সপ্তমীতে গোলাপি আভায়
সপ্তমীর দিন একটু হালকা রঙের ও ওজনের শাড়ি পরতে পারেন। যেহেতু এবারের পূজায় বেশ গরমই থাকবে বোঝা যাচ্ছে, তাই সাদার সঙ্গে মিলমিশ অন্য কোনো হালকা রঙের প্রিন্টের সুতি, সিল্ক, তসর, জর্জেট বা হাফসিল্ক শাড়ি বেছে নেওয়া যেতে পারে। এ ক্ষেত্রে বেবি পিংক রংটা সেরা। সাদার ওপর গোলাপি রঙের ব্লকপ্রিন্টের শাড়িতে যেমন স্নিগ্ধ দেখাবে, তেমনি আরামও লাগবে। যেহেতু গরম, তাই স্লিভলেস বা ছোট হাতার ব্লাউজ বানিয়ে নিতে পারেন দিনের বেলায় পরার জন্য। কুঁচি দিয়ে আঁচল ছেড়ে পরা যেতে পারে শাড়িটা। সাজটাও হওয়া চাই হালকা। ত্বকে ডিউ ফাউন্ডেশন বুলিয়ে হালকা পাউডার পাফ করে নিন। চাইলে চোখের পাতায় বেবি পিংক বা সিলভার রঙের আইশ্যাডো লাগাতে পারেন। এরপর কাজল আর লিপস্টিক দিয়ে সাজপর্ব সেরে নিন। চুল ছোট হলে স্ট্রেটনার দিয়ে স্ট্রেট করে ছেড়ে রাখতে পারেন। বড় হলে হালকা করে বেণি বা একটা হাতখোঁপা করে নিলেই হবে। যেহেতু গোটা সাজটাই হালকা, তাই একটু বড় কানের দুল পরলে অনেকটাই অভিজাত দেখাবে।
অষ্টমীর অঞ্জলির শুভ্রতায়
অষ্টমীতে যেহেতু অঞ্জলি দিতে হয়, তাই এদিন পরার জন্য সাদা শাড়ি বেছে নিতে পারেন। পুরোটা সাদা শাড়ি বেছে না নিয়ে লাল পেড়ে সাদা জমিনের শাড়ি বা লাল রঙের নকশা রয়েছে এমন শাড়ি বেছে নিন। লালের সঙ্গে সবুজ ও হলুদ রংও থাকতে পারে শাড়িতে। এই দিন শাড়িটা ধ্রুপদি ঘরানায় এক প্যাঁচে পরা যেতে পারে। ব্লাউজটাও হতে পারে একটু দেশীয় ঘরানার। ব্লাউজের গলায়, হাতায় ও কোমরে কুঁচি দিতে পারেন বা লেইস লাগানো যেতে পারে। চুল হালকা কার্ল করে হাতখোঁপা করে নিন। এরপর খোঁপায় জড়িয়ে নিতে পারেন ফুলের মালা। মেকআপের ক্ষেত্রে বেজ মেকআপের পর চোখটা পছন্দমতো সাজিয়ে নিন। কপালে একটু বড় আকারের টিপ পরুন। এরপর হাতে পরে নিন এক গাছি কাচের চুড়ি।
নবমীর রাতে ইন্দো-ওয়েস্টার্ন লুক
নবমীর রাতের সাজটা একটু জমকালো হতেই পারে। এই দিন সিল্ক, জামদানি, অরগাঞ্জা, কাতান শাড়ি পরতে পারেন। সাজটাও হতে পারে জমকালো। শাড়ির রংটাও হতে পারে একটু গাঢ় ধাঁচের। মেরুন, কমলা, বেগুনি, গাঢ় নীল, সি ব্লু—সবই পরা যেতে পারে। তবে ভিন্নতা আনতে সাজটা একটু ওয়েস্টার্ন ঘরানার হওয়া চাই। চুল কার্ল করে ছেড়ে দিন। চোখ হতে পারে স্মোকি। এরপর গাঢ় রঙের লিপস্টিক ঠোঁটে বুলিয়ে বেরিয়ে পরুন আনন্দ উদ্যাপনে।
দশমীর সকালে সনাতনী সাজে
দশমীর দিন সকাল সকালই দেবী বিসর্জন হয়ে যায়। সেদিন থাকে সিঁদুর খেলার আয়োজন। তাই একটু তাড়াতাড়ি তৈরি হয়ে নেওয়ার ব্যাপার থাকে সব বাড়িতে। এদিন বাসন্তী বা ম্যাট গোল্ডেন শাড়ির সঙ্গে লাল রঙের মিলমিশ রয়েছে এমন শাড়ি পরতে পারেন এক প্যাঁচ করে। চুলে মাঝখানে সিঁথি কেটে কাঁধের কাছে খোঁপা করে নেওয়া যায়। খোঁপায় গুঁজে নিতে পারেন গার্ডেনিয়া বা যেকোনো ফুল।
সপ্তমীতে গোলাপি আভায়
সপ্তমীর দিন একটু হালকা রঙের ও ওজনের শাড়ি পরতে পারেন। যেহেতু এবারের পূজায় বেশ গরমই থাকবে বোঝা যাচ্ছে, তাই সাদার সঙ্গে মিলমিশ অন্য কোনো হালকা রঙের প্রিন্টের সুতি, সিল্ক, তসর, জর্জেট বা হাফসিল্ক শাড়ি বেছে নেওয়া যেতে পারে। এ ক্ষেত্রে বেবি পিংক রংটা সেরা। সাদার ওপর গোলাপি রঙের ব্লকপ্রিন্টের শাড়িতে যেমন স্নিগ্ধ দেখাবে, তেমনি আরামও লাগবে। যেহেতু গরম, তাই স্লিভলেস বা ছোট হাতার ব্লাউজ বানিয়ে নিতে পারেন দিনের বেলায় পরার জন্য। কুঁচি দিয়ে আঁচল ছেড়ে পরা যেতে পারে শাড়িটা। সাজটাও হওয়া চাই হালকা। ত্বকে ডিউ ফাউন্ডেশন বুলিয়ে হালকা পাউডার পাফ করে নিন। চাইলে চোখের পাতায় বেবি পিংক বা সিলভার রঙের আইশ্যাডো লাগাতে পারেন। এরপর কাজল আর লিপস্টিক দিয়ে সাজপর্ব সেরে নিন। চুল ছোট হলে স্ট্রেটনার দিয়ে স্ট্রেট করে ছেড়ে রাখতে পারেন। বড় হলে হালকা করে বেণি বা একটা হাতখোঁপা করে নিলেই হবে। যেহেতু গোটা সাজটাই হালকা, তাই একটু বড় কানের দুল পরলে অনেকটাই অভিজাত দেখাবে।
অষ্টমীর অঞ্জলির শুভ্রতায়
অষ্টমীতে যেহেতু অঞ্জলি দিতে হয়, তাই এদিন পরার জন্য সাদা শাড়ি বেছে নিতে পারেন। পুরোটা সাদা শাড়ি বেছে না নিয়ে লাল পেড়ে সাদা জমিনের শাড়ি বা লাল রঙের নকশা রয়েছে এমন শাড়ি বেছে নিন। লালের সঙ্গে সবুজ ও হলুদ রংও থাকতে পারে শাড়িতে। এই দিন শাড়িটা ধ্রুপদি ঘরানায় এক প্যাঁচে পরা যেতে পারে। ব্লাউজটাও হতে পারে একটু দেশীয় ঘরানার। ব্লাউজের গলায়, হাতায় ও কোমরে কুঁচি দিতে পারেন বা লেইস লাগানো যেতে পারে। চুল হালকা কার্ল করে হাতখোঁপা করে নিন। এরপর খোঁপায় জড়িয়ে নিতে পারেন ফুলের মালা। মেকআপের ক্ষেত্রে বেজ মেকআপের পর চোখটা পছন্দমতো সাজিয়ে নিন। কপালে একটু বড় আকারের টিপ পরুন। এরপর হাতে পরে নিন এক গাছি কাচের চুড়ি।
নবমীর রাতে ইন্দো-ওয়েস্টার্ন লুক
নবমীর রাতের সাজটা একটু জমকালো হতেই পারে। এই দিন সিল্ক, জামদানি, অরগাঞ্জা, কাতান শাড়ি পরতে পারেন। সাজটাও হতে পারে জমকালো। শাড়ির রংটাও হতে পারে একটু গাঢ় ধাঁচের। মেরুন, কমলা, বেগুনি, গাঢ় নীল, সি ব্লু—সবই পরা যেতে পারে। তবে ভিন্নতা আনতে সাজটা একটু ওয়েস্টার্ন ঘরানার হওয়া চাই। চুল কার্ল করে ছেড়ে দিন। চোখ হতে পারে স্মোকি। এরপর গাঢ় রঙের লিপস্টিক ঠোঁটে বুলিয়ে বেরিয়ে পরুন আনন্দ উদ্যাপনে।
দশমীর সকালে সনাতনী সাজে
দশমীর দিন সকাল সকালই দেবী বিসর্জন হয়ে যায়। সেদিন থাকে সিঁদুর খেলার আয়োজন। তাই একটু তাড়াতাড়ি তৈরি হয়ে নেওয়ার ব্যাপার থাকে সব বাড়িতে। এদিন বাসন্তী বা ম্যাট গোল্ডেন শাড়ির সঙ্গে লাল রঙের মিলমিশ রয়েছে এমন শাড়ি পরতে পারেন এক প্যাঁচ করে। চুলে মাঝখানে সিঁথি কেটে কাঁধের কাছে খোঁপা করে নেওয়া যায়। খোঁপায় গুঁজে নিতে পারেন গার্ডেনিয়া বা যেকোনো ফুল।
ইউরোপে এটিকে এখন লিকুইড গোল্ড বা তরল সোনা বলা হচ্ছে। অথচ বছরের পর বছর আমাদের মা-দাদিরা মুরগি, খাসি বা গরুর হাড় দিয়ে তৈরি করছেন স্বাদে ভরপুর খাবর, যাকে আমরা ‘শুরুয়া’ নামে চিনি। এখনকার গবেষণা বলছে, এই হাড়ের ঝোল আমাদের জয়েন্টের শক্তি বাড়ায়, ত্বক টান টান রাখে আর হজমও ভালো করে।
৮ মিনিট আগেসাইকেল চালানো শুধু বিনোদন বা উপভোগ্য ব্যায়াম নয়। এটি শরীরের সুস্থতার জন্যও বেশ উপকারী। নিয়মিত সাইকেল চালালে ওজন ও কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে থাকে এবং পায়ের পেশি শক্তিশালী হয়। বিশ্বজুড়ে চিকিৎসক ও বিশেষজ্ঞরা বলছেন, প্রতিদিন কিছুক্ষণ সাইকেল চালানো আপনার জীবন বদলে দিতে পারে।
১৫ ঘণ্টা আগেপশ্চিমা ঘরানার পোশাক পরায় যাঁরা স্বচ্ছন্দবোধ করেন, তাঁরা এবারের ঈদে আরামদায়ক কাপড়ের মিডি ড্রেস বেছে নিতে পারেন। চলতি ট্রেন্ডে আঁটসাঁট ও ঢিলেঢালা—দুই ধরনের মিডি ড্রেসই চলছে। হাঁটু বা তার একটু নিচের দৈর্ঘ্যের ফ্রক, ম্যাক্সি কাটিং জামা কিংবা গাউন স্টাইলের পোশাকগুলো মিডি ড্রেসের অন্তর্ভুক্ত।
২ দিন আগেকোরবানির ঈদে পশু জবাই এবং মাংস কাটাকাটির ফলে কাপড়ে রক্তের দাগ লেগে যাওয়া স্বাভাবিক বিষয়। তবে এই দাগ তোলার জন্য কাপড়ভেদে আলাদা উপায় আছে। ঘরোয়া উপকরণ ব্যবহার করেই কাপড় থেকে রক্তের দাগ তোলা সম্ভব।
২ দিন আগে