মইনুল হাসান, ফ্রান্স
ইউরোপের আকাশে অদ্ভুত এক বিমান উড়তে দেখা যায়। প্রথম দেখায় ভ্রম হতে পারে যে বিশাল একটি সাদা তিমি তার দুই পাশে দুটি ডানা লাগিয়ে অনেকটা নিঃশব্দে উড়ে যাচ্ছে। দুটি জেট ইঞ্জিনের অতিকায় বিমানটি একটি অর্ধেক ফুটবল মাঠের আকারের উড়ন্ত এক গুদামঘর। এয়ারবাস পরিবারের সংযোজন এই কার্গো বিমানের নাম দেওয়া হয়েছে এক প্রজাতির তিমির নামে ‘বেলুগা-এক্সএল’।
লম্বায় ৬৩ মিটারের বেশি
এই আকাশযানের ওজন প্রায় ১২৫ টন, পূর্ণবয়স্ক একটি নীল তিমির ওজনের থেকেও বেশি। বিমানটি যখন ভূমিতে চাকার ওপর ভর দিয়ে দাঁড়িয়ে থাকে, তখন এর উচ্চতা প্রায় ১৯ মিটার উঁচু, অর্থাৎ একটি তিনতলা ভবনের উচ্চতার সমান। এই বিমানের অভ্যন্তরীণ অংশের ব্যস ৮ দশমিক ৮ মিটার। বেশ বড় আকারের গুদামঘরের মতো এই বিমানের পেটের ভেতর অনায়াসে পুরে যায় ৩০টি মাঝারি আকারের গাড়ি। ৫০ টন ওজনের মালপত্র নিয়ে স্বচ্ছন্দে ৯ হাজার ৭০০ মিটার বা ৩২ হাজার ফুট উচ্চতায় উড়তে এবং ৪ হাজার কিলোমিটার বা আড়াই হাজার মাইল পাড়ি দিতে সক্ষম এই বিমান। বেলুগার সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ৭৩৭ কিলোমিটার বা ৪৫৮ মাইল।
ভ্রমণপিয়াসী যাত্রীদের বহন না করলেও আজ যে এয়ারবাসের চমৎকার সব যাত্রীবাহী বিমান পৃথিবীর আকাশের অনেকটা দখল করে আছে, তা সম্ভব হয়েছে এই বিমানের কারণে। এয়ারবাসের বিমানগুলোর বিভিন্ন যন্ত্রাংশ সংযোজিত হয় ফ্রান্সের দক্ষিণের নগরী তুলুজে। আর এসব যন্ত্রাংশ ইউরোপের বিভিন্ন দেশের ১১টি জায়গায় তৈরি হয়। বেশ বড় আকার, আকৃতির বিমানের ডানা, ইঞ্জিন, কেবিন স্থলপথে পরিবহনে অনেক সময়সাপেক্ষ ও ব্যয়বহুল। অন্য যেসব দানবাকৃতির কার্গো বিমান আছে, সেগুলোর চারটি বা ছয়টি জেট ইঞ্জিন থাকার কারণে খরচ পড়ে অনেক বেশি। তাই সময়, লোকবল ও খরচ বাঁচাতে এয়ারবাসের প্রকৌশলীরা এই বিমান নির্মাণের সিদ্ধান্ত নেন। ২০১৪ সালে শুরু করে মাত্র চার বছরের চেষ্টায় বিমানের ইতিহাসে চমৎকার নকশার এবং অত্যন্ত উচ্চক্ষমতার আরেকটি বিমান জুড়ে দেন তাঁরা।
বেলুগা ২০১৮ সালের ১৯ জুলাই আকাশে উড়তে শুরু করে। আজ তাই নানা জায়গা থেকে এয়ারবাসের বিভিন্ন অংশ স্বল্প খরচে খুব দ্রুত এবং নিরাপদে পরিবহন সম্ভব হচ্ছে। এর আগে জার্মানির উত্তরে হামবুর্গ থেকে বিমানের বিশাল কেবিন স্থলপথে ফ্রান্সের দক্ষিণে তুলুজে পৌঁছাতে ১৫ দিন লেগে যেত। বর্তমানে এই বিমানে করে মাত্র দুই ঘণ্টায় তা হামবুর্গ থেকে তুলুজে আনা হয়।
আকাশভ্রমণে সরাসরি না হলেও নান্দনিক নকশার এমন বিমানের ভূমিকা খাটো করে দেখার উপায় নেই।
ইউরোপের আকাশে অদ্ভুত এক বিমান উড়তে দেখা যায়। প্রথম দেখায় ভ্রম হতে পারে যে বিশাল একটি সাদা তিমি তার দুই পাশে দুটি ডানা লাগিয়ে অনেকটা নিঃশব্দে উড়ে যাচ্ছে। দুটি জেট ইঞ্জিনের অতিকায় বিমানটি একটি অর্ধেক ফুটবল মাঠের আকারের উড়ন্ত এক গুদামঘর। এয়ারবাস পরিবারের সংযোজন এই কার্গো বিমানের নাম দেওয়া হয়েছে এক প্রজাতির তিমির নামে ‘বেলুগা-এক্সএল’।
লম্বায় ৬৩ মিটারের বেশি
এই আকাশযানের ওজন প্রায় ১২৫ টন, পূর্ণবয়স্ক একটি নীল তিমির ওজনের থেকেও বেশি। বিমানটি যখন ভূমিতে চাকার ওপর ভর দিয়ে দাঁড়িয়ে থাকে, তখন এর উচ্চতা প্রায় ১৯ মিটার উঁচু, অর্থাৎ একটি তিনতলা ভবনের উচ্চতার সমান। এই বিমানের অভ্যন্তরীণ অংশের ব্যস ৮ দশমিক ৮ মিটার। বেশ বড় আকারের গুদামঘরের মতো এই বিমানের পেটের ভেতর অনায়াসে পুরে যায় ৩০টি মাঝারি আকারের গাড়ি। ৫০ টন ওজনের মালপত্র নিয়ে স্বচ্ছন্দে ৯ হাজার ৭০০ মিটার বা ৩২ হাজার ফুট উচ্চতায় উড়তে এবং ৪ হাজার কিলোমিটার বা আড়াই হাজার মাইল পাড়ি দিতে সক্ষম এই বিমান। বেলুগার সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ৭৩৭ কিলোমিটার বা ৪৫৮ মাইল।
ভ্রমণপিয়াসী যাত্রীদের বহন না করলেও আজ যে এয়ারবাসের চমৎকার সব যাত্রীবাহী বিমান পৃথিবীর আকাশের অনেকটা দখল করে আছে, তা সম্ভব হয়েছে এই বিমানের কারণে। এয়ারবাসের বিমানগুলোর বিভিন্ন যন্ত্রাংশ সংযোজিত হয় ফ্রান্সের দক্ষিণের নগরী তুলুজে। আর এসব যন্ত্রাংশ ইউরোপের বিভিন্ন দেশের ১১টি জায়গায় তৈরি হয়। বেশ বড় আকার, আকৃতির বিমানের ডানা, ইঞ্জিন, কেবিন স্থলপথে পরিবহনে অনেক সময়সাপেক্ষ ও ব্যয়বহুল। অন্য যেসব দানবাকৃতির কার্গো বিমান আছে, সেগুলোর চারটি বা ছয়টি জেট ইঞ্জিন থাকার কারণে খরচ পড়ে অনেক বেশি। তাই সময়, লোকবল ও খরচ বাঁচাতে এয়ারবাসের প্রকৌশলীরা এই বিমান নির্মাণের সিদ্ধান্ত নেন। ২০১৪ সালে শুরু করে মাত্র চার বছরের চেষ্টায় বিমানের ইতিহাসে চমৎকার নকশার এবং অত্যন্ত উচ্চক্ষমতার আরেকটি বিমান জুড়ে দেন তাঁরা।
বেলুগা ২০১৮ সালের ১৯ জুলাই আকাশে উড়তে শুরু করে। আজ তাই নানা জায়গা থেকে এয়ারবাসের বিভিন্ন অংশ স্বল্প খরচে খুব দ্রুত এবং নিরাপদে পরিবহন সম্ভব হচ্ছে। এর আগে জার্মানির উত্তরে হামবুর্গ থেকে বিমানের বিশাল কেবিন স্থলপথে ফ্রান্সের দক্ষিণে তুলুজে পৌঁছাতে ১৫ দিন লেগে যেত। বর্তমানে এই বিমানে করে মাত্র দুই ঘণ্টায় তা হামবুর্গ থেকে তুলুজে আনা হয়।
আকাশভ্রমণে সরাসরি না হলেও নান্দনিক নকশার এমন বিমানের ভূমিকা খাটো করে দেখার উপায় নেই।
টক দইয়ে চিনি, নাকি লবণ মেশাবেন, সেটা নির্ভর করছে দই খাওয়ার কারণের ওপর। অর্থাৎ কেন দই খাচ্ছেন, তার ওপর। দুটির স্বাস্থ্যের ওপর প্রভাব ভিন্ন ভিন্ন। টক দইয়ে উপস্থিত প্রচুর পুষ্টি উপাদান এবং প্রোবায়োটিকসের কারণে নিয়মিত টাটকা দই খাওয়া কিছু রোগ প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে।
৬ ঘণ্টা আগেবলিউড নায়িকারা মা হওয়ার পরও কী করে ফিট থাকেন, এটা নিয়ে সবারই প্রশ্ন। এরপরের প্রশ্নটি হলো, মা হওয়ার পরও কীভাবে তাঁরা ক্যারিয়ার সামলাচ্ছেন। ভোগ ম্যাগাজিনে প্রকাশিত একটি ফিচারে জানা গেছে, বলিউড তারকা মায়েদের প্যারেন্টিং বিষয়ে। এতে নতুন ও কর্মজীবী মায়েদেরও কিছু টিপস দিয়েছেন তাঁরা।
৮ ঘণ্টা আগেকচি লাউ দিয়ে মজাদার ডেজার্ট তৈরি করা যায়। রাতে খাওয়ার পর মিষ্টি কিছু খেতে ইচ্ছা হওয়াটা দোষের কিছু নয়। লাউ দিয়েই বানিয়ে ফেলুন মজাদার বরফি। আপনাদের জন্য লাউয়ের বরফির রেসিপি ও ছবি দিয়েছেন রন্ধনশিল্পী সানিয়া সোমা।
১ দিন আগেবলা হয়, ফ্যাশন উইকগুলোয় র্যাম্পে মডেলরা যেসব পোশাক পরে হেঁটে বেড়ান, সেগুলো আদৌ সাধারণ মানুষের আলমারিতে তোলার উপযোগী নয়। তাহলে অত দামি ফ্যাব্রিক গায়ে তোলেন কারা? হ্যাঁ, বলিউডের সোনম বা আলিয়াদের গায়ে কখনো কখনো রানওয়ে পোশাকের নকশা বা প্রিন্ট দেখা যায়; তবে সেখানেও প্রশ্ন যে উদ্ভট নকশাওয়ালা পোশাকগুলো..
১ দিন আগে