স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্ক গভীর বন্ধুত্বের মতো হলেও কিছু বিষয় আছে, যা সঙ্গীর সঙ্গে শেয়ার করলে তা সম্পর্কের মধ্যে অস্বস্তি বা সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে। এখানে এমন অন্তত ১২টি বিষয় তুলে ধরা হলো, যা স্ত্রীর সঙ্গে আলোচনা না করাই ভালো:
১. আত্মীয়দের গোপন সমস্যা: আপনার আত্মীয়দের কোনো গোপন সমস্যা, যা আপনি জানেন। তাদের অনুমতি ছাড়া শেয়ার করা উচিত নয়।
২. আগের সম্পর্কের কথা: আপনার অতীতের প্রেম বা সম্পর্ক নিয়ে অপ্রয়োজনীয় তথ্য শেয়ার করলে তা বর্তমান সম্পর্কে অবিশ্বাসের জন্ম দিতে পারে।
৩. বন্ধু বা সহকর্মীর ব্যক্তিগত তথ্য: অন্যের ব্যক্তিগত বিষয় আপনার স্ত্রীর সঙ্গে শেয়ার করবেন না। এতে স্ত্রীর সঙ্গে আপনারও সম্পর্কে সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে।
৪. অফিসের গোপন তথ্য: আপনার কাজের গোপন কৌশল বা তথ্য শেয়ার করলে তা পেশাগতভাবে সমস্যার কারণ হতে পারে।
৫. অপ্রয়োজনীয় সমালোচনা: তার (স্ত্রী) পরিবারের, বন্ধুবান্ধবের বা পছন্দের কোনো বিষয়ের অতিরিক্ত সমালোচনা করবেন না। এতে স্ত্রীর সঙ্গে আপনার সম্পর্কের অবনতি হতে পারে।
৬. আর্থিক সমস্যা বা ঋণের অবস্থা: আপনার আর্থিক সমস্যা বা ঋণ সম্পর্কিত জটিলতা তাকে অযথা মানসিক চাপ দিতে পারে। তবে কোনো বড় আর্থিক সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে সঙ্গীকে জানানো গুরুত্বপূর্ণ।
৭. অন্য নারীর প্রশংসা: কোনো নারী সহকর্মী বা বন্ধুর অতিরিক্ত প্রশংসা করলে তা ঈর্ষা বা অবিশ্বাসের জন্ম দিতে পারে।
৮. তার শারীরিক বা মানসিক দুর্বলতা নিয়ে আলোচনা: তার কোনো শারীরিক বা মানসিক সীমাবদ্ধতার কথা সামনে তুলে আনলে তা আত্মবিশ্বাস কমিয়ে দিতে পারে।
৯. তার পেশাগত দক্ষতার বিষয়: তার ক্যারিয়ার বা পেশাগত দক্ষতা নিয়ে নেতিবাচক মন্তব্য করা সম্পর্কের মধ্যে বিরূপ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করতে পারে।
১০. গোপন পরিকল্পনা: আপনার গোপন সঞ্চয় বা ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা, যা তাকে জানানো হলে ভুল–বোঝাবুঝির কারণ হতে পারে।
১১. যৌন জীবন সম্পর্কে: যৌন জীবন নিয়ে অতিরিক্ত বিস্তারিত আলোচনা করা সম্পর্কের মধ্যে অস্বস্তি তৈরি করতে পারে।
১২. অতীতের গোপন ক্ষোভ: কোনো পুরনো ক্ষোভ বা কষ্ট স্ত্রীর কাছে বলা সম্পর্কের মধ্যে উত্তেজনা এবং মানসিক চাপ সৃষ্টি করতে পারে।
স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্ক গভীর বন্ধুত্বের মতো হলেও কিছু বিষয় আছে, যা সঙ্গীর সঙ্গে শেয়ার করলে তা সম্পর্কের মধ্যে অস্বস্তি বা সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে। এখানে এমন অন্তত ১২টি বিষয় তুলে ধরা হলো, যা স্ত্রীর সঙ্গে আলোচনা না করাই ভালো:
১. আত্মীয়দের গোপন সমস্যা: আপনার আত্মীয়দের কোনো গোপন সমস্যা, যা আপনি জানেন। তাদের অনুমতি ছাড়া শেয়ার করা উচিত নয়।
২. আগের সম্পর্কের কথা: আপনার অতীতের প্রেম বা সম্পর্ক নিয়ে অপ্রয়োজনীয় তথ্য শেয়ার করলে তা বর্তমান সম্পর্কে অবিশ্বাসের জন্ম দিতে পারে।
৩. বন্ধু বা সহকর্মীর ব্যক্তিগত তথ্য: অন্যের ব্যক্তিগত বিষয় আপনার স্ত্রীর সঙ্গে শেয়ার করবেন না। এতে স্ত্রীর সঙ্গে আপনারও সম্পর্কে সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে।
৪. অফিসের গোপন তথ্য: আপনার কাজের গোপন কৌশল বা তথ্য শেয়ার করলে তা পেশাগতভাবে সমস্যার কারণ হতে পারে।
৫. অপ্রয়োজনীয় সমালোচনা: তার (স্ত্রী) পরিবারের, বন্ধুবান্ধবের বা পছন্দের কোনো বিষয়ের অতিরিক্ত সমালোচনা করবেন না। এতে স্ত্রীর সঙ্গে আপনার সম্পর্কের অবনতি হতে পারে।
৬. আর্থিক সমস্যা বা ঋণের অবস্থা: আপনার আর্থিক সমস্যা বা ঋণ সম্পর্কিত জটিলতা তাকে অযথা মানসিক চাপ দিতে পারে। তবে কোনো বড় আর্থিক সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে সঙ্গীকে জানানো গুরুত্বপূর্ণ।
৭. অন্য নারীর প্রশংসা: কোনো নারী সহকর্মী বা বন্ধুর অতিরিক্ত প্রশংসা করলে তা ঈর্ষা বা অবিশ্বাসের জন্ম দিতে পারে।
৮. তার শারীরিক বা মানসিক দুর্বলতা নিয়ে আলোচনা: তার কোনো শারীরিক বা মানসিক সীমাবদ্ধতার কথা সামনে তুলে আনলে তা আত্মবিশ্বাস কমিয়ে দিতে পারে।
৯. তার পেশাগত দক্ষতার বিষয়: তার ক্যারিয়ার বা পেশাগত দক্ষতা নিয়ে নেতিবাচক মন্তব্য করা সম্পর্কের মধ্যে বিরূপ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করতে পারে।
১০. গোপন পরিকল্পনা: আপনার গোপন সঞ্চয় বা ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা, যা তাকে জানানো হলে ভুল–বোঝাবুঝির কারণ হতে পারে।
১১. যৌন জীবন সম্পর্কে: যৌন জীবন নিয়ে অতিরিক্ত বিস্তারিত আলোচনা করা সম্পর্কের মধ্যে অস্বস্তি তৈরি করতে পারে।
১২. অতীতের গোপন ক্ষোভ: কোনো পুরনো ক্ষোভ বা কষ্ট স্ত্রীর কাছে বলা সম্পর্কের মধ্যে উত্তেজনা এবং মানসিক চাপ সৃষ্টি করতে পারে।
সকাল সকাল স্মার্টফোনে অ্যালার্ম বাজতেই তড়িঘড়ি করে গোসল করতে দৌড়। এরপর আলমারি খুলে হাতের কাছে যা পাওয়া যায়, তাই পরে ব্যাগটা কাঁধে নিয়েই চম্পট। পাঁচ মিনিট দেরি হলেই বাস পাওয়া যাবে না। মেট্রো তো না-ই। যে মেয়েটার রোজ ক্লাস বা অফিস ধরতে এমনভাবে সকালটা যায়, বিশেষ দিনগুলোয় তার হালটা বোঝেন...
১ দিন আগেগরম মানেই প্রচণ্ড তাপ আর ঘাম। কিন্তু রোদে বের হলে ত্বক কেমন যেন শুষ্ক হয়ে যাচ্ছে। আঙুলের ডগা, গোড়ালি এমনকি ঠোঁটও ফাটে এখনকার গ্রীষ্মকালে। ভাবা যায়? এর কারণ হলো, গরম পড়লেও বাতাসে আর্দ্রতা কম, ফলে ত্বকে টান টান অনুভব হয়, অতিরিক্ত শুষ্কতাও দেখা দেয়। গরমে ত্বকের আর্দ্রতা বজায় রাখতে বাড়তি যত্ন নেওয়া চাই।
১ দিন আগেএখন কাঁচা আমের সময়। নববর্ষের প্রথম দিন বানাতে পারেন কাঁচা আমের কয়েক রকমের পদ। রেসিপি ও ছবি দিয়েছেন আফরোজা খানম মুক্তা।
১ দিন আগেআমার গলা, ঘাড়ে ও পিঠে কিছু কালো ছোপ রয়েছে। দাগমুক্ত ত্বকের জন্য কী করতে পারি? নুসরাত জাহান, জয়পুরহাট
১ দিন আগে