‘চন্দ্রাবতী’ কথা সিনেমা দিয়ে বড় পর্দায় অভিষেক ঘটেছে অভিনেতা তনয় বিশ্বাসের। অভিনয়জগতে চরিত্রের খাতিরে নানান সাজেই তো সাজতে হয়, কিন্তু ব্যক্তি তনয় বিশ্বাস পোশাক–আশাকের ব্যাপারে ভীষণ আরামপ্রিয়। আবার নিমন্ত্রণে ইন্দো–ওয়েস্টার্ন পোশাকের মিলমিশ ও পোশাক এক্সপেরিমেন্ট করতেও দারুণ পছন্দ করেন। তনয় জানান, ‘পোশাকের ক্ষেত্রে আমি কী পরছি সেটার চেয়ে কীভাবে ক্যারি করছি সেটা বেশি গুরুত্বপূর্ণ।’ ফিউশন করে কাপড় পরতেও তার বেশ ভালো লাগে।
চিরন্তন ট্রাইপ, একরঙা বা চেক শার্টের ওপর ব্লেজার চাপিয়ে কোনো অনুষ্ঠানে হাজির হওয়ার পাশপাশি এথনিক স্যুট পরতেও বেশ পছন্দ করেন তিনি। এককথায় ধুতি বা ডেনিম প্যান্টের ওপর পাঞ্জাবি আর তার ওপর মানানসই কটিতেও তাঁকে দারুণ মানায়।
হরিতকীর সহ–প্রতিষ্ঠাতা বলরাম পাল বলেন, ‘অফিস যাওয়ার জন্য বা রোজ পরে বের হওয়ার জন্য শার্ট, প্যান্ট, স্যুট তো পরাই হয়। কিন্তু বেশভূষায় খানিকটা বদল আনার সুযোগ তৈরি হয় নিমন্ত্রণে। নিজের একঘেয়ে লুক বদলে নতুন এক আমিকে উপস্থাপন করা যায় সবার সামনে। ওয়েস্টার্নের পাশাপাশি দেশীয় বা দেশীয়–ওয়েস্টার্নের মিলমিশ করে পোশাক তৈরি করছেন অনেক ডিজাইনার। পোশাকে উপমহাদেশের সংস্কৃতি তুলে আনার চেষ্টাও থাকছে। আবার অনেকে নিজেদের দেশীয় ফেব্রিকে ফিউশন ঘরানার পোশাক তৈরি করছেন।’
বছরের এ সময়টা এককথায় উৎসবের সময়। দূর্গাপূজা শেষ না হতেই শুরু হয়ে যায় বিয়ের মৌসুম। নিমন্ত্রণে পশ্চিমা ঘরাণার পোশাক পরার পাশাপাশি বিভিন্ন প্যাটার্নের পাঞ্জাবি পরার চল নতুন নয়। তবে বর্তমানে নিজের ফিগার ও ব্যক্তিত্বের সঙ্গে মিল রেখে পাঞ্জাবির কাটিং ও মোটিফ বিষয়ে বেশ সচেতন তরুণরা। উৎসবের ধরন বুঝে বিভিন্ন রং ও মোটিফের পাঞ্জাবিও পরছেন তারা। আবার সাদামাটা পাঞ্জাবির ওপর চাপিয়ে নিচ্ছেন নকশা করা উজ্জ্বল রংয়ের কটি। যা গোটা লুকটাকেই বদলে দিচ্ছে নিমিষেই। উৎসবভেদে পাঞ্জাবি ও কটির সঙ্গে পরছেন ডেনিম, পাজামা বা ধুতি।
রঙ বাংলাদেশের প্রধান নির্বাহী সৌমিক দাস বলেন, ‘শীতকাল আসার আগ থেকেই আমরা পোশাক নিয়ে নিরীক্ষা শুরু করি। কারণ, বছরের এই সময়ে মানুষ নানা রকমের স্টাইলিশ পোশাক পরতে পারে। অন্য সময়ে এত বেশি গরম থাকে যে চাইলেও মনমতো অনেক পোশাক পরা সম্ভব হয় না বা লেয়ারিং করে পোশাক পরা আরামদায়ক হয় না। আবার একইসঙ্গে বিয়ের মৌসুমও শুরু হয়ে গেছে। তাই এথনিক ওয়্যার ও ইন্দো–ওয়েস্টার্ন ঘরাণার পোশাক নিয়ে কাজ করার জন্য দারুণ এই মৌসুমটা।’
পাঞ্জাবির সঙ্গে কী ধরনের কটি পরলে ভালোলাগবে এ বিষয়ে বলরাম পাল বলেন, ‘একরঙা পাঞ্জাবির সঙ্গে অপজিট রংয়ের প্রিন্টেড কটি বেশ ভালোলাগে। কটিতে ত্রিমাত্রিক, জিগজ্যাগ, জ্যামিতিক নকশা, ওয়ার্লি আর্ট সহ বিভিন্ন ফোকআর্ট থাকতে পারে। সেক্ষত্রে কটির বোতামগুলো আকর্ষনীয় হলে আভিজাত্য় ফুটে উঠবে। তবে দিনেরবেলা হালকা রং ও রাতের আয়োজনে গাঢ় রংয়ের কটি বেছে নিতে হবে।’
পাঞ্জাবি আর কটি বাছাই করার পর গোটা সাজের মেলবন্ধনে বেছে নিতে হবে মানানসই জুতা। অনুসঙ্গ হিসেবে থাকতে পারে ঘড়ি ও সানগ্লাস। আর ঘর থেকে বের হওয়ার আগে প্রিয় সুগন্ধি ছড়িয়ে নিতে ভোলা যাবে না একেবারেই।
‘চন্দ্রাবতী’ কথা সিনেমা দিয়ে বড় পর্দায় অভিষেক ঘটেছে অভিনেতা তনয় বিশ্বাসের। অভিনয়জগতে চরিত্রের খাতিরে নানান সাজেই তো সাজতে হয়, কিন্তু ব্যক্তি তনয় বিশ্বাস পোশাক–আশাকের ব্যাপারে ভীষণ আরামপ্রিয়। আবার নিমন্ত্রণে ইন্দো–ওয়েস্টার্ন পোশাকের মিলমিশ ও পোশাক এক্সপেরিমেন্ট করতেও দারুণ পছন্দ করেন। তনয় জানান, ‘পোশাকের ক্ষেত্রে আমি কী পরছি সেটার চেয়ে কীভাবে ক্যারি করছি সেটা বেশি গুরুত্বপূর্ণ।’ ফিউশন করে কাপড় পরতেও তার বেশ ভালো লাগে।
চিরন্তন ট্রাইপ, একরঙা বা চেক শার্টের ওপর ব্লেজার চাপিয়ে কোনো অনুষ্ঠানে হাজির হওয়ার পাশপাশি এথনিক স্যুট পরতেও বেশ পছন্দ করেন তিনি। এককথায় ধুতি বা ডেনিম প্যান্টের ওপর পাঞ্জাবি আর তার ওপর মানানসই কটিতেও তাঁকে দারুণ মানায়।
হরিতকীর সহ–প্রতিষ্ঠাতা বলরাম পাল বলেন, ‘অফিস যাওয়ার জন্য বা রোজ পরে বের হওয়ার জন্য শার্ট, প্যান্ট, স্যুট তো পরাই হয়। কিন্তু বেশভূষায় খানিকটা বদল আনার সুযোগ তৈরি হয় নিমন্ত্রণে। নিজের একঘেয়ে লুক বদলে নতুন এক আমিকে উপস্থাপন করা যায় সবার সামনে। ওয়েস্টার্নের পাশাপাশি দেশীয় বা দেশীয়–ওয়েস্টার্নের মিলমিশ করে পোশাক তৈরি করছেন অনেক ডিজাইনার। পোশাকে উপমহাদেশের সংস্কৃতি তুলে আনার চেষ্টাও থাকছে। আবার অনেকে নিজেদের দেশীয় ফেব্রিকে ফিউশন ঘরানার পোশাক তৈরি করছেন।’
বছরের এ সময়টা এককথায় উৎসবের সময়। দূর্গাপূজা শেষ না হতেই শুরু হয়ে যায় বিয়ের মৌসুম। নিমন্ত্রণে পশ্চিমা ঘরাণার পোশাক পরার পাশাপাশি বিভিন্ন প্যাটার্নের পাঞ্জাবি পরার চল নতুন নয়। তবে বর্তমানে নিজের ফিগার ও ব্যক্তিত্বের সঙ্গে মিল রেখে পাঞ্জাবির কাটিং ও মোটিফ বিষয়ে বেশ সচেতন তরুণরা। উৎসবের ধরন বুঝে বিভিন্ন রং ও মোটিফের পাঞ্জাবিও পরছেন তারা। আবার সাদামাটা পাঞ্জাবির ওপর চাপিয়ে নিচ্ছেন নকশা করা উজ্জ্বল রংয়ের কটি। যা গোটা লুকটাকেই বদলে দিচ্ছে নিমিষেই। উৎসবভেদে পাঞ্জাবি ও কটির সঙ্গে পরছেন ডেনিম, পাজামা বা ধুতি।
রঙ বাংলাদেশের প্রধান নির্বাহী সৌমিক দাস বলেন, ‘শীতকাল আসার আগ থেকেই আমরা পোশাক নিয়ে নিরীক্ষা শুরু করি। কারণ, বছরের এই সময়ে মানুষ নানা রকমের স্টাইলিশ পোশাক পরতে পারে। অন্য সময়ে এত বেশি গরম থাকে যে চাইলেও মনমতো অনেক পোশাক পরা সম্ভব হয় না বা লেয়ারিং করে পোশাক পরা আরামদায়ক হয় না। আবার একইসঙ্গে বিয়ের মৌসুমও শুরু হয়ে গেছে। তাই এথনিক ওয়্যার ও ইন্দো–ওয়েস্টার্ন ঘরাণার পোশাক নিয়ে কাজ করার জন্য দারুণ এই মৌসুমটা।’
পাঞ্জাবির সঙ্গে কী ধরনের কটি পরলে ভালোলাগবে এ বিষয়ে বলরাম পাল বলেন, ‘একরঙা পাঞ্জাবির সঙ্গে অপজিট রংয়ের প্রিন্টেড কটি বেশ ভালোলাগে। কটিতে ত্রিমাত্রিক, জিগজ্যাগ, জ্যামিতিক নকশা, ওয়ার্লি আর্ট সহ বিভিন্ন ফোকআর্ট থাকতে পারে। সেক্ষত্রে কটির বোতামগুলো আকর্ষনীয় হলে আভিজাত্য় ফুটে উঠবে। তবে দিনেরবেলা হালকা রং ও রাতের আয়োজনে গাঢ় রংয়ের কটি বেছে নিতে হবে।’
পাঞ্জাবি আর কটি বাছাই করার পর গোটা সাজের মেলবন্ধনে বেছে নিতে হবে মানানসই জুতা। অনুসঙ্গ হিসেবে থাকতে পারে ঘড়ি ও সানগ্লাস। আর ঘর থেকে বের হওয়ার আগে প্রিয় সুগন্ধি ছড়িয়ে নিতে ভোলা যাবে না একেবারেই।
এবার বেশিরভাগ মানুষের ছুটির কোনো সমস্যা নেই। ঈদ শেষেও ছুটি হাতে থেকে যাবে। সেই থেকে যাওয়া ছুটিকে কাজে লাগাতে পারেন। এই ছুটিতে ঘুরে আসতে পারেন মৌলভীবাজার।
৩ ঘণ্টা আগেঈদে দাওয়াত রক্ষা করতে যাওয়া কিংবা বন্ধুদের সঙ্গে বারবিকিউ পার্টি হবে না, সেটা ভাবা কষ্টকর। সেসব বিশেষ অনুষ্ঠানে খাবারের লিস্টে অনেকেই স্টেক রাখার কথা ভাবেন। স্টেকের স্বাদ তখনই সঠিকভাবে উপভোগ্য হয়ে ওঠে যখন এর সাইড ডিশগুলোও ঠিক তেমনই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এর সঙ্গে মিলিয়ে এমন সাইড ডিশ বাছাই করত
২১ ঘণ্টা আগেঈদুল আজহায় কাবাব খাওয়া হবে না, তা কি হয়? পোলাওয়ের সঙ্গে প্রথম পাতে শামি কাবাব কিন্তু দারুণ জমে যায়। আপনাদের জন্য গরুর মাংসের শামি কাবাবের রেসিপি ও ছবি পাঠিয়েছেন কোহিনূর বেগম।
২ দিন আগেএকটু এপাশ-ওপাশ করে নিলেই এই ঈদে খাওয়া যাবে সুস্বাদু সব খাবার। রসুন দিয়ে রান্না করতে পারেন খাসির মাংসের শাহি রেজালা। এর গালভরা নাম দিতে পারেন গার্লিক মাটন। রেসিপি ও ছবি পাঠিয়েছেন রন্ধনশিল্পী আনিসা আক্তার নূপুর।
২ দিন আগে