ফিচার ডেস্ক, ঢাকা
রাতের খাবারে কী খাবেন, কোথায় ঘুরতে যাবেন, কোন চাকরিতে আবেদন করবেন—এসব ছোট-বড় সিদ্ধান্তই আমাদের প্রতিদিনের জীবনের অংশ। কেউ কেউ ঝটপট সিদ্ধান্ত নিতে পারে, আবার অনেকে ‘কী করব’ ভাবনায় আটকে থাকে। এ ক্ষেত্রে সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে নিজেকে জিজ্ঞেস করুন, আমি কী চাই। মূল লক্ষ্য নির্ধারণ করুন। সেটা ক্যারিয়ার, সুখ, আয়, অভিজ্ঞতা—যা-ই হোক না কেন। লক্ষ্য পরিষ্কার হলে সঠিক বিকল্প বেছে নেওয়া অনেক সহজ হয়ে যাবে। মোটকথা, কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে সেই বিখ্যাত সংলাপ বিবেচনায় রাখবেন, ‘ভাবো, ভাবা প্র্যাকটিস করো’।
সিদ্ধান্ত গ্রহণ কোনো জাদুবিদ্যা নয়, এটা চর্চার বিষয়। আপনি যত বেশি সিদ্ধান্ত নেবেন, তত বেশি শিখবেন। ভুল করলেও পিছিয়ে যাবেন না। মনে রাখবেন, আপনি সিদ্ধান্তের দাস নন, বরং সিদ্ধান্ত আপনার নিয়ন্ত্রণে! সিদ্ধান্ত গ্রহণের দক্ষতাও অনুশীলনের মাধ্যমে বাড়ে। প্রতিদিন ছোট ছোট সিদ্ধান্ত নেওয়ার অভ্যাস করুন। ছোট সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় যত দক্ষ হবেন, বড় সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় তত সময় পাবেন ভেবে নেওয়ার জন্য।
বিকল্প ভাবুন, ভাবা প্র্যাকটিস করুন
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় বিবেচনায় আনুন সব সম্ভাব্য বিকল্প। এটা শুনতে সাধারণ মনে হলেও অনেক সময় আমরা সিদ্ধান্তের চাপের কারণে বিভিন্ন বিকল্প ঠিকমতো চিন্তা করি না। যতটা সময় হাতে আছে, সে অনুযায়ী বিকল্পগুলো নিয়ে ভাবুন। হোক সেটা কয়েক সেকেন্ড বা কয়েক মিনিট। তারপর একে একে ভাবতে থাকুন কোন বিষয়গুলো আপনার লক্ষ্য পূরণ করতে সাহায্য করবে। যেসব বিকল্প আপনাকে মূল লক্ষ্য অর্জনে সহায়তা করবে না, সেগুলো সরিয়ে দিন। সেগুলোতে বেশি সময় নষ্ট করবেন না। এতে আপনার সামনে থাকবে শুধু বাস্তবসম্মত ও সহায়ক অপশনগুলো। অনেক সময় কোনো বিকল্পই খুব ভালো মনে হয় না। তখন বর্তমান বিকল্পগুলোর মধ্য থেকে সিদ্ধান্ত নিতে হয়। সিদ্ধান্ত পিছিয়ে দেওয়ার চেয়ে যেটা তুলনামূলক ভালো মনে হয়, সেটাই বেছে নিন এবং এগিয়ে যান।
অহংবোধ দূর করুন
অন্য কারও সঙ্গে আপনার সিদ্ধান্ত ও বিকল্পগুলো নিয়ে আলোচনা করুন। অনেক সময় কথা বলার মধ্যেই জিনিসগুলো পরিষ্কার হয়ে যায়। আপনার লক্ষ্য কী, সেটা আগে বলুন এবং তারপর বিকল্পগুলো ব্যাখ্যা করুন। এতে হয়তো বুঝতে পারবেন, কোন বিকল্পটা আপনি নিজের অজান্তেই বেশি গুরুত্ব দিচ্ছেন। অনেক সময় মুখে বললেই চিন্তাটা পরিষ্কার হয়ে যায়। তবে এ ক্ষেত্রে খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় হলো, নিজের মধ্যে থাকা অহংবোধ কমানো। এটা কঠিন হলেও খুব গুরুত্বপূর্ণ। অহংবোধ অনেক সময় আমাদের দৃষ্টিভঙ্গি অস্পষ্ট করে ফেলে। উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, একজন উদ্যোক্তা যদি নিজের ব্যর্থতার পেছনে ভুল কারণ খোঁজে শুধু নিজের অহং রক্ষা করার জন্য, তবে সঠিক সিদ্ধান্ত নেওয়া কঠিন হয়ে পড়ে।
রুটিন বদলান, নতুন কিছু শিখুন
নতুনভাবে কিছু ভাবতে হলে মাঝে মাঝে আমাদের রুটিনে পরিবর্তন আনতে হয়। একঘেয়েমি থেকে বের হয়ে নতুন অভিজ্ঞতা নিন। নতুন কিছু শেখা বা নিজেকে নতুন পরিবেশে ফেলা আপনাকে সিদ্ধান্ত নিতে আরও দক্ষ করে তুলবে। অন্যদিকে একই রুটিনে থাকলে চিন্তাভাবনায় স্থবিরতা আসে। তাই মাঝে মাঝে নতুন কিছু শিখুন, নতুন জায়গায় যান, নতুন মানুষদের সঙ্গে মিশুন। এতে আপনার দৃষ্টিভঙ্গি প্রসারিত হবে এবং সিদ্ধান্ত নেওয়ার দৃষ্টিভঙ্গিও বদলাবে। প্রতিদিন ছোট ছোট সিদ্ধান্ত নেওয়ার অভ্যাস করুন। আজ কী পরবেন, কী খাবেন, কোন কাজ আগে করবেন—এসব ছোট সিদ্ধান্তে দক্ষ হলে বড় সিদ্ধান্ত নেওয়াটা সহজ হয়ে যাবে।
পরিণতি কল্পনা করুন
ভবিষ্যৎ ফলাফল নিয়ে একটু চিন্তা করুন। যেমন আয় বাড়বে কি? সময় লাগবে কত? মানসিক চাপ বাড়বে কি না— প্রশ্নগুলোর উত্তরই আপনাকে সিদ্ধান্ত নিতে সাহায্য করবে। মাইন্ডফুলনেস বা সচেতনতা আমাদের মনকে শান্ত করে এবং চিন্তার জট ছাড়াতে সাহায্য করে। এই চর্চা করতে বেশি কিছু দরকার হয় না। দিনে কয়েক মিনিট যেকোনো সময় নিজের মনোযোগ বর্তমান মুহূর্তে ফিরিয়ে আনুন। অনেক সময় অহংকারের কারণে আমরা নিজেকে সঠিক ভাবি এবং ভুল সিদ্ধান্ত আঁকড়ে ধরি। সেটা আত্মবিশ্বাস নয়, বরং নিজের বিকাশের পথে বাধা।
মননশীল হোন, বিরতি নিন
গতি ধীর করুন। প্রয়োজন হলে ঘুমিয়ে নিন বা একটু হেঁটে আসুন। অনেক সময় সাময়িক বিরতিই মানসিক চাপ কমিয়ে সিদ্ধান্ত নিতে সাহায্য করে। ভালো ঘুম বা অল্প সময়ের বিশ্রাম আপনার চিন্তাভাবনা পরিষ্কার করে তুলতে পারে। ঘুমের সময় মস্তিষ্ক তথ্য প্রক্রিয়া করে এবং অনেক সময় ঘুম থেকে উঠে আপনি সমস্যার সমাধান পেয়ে যেতে পারেন। যদি ঘুমানোর সময় না থাকে, তাহলে অন্তত কিছু সময়ের জন্য পিছিয়ে এসে একটু বিশ্রাম নিন। তারপর আবার ভাবুন।
ভুল করতে ভয় নেই
ভুল সিদ্ধান্ত নেওয়ার ভয় আমাদের অনেক সময় পঙ্গু করে দেয়। মনে রাখুন, ভুল করা স্বাভাবিক। ভুল করলেই দুনিয়া শেষ হয়ে যায় না। সিদ্ধান্ত ভুল হলে সেটি শুধরে নেওয়া সম্ভব। কিন্তু সিদ্ধান্ত না নেওয়া মানেই অচলাবস্থা। একবার সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলার পর ‘যদি ওটা করতাম...’ এ ধরনের চিন্তা মাথা থেকে ঝেড়ে ফেলুন। এই ধরনের চিন্তা খুবই ধ্বংসাত্মক। ক্ষতিকর জিনিস হলো, একবার সিদ্ধান্ত নিয়ে বারবার আফসোস করা। সামনে আরও অনেক সুযোগ আসবে—এই ভেবে এগিয়ে যান। সব সময় পারফেক্ট বিকল্প থাকবে না। তখন যেটা সবচেয়ে কম খারাপ মনে হয়, সেটিই বেছে নিন। বসে থাকা বা দেরি করার থেকে কোনো সিদ্ধান্তে পৌঁছানো অনেক ভালো।
সূত্র: উইকি হাউ, ক্যালেন্ডার
রাতের খাবারে কী খাবেন, কোথায় ঘুরতে যাবেন, কোন চাকরিতে আবেদন করবেন—এসব ছোট-বড় সিদ্ধান্তই আমাদের প্রতিদিনের জীবনের অংশ। কেউ কেউ ঝটপট সিদ্ধান্ত নিতে পারে, আবার অনেকে ‘কী করব’ ভাবনায় আটকে থাকে। এ ক্ষেত্রে সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে নিজেকে জিজ্ঞেস করুন, আমি কী চাই। মূল লক্ষ্য নির্ধারণ করুন। সেটা ক্যারিয়ার, সুখ, আয়, অভিজ্ঞতা—যা-ই হোক না কেন। লক্ষ্য পরিষ্কার হলে সঠিক বিকল্প বেছে নেওয়া অনেক সহজ হয়ে যাবে। মোটকথা, কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে সেই বিখ্যাত সংলাপ বিবেচনায় রাখবেন, ‘ভাবো, ভাবা প্র্যাকটিস করো’।
সিদ্ধান্ত গ্রহণ কোনো জাদুবিদ্যা নয়, এটা চর্চার বিষয়। আপনি যত বেশি সিদ্ধান্ত নেবেন, তত বেশি শিখবেন। ভুল করলেও পিছিয়ে যাবেন না। মনে রাখবেন, আপনি সিদ্ধান্তের দাস নন, বরং সিদ্ধান্ত আপনার নিয়ন্ত্রণে! সিদ্ধান্ত গ্রহণের দক্ষতাও অনুশীলনের মাধ্যমে বাড়ে। প্রতিদিন ছোট ছোট সিদ্ধান্ত নেওয়ার অভ্যাস করুন। ছোট সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় যত দক্ষ হবেন, বড় সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় তত সময় পাবেন ভেবে নেওয়ার জন্য।
বিকল্প ভাবুন, ভাবা প্র্যাকটিস করুন
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় বিবেচনায় আনুন সব সম্ভাব্য বিকল্প। এটা শুনতে সাধারণ মনে হলেও অনেক সময় আমরা সিদ্ধান্তের চাপের কারণে বিভিন্ন বিকল্প ঠিকমতো চিন্তা করি না। যতটা সময় হাতে আছে, সে অনুযায়ী বিকল্পগুলো নিয়ে ভাবুন। হোক সেটা কয়েক সেকেন্ড বা কয়েক মিনিট। তারপর একে একে ভাবতে থাকুন কোন বিষয়গুলো আপনার লক্ষ্য পূরণ করতে সাহায্য করবে। যেসব বিকল্প আপনাকে মূল লক্ষ্য অর্জনে সহায়তা করবে না, সেগুলো সরিয়ে দিন। সেগুলোতে বেশি সময় নষ্ট করবেন না। এতে আপনার সামনে থাকবে শুধু বাস্তবসম্মত ও সহায়ক অপশনগুলো। অনেক সময় কোনো বিকল্পই খুব ভালো মনে হয় না। তখন বর্তমান বিকল্পগুলোর মধ্য থেকে সিদ্ধান্ত নিতে হয়। সিদ্ধান্ত পিছিয়ে দেওয়ার চেয়ে যেটা তুলনামূলক ভালো মনে হয়, সেটাই বেছে নিন এবং এগিয়ে যান।
অহংবোধ দূর করুন
অন্য কারও সঙ্গে আপনার সিদ্ধান্ত ও বিকল্পগুলো নিয়ে আলোচনা করুন। অনেক সময় কথা বলার মধ্যেই জিনিসগুলো পরিষ্কার হয়ে যায়। আপনার লক্ষ্য কী, সেটা আগে বলুন এবং তারপর বিকল্পগুলো ব্যাখ্যা করুন। এতে হয়তো বুঝতে পারবেন, কোন বিকল্পটা আপনি নিজের অজান্তেই বেশি গুরুত্ব দিচ্ছেন। অনেক সময় মুখে বললেই চিন্তাটা পরিষ্কার হয়ে যায়। তবে এ ক্ষেত্রে খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় হলো, নিজের মধ্যে থাকা অহংবোধ কমানো। এটা কঠিন হলেও খুব গুরুত্বপূর্ণ। অহংবোধ অনেক সময় আমাদের দৃষ্টিভঙ্গি অস্পষ্ট করে ফেলে। উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, একজন উদ্যোক্তা যদি নিজের ব্যর্থতার পেছনে ভুল কারণ খোঁজে শুধু নিজের অহং রক্ষা করার জন্য, তবে সঠিক সিদ্ধান্ত নেওয়া কঠিন হয়ে পড়ে।
রুটিন বদলান, নতুন কিছু শিখুন
নতুনভাবে কিছু ভাবতে হলে মাঝে মাঝে আমাদের রুটিনে পরিবর্তন আনতে হয়। একঘেয়েমি থেকে বের হয়ে নতুন অভিজ্ঞতা নিন। নতুন কিছু শেখা বা নিজেকে নতুন পরিবেশে ফেলা আপনাকে সিদ্ধান্ত নিতে আরও দক্ষ করে তুলবে। অন্যদিকে একই রুটিনে থাকলে চিন্তাভাবনায় স্থবিরতা আসে। তাই মাঝে মাঝে নতুন কিছু শিখুন, নতুন জায়গায় যান, নতুন মানুষদের সঙ্গে মিশুন। এতে আপনার দৃষ্টিভঙ্গি প্রসারিত হবে এবং সিদ্ধান্ত নেওয়ার দৃষ্টিভঙ্গিও বদলাবে। প্রতিদিন ছোট ছোট সিদ্ধান্ত নেওয়ার অভ্যাস করুন। আজ কী পরবেন, কী খাবেন, কোন কাজ আগে করবেন—এসব ছোট সিদ্ধান্তে দক্ষ হলে বড় সিদ্ধান্ত নেওয়াটা সহজ হয়ে যাবে।
পরিণতি কল্পনা করুন
ভবিষ্যৎ ফলাফল নিয়ে একটু চিন্তা করুন। যেমন আয় বাড়বে কি? সময় লাগবে কত? মানসিক চাপ বাড়বে কি না— প্রশ্নগুলোর উত্তরই আপনাকে সিদ্ধান্ত নিতে সাহায্য করবে। মাইন্ডফুলনেস বা সচেতনতা আমাদের মনকে শান্ত করে এবং চিন্তার জট ছাড়াতে সাহায্য করে। এই চর্চা করতে বেশি কিছু দরকার হয় না। দিনে কয়েক মিনিট যেকোনো সময় নিজের মনোযোগ বর্তমান মুহূর্তে ফিরিয়ে আনুন। অনেক সময় অহংকারের কারণে আমরা নিজেকে সঠিক ভাবি এবং ভুল সিদ্ধান্ত আঁকড়ে ধরি। সেটা আত্মবিশ্বাস নয়, বরং নিজের বিকাশের পথে বাধা।
মননশীল হোন, বিরতি নিন
গতি ধীর করুন। প্রয়োজন হলে ঘুমিয়ে নিন বা একটু হেঁটে আসুন। অনেক সময় সাময়িক বিরতিই মানসিক চাপ কমিয়ে সিদ্ধান্ত নিতে সাহায্য করে। ভালো ঘুম বা অল্প সময়ের বিশ্রাম আপনার চিন্তাভাবনা পরিষ্কার করে তুলতে পারে। ঘুমের সময় মস্তিষ্ক তথ্য প্রক্রিয়া করে এবং অনেক সময় ঘুম থেকে উঠে আপনি সমস্যার সমাধান পেয়ে যেতে পারেন। যদি ঘুমানোর সময় না থাকে, তাহলে অন্তত কিছু সময়ের জন্য পিছিয়ে এসে একটু বিশ্রাম নিন। তারপর আবার ভাবুন।
ভুল করতে ভয় নেই
ভুল সিদ্ধান্ত নেওয়ার ভয় আমাদের অনেক সময় পঙ্গু করে দেয়। মনে রাখুন, ভুল করা স্বাভাবিক। ভুল করলেই দুনিয়া শেষ হয়ে যায় না। সিদ্ধান্ত ভুল হলে সেটি শুধরে নেওয়া সম্ভব। কিন্তু সিদ্ধান্ত না নেওয়া মানেই অচলাবস্থা। একবার সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলার পর ‘যদি ওটা করতাম...’ এ ধরনের চিন্তা মাথা থেকে ঝেড়ে ফেলুন। এই ধরনের চিন্তা খুবই ধ্বংসাত্মক। ক্ষতিকর জিনিস হলো, একবার সিদ্ধান্ত নিয়ে বারবার আফসোস করা। সামনে আরও অনেক সুযোগ আসবে—এই ভেবে এগিয়ে যান। সব সময় পারফেক্ট বিকল্প থাকবে না। তখন যেটা সবচেয়ে কম খারাপ মনে হয়, সেটিই বেছে নিন। বসে থাকা বা দেরি করার থেকে কোনো সিদ্ধান্তে পৌঁছানো অনেক ভালো।
সূত্র: উইকি হাউ, ক্যালেন্ডার
হিমালয়ের অষ্টম উচ্চতম পর্বত মানাসলু অভিযানে যাচ্ছেন বাংলাদেশের পর্বতারোহী তৌফিক আহমেদ তমাল। ৫ সেপ্টেম্বর থেকে শুরু হবে তাঁর মূল অভিযান। রাজধানীর বাংলামোটরের বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রে ‘অলটিটিউড হান্টার বিডি’র ‘মানাসলুর প্রকৃত শিখরে পৌঁছানোর প্রয়াস’ শীর্ষক অনুষ্ঠানে তমালের হাতে জাতীয় পতাকা তুলে দেওয়া হয়।
৭ ঘণ্টা আগেচীনে সাম্প্রতিক সময়ে ব্যাপক আলোচনার সৃষ্টি করেছে অ্যাডাল্ট প্যাসিফায়ার বা প্রাপ্তবয়স্কদের চুষনি। এগুলো আকারে বড় এবং বৈচিত্র্যময় নকশায় বিশেষভাবে প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য তৈরি। দাঁত বিশেষজ্ঞরা এই প্রবণতাকে ঝুঁকিপূর্ণ বলে সতর্ক করেছেন।
৯ ঘণ্টা আগেইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) অবশেষে তাদের নতুন ডিজিটাল সীমান্ত নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা চালু করতে যাচ্ছে। আগামী ১২ অক্টোবর থেকে ধাপে ধাপে চালু হবে এই ‘এন্ট্রি–এক্সিট সিস্টেম’, যা হাতে পাসপোর্টে সিল দেওয়ার পরিবর্তে স্বয়ংক্রিয় নিবন্ধন প্রক্রিয়া চালু করবে।
১৪ ঘণ্টা আগেঅফিস শেষে বাড়ি গিয়ে জানলেন, রাতে অতিথি আসবে। দু’রকমের মাংস আর কয়েক পদের ভাজা তৈরি করা সম্ভব না। শুধু পোলাও আর একটা মাংসের আইটেম তৈরি করার সময়টুকুই হাতে রয়েছে; সেক্ষেত্রে পোলাওয়ের স্বাদটা যদি আরেকটু বাড়িয়ে দেওয়া যায় তাহলেই রাতের খাবারটা জমে যাবে। সাধারণ পোলাওয়ের পরিবর্তে তৈরি করতে পারেন...
১৮ ঘণ্টা আগে