ফিচার ডেস্ক
কাচ, মাটি, চীনামাটি, মেলামিন ইত্যাদি দিয়ে বাসনপত্র তৈরি হয়। এ ছাড়া অনেকে কাঁসা বা পিতলের বাসনও ব্যবহার করেন। তবে যে ধরনের বাসন ব্যবহার করা হোক না কেন, টেবিলের আকার ও জায়গার কথা বিবেচনায় রাখতে হবে।
কতটুকু জায়গায় কোন আকারের প্লেট, বাটি, গ্লাস ও অন্যান্য বাসন মানানসই, তা খেয়াল করে সেগুলো ব্যবহারের জন্য নির্বাচন করুন। বিশেষ অনুষ্ঠানের জন্য বিশেষ বাসনের সেট ব্যবহার করতে চাইলে কতজন মানুষ আসবেন, কতজন একসঙ্গে খেতে বসবেন, সেসব বিবেচনায় রাখুন। সেটের বাটি, প্লেট, চামচ ও গ্লাস নির্বাচন সঠিক হলে পুরো পরিবেশ হবে মনের মতো।
এর সঙ্গে আরেকটি বিষয় খেয়াল রাখতে হবে, তা হলো রং। যে বাসন ব্যবহার করছেন, তার রং অনুষ্ঠানের মেজাজের সঙ্গে মেলে কি না, সেটি বিবেচনায় রাখতে হবে।
কাচের বাসন
আত্মীয় এলেই আলমারির সুন্দর কাচের বাসন বের হয়ে চলে আসে টেবিলে। কাচের বাসন দিয়ে টেবিল সাজালে সুন্দর ও টিপটপ দেখায়। তবে প্লেইন কাচের বাসন ব্যবহার ও দেখার সৌন্দর্য বেশি। অনেক কাচের বাসনে খাঁজকাটা ডিজাইন দেখা যায়। সেসব ডিজাইনে হলুদ বা সূক্ষ্ম খাদ্যকণা জমার আশঙ্কা থাকে।
চীনামাটির বাসন
চীনামাটির বাসনের ক্ষেত্রে বিশেষ সাবধানতা অবলম্বন করা উচিত। এগুলো হালকা আঘাত বা চাপে সহজে ভেঙে যেতে পারে। এই বাসন উচ্চ তাপমাত্রা সহ্য করে নিতে পারলেও মাইক্রোওয়েভ ওভেনে এই বাসন ব্যবহার
করা যাবে না। তাতে ওভেনের তাপে এগুলো ফেটে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। দাগ এড়াতে চীনামাটির বাসন ব্যবহারের পরপরই পরিষ্কার করা উচিত। এগুলো ডিশওয়াশারে পরিষ্কার
না করাই ভালো।
মাটির বাসন
মাটির বাসনপত্র তাপপ্রতিরোধী হয়। পরিবেশন করা খাবার গরম হলেও মাটির থালাবাসন খুব বেশি গরম হবে না। একটি মাটির পাত্র বা প্লেট নিরাপদে মাইক্রোওয়েভে খাবার গরম করার জন্য ব্যবহার করা যায়। যদিও উচ্চ তাপমাত্রায় এগুলো কোনো বিষাক্ত রাসায়নিক তৈরি করে না।
স্টিলের বাসন
বেশির ভাগ বাড়িতে স্টিলের তৈজস প্রতিদিন ব্যবহার করা হয়। তবে চাইলে স্টিলের বাসনেও অতিথি আপ্যায়ন করা সম্ভব। সে ক্ষেত্রে খেয়াল রাখতে হবে এর পরিচ্ছন্নতার দিকে। এসব বাসনে ছোপ ছোপ দাগ ফুটে ওঠে। তাই সঠিকভাবে ধুয়ে শুকনা কাপড়ে মুছে টেবিলে দিতে হবে স্টিলের থালা, বাটি ও গ্লাস।
সিরামিকের বাসন
ইদানীং উজ্জ্বল রঙের সিরামিকের প্লেট, বাটি, চায়ের কাপ-পিরিচ জনপ্রিয়তা পেয়েছে। গ্লসি বা ম্যাট ফিনিশ—দুই রকম বাসনপত্র রয়েছে বাজারে। লাল, কমলা, হলুদ ও নীল রং মানুষকে টানছে বেশি। এ ধরনের বাসন অন্য রকম ভাইভ তৈরি করতে পারে খাবার টেবিলে। জামদানির মোটিফ থেকে শুরু করে সাবেকি ধাঁচের লতাপাতা, ফুল—সবই থাকছে এসব বাসনের নকশায়। যে রং আর নকশারই হোক না কেন, সিরামিকের বাসনপত্র সাধারণত নাজুক। তাই এগুলো ব্যবহারে যেমন সতর্ক থাকতে হয়, তেমনি সংরক্ষণেও সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে।
কাঁসার বাসন
কাঁসা-পিতলের তৈজসের জন্য বিখ্যাত পুরান ঢাকার শাঁখারীবাজার, ইসলামপুর, তাঁতীবাজার ও সূত্রাপুর। এই বাসন এখন খুব কম ব্যবহার করা হয়। অতিথি আপ্যায়নসহ যেকোনো কাজে কাঁসার বাসন ব্যবহার করার ক্ষেত্রে যে বিষয়টি লক্ষ রাখতে হবে, তা হলো এর পরিচ্ছন্নতা। কাঁসা-পিতলের থালা-বাটি ইত্যাদিতে ছোপ ছোপ দাগ ফুটে ওঠে। তাই এই বাসন সঠিকভাবে ধুয়ে শুকনো কাপড় দিয়ে মুছে তারপর টেবিলে দিতে হবে।
কাচ, মাটি, চীনামাটি, মেলামিন ইত্যাদি দিয়ে বাসনপত্র তৈরি হয়। এ ছাড়া অনেকে কাঁসা বা পিতলের বাসনও ব্যবহার করেন। তবে যে ধরনের বাসন ব্যবহার করা হোক না কেন, টেবিলের আকার ও জায়গার কথা বিবেচনায় রাখতে হবে।
কতটুকু জায়গায় কোন আকারের প্লেট, বাটি, গ্লাস ও অন্যান্য বাসন মানানসই, তা খেয়াল করে সেগুলো ব্যবহারের জন্য নির্বাচন করুন। বিশেষ অনুষ্ঠানের জন্য বিশেষ বাসনের সেট ব্যবহার করতে চাইলে কতজন মানুষ আসবেন, কতজন একসঙ্গে খেতে বসবেন, সেসব বিবেচনায় রাখুন। সেটের বাটি, প্লেট, চামচ ও গ্লাস নির্বাচন সঠিক হলে পুরো পরিবেশ হবে মনের মতো।
এর সঙ্গে আরেকটি বিষয় খেয়াল রাখতে হবে, তা হলো রং। যে বাসন ব্যবহার করছেন, তার রং অনুষ্ঠানের মেজাজের সঙ্গে মেলে কি না, সেটি বিবেচনায় রাখতে হবে।
কাচের বাসন
আত্মীয় এলেই আলমারির সুন্দর কাচের বাসন বের হয়ে চলে আসে টেবিলে। কাচের বাসন দিয়ে টেবিল সাজালে সুন্দর ও টিপটপ দেখায়। তবে প্লেইন কাচের বাসন ব্যবহার ও দেখার সৌন্দর্য বেশি। অনেক কাচের বাসনে খাঁজকাটা ডিজাইন দেখা যায়। সেসব ডিজাইনে হলুদ বা সূক্ষ্ম খাদ্যকণা জমার আশঙ্কা থাকে।
চীনামাটির বাসন
চীনামাটির বাসনের ক্ষেত্রে বিশেষ সাবধানতা অবলম্বন করা উচিত। এগুলো হালকা আঘাত বা চাপে সহজে ভেঙে যেতে পারে। এই বাসন উচ্চ তাপমাত্রা সহ্য করে নিতে পারলেও মাইক্রোওয়েভ ওভেনে এই বাসন ব্যবহার
করা যাবে না। তাতে ওভেনের তাপে এগুলো ফেটে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। দাগ এড়াতে চীনামাটির বাসন ব্যবহারের পরপরই পরিষ্কার করা উচিত। এগুলো ডিশওয়াশারে পরিষ্কার
না করাই ভালো।
মাটির বাসন
মাটির বাসনপত্র তাপপ্রতিরোধী হয়। পরিবেশন করা খাবার গরম হলেও মাটির থালাবাসন খুব বেশি গরম হবে না। একটি মাটির পাত্র বা প্লেট নিরাপদে মাইক্রোওয়েভে খাবার গরম করার জন্য ব্যবহার করা যায়। যদিও উচ্চ তাপমাত্রায় এগুলো কোনো বিষাক্ত রাসায়নিক তৈরি করে না।
স্টিলের বাসন
বেশির ভাগ বাড়িতে স্টিলের তৈজস প্রতিদিন ব্যবহার করা হয়। তবে চাইলে স্টিলের বাসনেও অতিথি আপ্যায়ন করা সম্ভব। সে ক্ষেত্রে খেয়াল রাখতে হবে এর পরিচ্ছন্নতার দিকে। এসব বাসনে ছোপ ছোপ দাগ ফুটে ওঠে। তাই সঠিকভাবে ধুয়ে শুকনা কাপড়ে মুছে টেবিলে দিতে হবে স্টিলের থালা, বাটি ও গ্লাস।
সিরামিকের বাসন
ইদানীং উজ্জ্বল রঙের সিরামিকের প্লেট, বাটি, চায়ের কাপ-পিরিচ জনপ্রিয়তা পেয়েছে। গ্লসি বা ম্যাট ফিনিশ—দুই রকম বাসনপত্র রয়েছে বাজারে। লাল, কমলা, হলুদ ও নীল রং মানুষকে টানছে বেশি। এ ধরনের বাসন অন্য রকম ভাইভ তৈরি করতে পারে খাবার টেবিলে। জামদানির মোটিফ থেকে শুরু করে সাবেকি ধাঁচের লতাপাতা, ফুল—সবই থাকছে এসব বাসনের নকশায়। যে রং আর নকশারই হোক না কেন, সিরামিকের বাসনপত্র সাধারণত নাজুক। তাই এগুলো ব্যবহারে যেমন সতর্ক থাকতে হয়, তেমনি সংরক্ষণেও সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে।
কাঁসার বাসন
কাঁসা-পিতলের তৈজসের জন্য বিখ্যাত পুরান ঢাকার শাঁখারীবাজার, ইসলামপুর, তাঁতীবাজার ও সূত্রাপুর। এই বাসন এখন খুব কম ব্যবহার করা হয়। অতিথি আপ্যায়নসহ যেকোনো কাজে কাঁসার বাসন ব্যবহার করার ক্ষেত্রে যে বিষয়টি লক্ষ রাখতে হবে, তা হলো এর পরিচ্ছন্নতা। কাঁসা-পিতলের থালা-বাটি ইত্যাদিতে ছোপ ছোপ দাগ ফুটে ওঠে। তাই এই বাসন সঠিকভাবে ধুয়ে শুকনো কাপড় দিয়ে মুছে তারপর টেবিলে দিতে হবে।
জোয়ান মারা যাওয়ার পর টম ঠিক করেন, তিনি জোয়ানের স্মৃতির প্রতি ভালোবাসা ও সম্মান জানিয়ে কিছু করবেন। সঙ্গে জোয়ান যে হসপিটালে চিকিৎসাধীন ছিলেন, সেই সেন্ট অ্যান’স হসপিটালের জন্যও যদি কিছু করা যায়, মন্দ কি। এই চিন্তা থেকে তিনি অংশ নেন ১১ হাজার ফুট উচ্চতার স্কাই ডাইভ চ্যালেঞ্জে।
১০ ঘণ্টা আগেবাজারে আমড়া উঠেছে। ভর্তা করে বা ডালে আমড়া দিয়ে তো খাবেনই, আচারও বানাবেন নিশ্চয়ই। কিন্তু আমড়ার ঝাল রসগোল্লা? আপনাদের জন্য আস্ত আমড়ার ঝাল রসগোল্লার রেসিপি ও ছবি দিয়েছেন রন্ধনশিল্পী আফরোজা খানম মুক্তা।
১৪ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রাম জেলার মিরসরাই এমনই এক জায়গা, যেখানে আছে অনেক প্রাকৃতিক ঝরনা আর বৈচিত্র্যময় প্রকৃতি। ফলে এই বর্ষাকালে সেখানে না গিয়ে উপায় কি!
১৫ ঘণ্টা আগেছোটবেলা থেকে এক বিশেষ মানসিক সমস্যার সঙ্গে লড়াই করে যাচ্ছিলেন ক্যামেরুন মোফিড। সমস্যার নাম অবসেসিভ কমপালসিভ ডিজঅর্ডার (ওসিডি)। এ ধরনের রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিরা একই চিন্তা বা আচরণে বারবার আটকে যান। এটি তাঁদের স্বাভাবিক জীবনযাত্রাকে দুর্বিষহ করে তোলে। এমনই এক বাস্তবতার মুখোমুখি হয়েছিলেন ইরানি-মিসরীয় বং
১৬ ঘণ্টা আগে