বিভাবরী রায়
একজন স্বাস্থ্যবতী নারী যদি বলেন, ‘আমার যা পরতে ভালো লাগে, তা-ই পরব।’ তাহলে আশপাশে মুখ টিপে হাসার মতো মানুষের অভাব হয় না। এখন কথা হচ্ছে, প্লাস সাইজের কোনো মানুষ কি ফ্যাশন নিয়ে ভাববেন না? সারা জীবন তাঁদের সাদামাটা আর শরীরের স্থূল অংশ ঢাকা কাপড় পরেই পার করতে হবে নাকি?
অনেকের শরীরের ধাঁচই অমন। আবার কেউ অসুখে পড়ে স্থূলকায় হয়ে পড়েন। অনেকে আবার থাইরয়েডের সমস্যার কারণে স্লিম হতে পারেন না। এসবের বাইরে মোদ্দাকথা হলো, শরীরের গড়ন যা-ই হোক না কেন, নিজের শরীর নিয়ে আত্মবিশ্বাসী থাকলে বিভিন্ন কাটিংয়ের পোশাক পরতে বাধা নেই। আর এ কথা ফ্যাশনবোদ্ধারাও মনেপ্রাণে বিশ্বাস করতে শুরু করেছেন বলে পোশাকের দোকানের চেহারাও বদলেছে। আগে যেখানে মিডিয়াম থেকে লার্জ মাপের কাপড়ে ভর্তি ছিল আউটলেটগুলো, এখন সেগুলোতে পাওয়া যাচ্ছে ডাবল ও থ্রি এক্সএলের ফ্যাশনেবল পোশাকও।
২০২৫ সালে এসে ‘বডি শেমিং’কে থোড়াই কেয়ার করছেন আত্মসচেতন নারীরা। এখন অনেক পোশাকের ব্র্যান্ড প্লাস সাইজের জামাকাপড় ডিজাইন করছে। বিভিন্ন ফেসবুক পেজে একই কাপড়ে স্লিম ফিট ও ভিন্ন কাটিংয়ে প্লাস সাইজের নারীদের ডিজাইনার পোশাক পাওয়া যাচ্ছে।
নিজের ভুল ভাঙান
প্লাস সাইজের নারীরা পোশাক পরা নিয়ে বেশির ভাগ সময় কিছু ভ্রান্ত ধারণা পোষণ করেন। কিন্তু এখনকার ফ্যাশন ডিজাইনাররা বলছেন, ‘চেহারা ভারী বা ওজন বেশি বলেই কিছু নির্দিষ্ট স্টাইল মেনে পোশাক পরতে হবে, তা একদমই নয়। ভার্টিক্যাল বা লম্বালম্বি স্ট্রাইপ ছাড়া মোটা চেহারায় কিছু পরা যাবে না, তা কিন্তু ভুল; বরং আপনি চওড়া স্ট্রাইপের পোশাক পরতে পারেন। হরাইজন্টাল স্ট্রাইপের পোশাকে বরং বেশি আকর্ষণীয় লাগবে।’
আবার অনেকে ভাবেন, ওভারসাইজড বা ঢিলেঢালা পোশাকে বুঝি মোটা মানুষদের আরও ভারিক্কি লাগবে। এ কথা মোটেও বিশ্বাস করতে যাবেন না। ট্রেন্ডে যদি লুজ ফিটিংয়ের পোশাক থাকে, তাহলে কদর করবেন না কেন? নিজের গড়নের সঙ্গে মানায় এমনভাবে বানিয়ে নিন ওভারসাইজড পোশাক। কোনো কোনো প্রতিষ্ঠান প্লাস সাইজের জন্য সব ধরনের পোশাকই তৈরি করে। সেখানে, কুর্তা, ফ্রক, গাউন, শ্রাগ, কটি—সবই থাকে।
মোটকথা, পোশাক পরার যে প্যাটার্ন আমাদের দেশে বা পৃথিবীতে প্রচলিত আছে, তা থেকে আপনার যা পছন্দ হয়, তা-ই পরুন। নিজের শরীরের মাপে তৈরি করে নিন সেগুলো। জুতা যখন নিজের পায়ের মাপে পরবেন, পোশাক কেন নয়?
একজন স্বাস্থ্যবতী নারী যদি বলেন, ‘আমার যা পরতে ভালো লাগে, তা-ই পরব।’ তাহলে আশপাশে মুখ টিপে হাসার মতো মানুষের অভাব হয় না। এখন কথা হচ্ছে, প্লাস সাইজের কোনো মানুষ কি ফ্যাশন নিয়ে ভাববেন না? সারা জীবন তাঁদের সাদামাটা আর শরীরের স্থূল অংশ ঢাকা কাপড় পরেই পার করতে হবে নাকি?
অনেকের শরীরের ধাঁচই অমন। আবার কেউ অসুখে পড়ে স্থূলকায় হয়ে পড়েন। অনেকে আবার থাইরয়েডের সমস্যার কারণে স্লিম হতে পারেন না। এসবের বাইরে মোদ্দাকথা হলো, শরীরের গড়ন যা-ই হোক না কেন, নিজের শরীর নিয়ে আত্মবিশ্বাসী থাকলে বিভিন্ন কাটিংয়ের পোশাক পরতে বাধা নেই। আর এ কথা ফ্যাশনবোদ্ধারাও মনেপ্রাণে বিশ্বাস করতে শুরু করেছেন বলে পোশাকের দোকানের চেহারাও বদলেছে। আগে যেখানে মিডিয়াম থেকে লার্জ মাপের কাপড়ে ভর্তি ছিল আউটলেটগুলো, এখন সেগুলোতে পাওয়া যাচ্ছে ডাবল ও থ্রি এক্সএলের ফ্যাশনেবল পোশাকও।
২০২৫ সালে এসে ‘বডি শেমিং’কে থোড়াই কেয়ার করছেন আত্মসচেতন নারীরা। এখন অনেক পোশাকের ব্র্যান্ড প্লাস সাইজের জামাকাপড় ডিজাইন করছে। বিভিন্ন ফেসবুক পেজে একই কাপড়ে স্লিম ফিট ও ভিন্ন কাটিংয়ে প্লাস সাইজের নারীদের ডিজাইনার পোশাক পাওয়া যাচ্ছে।
নিজের ভুল ভাঙান
প্লাস সাইজের নারীরা পোশাক পরা নিয়ে বেশির ভাগ সময় কিছু ভ্রান্ত ধারণা পোষণ করেন। কিন্তু এখনকার ফ্যাশন ডিজাইনাররা বলছেন, ‘চেহারা ভারী বা ওজন বেশি বলেই কিছু নির্দিষ্ট স্টাইল মেনে পোশাক পরতে হবে, তা একদমই নয়। ভার্টিক্যাল বা লম্বালম্বি স্ট্রাইপ ছাড়া মোটা চেহারায় কিছু পরা যাবে না, তা কিন্তু ভুল; বরং আপনি চওড়া স্ট্রাইপের পোশাক পরতে পারেন। হরাইজন্টাল স্ট্রাইপের পোশাকে বরং বেশি আকর্ষণীয় লাগবে।’
আবার অনেকে ভাবেন, ওভারসাইজড বা ঢিলেঢালা পোশাকে বুঝি মোটা মানুষদের আরও ভারিক্কি লাগবে। এ কথা মোটেও বিশ্বাস করতে যাবেন না। ট্রেন্ডে যদি লুজ ফিটিংয়ের পোশাক থাকে, তাহলে কদর করবেন না কেন? নিজের গড়নের সঙ্গে মানায় এমনভাবে বানিয়ে নিন ওভারসাইজড পোশাক। কোনো কোনো প্রতিষ্ঠান প্লাস সাইজের জন্য সব ধরনের পোশাকই তৈরি করে। সেখানে, কুর্তা, ফ্রক, গাউন, শ্রাগ, কটি—সবই থাকে।
মোটকথা, পোশাক পরার যে প্যাটার্ন আমাদের দেশে বা পৃথিবীতে প্রচলিত আছে, তা থেকে আপনার যা পছন্দ হয়, তা-ই পরুন। নিজের শরীরের মাপে তৈরি করে নিন সেগুলো। জুতা যখন নিজের পায়ের মাপে পরবেন, পোশাক কেন নয়?
সন্তানদের সঙ্গে সময় কাটানোর সময় অনেক অভিভাবকই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের ব্যবহার সীমিত করার চেষ্টা করেন। তবে নতুন এক গবেষণায় দেখা গেছে, শুধু সোশ্যাল মিডিয়ায় অতিরিক্ত সময় কাটানোর অভ্যাসই নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে বাবা-মা ও সন্তানের পারস্পরিক সম্পর্কে। এমনকি তখনো, যখন অভিভাবকেরা সরাসরি ফোন ব্যবহার করছেন না।
৩ ঘণ্টা আগেবিদেশে কার্ড ব্যবহার করে কেনাকাটা বা পেমেন্ট করার সময় স্থানীয় মুদ্রায় পরিশোধ করাই সাশ্রয়ী ও নিরাপদ উপায়। ডায়নামিক কারেন্সি কনভারশনের ফাঁদে পড়লে খরচ বেড়ে যেতে পারে অযথাই।
৭ ঘণ্টা আগেচিংড়ি ভাপা তো অনেক খেয়েছেন। কিন্তু তিলবাটা দিয়ে কখনো রেঁধেছেন? আপনাদের জন্য তিল চিংড়ি ভাপার রেসিপি ও ছবি পাঠিয়েছেন ‘সেরা রাঁধুনি ১৪২৭’ প্রতিযোগিতার দ্বিতীয় রানারআপ ও রন্ধনশিল্পী মরিয়ম হোসেন নূপুর।
১ দিন আগেদ্য ইকোনমিস্ট ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (ইআইইউ) প্রতিবছর গ্লোবাল লাইভেবিলিটি ইনডেক্সের মাধ্যমে বাসযোগ্যতাসহ কিছু মানদণ্ডের মাধ্যমে বিশ্বের বসবাসযোগ্য শহরের তালিকা তৈরি করে। ২০২৫ সালে এই সংস্থাটির তালিকায় বেশ পরিবর্তন এসেছে। দীর্ঘদিন ধরে এই তালিকার শীর্ষে ছিল ভিয়েনা। এবার শীর্ষ বসবাসযোগ্য শহরের স্বীকৃতি...
১ দিন আগে