদি সেটা মাঝরাতে পিৎজা অর্ডার করার সিদ্ধান্ত হয়।
মকর
মকর রাশি, আজ ব্যবসার কাজে নিজেকে খুব বেশি ব্যস্ত রাখবেন। ফলস্বরূপ, বাড়ির কোনো দায়িত্ব পালনে ব্যাঘাত আসবে। পরিবার আজ আপনাকে মিস করবে না, কারণ আপনি এমনিতেই এত কাজ করেন যে, তারা ধরেই নিয়েছে আপনি অন্য কোনো গ্রহে কাজ করছেন। তাই, যদি আজ বাড়িতে আপনার উপস্থিতি লক্ষ্য করা যায়, তবে বাড়ির লোক আপনাকে সন্দেহ করতে পারে। নিজেকে একটু কম ব্যস্ত রাখুন, না হলে দেখবেন আপনার কাজের চাপে আপনার পোষা প্রাণীও স্ট্রেস নিতে শুরু করেছে।
কুম্ভ
কিছু আমোদপ্রমোদের জন্য আজ অফিস থেকে তাড়াতাড়ি বেরোতে চেষ্টা করুন। এই আমোদপ্রমোদ মানেই হলো, ঘরে ফিরে রিমোট হাতে নিয়ে শুয়ে থাকা। আজ অর্থ-সম্পর্কিত সমস্যার মুখোমুখি হতে পারেন, আর সেই সমস্যার সমাধানের জন্য আপনার পিতাকে বা পিতার মতো ব্যক্তিকে জিজ্ঞাসা করতে পারেন। গ্রহের এই ইঙ্গিত মনে হচ্ছে অনেকটা পুরোনো দিনের ভারতীয় সিনেমার মতো, যেখানে টাকার জন্য বাবাকেই ভরসা করতে হয়। সঙ্গীর ভালোবাসার জন্য যদি আপনি ক্ষুধিত থাকেন, তবে এই দিনটি মঙ্গলময় হবে, যদি তাড়াতাড়ি বাড়ি ফিরতে পারেন।
মীন
আজ কাজ পরিকল্পনা অনুযায়ী এগোবে। তবে মনে রাখবেন, আপনার পরিকল্পনা মানেই কিন্তু কাজের শুরুতে দশ কাপ চা খাওয়া, আর তারপরে ঘুমিয়ে পড়া। পেশাদাররা সহায়ক হবে, অর্থাৎ সহকর্মীরা আজ অন্তত আপনার কফিটা ফেলে দেবেন না। আপনার নাম নিয়ে কেউ আপনাকে মিথ্যা অপবাদে ফাঁসাতে পারে। যেমন, আড্ডার শেষ বিস্কুটটা হয়তো আপনি খাননি, কিন্তু সবাই আপনাকে দোষ দেবে। ভালোবাসার বিষয়ে, ছোট ছোট যত্নের কাজগুলো ভাগ করে নিন—যেমন, সঙ্গীর প্লেট থেকে শেষ আইসক্রিমটুকু আপনি খেয়ে ফেলুন।

আনুষ্ঠানিকভাবে অতিথিদের জন্য খুলে গেল বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু হোটেল সিয়েল দুবাই মেরিনা। ইন্টার কন্টিনেন্টাল হোটেলস গ্রুপ বা আইএইচজির ভিনটেজ কালেকশনের অন্তর্ভুক্ত এই হোটেল দুবাইয়ের আকাশচুম্বী মেগা স্ট্রাকচারগুলোর তালিকায় নবতম সংযোজন। বিস্ময়কর এই হোটেলের উচ্চতা ৩৭৭ মিটার। এতে রয়েছে ৮২টি তলা আর...
৭ দিন আগে
শীতকাল মানেই জ্বর-সর্দি-কাশি। আর এ সমস্যা ঘরে ঘরে চলতেই থাকে। মৌসুমি সংক্রমণ থেকে রেহাই পেতে সাহায্য করে রসুনের আচার। রসুনের আচার শরীরের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সহায়তা করে। তা ছাড়া আচারে রয়েছে নানা ধরনের অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট, ভিটামিন ‘সি’ ও ‘ই’। শীতকালে খাদ্যতালিকায় রসুনের আচার রাখলে কী উপকার...
১১ মিনিট আগে
এত দিনে চাদরের দুঃখ ঘুচল। কেন বলছি? প্রথমত, কালো, সাদা, ধূসর, নেভি ব্লু বা বাদামি রঙের চক্রে যে উলের চাদরগুলো বছরের পর বছর আমাদের মা, খালা, চাচিদের গায়ে উঠেছে; সেগুলোর রং এ যুগে এসে পাল্টেছে। এর বদলে লাল, নীল, সবুজ, গোলাপি, ম্যাজেন্টা, প্যাস্টেল শেডসহ শীতের বাজারে এখন সব রঙের চাদরের রমরমা।
৭ ঘণ্টা আগে
শীতকাল দেশের বাগানপ্রেমীদের জন্য স্বপ্নের মৌসুম। রঙিন ফুলে বাগান ও বারান্দা ভরে তুলতে সামান্য যত্ন আর সঠিক টব নির্বাচনই যথেষ্ট। শীত মৌসুমে বারান্দায় সহজে লাগানো যায় এমন পাঁচটি ফুল হলো পেটুনিয়া, ডায়ান্থাস, গাঁদা, কারনেশন ও প্যানসি। এগুলো রোপণের নিয়ম এবং যত্নের খুঁটিনাটি জেনে নিন।
৭ ঘণ্টা আগেসানজিদা সামরিন, ঢাকা

এত দিনে চাদরের দুঃখ ঘুচল। কেন বলছি? প্রথমত, কালো, সাদা, ধূসর, নেভি ব্লু বা বাদামি রঙের চক্রে যে উলের চাদরগুলো বছরের পর বছর আমাদের মা, খালা, চাচিদের গায়ে উঠেছে; সেগুলোর রং এ যুগে এসে পাল্টেছে। এর বদলে লাল, নীল, সবুজ, গোলাপি, ম্যাজেন্টা, প্যাস্টেল শেডসহ শীতের বাজারে এখন সব রঙের চাদরের রমরমা। এর চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার হচ্ছে, আগেকার সময়ে শীতে বিয়েবাড়িতে গেলে ফ্যাশনসচেতন নারীরা বিয়েবাড়ির গেটে পৌঁছে গা থেকে চাদরখানা খুলে ব্যাগে পুরে নিতেন। আবার ফেরার সময় গেটে এসে চাদর পরে তাঁরা গাড়িতে চাপতেন। বলতে দ্বিধা নেই, জমকালো শাড়ি আর সালোয়ার স্য়ুটের সঙ্গে ম্যাড়মেড়ে উলের চাদর বড়ই বেমানান ছিল।
এরপর অবশ্য মা-খালারা বুদ্ধি করে উলের চাদরের ওপর বিভিন্ন রকম ফুলের নকশা এঁকে রঙিন সুতোয় সেলাই করতে লাগলেন। ফুলের মাঝে মাঝে বসালেন পুঁতি, চুমকি, ডলার। কেউবা ঘরেই ব্লক করে নিলেন। ব্যস, এগুলোই হয়ে উঠল দাওয়াতে বা বিশেষ বিশেষ জায়গায় পরার উপযোগী চাদর। রোজকার ব্যবহৃত চাদর এভাবেই হয়ে উঠল উৎসবের জন্য জুতসই। সেদিক থেকে এখনকার তরুণীরা এসব বাড়তি ভাবনা থেকে অনেকটাই মুক্ত।
২০২৫ সালে এসে বিভিন্ন ফ্যাশন ব্র্যান্ড এবং ফ্যাশনবিষয়ক ফেসবুক পেজগুলো এমন সব চাদরের নকশা করছে, যেগুলো দাওয়াত বলুন বা বিভিন্ন উৎসব আয়োজন—সব জায়গায় পরার উপযোগী।
এসব চাদর তৈরি হয় ভিসকস রেয়ন কাপড়ে।
ফলে সেগুলো ওজনে হালকা হয় এবং জমকালো শাড়ি বা পোশাকের সঙ্গে ব্যবহারও সহজ। ভিসকস রেয়নের ওপর ডিজিটাল প্রিন্টের মাধ্য়মে ফুটিয়ে তোলা হচ্ছে নকশিকাঁথার ডিজাইন, রিকশা প্রিন্ট, বিখ্যাত চিত্রশিল্পীদের পেইন্টিংসহ আরও অনেক কিছু।
বিভিন্ন অনুষ্ঠানে পরার বিষয়টি বিবেচনায় এনে ফ্যাশন উদ্যোগ হরিতকী চলতি বছরের শীতে বেশ কিছু চাদরের নকশা করেছে। বিভিন্ন থিমে এসেছে এগুলো। পটুয়া কামরুল হাসানের শিল্পকর্ম নিয়ে বেশ কিছু চাদরের নকশা করা হয়েছে, ভ্যান গঘের ‘স্টারি নাইট’-এর সঙ্গে আহসান মঞ্জিল ও ঢাকেশ্বরী মন্দির এবং রিকশাচিত্রের মোটিফ মিলিয়েও নকশা করা হয়েছে। এ ছাড়া রাজা-রানি, মধুবনী চিত্রকলা, ভ্যান গঘের ‘দ্য ক্যাফে নাইট’ ও ‘আমন্ড ব্লসম’, চা-কফির আড্ডার থিম, ময়ূরের পেখম, সত্যজিৎ রায়ের সিনেমার পোস্টার, ফেলুদা সমগ্র, টার্কিশ কার্পেট থিমসহ আরও বেশ কিছু থিমের চাদর এনেছে প্রতিষ্ঠানটি।
হরিতকীর সহপ্রতিষ্ঠাতা বলরাম পাল বলেন, এসব থিমের শালগুলো ভিসকস রেয়ন ফ্যাব্রিকের ওপর ডিজিটাল প্রিন্টের মাধ্য়মে নকশা করা। স্ক্রিন প্রিন্টের পরিবর্তে ডিজিটাল প্রিন্ট ব্যবহারের সুবিধা হচ্ছে, এই প্রিন্টের চাদর হাতে ধোয়া যায়। রং নষ্ট হওয়ার শঙ্কা থাকে না। অন্যদিকে ভিসকস রেয়নে স্ক্রিন প্রিন্টের সময় একটু ভারী রং ব্যবহার করলে তা পরে ব্যবহার এবং ধোয়ার ফলে ফেটে কিংবা নষ্ট হয়ে যেতে পারে। তবে এই চাদরগুলো ওয়াশিং মেশিনে না দেওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন তিনি। সাবধানে সাবান দিয়ে ধুলে ক্ষতি নেই।
বলরাম পাল আরও বলেন, ‘নারী-পুরুষ উভয়ের পরার উপযোগী ডিজাইন করা হয়েছে এসব চাদর। এগুলো নরম ও আরামদায়ক। এই ফ্যাব্রিকস যথেষ্ট উষ্ণতা দিতে পারে। পরীক্ষামূলকভাবে আমরা নিজেরাও ব্যবহার করে দেখেছি। তবে তীব্র শীতে শুধু এই চাদর ব্যবহার করলে ঠান্ডা থেকে বাঁচা যাবে না। সে ক্ষেত্রে অন্যান্য শীতের পোশাকের ওপর গায়ে বা গলায় জড়িয়ে নেওয়া যেতে পারে। এ ছাড়া বিভিন্ন অনুষ্ঠানে গায়ে জড়িয়ে নেওয়ার মতো করেই এগুলো নকশা করা হয়েছে।’
ভিসকস রেয়ন ছাড়াও মখমল কাপড়েও হরিতকী অল্প কিছু চাদরের নকশা করেছে বলে জানা যায়। এসব চাদরের নকশায় তারা মধুবনী চিত্রকলা, ভ্যান গঘের ছবি এবং গ্রামবাংলার চিত্রকে থিম হিসেবে ব্যবহার করেছে। এই চাদরগুলোর দাম ১ হাজার ৫৯০ টাকা। তবে বর্তমানে ছাড় চলছে। তাই এই চাদরগুলো কেনা যাবে ১ হাজার ১৯০ টাকায়।

এত দিনে চাদরের দুঃখ ঘুচল। কেন বলছি? প্রথমত, কালো, সাদা, ধূসর, নেভি ব্লু বা বাদামি রঙের চক্রে যে উলের চাদরগুলো বছরের পর বছর আমাদের মা, খালা, চাচিদের গায়ে উঠেছে; সেগুলোর রং এ যুগে এসে পাল্টেছে। এর বদলে লাল, নীল, সবুজ, গোলাপি, ম্যাজেন্টা, প্যাস্টেল শেডসহ শীতের বাজারে এখন সব রঙের চাদরের রমরমা। এর চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার হচ্ছে, আগেকার সময়ে শীতে বিয়েবাড়িতে গেলে ফ্যাশনসচেতন নারীরা বিয়েবাড়ির গেটে পৌঁছে গা থেকে চাদরখানা খুলে ব্যাগে পুরে নিতেন। আবার ফেরার সময় গেটে এসে চাদর পরে তাঁরা গাড়িতে চাপতেন। বলতে দ্বিধা নেই, জমকালো শাড়ি আর সালোয়ার স্য়ুটের সঙ্গে ম্যাড়মেড়ে উলের চাদর বড়ই বেমানান ছিল।
এরপর অবশ্য মা-খালারা বুদ্ধি করে উলের চাদরের ওপর বিভিন্ন রকম ফুলের নকশা এঁকে রঙিন সুতোয় সেলাই করতে লাগলেন। ফুলের মাঝে মাঝে বসালেন পুঁতি, চুমকি, ডলার। কেউবা ঘরেই ব্লক করে নিলেন। ব্যস, এগুলোই হয়ে উঠল দাওয়াতে বা বিশেষ বিশেষ জায়গায় পরার উপযোগী চাদর। রোজকার ব্যবহৃত চাদর এভাবেই হয়ে উঠল উৎসবের জন্য জুতসই। সেদিক থেকে এখনকার তরুণীরা এসব বাড়তি ভাবনা থেকে অনেকটাই মুক্ত।
২০২৫ সালে এসে বিভিন্ন ফ্যাশন ব্র্যান্ড এবং ফ্যাশনবিষয়ক ফেসবুক পেজগুলো এমন সব চাদরের নকশা করছে, যেগুলো দাওয়াত বলুন বা বিভিন্ন উৎসব আয়োজন—সব জায়গায় পরার উপযোগী।
এসব চাদর তৈরি হয় ভিসকস রেয়ন কাপড়ে।
ফলে সেগুলো ওজনে হালকা হয় এবং জমকালো শাড়ি বা পোশাকের সঙ্গে ব্যবহারও সহজ। ভিসকস রেয়নের ওপর ডিজিটাল প্রিন্টের মাধ্য়মে ফুটিয়ে তোলা হচ্ছে নকশিকাঁথার ডিজাইন, রিকশা প্রিন্ট, বিখ্যাত চিত্রশিল্পীদের পেইন্টিংসহ আরও অনেক কিছু।
বিভিন্ন অনুষ্ঠানে পরার বিষয়টি বিবেচনায় এনে ফ্যাশন উদ্যোগ হরিতকী চলতি বছরের শীতে বেশ কিছু চাদরের নকশা করেছে। বিভিন্ন থিমে এসেছে এগুলো। পটুয়া কামরুল হাসানের শিল্পকর্ম নিয়ে বেশ কিছু চাদরের নকশা করা হয়েছে, ভ্যান গঘের ‘স্টারি নাইট’-এর সঙ্গে আহসান মঞ্জিল ও ঢাকেশ্বরী মন্দির এবং রিকশাচিত্রের মোটিফ মিলিয়েও নকশা করা হয়েছে। এ ছাড়া রাজা-রানি, মধুবনী চিত্রকলা, ভ্যান গঘের ‘দ্য ক্যাফে নাইট’ ও ‘আমন্ড ব্লসম’, চা-কফির আড্ডার থিম, ময়ূরের পেখম, সত্যজিৎ রায়ের সিনেমার পোস্টার, ফেলুদা সমগ্র, টার্কিশ কার্পেট থিমসহ আরও বেশ কিছু থিমের চাদর এনেছে প্রতিষ্ঠানটি।
হরিতকীর সহপ্রতিষ্ঠাতা বলরাম পাল বলেন, এসব থিমের শালগুলো ভিসকস রেয়ন ফ্যাব্রিকের ওপর ডিজিটাল প্রিন্টের মাধ্য়মে নকশা করা। স্ক্রিন প্রিন্টের পরিবর্তে ডিজিটাল প্রিন্ট ব্যবহারের সুবিধা হচ্ছে, এই প্রিন্টের চাদর হাতে ধোয়া যায়। রং নষ্ট হওয়ার শঙ্কা থাকে না। অন্যদিকে ভিসকস রেয়নে স্ক্রিন প্রিন্টের সময় একটু ভারী রং ব্যবহার করলে তা পরে ব্যবহার এবং ধোয়ার ফলে ফেটে কিংবা নষ্ট হয়ে যেতে পারে। তবে এই চাদরগুলো ওয়াশিং মেশিনে না দেওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন তিনি। সাবধানে সাবান দিয়ে ধুলে ক্ষতি নেই।
বলরাম পাল আরও বলেন, ‘নারী-পুরুষ উভয়ের পরার উপযোগী ডিজাইন করা হয়েছে এসব চাদর। এগুলো নরম ও আরামদায়ক। এই ফ্যাব্রিকস যথেষ্ট উষ্ণতা দিতে পারে। পরীক্ষামূলকভাবে আমরা নিজেরাও ব্যবহার করে দেখেছি। তবে তীব্র শীতে শুধু এই চাদর ব্যবহার করলে ঠান্ডা থেকে বাঁচা যাবে না। সে ক্ষেত্রে অন্যান্য শীতের পোশাকের ওপর গায়ে বা গলায় জড়িয়ে নেওয়া যেতে পারে। এ ছাড়া বিভিন্ন অনুষ্ঠানে গায়ে জড়িয়ে নেওয়ার মতো করেই এগুলো নকশা করা হয়েছে।’
ভিসকস রেয়ন ছাড়াও মখমল কাপড়েও হরিতকী অল্প কিছু চাদরের নকশা করেছে বলে জানা যায়। এসব চাদরের নকশায় তারা মধুবনী চিত্রকলা, ভ্যান গঘের ছবি এবং গ্রামবাংলার চিত্রকে থিম হিসেবে ব্যবহার করেছে। এই চাদরগুলোর দাম ১ হাজার ৫৯০ টাকা। তবে বর্তমানে ছাড় চলছে। তাই এই চাদরগুলো কেনা যাবে ১ হাজার ১৯০ টাকায়।

আনুষ্ঠানিকভাবে অতিথিদের জন্য খুলে গেল বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু হোটেল সিয়েল দুবাই মেরিনা। ইন্টার কন্টিনেন্টাল হোটেলস গ্রুপ বা আইএইচজির ভিনটেজ কালেকশনের অন্তর্ভুক্ত এই হোটেল দুবাইয়ের আকাশচুম্বী মেগা স্ট্রাকচারগুলোর তালিকায় নবতম সংযোজন। বিস্ময়কর এই হোটেলের উচ্চতা ৩৭৭ মিটার। এতে রয়েছে ৮২টি তলা আর...
৭ দিন আগে
শীতকাল মানেই জ্বর-সর্দি-কাশি। আর এ সমস্যা ঘরে ঘরে চলতেই থাকে। মৌসুমি সংক্রমণ থেকে রেহাই পেতে সাহায্য করে রসুনের আচার। রসুনের আচার শরীরের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সহায়তা করে। তা ছাড়া আচারে রয়েছে নানা ধরনের অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট, ভিটামিন ‘সি’ ও ‘ই’। শীতকালে খাদ্যতালিকায় রসুনের আচার রাখলে কী উপকার...
১১ মিনিট আগে
আজকের দিনটা আপনার জন্য একটা রোলার-কোস্টার। যদিও গ্রহরা বলছে নতুন সুযোগ পাবেন, কিন্তু বাস্তবে সেই সুযোগটা হবে ঘরের ফ্রিজে পড়ে থাকা বাসি ডাল শেষ করার। কর্মক্ষেত্রে তীক্ষ্ণ বুদ্ধি আজ আপনাকে প্রশংসিত করবে, তবে অফিসের চায়ের কাপটা ধোয়ার সময় যদি তা কাজে লাগান, তাহলেই বস খুশি হবেন।
৬ ঘণ্টা আগে
শীতকাল দেশের বাগানপ্রেমীদের জন্য স্বপ্নের মৌসুম। রঙিন ফুলে বাগান ও বারান্দা ভরে তুলতে সামান্য যত্ন আর সঠিক টব নির্বাচনই যথেষ্ট। শীত মৌসুমে বারান্দায় সহজে লাগানো যায় এমন পাঁচটি ফুল হলো পেটুনিয়া, ডায়ান্থাস, গাঁদা, কারনেশন ও প্যানসি। এগুলো রোপণের নিয়ম এবং যত্নের খুঁটিনাটি জেনে নিন।
৭ ঘণ্টা আগেমুহাম্মদ শফিকুর রহমান

শীতকাল দেশের বাগানপ্রেমীদের জন্য স্বপ্নের মৌসুম। রঙিন ফুলে বাগান ও বারান্দা ভরে তুলতে সামান্য যত্ন আর সঠিক টব নির্বাচনই যথেষ্ট। শীত মৌসুমে বারান্দায় সহজে লাগানো যায় এমন পাঁচটি ফুল হলো পেটুনিয়া, ডায়ান্থাস, গাঁদা, কারনেশন ও প্যানসি। এগুলো রোপণের নিয়ম এবং যত্নের খুঁটিনাটি জেনে নিন।
পেটুনিয়া
এটি শীতের রঙিন ও জনপ্রিয় ফুলগুলোর একটি। কম যত্নে বারান্দা কিংবা ছাদ ভরিয়ে তোলে নানান রঙের এই ফুল। ঝুলন্ত টব বা সাধারণ টব—দুভাবেই এগুলো চাষ করা যায় সহজে। প্রতিদিন ৪ থেকে ৬ ঘণ্টা রোদ পাওয়া যায় এমন বারান্দা এই ফুলের জন্য উপযোগী। টবে মাটি প্রস্তুত করতে হবে ৫০ শতাংশ গার্ডেন সয়েল, ২৫ শতাংশ কোকো পিট ও ২৫ শতাংশ কম্পোস্ট দিয়ে। বীজ খুব ছোট বলে মাটির ওপরে ছিটিয়ে দিতে হবে; কিন্তু কোনো কিছু দিয়ে ঢাকা যাবে না। পানি স্প্রে করে ভিজিয়ে দিলে খুব সহজে অঙ্কুরিত হয়। একেকটি গাছের জন্য ৮ থেকে ১০ ইঞ্চি টব যথেষ্ট। আর ঝুলন্ত টবে চাইলে ৮ ইঞ্চিও চলবে। যত্ন খুব সহজ—মাটি শুকালে পানি দিতে হবে, তবে কখনোই পানি জমে থাকা চলবে না। শুকনো ফুল তুলে ফেললে দ্রুত নতুন কুঁড়ি আসে। ১০ থেকে ১২ দিনে একবার তরল সার দিলে মৌসুমজুড়ে ফুল ফুটবে।
ডায়ান্থাস
‘ডায়ান্থাস’ এই গ্রিক শব্দের অর্থ ‘ঈশ্বরের ফুল’। গ্রিসে প্রাচীনকাল থেকে আজও এই ফুলকে উপাসনা ও ধর্মীয় সজ্জায় ব্যবহার করা হয়। হালকা ঠান্ডা আবহাওয়া ডায়ান্থাসের প্রিয়। ৮ থেকে ১০ ইঞ্চি টবে দু-তিনটি চারা লাগানো যায়। মাটি তৈরি করতে হবে ৬০ শতাংশ গার্ডেন সয়েল, ৩০ শতাংশ কম্পোস্ট ও ১০ শতাংশ বালুর মিশ্রণে। চারা লাগানোর সময় ৬ থেকে ৮ ইঞ্চি দূরত্ব রাখা জরুরি। যত্নের ক্ষেত্রে রোদ চাই প্রতিদিন ৪ থেকে ৫ ঘণ্টা। মাটি সব সময় হালকা আর্দ্র রাখতে হবে, তবে অতিরিক্ত পানি দেওয়া যাবে না। মাসে একবার ভার্মিকম্পোস্ট দিলে গাছ শক্ত হয় এবং বেশি ফুল দেয়। পুরোনো ফুল ঝরে গেলে ডাল ছেঁটে দিতে হবে। তাতে নতুন ডাল ও কুঁড়ি দ্রুত বের হয়।
গাঁদা
শীতকালে বারান্দা ও বাগানে সহজে যে রঙিন ও উজ্জ্বল ফুলটির চাষ করা যায়, সেটি গাঁদা। কম যত্নে প্রাণবন্ত পরিবেশ তৈরি করে এটি। বারান্দায় লাগানোর জন্য এটি সবচেয়ে ঝামেলাহীন। ১০ থেকে ১২ ইঞ্চির টব মাঝারি গাঁদার জন্য যথেষ্ট। তবে বড় জাত হলে ১২ থেকে ১৪ ইঞ্চির টব ভালো। এর জন্য টবে ৫০ শতাংশ মাটি, ৩০ শতাংশ গোবর বা কম্পোস্ট এবং ২০ শতাংশ বালু ব্যবহার করতে হবে। চারা কিছুটা বড় ও শক্ত হলে স্থায়ী টবে বসাতে হবে। প্রতিদিন ৪ থেকে ৬ ঘণ্টা রোদে রাখতে হবে একে। সপ্তাহে ২ থেকে ৩ বার পানি দেওয়া যথেষ্ট। পোকামাকড় হলে নিমতেল স্প্রে খুব কার্যকর।
কারনেশন
কারনেশন বীরুৎ জাতীয় উদ্ভিদ। খ্রিষ্টজন্মের পর এ ফুলের চাষ হতো ফ্রান্সে। ৬০০ থেকে ৭০০ খ্রিষ্টাব্দে সুগন্ধি তৈরির জন্য এর চাষ হতো আরব দেশে। কারনেশন এক মনোমুগ্ধকর শোভাময় ফুল, যার রং ও সুগন্ধ বাগানকে করে তোলে আকর্ষণীয়। এই ফুল দীর্ঘদিন টিকে থাকে। কারনেশন ঠান্ডা আবহাওয়ায় দারুণভাবে বেড়ে ওঠে। টব অবশ্যই ৮ থেকে ১০ ইঞ্চি হতে হবে এবং ড্রেনেজ হোল থাকা বাধ্যতামূলক। মাটি তৈরি করতে হবে ৪০ শতাংশ গার্ডেন সয়েল, ৩০ শতাংশ বালু ও ৩০ শতাংশ কম্পোস্ট মিশিয়ে। চারা লাগানোর সময় মূলের চারপাশে মাটি ভালোভাবে চেপে দিতে হয়।
প্রতিদিন ৪-৫ ঘণ্টা সরাসরি রোদ প্রয়োজন। টবে পানি কম দিতে হবে; অতিরিক্ত পানি দিলে শিকড় পচে যেতে পারে। মাসে একবার ফসফরাসসমৃদ্ধ সার বা ভার্মিকম্পোস্ট দিলে ফুলের পরিমাণ বাড়ে। এক টবে ১ থেকে ২টি গাছ লাগানোই আদর্শ।
প্যানসি
প্যানসি রঙিন ও আকর্ষণীয় শীতকালীন ফুল। ঠান্ডা আবহাওয়ায় সহজে বেড়ে ওঠা এবং দীর্ঘ সময় ফুল ধরে রাখার জন্য বাগানপ্রেমীদের কাছে এটি বিশেষ জনপ্রিয়। এই গাছ ৬ থেকে ৮ ইঞ্চির টবে ভালো থাকে। একটি টবে ২-৩টি চারা লাগানো যায়। ৫০ শতাংশ মাটির সঙ্গে ৩০ শতাংশ কোকো পিট ও ২০ শতাংশ কম্পোস্ট দিয়ে টবের মাটি তৈরি করতে হবে। ৬ থেকে ৮ ইঞ্চি দূরত্বে চারা লাগাতে হবে। প্রতিদিন ৩-৪ ঘণ্টা রোদ, প্রয়োজনমতো পানি দিতে হবে। শুকনো ফুল তুলে ফেলতে হবে। ১২ থেকে ১৫ দিনে একবার তরল সার দিলে ফুলের রং আরও উজ্জ্বল হয় এবং ফুলের পরিমাণ বাড়ে।

শীতকাল দেশের বাগানপ্রেমীদের জন্য স্বপ্নের মৌসুম। রঙিন ফুলে বাগান ও বারান্দা ভরে তুলতে সামান্য যত্ন আর সঠিক টব নির্বাচনই যথেষ্ট। শীত মৌসুমে বারান্দায় সহজে লাগানো যায় এমন পাঁচটি ফুল হলো পেটুনিয়া, ডায়ান্থাস, গাঁদা, কারনেশন ও প্যানসি। এগুলো রোপণের নিয়ম এবং যত্নের খুঁটিনাটি জেনে নিন।
পেটুনিয়া
এটি শীতের রঙিন ও জনপ্রিয় ফুলগুলোর একটি। কম যত্নে বারান্দা কিংবা ছাদ ভরিয়ে তোলে নানান রঙের এই ফুল। ঝুলন্ত টব বা সাধারণ টব—দুভাবেই এগুলো চাষ করা যায় সহজে। প্রতিদিন ৪ থেকে ৬ ঘণ্টা রোদ পাওয়া যায় এমন বারান্দা এই ফুলের জন্য উপযোগী। টবে মাটি প্রস্তুত করতে হবে ৫০ শতাংশ গার্ডেন সয়েল, ২৫ শতাংশ কোকো পিট ও ২৫ শতাংশ কম্পোস্ট দিয়ে। বীজ খুব ছোট বলে মাটির ওপরে ছিটিয়ে দিতে হবে; কিন্তু কোনো কিছু দিয়ে ঢাকা যাবে না। পানি স্প্রে করে ভিজিয়ে দিলে খুব সহজে অঙ্কুরিত হয়। একেকটি গাছের জন্য ৮ থেকে ১০ ইঞ্চি টব যথেষ্ট। আর ঝুলন্ত টবে চাইলে ৮ ইঞ্চিও চলবে। যত্ন খুব সহজ—মাটি শুকালে পানি দিতে হবে, তবে কখনোই পানি জমে থাকা চলবে না। শুকনো ফুল তুলে ফেললে দ্রুত নতুন কুঁড়ি আসে। ১০ থেকে ১২ দিনে একবার তরল সার দিলে মৌসুমজুড়ে ফুল ফুটবে।
ডায়ান্থাস
‘ডায়ান্থাস’ এই গ্রিক শব্দের অর্থ ‘ঈশ্বরের ফুল’। গ্রিসে প্রাচীনকাল থেকে আজও এই ফুলকে উপাসনা ও ধর্মীয় সজ্জায় ব্যবহার করা হয়। হালকা ঠান্ডা আবহাওয়া ডায়ান্থাসের প্রিয়। ৮ থেকে ১০ ইঞ্চি টবে দু-তিনটি চারা লাগানো যায়। মাটি তৈরি করতে হবে ৬০ শতাংশ গার্ডেন সয়েল, ৩০ শতাংশ কম্পোস্ট ও ১০ শতাংশ বালুর মিশ্রণে। চারা লাগানোর সময় ৬ থেকে ৮ ইঞ্চি দূরত্ব রাখা জরুরি। যত্নের ক্ষেত্রে রোদ চাই প্রতিদিন ৪ থেকে ৫ ঘণ্টা। মাটি সব সময় হালকা আর্দ্র রাখতে হবে, তবে অতিরিক্ত পানি দেওয়া যাবে না। মাসে একবার ভার্মিকম্পোস্ট দিলে গাছ শক্ত হয় এবং বেশি ফুল দেয়। পুরোনো ফুল ঝরে গেলে ডাল ছেঁটে দিতে হবে। তাতে নতুন ডাল ও কুঁড়ি দ্রুত বের হয়।
গাঁদা
শীতকালে বারান্দা ও বাগানে সহজে যে রঙিন ও উজ্জ্বল ফুলটির চাষ করা যায়, সেটি গাঁদা। কম যত্নে প্রাণবন্ত পরিবেশ তৈরি করে এটি। বারান্দায় লাগানোর জন্য এটি সবচেয়ে ঝামেলাহীন। ১০ থেকে ১২ ইঞ্চির টব মাঝারি গাঁদার জন্য যথেষ্ট। তবে বড় জাত হলে ১২ থেকে ১৪ ইঞ্চির টব ভালো। এর জন্য টবে ৫০ শতাংশ মাটি, ৩০ শতাংশ গোবর বা কম্পোস্ট এবং ২০ শতাংশ বালু ব্যবহার করতে হবে। চারা কিছুটা বড় ও শক্ত হলে স্থায়ী টবে বসাতে হবে। প্রতিদিন ৪ থেকে ৬ ঘণ্টা রোদে রাখতে হবে একে। সপ্তাহে ২ থেকে ৩ বার পানি দেওয়া যথেষ্ট। পোকামাকড় হলে নিমতেল স্প্রে খুব কার্যকর।
কারনেশন
কারনেশন বীরুৎ জাতীয় উদ্ভিদ। খ্রিষ্টজন্মের পর এ ফুলের চাষ হতো ফ্রান্সে। ৬০০ থেকে ৭০০ খ্রিষ্টাব্দে সুগন্ধি তৈরির জন্য এর চাষ হতো আরব দেশে। কারনেশন এক মনোমুগ্ধকর শোভাময় ফুল, যার রং ও সুগন্ধ বাগানকে করে তোলে আকর্ষণীয়। এই ফুল দীর্ঘদিন টিকে থাকে। কারনেশন ঠান্ডা আবহাওয়ায় দারুণভাবে বেড়ে ওঠে। টব অবশ্যই ৮ থেকে ১০ ইঞ্চি হতে হবে এবং ড্রেনেজ হোল থাকা বাধ্যতামূলক। মাটি তৈরি করতে হবে ৪০ শতাংশ গার্ডেন সয়েল, ৩০ শতাংশ বালু ও ৩০ শতাংশ কম্পোস্ট মিশিয়ে। চারা লাগানোর সময় মূলের চারপাশে মাটি ভালোভাবে চেপে দিতে হয়।
প্রতিদিন ৪-৫ ঘণ্টা সরাসরি রোদ প্রয়োজন। টবে পানি কম দিতে হবে; অতিরিক্ত পানি দিলে শিকড় পচে যেতে পারে। মাসে একবার ফসফরাসসমৃদ্ধ সার বা ভার্মিকম্পোস্ট দিলে ফুলের পরিমাণ বাড়ে। এক টবে ১ থেকে ২টি গাছ লাগানোই আদর্শ।
প্যানসি
প্যানসি রঙিন ও আকর্ষণীয় শীতকালীন ফুল। ঠান্ডা আবহাওয়ায় সহজে বেড়ে ওঠা এবং দীর্ঘ সময় ফুল ধরে রাখার জন্য বাগানপ্রেমীদের কাছে এটি বিশেষ জনপ্রিয়। এই গাছ ৬ থেকে ৮ ইঞ্চির টবে ভালো থাকে। একটি টবে ২-৩টি চারা লাগানো যায়। ৫০ শতাংশ মাটির সঙ্গে ৩০ শতাংশ কোকো পিট ও ২০ শতাংশ কম্পোস্ট দিয়ে টবের মাটি তৈরি করতে হবে। ৬ থেকে ৮ ইঞ্চি দূরত্বে চারা লাগাতে হবে। প্রতিদিন ৩-৪ ঘণ্টা রোদ, প্রয়োজনমতো পানি দিতে হবে। শুকনো ফুল তুলে ফেলতে হবে। ১২ থেকে ১৫ দিনে একবার তরল সার দিলে ফুলের রং আরও উজ্জ্বল হয় এবং ফুলের পরিমাণ বাড়ে।

আনুষ্ঠানিকভাবে অতিথিদের জন্য খুলে গেল বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু হোটেল সিয়েল দুবাই মেরিনা। ইন্টার কন্টিনেন্টাল হোটেলস গ্রুপ বা আইএইচজির ভিনটেজ কালেকশনের অন্তর্ভুক্ত এই হোটেল দুবাইয়ের আকাশচুম্বী মেগা স্ট্রাকচারগুলোর তালিকায় নবতম সংযোজন। বিস্ময়কর এই হোটেলের উচ্চতা ৩৭৭ মিটার। এতে রয়েছে ৮২টি তলা আর...
৭ দিন আগে
শীতকাল মানেই জ্বর-সর্দি-কাশি। আর এ সমস্যা ঘরে ঘরে চলতেই থাকে। মৌসুমি সংক্রমণ থেকে রেহাই পেতে সাহায্য করে রসুনের আচার। রসুনের আচার শরীরের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সহায়তা করে। তা ছাড়া আচারে রয়েছে নানা ধরনের অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট, ভিটামিন ‘সি’ ও ‘ই’। শীতকালে খাদ্যতালিকায় রসুনের আচার রাখলে কী উপকার...
১১ মিনিট আগে
আজকের দিনটা আপনার জন্য একটা রোলার-কোস্টার। যদিও গ্রহরা বলছে নতুন সুযোগ পাবেন, কিন্তু বাস্তবে সেই সুযোগটা হবে ঘরের ফ্রিজে পড়ে থাকা বাসি ডাল শেষ করার। কর্মক্ষেত্রে তীক্ষ্ণ বুদ্ধি আজ আপনাকে প্রশংসিত করবে, তবে অফিসের চায়ের কাপটা ধোয়ার সময় যদি তা কাজে লাগান, তাহলেই বস খুশি হবেন।
৬ ঘণ্টা আগে
এত দিনে চাদরের দুঃখ ঘুচল। কেন বলছি? প্রথমত, কালো, সাদা, ধূসর, নেভি ব্লু বা বাদামি রঙের চক্রে যে উলের চাদরগুলো বছরের পর বছর আমাদের মা, খালা, চাচিদের গায়ে উঠেছে; সেগুলোর রং এ যুগে এসে পাল্টেছে। এর বদলে লাল, নীল, সবুজ, গোলাপি, ম্যাজেন্টা, প্যাস্টেল শেডসহ শীতের বাজারে এখন সব রঙের চাদরের রমরমা।
৭ ঘণ্টা আগে