মোহাম্মদ নাদের হোসেন ভূঁইয়া
বছর ঘুরে আবার এসেছে শীতের মৌসুম। আর শীতের মৌসুম মানে বিয়েরও মৌসুম। পুরো শীতকালে চলে বিয়ের ধুম। এতে নিমন্ত্রণ পাওয়া খুশির বিষয় বটে। তবে সেখানে কি আর খালি হাতে যাওয়া যায়? সাধ ও সাধ্যের সমন্বয় করে আপনজনের বিয়েতে নান্দনিক উপহার দেওয়ার চেষ্টা থাকে সবার।
যা ভাবতে হবে
বিয়েতে কী উপহার দেবেন, সেটা নির্ভর করে কার বিয়ে, তাঁর কী লাগবে আর আপনার বাজেট কত—এই তিন গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নের উত্তরের ওপর। একটা সময় উপহার হিসেবে বিয়েতে সোনার গয়না, শাড়ি, কাঠের আসবাব, কাঁসার তৈজসপত্র ইত্যাদি দেওয়ার বেশ প্রচলন ছিল। কিন্তু সময়ের সঙ্গে বদলেছে মানুষের চিন্তাচেতনা ও সৌন্দর্যের ধারণা। এখন মানুষ চিন্তা করে একটি নতুন সংসারের জন্য যেসব উপাদান কমবেশি অপরিহার্য, সেগুলো উপহার হিসেবে দেওয়ার। কিন্তু সে ক্ষেত্রে বাজেট এবং রুচি একটি বড় চ্যালেঞ্জ। কয়েকজন মিলে উপহার দিতে তেমন ঝামেলায় না পড়লেও বিপত্তি বাধে একা উপহার দেওয়ার সময়। তখন সাধ ও সাধ্যের সমীকরণ মিলিয়ে নিতে সমস্যায় পড়তে হয়। মনের মধ্যে হাজারো সংশয় তৈরি হয়। সব সংশয় দূরে রেখে ওপরের প্রশ্নের উত্তর খুঁজে সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলুন।
যা উপহার দিতে পারেন
আমাদের পুরোনো রীতি অনুযায়ী পার্স হতে পারে একটি ভালো উপহার। আর শাড়ি সব সময় জনপ্রিয় উপহারগুলোর ভেতর অন্যতম। তবে বাজেট উপহার হিসেবে রয়েছে ৬০০ টাকা থেকে শুরু করে হাজার টাকার ডিনার, স্যুপ, গ্লাস, কফি কিংবা চায়ের কাপের সেট অথবা ছুরি-কাঁটাচামচের সেট। বর্তমানে জুসার, গ্রাইন্ডার, টোস্টার, রাইস কুকার, ননস্টিক হাঁড়িপাতিলের সেট, হটপট, ওয়াটার ফিল্টার, ভ্যাকুয়াম ক্লিনার, আয়রন মেশিন, বিছানার চাদর, কুশন কভার, কম্বল, নকশিকাঁথা, পেইন্টিং, হাতের তৈরি ঘরে সাজিয়ে রাখার নানান শৌখিন জিনিস দিতে পারেন উপহার। সিরামিকের মগে বর ও কনের ছবি প্রিন্ট করে দিতে পারেন।
উপহার হিসেবে কনের শাড়ির সঙ্গে মিলিয়ে নিতে পারেন বরের পাঞ্জাবি। সেই সঙ্গে দিতে পারেন ঘড়ি, শার্ট, স্যুটের কাপড়, পারফিউম, ফটোফ্রেম, ঝাড়বাতি, কার্পেট। দুজনকে একই থিমের নকশা করা ঘড়ি, চাদর বা ব্যাগও কিনে দিতে পারেন। তা ছাড়া বর্তমানে নিত্যনতুন প্লাস্টিকের ফুলের টব কিংবা ফুলদানিও বেশ জনপ্রিয়। আবার ছবি ফ্রেম করেও বাঁধিয়ে দিতে পারেন। বাজেট অনুযায়ী মোবাইল ফোন, ট্যাব, আইপ্যাডসহ অন্যান্য গ্যাজেটও আধুনিক উপহার হিসেবে মানানসই। আয়না, ল্যাম্পশেড, মোমদানি, নানা রকম মোম
আর শোপিসও মন্দ হয় না।
আবার বিয়েতে হাজির হয়ে যেতে পারেন একটি নান্দনিক ফুলের তোড়া হাতে।তবে অনেকে মিলে উপহার দিতে চাইলে বেছে নিতে পারেন এলইডি টেলিভিশন, ফ্রিজ, মাইক্রোওয়েভ ওভেন, পানির ফিল্টার, ওয়াশিং মেশিন, আলমারি, শোকেস, বুকশেলফ, গয়না; এমনকি টাকার অঙ্ক মিলে গেলে গাড়িও দিতে পারেন। সাধ আর সাধ্যের সমন্বয় করে কনেকে দিতে পারেন গয়নার বাক্স, শাড়ি কিংবা গয়না। একটু আধুনিক হলে হানিমুনের টিকিট দিয়ে সারপ্রাইজ দিলে মন্দ হয় না।
বিয়েতে যে উপহারই দেন না কেন, সঙ্গে যদি না থাকে একটি সুন্দর স্মৃতিময় চিরকুট, তবে কি বিয়ের উপহার পরিপূর্ণতা পায়? তাই ছোট চিরকুটে সুন্দর সাবলীল শুভেচ্ছাবাণী হতে পারে উপহারের প্রধান আকর্ষণ।
বছর ঘুরে আবার এসেছে শীতের মৌসুম। আর শীতের মৌসুম মানে বিয়েরও মৌসুম। পুরো শীতকালে চলে বিয়ের ধুম। এতে নিমন্ত্রণ পাওয়া খুশির বিষয় বটে। তবে সেখানে কি আর খালি হাতে যাওয়া যায়? সাধ ও সাধ্যের সমন্বয় করে আপনজনের বিয়েতে নান্দনিক উপহার দেওয়ার চেষ্টা থাকে সবার।
যা ভাবতে হবে
বিয়েতে কী উপহার দেবেন, সেটা নির্ভর করে কার বিয়ে, তাঁর কী লাগবে আর আপনার বাজেট কত—এই তিন গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নের উত্তরের ওপর। একটা সময় উপহার হিসেবে বিয়েতে সোনার গয়না, শাড়ি, কাঠের আসবাব, কাঁসার তৈজসপত্র ইত্যাদি দেওয়ার বেশ প্রচলন ছিল। কিন্তু সময়ের সঙ্গে বদলেছে মানুষের চিন্তাচেতনা ও সৌন্দর্যের ধারণা। এখন মানুষ চিন্তা করে একটি নতুন সংসারের জন্য যেসব উপাদান কমবেশি অপরিহার্য, সেগুলো উপহার হিসেবে দেওয়ার। কিন্তু সে ক্ষেত্রে বাজেট এবং রুচি একটি বড় চ্যালেঞ্জ। কয়েকজন মিলে উপহার দিতে তেমন ঝামেলায় না পড়লেও বিপত্তি বাধে একা উপহার দেওয়ার সময়। তখন সাধ ও সাধ্যের সমীকরণ মিলিয়ে নিতে সমস্যায় পড়তে হয়। মনের মধ্যে হাজারো সংশয় তৈরি হয়। সব সংশয় দূরে রেখে ওপরের প্রশ্নের উত্তর খুঁজে সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলুন।
যা উপহার দিতে পারেন
আমাদের পুরোনো রীতি অনুযায়ী পার্স হতে পারে একটি ভালো উপহার। আর শাড়ি সব সময় জনপ্রিয় উপহারগুলোর ভেতর অন্যতম। তবে বাজেট উপহার হিসেবে রয়েছে ৬০০ টাকা থেকে শুরু করে হাজার টাকার ডিনার, স্যুপ, গ্লাস, কফি কিংবা চায়ের কাপের সেট অথবা ছুরি-কাঁটাচামচের সেট। বর্তমানে জুসার, গ্রাইন্ডার, টোস্টার, রাইস কুকার, ননস্টিক হাঁড়িপাতিলের সেট, হটপট, ওয়াটার ফিল্টার, ভ্যাকুয়াম ক্লিনার, আয়রন মেশিন, বিছানার চাদর, কুশন কভার, কম্বল, নকশিকাঁথা, পেইন্টিং, হাতের তৈরি ঘরে সাজিয়ে রাখার নানান শৌখিন জিনিস দিতে পারেন উপহার। সিরামিকের মগে বর ও কনের ছবি প্রিন্ট করে দিতে পারেন।
উপহার হিসেবে কনের শাড়ির সঙ্গে মিলিয়ে নিতে পারেন বরের পাঞ্জাবি। সেই সঙ্গে দিতে পারেন ঘড়ি, শার্ট, স্যুটের কাপড়, পারফিউম, ফটোফ্রেম, ঝাড়বাতি, কার্পেট। দুজনকে একই থিমের নকশা করা ঘড়ি, চাদর বা ব্যাগও কিনে দিতে পারেন। তা ছাড়া বর্তমানে নিত্যনতুন প্লাস্টিকের ফুলের টব কিংবা ফুলদানিও বেশ জনপ্রিয়। আবার ছবি ফ্রেম করেও বাঁধিয়ে দিতে পারেন। বাজেট অনুযায়ী মোবাইল ফোন, ট্যাব, আইপ্যাডসহ অন্যান্য গ্যাজেটও আধুনিক উপহার হিসেবে মানানসই। আয়না, ল্যাম্পশেড, মোমদানি, নানা রকম মোম
আর শোপিসও মন্দ হয় না।
আবার বিয়েতে হাজির হয়ে যেতে পারেন একটি নান্দনিক ফুলের তোড়া হাতে।তবে অনেকে মিলে উপহার দিতে চাইলে বেছে নিতে পারেন এলইডি টেলিভিশন, ফ্রিজ, মাইক্রোওয়েভ ওভেন, পানির ফিল্টার, ওয়াশিং মেশিন, আলমারি, শোকেস, বুকশেলফ, গয়না; এমনকি টাকার অঙ্ক মিলে গেলে গাড়িও দিতে পারেন। সাধ আর সাধ্যের সমন্বয় করে কনেকে দিতে পারেন গয়নার বাক্স, শাড়ি কিংবা গয়না। একটু আধুনিক হলে হানিমুনের টিকিট দিয়ে সারপ্রাইজ দিলে মন্দ হয় না।
বিয়েতে যে উপহারই দেন না কেন, সঙ্গে যদি না থাকে একটি সুন্দর স্মৃতিময় চিরকুট, তবে কি বিয়ের উপহার পরিপূর্ণতা পায়? তাই ছোট চিরকুটে সুন্দর সাবলীল শুভেচ্ছাবাণী হতে পারে উপহারের প্রধান আকর্ষণ।
মা-বাবা বা লালন-পালনকারীর প্রতিক্রিয়া দেখে শিশুদের ভয় বা নিরাপত্তাবোধ গড়ে ওঠে। কোনো ব্যক্তি যদি সাপ দেখে আতঙ্কগ্রস্ত হয়, তাহলে শিশু সেই ব্যক্তির প্রতিক্রিয়া দেখেই বস্তুটিকে ভীতিকর কিছু হিসেবে শনাক্ত করতে শেখে। তবে পাশের কেউ নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া না দেখালে শিশুরা সাধারণত সাপকে কৌতূহলসহকারে পর্যবেক্ষ
১৮ ঘণ্টা আগেরবিঠাকুরের মেজ বউদি জ্ঞানদানন্দিনী দেবীর ‘পুরাতনী’ নামের বই থেকে জানা যায়, তাঁর শাশুড়ি সারদা দেবী নাকি নিজে বসে থেকে কাজের মেয়েদের দিয়ে পুত্রবধূদের গায়ে বিভিন্ন ধরনের উপটান মাখাতেন। বোঝাই যাচ্ছে, ঠাকুরবাড়িতে রূপচর্চার গুরুত্ব ছিল। শুধু বাড়ির মেয়ে–বউয়েরা কেন, বাড়ির ছেলেরাও ত্বক ও চুলের যত্ন নিতেন খুব
২ দিন আগেঢাকা থেকে বন্ধুরা বলে দিয়েছিল, জোড়াসাঁকো ঠাকুরবাড়ি বললেই যেকোনো ট্যাক্সিওয়ালা চোখ বুজে নিয়ে যাবেন রবীন্দ্রনাথের বাড়ি। কলকাতায় এসে বুঝলাম, চোখ বুজে ঠাকুরবাড়ি যাওয়ার দিন শেষ। দু-তিনজন ক্যাবচালক ‘ঠিকানা জানি না’ বলে জানালেন। কলকাতার ট্যাক্সিচালকেরা জোড়াসাঁকোর ঠাকুরবাড়ি খুব একটা চেনেন না।
২ দিন আগেনেপাল সরকার এভারেস্ট অভিযানে অংশ নেওয়ার জন্য নতুন নিয়ম চালু করতে যাচ্ছে। প্রস্তাবিত নতুন আইন অনুযায়ী, এখন থেকে মাউন্ট এভারেস্টে উঠতে হলে অবশ্যই আগে নেপালের অন্তত একটি ৭ হাজার মিটারের বেশি উচ্চতার পর্বত জয় করার প্রমাণ দিতে হবে। এই পদক্ষেপের লক্ষ্য হলো এভারেস্টে অতিরিক্ত ভিড় নিয়ন্ত্রণ...
২ দিন আগে