সানজিদা সামরিন, ঢাকা
সকাল সকাল স্মার্টফোনে অ্যালার্ম বাজতেই তড়িঘড়ি করে গোসল করতে দৌড়। এরপর আলমারি খুলে হাতের কাছে যা পাওয়া যায়, তাই পরে ব্যাগটা কাঁধে নিয়েই চম্পট। পাঁচ মিনিট দেরি হলেই বাস পাওয়া যাবে না। মেট্রো তো না-ই। যে মেয়েটার রোজ ক্লাস বা অফিস ধরতে এমনভাবে সকালটা যায়, বিশেষ দিনগুলোয় তার হালটা বোঝেন! শার্ট, টি-শার্ট, প্যান্ট পরে যে মেয়ে স্কুটি চালিয়ে কাজে যায়, তার জন্য বিশেষ দিনে শাড়ি পেঁচিয়ে রাস্তায় বের হওয়াটা কঠিন। তবে বর্তমানে ট্রেন্ড সেটাররা ফ্যাশন-দুনিয়াকে অনেকটাই হাতের মুঠোয় নিয়ে এসেছেন। মানে, নিজের ব্যক্তিত্বের সঙ্গে যা মানাবে, আর নিজে যেটা ক্যারি করতে পারবেন, সেটাই স্টাইল।
যে মেয়েকে পশ্চিমা ঘরানার পোশাকে দেখে সবাই অভ্যস্ত, তাকে হুট করে শাড়ি-ব্লাউজে দেখে চোখ কমবেশি সবারই ছানাবড়া হয়। কিন্তু ব্যাপারটিকেও সামলে নিয়ে ফ্যাশনসচেতনেরা নতুন জানালা কিন্তু ঠিকই কেটে নিয়েছেন। ডেনিম শার্ট, ক্রপ-টি বা টপসের সঙ্গে শাড়ি, মেটালের গয়না, স্নিকার্স আর ব্যাকপ্যাক নিয়েই তাঁরা বেরিয়ে পড়ছেন নির্দ্বিধায়। চুলে আলাদা করে কোনো সাজ নেই, হাফ বান, পনিটেইল, উঁচু করে বাঁধা খোঁপাতেই যেন সুন্দর মানিয়ে যায়। যাঁদের শাড়ি পরে বাসে কিংবা মেট্রোরেলে চড়তে অসুবিধা মনে হয় বা স্কুটি চালাতেও ঝামেলা মনে হয়, তাঁরা ব্যাকপ্যাকেই ঢুকিয়ে নেন পছন্দের শাড়িটা। গন্তব্যে পৌঁছে পেটিকোটের ওপর বা ডেনিম প্যান্টের ওপরই শাড়িটা পরে নেওয়া যায় ড্রেপিং স্টাইলে বা সামনে আঁচল দিয়ে। কেউ আবার শাড়ির আঁচল কাঁধের ওপর দিয়ে গলায়ও পেঁচিয়ে নেন। দেখতে কিন্তু খারাপ লাগে না। ফ্যাশন হাউস রঙ বাংলাদেশের কর্ণধার সৌমিক দাসের মতে, ‘ক্যারি করতে পারলে আর ব্যক্তিত্বের সঙ্গে মানিয়ে গেলে সবই পরা যায়।’ অনেকে ট্যাংক টপসের ওপর বাটন খোলা রেখে শার্ট পরে তার ওপরও শাড়ি পরছেন। হাতাটা কনুইয়ের দিকে ভাঁজ করে রাখছেন।
এ ধরনের ইন্দো-ওয়েস্টার্ন ঘরানায় শাড়ি পরলে গয়না নিয়েও খুব একটা ভাবতে হয় না। কাপড়, কাঠের পুঁতি, কড়ি, মেটাল—সব ধরনের গয়নাতেই কিন্তু দেখতে ভালো লাগে। অনেকে গলার মালা হাতে জড়িয়ে, খোঁপায় কিংবা হাফ বানে জড়িয়ে নেন। দেখতে অন্য রকম লাগবে। পায়ে স্নিকার্স বা কনভার্স থাকে বলে একটু খাটো করে শাড়ি পরলেই যেন বেশি মানায়। অনেক সময় নিচের ডেনিম প্যান্টের পায়ের অংশের খানিকটা যেন দেখা যায়, সে কারণেও অনেকে একটু উঁচু করেই শাড়ি পরেন।
ইন্দো-ওয়েস্টার্ন এই সাজের সঙ্গে অনেককে টানাসহ কিংবা টানা ছাড়া নথ পরতে দেখা যায়। নোলকও পরেন অনেকে। কোমরে থাকতে পারে বেল্ট আবার মেটালের বিছা। চোখে রিকশা পেইন্টের বা মোটা ফ্রেমের সানগ্লাসও পরা যেতে পারে।
সকাল সকাল স্মার্টফোনে অ্যালার্ম বাজতেই তড়িঘড়ি করে গোসল করতে দৌড়। এরপর আলমারি খুলে হাতের কাছে যা পাওয়া যায়, তাই পরে ব্যাগটা কাঁধে নিয়েই চম্পট। পাঁচ মিনিট দেরি হলেই বাস পাওয়া যাবে না। মেট্রো তো না-ই। যে মেয়েটার রোজ ক্লাস বা অফিস ধরতে এমনভাবে সকালটা যায়, বিশেষ দিনগুলোয় তার হালটা বোঝেন! শার্ট, টি-শার্ট, প্যান্ট পরে যে মেয়ে স্কুটি চালিয়ে কাজে যায়, তার জন্য বিশেষ দিনে শাড়ি পেঁচিয়ে রাস্তায় বের হওয়াটা কঠিন। তবে বর্তমানে ট্রেন্ড সেটাররা ফ্যাশন-দুনিয়াকে অনেকটাই হাতের মুঠোয় নিয়ে এসেছেন। মানে, নিজের ব্যক্তিত্বের সঙ্গে যা মানাবে, আর নিজে যেটা ক্যারি করতে পারবেন, সেটাই স্টাইল।
যে মেয়েকে পশ্চিমা ঘরানার পোশাকে দেখে সবাই অভ্যস্ত, তাকে হুট করে শাড়ি-ব্লাউজে দেখে চোখ কমবেশি সবারই ছানাবড়া হয়। কিন্তু ব্যাপারটিকেও সামলে নিয়ে ফ্যাশনসচেতনেরা নতুন জানালা কিন্তু ঠিকই কেটে নিয়েছেন। ডেনিম শার্ট, ক্রপ-টি বা টপসের সঙ্গে শাড়ি, মেটালের গয়না, স্নিকার্স আর ব্যাকপ্যাক নিয়েই তাঁরা বেরিয়ে পড়ছেন নির্দ্বিধায়। চুলে আলাদা করে কোনো সাজ নেই, হাফ বান, পনিটেইল, উঁচু করে বাঁধা খোঁপাতেই যেন সুন্দর মানিয়ে যায়। যাঁদের শাড়ি পরে বাসে কিংবা মেট্রোরেলে চড়তে অসুবিধা মনে হয় বা স্কুটি চালাতেও ঝামেলা মনে হয়, তাঁরা ব্যাকপ্যাকেই ঢুকিয়ে নেন পছন্দের শাড়িটা। গন্তব্যে পৌঁছে পেটিকোটের ওপর বা ডেনিম প্যান্টের ওপরই শাড়িটা পরে নেওয়া যায় ড্রেপিং স্টাইলে বা সামনে আঁচল দিয়ে। কেউ আবার শাড়ির আঁচল কাঁধের ওপর দিয়ে গলায়ও পেঁচিয়ে নেন। দেখতে কিন্তু খারাপ লাগে না। ফ্যাশন হাউস রঙ বাংলাদেশের কর্ণধার সৌমিক দাসের মতে, ‘ক্যারি করতে পারলে আর ব্যক্তিত্বের সঙ্গে মানিয়ে গেলে সবই পরা যায়।’ অনেকে ট্যাংক টপসের ওপর বাটন খোলা রেখে শার্ট পরে তার ওপরও শাড়ি পরছেন। হাতাটা কনুইয়ের দিকে ভাঁজ করে রাখছেন।
এ ধরনের ইন্দো-ওয়েস্টার্ন ঘরানায় শাড়ি পরলে গয়না নিয়েও খুব একটা ভাবতে হয় না। কাপড়, কাঠের পুঁতি, কড়ি, মেটাল—সব ধরনের গয়নাতেই কিন্তু দেখতে ভালো লাগে। অনেকে গলার মালা হাতে জড়িয়ে, খোঁপায় কিংবা হাফ বানে জড়িয়ে নেন। দেখতে অন্য রকম লাগবে। পায়ে স্নিকার্স বা কনভার্স থাকে বলে একটু খাটো করে শাড়ি পরলেই যেন বেশি মানায়। অনেক সময় নিচের ডেনিম প্যান্টের পায়ের অংশের খানিকটা যেন দেখা যায়, সে কারণেও অনেকে একটু উঁচু করেই শাড়ি পরেন।
ইন্দো-ওয়েস্টার্ন এই সাজের সঙ্গে অনেককে টানাসহ কিংবা টানা ছাড়া নথ পরতে দেখা যায়। নোলকও পরেন অনেকে। কোমরে থাকতে পারে বেল্ট আবার মেটালের বিছা। চোখে রিকশা পেইন্টের বা মোটা ফ্রেমের সানগ্লাসও পরা যেতে পারে।
ফ্রান্স ও বেলজিয়ামের কয়েকটি শহর অনেক বছর ধরে তাদের বাসিন্দাদের বিনা মূল্যে মুরগি দিচ্ছে। ফ্রান্সের কোলমার শহরের তৎকালীন প্রেসিডেন্ট গিলবার্ট মেয়ার ২০১৪ সালে ‘একটি পরিবার, একটি মুরগি’ স্লোগান দিয়ে নির্বাচনে জয়ী হয়েছিলেন।
১ দিন আগেগরম মানেই প্রচণ্ড তাপ আর ঘাম। কিন্তু রোদে বের হলে ত্বক কেমন যেন শুষ্ক হয়ে যাচ্ছে। আঙুলের ডগা, গোড়ালি এমনকি ঠোঁটও ফাটে এখনকার গ্রীষ্মকালে। ভাবা যায়? এর কারণ হলো, গরম পড়লেও বাতাসে আর্দ্রতা কম, ফলে ত্বকে টান টান অনুভব হয়, অতিরিক্ত শুষ্কতাও দেখা দেয়। গরমে ত্বকের আর্দ্রতা বজায় রাখতে বাড়তি যত্ন নেওয়া চাই।
৩ দিন আগেএখন কাঁচা আমের সময়। নববর্ষের প্রথম দিন বানাতে পারেন কাঁচা আমের কয়েক রকমের পদ। রেসিপি ও ছবি দিয়েছেন আফরোজা খানম মুক্তা।
৩ দিন আগেআমার গলা, ঘাড়ে ও পিঠে কিছু কালো ছোপ রয়েছে। দাগমুক্ত ত্বকের জন্য কী করতে পারি? নুসরাত জাহান, জয়পুরহাট
৩ দিন আগে